somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শুরু করলাম পাগলের মতো বোকামির কথা বলে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হায় বন্ধুরা,
আপনারা সবাই কেমন আছেন,বন্ধুরা আমি গত রাত অবদী ৩ টার সময় ২৩/০১/২০১০ তারিখ বাধ ভাঙার আওয়াজ এ এসেছি,আপনারা আমার জন্য দোয়া রাখবেন যেন আমি আপনাদের কে ভাল-ভাল ব্লগ উপহার দিতে পারি,আর কি লিখবো কিছুই বুজতে পারছি না, বলুন তো বন্ধুরা কি বিষয় নিয়ে লিখতে পারি,বন্ধুরা আমাকে একটা বুদ্ধি দেন তো আমি কি বিষয় আপনাদের কে উপহার দিতে পারি,বলুন তো আমি কি আপনাদের কে আজারবাইজান সম্পর্কে কি জানাবো,যদি বলেন হ্যা তা হলে আমি আপনাদের কে আজারবাইজান সম্পর্কে জানাবো,তার কারন আমি এখন আজারবাইজানে আছি,এই বাংলা ব্লগে যদি কোন মিডিয়ার বন্ধুরা থাকেন তাহা হলে তাদের জন্য কাজে আসবে,আর বন্ধুরা আমি আবার একটু বেশি লেখাপড়া জানি তাই হয়তো কিছু লেখা ভুল হতে পারে,যদি হয় তাহা হলে আপনারা আমার ভুল লেখা টাকে কষ্ট করে ঠিক করে নেবেন,সবাইকে ধন্যবাদ,তাহা হলে আমি শুরু করি.................বন্ধুরা শুনুন আজারবাইজান এর কথা--------------------------------------আমি আছি আজারবাইজান এর রাজধানি বাকু শহরে,আমার বাসা টা যেখানে,এই যায়গা টা একটা সপ্নের মতো,তার কারন হলো আমার বাসার গেট থেকে বের হলেই সমুদ্র দেখা যায়,আমার বাসা থেকে সমুদ্রের পাড়ে হেটে যেটে সময় লাগে মাত্র দশ মিনিট,যাই হোক এখানে অনেক শীত পরেছে,বর্তমানে বরফ পরছে,এই শীতে সমুদ্রের পাড়ে তেমন লোক নেই,যারা একটু পাগল টাইপের তারা শুধু এই শীতের মধ্যে ওখানে যায়,তবে আমিও মাঝে-মাঝে আমার বাড়িওয়ালাকে নিয়ে তার গাড়ি টা বের হয়ে যাই,আমার বাড়িওয়ালার একটা মার্সিডিজ বেন্জ এর গাড়ি আছে,আর বাকু তে যতো গাড়ি আছে শতকরা ষাট টি গাড়ি হলো মার্সিডিজ বেন্জ এর গাড়ি,এখানে গাড়ি একে বারে কম দাম,তার কারন হলো এ দেশের সরকার গাড়ির উপর কোনো টেক্স নেয় না,যাই হোক যেটা বলতে চেয়েছি,মাঝে-মাঝে যখন আমার মন খারাপ থাকে তখন রাতের বেলা আমি আমার বাড়িওয়ালাকে নিয়ে সমুদ্রের পাড়ে চলে যাই,সেখানে গিয়ে এই শীতের মধ্যে ইন্জয় করে আসি,সেখানে গিয়ে দেখি আমার মতো আরো অনেক পাগল আছে,ওখানে কিছু টা সময় আনন্দ করে ঘড়ে ফিরে আসি,কিন্তু আমার বাসা থেকে বের হয়ে গেটের সামনে যখন দাড়াই তখন তো কতোই যেন মজা হয়,আমার বাসা থেকে সমুদ্র দেখা যায়,আমি প্রায় সময় বের হয়ে দাড়িয়ে থাকি,আমি যেখান টাতে দাড়াই সেখান টা সমুদ্র থেকে অনেক উপরে,সমুদ্র হচ্ছে অনেক নিচে তাইতো এতো সুন্দর লাগে দেখতে,আমি যেখান টাতে দাড়িয়ে সমুদ্র দেখি তার কিছু সামনে হাতের বাম পাশে একটা হাসপাতাল আছে,আর হাতের ডান পাশ সারি বদ্ধ তিন চার টা বাড়ি আছে,ঠিক তার মাজ খান দিয়ে আমি সমু্দ্রের দিকে তাকিয়ে থাকি,তখন এতো সুন্দর যে লাগে আমি আমার বন্ধুদের কে বলে বুজাতে পারবো না,আর যখন রাত ঘনিয়ে আসে-আহ-আহ তখন যে কতোই না সপ্নের মতো লাগে,তার কারন হলো আমি আছি উপরে আর সমুদ্র হচ্ছে নীচে,আমার বাসার নীচে সমুদ্রের আগে আরো বাড়ি ঘর আছে-সেখানে রাতের বাতি গুলো যলতে থাকে,সমুদ্রের পাশ দিয়ে গাড়ি চলার জন্য একটি রাস্তা চলে গেছে,রাস্তার বাতি গুলো জালিয়ে দেওয়া হয়,তখন এতো সুন্দর যে লাগে,বলে বুজাতে পারবো না,.............হায় বন্ধুরা অনেক দিন পরে আবার এলাম আপনাদের মাঝে, .......... কি আর বলবো বন্ধুরা, সে যে কি সুন্দর লাগে দেখতে আপনারা কেউ এখানে না আসলে কিছুই বুজতে পারবেন না,এই দেশ টাকে এই দেশের মানুষ এতোটাই ভালবাসে যা বলে আমি আপনাদের কে বুজাতে পারবো না, তারা দেশের জন্য জান দিয়ে ফেলবে, আর যদি এ দেশের সরকারের বিরুদ্ধে একটা কথা বলেছেন তো আপনার খবর নিয়ে ছারবে এ দেশের মানুষ,আর সরকার তু আছেই,এ দেশ টা হলো শান্তি ময় একটা দেশ,যাই হোক তবে এ দেশে বসবাস করতে এতোই ভাল লাগে যে-খুবই মজার একটা দেশ,তবে অনেক শীত এদেশে, .........................আজ এই পর্যন্ত........... ধারাবাহিক ভাবে চলতে থাকবে কেউ যাবেন না,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

