''কি জানি কি হয়েছে আমার
হয়তো এবার বেড়েছে পাগলামি,
হয়তো এবার নোবেল পাবো বলেই,
ইচ্ছে ডানায় ভরেছে দুষ্টমি।''
পংতিমালার সাথে ছবির মিল নেই, এইখানে দেয়া ছবিগুলো একদিনের মধ্যেই তুলেছিলাম, একদিনে অনেক ছবি তুললে ছবি ভালো হয়না পরিশ্রম হয়, ক্লান্ত লাগে। ছবি তোলা শখের হলে ভালো, কিন্তু প্রফেশনাল ছবি তোলা অবশ্যই বিষাদ অভিজ্ঞতা। এইগুলো আমার শখে তোলা ছবি। আমি প্রফেশনাল ছবি দুইবার তুলেছিলাম, ফ্রি সার্ভিস ছিল সেটা। অভিজ্ঞতা ভালো ছিল না।
ছবিটি উত্তরা আজমপুর থেকে তুলেছি দুদিন আগে, ফুলের দোকানদার ভালো মানুষ তাকে বললাম ফুলের বালতিটা একটু রাস্তার দিকে রাখেন সে তাই ই করলো।
এই ছবিটা অফিসের লন এ তুলেছি, আমাদের অফিসে অনেক গাছ।
এটাও অফিসে তোলা
এটাও
উনি উনার ছবি তোলার পারমিশন দিয়েছিলেন এই শর্তে যে অবশ্যই তার কাছ থেকে বেলি ফুলের মালা কিনতে হবে, প্রথমে শর্ত ছিল একটি পরে বললেন না দুটি মালা নিতেই হবে। ছবি তুলেছি টি এস সি থেকে। তাহার চোখে মুখে সে কি মায়া, সামনের দুইটা দাঁত নেই, বয়স ৬ বছরের বেশি না।
এই ছবিটি বুড়িগঙ্গা থেকে তোলা, সারাক্ষন ভিড় লেগে থাকে , আমাকে অনেকে ভেবেছিল সাংবাদিক বলে আমাদের জন্য কিছু করেন দেখেন এই করোনার মধ্যে কেমন ঠেলাঠেলি ভিড়ের মধ্যে থাকি, এইটা কোন জীবন হইলো আমাদের! আপনেরা সাংবাদিক হইয়া এই কথাটুকু কি সরকারের কাছে জানাইতে পারেন না!?
বুড়িগঙ্গার ঐ পারে যে মার্কেটটা আছে ওইখানে তুলেছি ছবিটা,
বিড়ালটার মালিক নামাজ পড়ছেন। আর বিড়াল চুপচাপ দোকান পাহারা দিচ্ছেন, আমি ছবি তোলার সময় ও ওইখানে যতক্ষণ ছিলাম উনাকে নড়াচড়া অথবা ছোটাছুটি করতে দেখিনাই। এই ছবিগুলো ও বুড়িগঙ্গা থেকে তোলা।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:০৭