দুনিয়া মানুষ কে কি দেয়? লাঞ্ছনা গঞ্জনা বিপদ আপদ বিচ্ছেদ অপমান অপদস্থ আর যাহা পাই তাহা চাইনা ধরনের বহুমুখী মূহুর্তের সন্নিবেশ ছাড়া।
স্বার্থের এক একটা ষড়যন্ত্র হলো এক একটা পারমাণবিক বোমা, ভেতর বাহির সব ধ্বংসযজ্ঞ খেলা খেলে শেষ করে দিয়ে কারো কারো এত লাভ হবে আশা করে! এইসব করে তারা কত বেশি লাভবান হয় অথবা আরো বেশি লাভবান হোক আমার এইটা দেখার শখ প্রতিবার। জিদ্দে জিদ্দে এক ছোট ভাইয়ের কেমন আছোস এর জবাবে বললাম আমারে দিয়া কিছু হবে না। দ্রুত রিপ্লাই আসলো যা হইছোস তাই ই বা কম কি।
তখন আমার টনক নড়লো ডেল কার্নেগির এক পা নাই ভিক্ষুকটা মনেমনে মনে হইলো ছোট ভাইরে, আর আমার পা আছে জুতা নাই, নিজেকে আমার সৌভাগ্যবান মনে না করা গুনাহ তবু ও একরকম হতাশ চিন্তা আমাকে ঘিরে রাখে।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়---
আমি কী রকম ভাবে বেঁচে আছি
আমি কী রকম ভাবে বেঁচে আছি তুই এসে দেখে যা নিখিলেশ
এই কী মানুষজন্ম? নাকি শেষ
পরোহিত-কঙ্কালের পাশা খেলা! প্রতি সন্ধ্যেবেলা
আমার বুকের মধ্যে হাওয়া ঘুরে ওঠে, হৃদয়কে অবহেলা
করে রক্ত; আমি মানুষের পায়ের পায়ের কাছে কুকুর হয়ে বসে
থাকি-তার ভেতরের কুকুরটাকে দেখবো বলে। আমি আক্রোশে
হেসে উঠি না, আমি ছারপোকার পাশে ছারপোকা হয়ে হাঁটি,
মশা হয়ে উড়ি একদল মশার সঙ্গে।
২০২১ সালের ক্যালেন্ডারে আমার এই ছবিটি মনোনীত হয়েছে, এই মাত্র দেখলাম ছবিটি বাঁধাই করে অফিসে সাজিয়েছে। ফটোগ্রাফী জীবনের এটা একটা Big Achievement. পোষ্ট লেখার সময় একরকম মাইন্ড ছিল, এখন মাইন্ড অন্যরকম।