ধন্যবাদ
আপনাদের নতুন বন্ধু
বাশার
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৩
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=যাচ্ছি হেঁটে, সঙ্গে যাবি?=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৬


যাচ্ছি হেঁটে দূরের বনে
তুই কি আমার সঙ্গি হবি?
পাশাপাশি হেঁটে কি তুই
দুঃখ সুখের কথা ক'বি?

যাচ্ছি একা অন্য কোথাও,
যেখানটাতে সবুজ আলো
এই শহরে পেরেশানি
আর লাগে না আমার ভালো!

যাবি কি তুই সঙ্গে আমার
যেথায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

আগামী নির্বাচন কি জাতিকে সাহায্য করবে, নাকি আরো বিপদের দিকে ঠেলে দিবে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১২



আগামী নির্বচন জাতিকে আরো কমপ্লেক্স সমস্যার মাঝে ঠেলে দিবে; জাতির সমস্যাগুলো কঠিন থেকে কঠিনতর হবে। এই নির্বাচনটা মুলত করা হচ্ছে আমেরিকান দুতাবাসের প্রয়োজনে, আমাদের দেশের কি হবে, সেটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফেসবুক বিপ্লবে সেভেন সিস্টার্স দখল—গুগল ম্যাপ আপডেট বাকি

লিখেছেন মহিউদ্দিন হায়দার, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৩০




কিছু তথাকথিত “বাংলাদেশি বিপ্লবী” নাকি ঘোষণা দিয়েছে—ভারতের সেভেন সিস্টার্স বিচ্ছিন্ন করে ফেলবে! সহযোগী হিসেবে থাকবে বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী আর পাকিস্তানি স্বপ্ন।শুনে মনে হয়—ট্যাংক আসবে ইনবক্সে। ড্রোন নামবে লাইভ কমেন্টে। আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গু এনালিস্ট কাম ইন্টারন্যাশনাল সাংবাদিক জুলকার নায়েরের মাস্টারক্লাস অবজারবেশন !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:২৬

বাংলাদেশের দক্ষিণপন্থীদের দম আছে বলতে হয়! নির্বাচন ঠেকানোর প্রকল্পের গতি কিছুটা পিছিয়ে পড়তেই নতুন টার্গেট শনাক্ত করতে দেরি করেনি তারা। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ ঘিরে নতুন কর্মসূচি সাজাতে শুরু করেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক্ষমতাচ্যুত ফ্যাসিবাদ: দিল্লির ছায়া থেকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

লিখেছেন কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৫:৫৭

একটা সত্য আজ স্পষ্ট করে বলা দরকার—
শেখ হাসিনার আর কোনো ক্ষমতা নেই।
বাংলাদেশের মাটিতে সে রাজনৈতিকভাবে পরাজিত।

কিন্তু বিপদ এখানেই শেষ হয়নি।

ক্ষমতা হারিয়ে শেখ হাসিনা এখন ভারতে আশ্রয় নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

×