somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার প্যারানরমাল অভিজ্ঞতা

১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



শহরে তখন নতুন এসেছি, এসেছি বলতে আমার মা ও ছোট ভাই। আমি থাকি আরেক শহরের হোস্টেলে, বাবা আরেক জায়গায় চাকুরিরত। তিন-তলা বিল্ডিং-এর দুইতলায় আমরা ভাড়া নিয়ে ছিলাম। আমাদের বিল্ডিং-এর সাথেই গায়ে গা লাগানো আরেকটি তিনতলা বিল্ডিং, কিন্তু কোন কারণবশত সেখানে কেউ বাস করত না। একদম পাশাপাশি হবার কারণে আমাদের দক্ষিণ দিকটা বলতে গেলে একেবারেই অন্ধকার। তিন রুমের বাসার পশ্চিম (মাস্টার বেডরুম) ও পূর্ব দিকের ঘরে (ড্রইং রুম) আলো-বাতাস চলাচল করলেও মাঝের ঘরটা ছিল দিনের বেলাতেও ঘুটঘুটে অন্ধকার। সেই ঘরটা আমার আর আমার ছোট ভাইয়ের জন্য বরাদ্দ।

আমি তখন নবম-দশম শ্রেণির ছাত্র। হোস্টেলে টিভির তেমন ব্যবস্থা নেই তাই বাড়িতে এসে আমার প্রধান কাজ দিনে ১৬-১৮ ঘন্টা টিভি দেখা। সারাদিন (ও রাত) ড্রইং রুমেই থাকতাম। রাতে কোনদিন মাঝের ঘরে যেতাম বা বেশির ভাগ সময়ই যেতাম না। আমার ভাই তখন চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র, মায়ের কোলের ছেলে বলে সে রাতে মায়ের কাছেই থাকত। আমি না থাকলে মাঝে মাঝে মামারা এসে রাতে মাঝের ঘরে ঘুমাত। আমি কখনও জ্বীন বা ভূত দেখিনি বা তাদের উপস্থিতিও টের পাইনি। এ্যাডভেঞ্চারের নেশায় মাঝে মাঝে হোস্টেল পালিয়ে গোরস্থান বা শশ্মানে রাতে ঘোরা-ফেরা করতাম। কিন্তু প্যারানরমাল অভিজ্ঞতা যাকে বলে কখনও সেটার মুখোমুখি হইনি। সোজা ভাষায় স্কেপটিক ছিলাম। এরকম পরিস্থিতিতে একবার বাসায় আসার পর মামা আমাকে ডেকে বলল মাঝের ঘরে রাতে না থাকতে। কারণ হিসেবে বলল সেই রুমে নাকি জ্বীন থাকে। সঙ্গত কারণেই আমি ব্যাপারটা হেসে উড়িয়ে দিলাম। আমার কাছ থেকে আশানুরূপ সাড়া না পেয়ে মামা আমাকে বিভিন্ন আলামত দেখানো শুরু করল। মূল আলামত হল বাসার জানালায় কাগজে দোয়া লিখে ঝুলিয়ে রাখা। বাসার প্রতিটি জানালায় এরকম অসংখ্য কাগজ ঝোলানো। আমি মামাকে উলটো বুঝালাম যে দোয়া লেখা থাকলে জ্বীন কিভাবে বাসার ভেতর ঢুকবে, ঢুকলে দোয়ার তো কোন মূল্য থাকল না। আমার এই কথা শুনে ধর্মভীরু মামা কিছুটা কষ্ট পেল মনে হল। এবার সে আসল কথায় আসল। তার ভাষ্যমতে মাঝের ঘরে সে যে কয়েকদিন ঘুমিয়েছে সেই কয়েকদিনই কোন কিছুর উপস্থিতি টের পেয়েছে, মনে হয়েছে কোন একটা সত্তা তার দিকে তাকিয়ে আছে, মাঝে মাঝে বিছানাও ঝাঁকি খেয়েছে। আমি মামাকে বললাম যে বাসার ধাড়ি ধাড়ি ইঁদুর আছে, এগুলো বোধহয় তাদেরই কাজ। আমার মন পরিবর্তন করতে না পেরে মামা আমাকে সাবধানে থাকতে বলে চলে গেল।

আমি বাড়িতে আসলে মা প্রায়ই আমাকে বাসা পাহারার জন্য রেখে নানির বাড়ি চলে যেত (আমাদের ভাড়া বাসা থেকে পনের মিনিটের হাটা রাস্তা)। আমি এতে আপত্তি করতাম না, কিন্তু মামারা গাইগুই করত। তারাও এসে আমার সাথে থাকতে চাইত। এরকম একদিন পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটলে মামা আমার সাথে থাকতে চাইল। আমি এক কথায় না করে দিলাম- এক, মামা থাকলে টিভি দেখতে পারব না, দুই, মামার আষাঢ়ে গল্পের সত্যতা যাচাই করা।

