মোবাইল অপারেটরদের রাত্রিকালীন কোন প্যাকেজ বাজারে চালু না করার বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বিটিআরসি। অবাক করার মতো বিষয় বিটিআরসির কাজ কি মোবাইল অপারেটরদের কে আরো লাভের রাস্তা দেখানো নাকি দেশের জনগনের স্বার্থ রক্ষা করা কোনটা ?শিক্ষার্থীদের মোবাইল ফোন ব্যবহার সীমিত করার লক্ষ্যে নাকি এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।আরে গাধার দোল মোবাইল ফোন কি খালি শিক্ষার্থী দের জন্য নাকি ?কতো কর্মিজিবি মানুষ সারা দিন হার ভাঙ্গা পরিশ্রম করে রাতে ফিরে বাড়িতে মোবাইলে ফোন দিয়ে পরিবারের খোজ নেয় তা কি বিটিআরসি জানে।কতো ব্যবসায়ী রাতের বেলা সুষ্ঠ ভাবে ব্যবসা পরিচালনার উদ্দেশে কতো ফোন করে সে বিষয়ে কি বিটিআরসি কিছু জানে। আরে মাথা বেথা হইলে কি মাথা কাইটা ফেলবেন নাকি অশিক্ষিত, অথর্ব বিটিআরসি রে কেউ বুঝান যে এখন স্কাইপ আর ভাইবারে মাগনা ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলা যায়।জাতীয় সংসদে নাকি এ কে এম রহমতুল্লাহ নাম এক সদস্য আছে উনি নাকি সংসদে প্রশ্ন করেছেন "ছাত্র-ছাত্রীরা মোবাইল ফোন ব্যবহারের কারণে লেখাপড়ায় অমনযোগী ও খারাপ কাজে জড়িত হয়। এজন্য তাদের মোবাইল ব্যবহার সীমিত করার জন্য সরকার কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করবে কি না?" আরে মোবাইল ফোন আর ইন্টারনেট ব্যবহার করে সারা বিশ্বের মানুষ যেখানে আপডেটেড তথ্য পাচ্ছে তখন এরা এসব কি বলে আমার মাথায় ধরে না। মাননীয় সংসদ সদস্য কে বলবো উনি যেহুতু ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে এতো চিন্তিত উনি যদি সত্তি ছাত্র ছাত্রী দের নিয়ে ভাবেন তা হোলে উনি নিশ্চই জানেন নোংরা দলীয় ছাত্র রাজনীতির কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো এখন হুমকির সম্মুখীন। উনি যদি সংসদে উনার সহকর্মীদের নোংরা রাজনৈতিক কর্মকান্ডে ছত্র ছাত্রী দের না জরানোর আহবান জানান তাতেও সমাজের মানুষের সত্তি বোরো উপকার হবে।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:২৫