রাতে খাওয়া-দাওয়ার পর মা নানির বাসায় চলে গেল, ছোট ভাইটাও মায়ের পিছ ধরল। বাসায় আমি সম্পূর্ণ একা। টিভি ছেড়ে দিয়ে জমিদারের মত ডিভানে শুয়ে টিভি দেখতে থাকলাম। কখন যে ঘুমিয়ে গেছি টের পাইনি। ঘুম ভাঙ্গল যখন হঠাৎ করে ডিভানটা নড়তে শুরু করল। আমি শোয়া থেকে উঠে বসতে চাচ্ছিলাম কিন্তু কোন একটা কারণে পারছিলাম না। কিছুক্ষণ পর উঠে বসতে পারলাম, ডিভান তখনও নড়ছে। আমাদের বাসা থেকে ট্রেন স্টেশন (মেইল ট্রেন) প্রায় সাতশ-আটশ মিটার দূরে। রাত্রি জাগরণের অভিজ্ঞতা থেকে জানি শেষ রাতের দিকে একটি ট্রেন স্টেশন থেকে ছেড়ে যায়। ভাবলাম, ট্রেন যাওয়ার কম্পনে ডিভান কাঁপছে। এদিকে ট্রেন যাওয়ার সময় হুইসেল মারতে মারতে যায় সেটা হঠাৎ করে মাথায় আসল। কিন্তু হুইসেলের কোন শব্দই পাওয়া যাচ্ছে না। তার মানে এই কম্পনের কারণ ট্রেন নয়। বিপদে পড়লে আমার মাথা খুব ঠাণ্ডাভাবে কাজ করে। দ্বিতীয় সম্ভাবনার কথা ভাবলাম- ইঁদুর। আশে-পাশে চেক করে দেখি কোন ইঁদুর নেই। এবার বুকের ভেতরটা একদম ঠাণ্ডা হয়ে গেল। বুঝতে পারলাম প্যারানরমাল কোন অভিজ্ঞতার স্বাদ পেতে চলেছি। মাথায় তখন দুই রকম চিন্তা ঘোরা-ফেরা করছে- এক, আবার ঘুমিয়ে যাবার চেষ্টা করা যাতে মনকে এই ভয়ংকর অভিজ্ঞতা থেকে রক্ষা করা যায়, দুই, বসে কিছু ঘটার জন্য অপেক্ষা করা। আমি অতিরিক্ত মাত্রার আগ্রহী, সুতরাং অপেক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিলাম। যতটুকু মনে পড়ে প্রায় বার-পনের মিনিট পর এই প্যারানরমাল কম্পনের অবসান ঘটে। বাকি রাত আর কোন রকমের কিছু ঘটেনি।

পরের দিন সকালে মামার সাথে ব্যাপারটা নিয়ে আলোচনা করলাম। মামা মাথা নাড়তে নাড়তে বলল, “তোমাকে আগেই বলেছিলাম, তোমাকে আগেই বলেছিলাম…” এর পরিপ্রেক্ষিতে আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম তাহলে সেই জ্বীন বা ভূত আমার কোন ক্ষতি কেন করেনি। প্রতিউত্তরে মামা জানালার দোয়াগুলোকে কৃতিত্ব দিল। যতই স্কেপটিক বা সাহসী হই না কেন তখন আমার বয়স খুবই কম। ব্যাপারটাকে প্যারানরমাল মেনে নিয়ে সবার সাথে গল্প করতাম। সবাই জ্বীন-ভূতের গল্প পছন্দ করে, বেশিরভাগই “আহা-উহু, কি ভয়ংকর ঘটনা”- ইত্যাদি বলে আমার গল্পটা মেনে নিত।

আমি আগেই বলেছি আমার আগ্রহ অতিরিক্ত মাত্রায় বেশি। যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পা রাখলাম, ভারি ভারি বই পড়ার যোগ্যতা বা তাদের রস আস্বাদনের সামর্থ্য অর্জন করলাম তখন আমাদের বিশাল লাইব্রেরির সাইকোলজি সেকশনে প্রতিদিন সময় কাটানো শুরু করলাম। সাইকোলজি আমার সাবজেক্ট ছিল না, কিন্তু প্যারাসাইকোলজিতে আমার কঠিন আগ্রহ ছিল (মিসির আলি সাহেবও এই আগ্রহ তৈরি করার পেছনে খানিকটা দায়ী)। আমার প্যারানরমাল অভিজ্ঞতাকে কিভাবে ব্যাখ্যা করা যায় সেই বিষয়ে পড়া-শোনা শুরু করলাম।

আমার অভিজ্ঞতার পেছনে মূল আসামী হল কগনিটিভ বায়াস (Cognitive Bias)। কগনিটিভ বায়াসের বারটির মত রূপ আছে, যার মধ্যে একটি হল কনফার্মেশন বায়াস (Confirmation Bias)। কনফার্মেশন বায়াস (Confirmation Bias)এমন একটি প্রবণতা যা ইতিমধ্যে বিদ্যমান বিশ্বাসকে সমর্থন করে এমন তথ্যকে খুঁজে বের করা এবং তার উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্তে পৌছানো। মামার দেয়া তথ্যের উপর ভিত্তি করেই আমি সিদ্ধান্তে পৌছেছিলাম। মামা যদি তার অভিজ্ঞতার কথা না বলত তাহলে হয়ত আমি ঘটনাটাকে এত গুরুত্ব দিতাম না। কনফার্মেশন বায়াস (Confirmation Bias) আরো কিছু জিনিসের উপর নির্ভর করে- সংস্কৃতি ও পূর্ব অভিজ্ঞতা। সংস্কৃতি বলতে আমি বোঝাতে চাইছি ছোট থেকেই বাচ্চাদের ভুত-প্রেত-রাক্ষস-খোক্ষসের গল্প দিয়ে ভয় দেখানো বা মন ভোলানো। কিছুদিন আগে এক ব্লগার Childhood Trauma নিয়ে একটি লেখা লিখেছিলেন (ব্লগারের নাম ভুলে যাওয়ার জন্য তার কাছে এবং পাঠকদের কাছে আন্তরিকভাবে ক্ষমা প্রার্থণা করছি)। এই ভয় দেখানোটাও ট্রমার মধ্যে পড়ে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের সাব-কনশাস এই ভয়ংকর গল্পগুলোকে তার অন্ধকার জগতের এক কোণে জমা করে রাখে এবং তা দূর্বল মুহূর্তে, বিশেষ করে ঘুমানোর সময় আমাদের কনশাস যখন তার সবচেয়ে দুর্বল (vulnerable) অবস্থায় থাকে তখন সেগুলোর উত্থান ঘটে। এ সময় আমাদের কনশাস বিচার করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে এবং ছোটবেলার গল্পগুলো দৈত্য-দানোর রূপ ধরে আমাদের ভীত করে তোলে। ছোট থেকেই ঘরের আসবাব-পত্রের অস্বাভাবিক নড়া-চড়াকে জ্বীন-ভূতের উপস্থিতি বলে মেনে নিয়েছি, বিশেষ করে মুভিগুলো এই বিশ্বাসকে আরো পাকাপোক্ত করে তুলেছে। আমি সাধারণ মানুষ, সাবকনশাসের এই খেল আমাকেও ছেড়ে দেয়নি।

সংস্কৃতি ও পূর্ব অভিজ্ঞতার আরেকটি উদাহরণ হল বোবায় ধরা। আমি খুব ছোটবেলায় এই টার্মটার সাথে পরিচিত হয়েছিলাম (ভুতের গল্প না শোনালে আমাকে খাওয়াতে পারা যেত না)। আমার এই অভ্যাস আজ পর্যন্ত আছে, অবশ্য এখন আমাকে ভুতের গল্প বলে খাওয়াতে হয় না, ক্ষুধা লাগলে এমনিই খাই, মাঝে মাঝে না লাগলেও খাই। কিন্তু সুপার ন্যাচারালের ব্যাপারে আগ্রহ এখনও থেকে গেছে। সময় পেলেই এসব নিয়ে পড়ি, বিশেষ করে মিথ ও লিজেন্ড নিয়ে পড়া-শোনা করতে আমার বেশ ভাল লাগে। বোবা খালি বাংলাদেশের মানুষকেই ধরে না, পৃথিবীর সব দেশের মানুষকেই বোবায় ধরে, পার্থক্য শুধু নামকরণে ও কিছু কিছু ক্ষেত্রে বোবার লিঙ্গে। আমাদের বোবা সম্ভবত একলিঙ্গের। মধ্যপ্রাচ্যের পশ্চিম অংশে বোবার দুইটি রূপ আছে- সুকুবাস (Succubus) স্ত্রীলিঙ্গ, যারা ছেলেদের উপর ভর করে এবং ইনক্যুবাস (Incubus) পুরুষলিঙ্গ, যারা মেয়েদের উপর ভর করে। এছাড়া অন্যান্য দেশে এর ভিন্ন ভিন্ন নাম আছে।

যাদের বোবায় ধরে তাদের অভিজ্ঞতা শুনে যা বোঝা যায় তা হল গভীর রাতে এমন একটা পরিস্থিতির শিকার হওয়া যেখানে মনে হয় বুকের উপর কেউ বা কিছু একটা চেপে বসে আছে, দম নিতে কষ্ট হয়। অনেক দেশে মনে করা হয় এরা মানুষের সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হতে চায় (স্বপ্নদোষের ব্যাখ্যা আর কি)। সাইকোলজি এটাকে একটা খুব বোরিং একটা টার্ম দিয়েছে- স্লিপ প্যারালিসিস। স্লিপ প্যারালিসিস ঘটে আমাদের ঘুমের প্রথম সাইকেল শুরু হয় এবং যখন পঞ্চম সাইকেল শেষ হয়ে আবার প্রথম সাইকেল শুরু হবার মধ্যে যে সময় তখন। রাতে অনেকেরই ঘুম ভাঙ্গে, কেউ কেউ উঠে বাথরুমে যান আবার কেউ কেউ শুধু শুয়ে আবার ঘুম আসার জন্য অপেক্ষা করেন। এই দুই সময়ে আমাদের মস্তিষ্ক বিশ্রামের পর চাঙ্গা হয়ে যায়, কিন্তু শরীর তখনও ঘুমিয়ে থাকে। লক্ষ্য করে দেখবেন সকাল হবার আগ মুহূর্তে আমরা স্বপ্ন দেখি বা সেই সময় দেখা স্বপ্নগুলো আমাদের মনে থাকে। কারণ আমাদের মস্তিষ্ক তখন জাগ্রত। মস্তিষ্ক তখন আমাদের শরীরকে ঘুমন্ত আবস্থায় থাকতে বাধ্য করে যাতে আমরা তখন যে স্বপ্নগুলো দেখি সেগুলো যাতে আমরা সাবকনশাসলি বাস্তবে রূপ না দেই। ঘুমের মধ্যে হাটা বা ঘুমন্ত অবস্থায় কোন দুর্ঘটনা ঘটানো থেকে বিরত রাখতেই মস্তিষ্ক এই কাজটি করে থাকে। মোদ্দা কথা, আমাদের মস্তিষ্ক জেগে থাকে, আমরা আশে-পাশের সব কিছুই টের পাই কিন্তু শরীরের কার্যক্রম বন্ধ থাকে বিধায় কোন কিছু করার বা প্রতিক্রিয়া ক্ষমতা থাকে না। এসময় মানুষ হ্যালুসিনেশনের শিকার হয়, বুকে এক ধরণের চাপ অনুভব করে, অনেক সময় উচু স্থান থেকে পতনের অনুভূতিও হয় (এই অনুভূতি আমাদের সবারই কোন না কোন সময় হয়েছে)। আমি বা মামা যখন ঘরে কোন কিছুর উপস্থিতি টের পেয়েছি তখন আমরা এই স্লিপ প্যারালিসিসের ভেতর দিয়ে যাচ্ছিলাম। আমি প্রথমে উঠে বসতে পারছিলাম না, এবং আমি যে দাবি করেছি বার-পনের মিনিটের সেটা হয়ত কয়েক সেকেন্ডের হবে। কিন্তু কনফার্মেশন বায়াস (Confirmation Bias) আমাকে বুঝিয়েছে কম্পন বার-পনের মিনিট হয়েছে।

“There are more things on heaven and earth, Horatio, than are dreamt of in your philosophy"- এমন না যে আমি প্যারানরমাল একদমই অবিশ্বাস করি। আমি এখন আর স্কেপটিক নই, অবশ্য আমার তথাকথিত প্যারানরমাল অভিজ্ঞতার জন্য বিশ্বাস পরিবর্তন করেছি তা নয়। প্যারানরমাল বিশ্বাস করার মধ্যে একটা রোমান্টিকতা (প্রেম-ভালবাসার রোমান্টিকতা না) আছে। আমি নিজেকে “শেষ রোমান্টিকদের একজন” (c.f. Three Comrades- Erich Maria Remarque) ভাবতে ভালবাসি। এরপরেও বহু জায়গায় একা থেকেছি, কোন কোন প্রাসাদসম বাড়িতেও সম্পূর্ণ একা থেকেছি, কিন্তু প্যারানরমাল আর কোনদিন দেখা দেয়নি। আমি অবশ্য এখনো আশা ছাড়িনি…
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৫৪
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×