somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নতুন উপন্যাসের শুরু-দ্বিতীয় পর্ব

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ২:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

[উপন্যাসটির শুরুর অংশ পড়ে যারা উৎসাহ যুগিয়েছেন, তাদের ধন্যবাদ। এবার পরবর্তী অংশ। দেখুন, কেমন লাগে।]

কাজের কাজ কিছুই না হলেও ডায়েরীটা পড়ে মজাই পাচ্ছেন ইন্সপেক্টর মোখলেছুর রহমান। আবার তিনি পড়তে শুরু করলেন।

ঘরে ঢুকে রায়হান সাহেব বললেন, মামণি, তোমার ছুরি নিয়ে এসেছি।
রাণী বললো, বাবা এটা তো ফল কাটার ছুরি। আমি তোমাকে বড় ছুরি আনতে বলেছিলাম।
ঃ ও। তাই নাকি? বড় ছুরি দিয়ে তুমি কি করবে?
ঃ দরকার আছে বাবা।
ঃ ঠিক আছে, কাল তোমাকে বড় ছুরি এনে দেব। বলে তিনি আমার দিকে তাকালেন। আরে, তুমি এসেছ?
ঃ জি স্যার। বলে আমি উঠে দাঁড়ালাম।
ঃ বসো-বসো।
ঃ না স্যার, আমার হোটেলে যেতে হবে।
ঃ ঠিক আছে যাও। তবে সময় পেলেই চলে এসো। আমার মেয়ে তোমাকে পছন্দ করেছে।
ঃ জ্বি আসবো। বলে আমি দ্রুতপায়ে বেরিয়ে এলাম ওই বাসা থেকে।

রাতে বাসায় ফিরে দেখি দীর্ঘদিন পর বাবা বাসায় এসেছেন। তবে তাকে দেখে অস্বাভাবিক বলে মনে হচ্ছে। মনেহয় মদ-টদ কিছু খেয়েছেন। মার মুখটাও গম্ভীর। কী করবো বুঝতে না পেরে ঘরে ঢুকে চুপচাপ বসে আছি। পাশের ঘর থেকে বাবা-মার কথাবার্তা সবই শোনা যাচ্ছে।
বাবা বলছেন, আমি এক সপ্তাহের বেশি সময় দিতে পারবো না।
মা বলছেন, ছোট বাচ্চাটাকে নিয়ে আমি কোথায় যাব?
ঃ সেটা আমার দেখার বিষয় না। যেখানে খুশি যাও। এটা আমার বাসা। আমি বাসা খালি চাই।
ঃ তুমি এতটা নিষ্ঠুর হতে পারলে? আমি তোমার জন্য কী করিনি?
ঃ এত কথা শুনতে চাই না।
ঃ সজীব কি তোমার ছেলে নয়? তার প্রতি তোমার কোন দায়িত্ব নেই।
ঃ অ্যাই মাগী, কথা বাড়াচ্ছিস কেন? আমার কথা বুঝতে তোর সমস্যা হচ্ছে?
বাবা বোধহয় মাকে মারছেন। মার কান্নার আওয়াজ ভেসে আসছে। মা বলছেন, তোমার পায়ে পড়ি। এমন করো না। আমি কোথায় যাব বলো। ঠিক আছে আমার সঙ্গে তুমি সম্পর্ক রেখো না। কিন্তু আমাকে একটু সময় দাও।
বাবা অশ্রাব্য ভাষায় গালি দিলেন। সেইসঙ্গে হাত তুললেন। মার আর্ত চিৎকার ভেসে আসছে। আমি আর সহ্য করতে পারলাম না। দৌড়ে পাশের ঘরে ঢুকে দেখি, মা মেঝেতে পড়ে কাতরাচ্ছেন। তার চুলের মুঠি ধরে টানছেন বাবা। আমার মাথায় যেন আগুন ধরে গেল। দরজার পাশে রাখা বিড়াল তাড়ানোর লাঠি নিয়ে আমি বাবার দিকে তেড়ে গেলাম। চিৎকার করে বললাম, মাকে ছেড়ে দেন, নাহলে খুন করে ফেলবো।
বাবা আমার দিকে ফিরে বললেন, সাবাস, বাপকে মারবি? আয় মার।
ঃ ছাড়েন। ছেড়ে দেন বলছি।
ঃ কী করবি রে তুই বেজন্মা। বলেই মার বুকে সজোরে লাথি দিলেন। মা ব্যাথায় ককিয়ে উঠলো। তারপরও মা আমাকে বললো, ছি বাবা, গুরুজনদের সঙ্গে এরকম করতে নেই। যাও, ওঘরে যাও।
মার ওপরই আমার রাগ হলো। পড়ে পড়ে মার খাচ্ছে। তবু কিছু বলতে দেবে না। আমি বললাম, তোমাকে যে মারছে?
মা এবার একটু কঠিন স্বরেই বললেন, সে আমি বুঝবো। তুমি যাও।
বাবা বললেন, যেমন চরিত্রহীন মা। তেমনই তো হবে ছেলে। মনে করেছিস আমি বুঝি না। এই ছেলে আমার না। সেটা আমি শুরু থেকেই জানি।
মা কান্নাজড়িত কণ্ঠে বললেন, তুমি এসব কী বলছো? তোমার জন্য আমি বাপের বাড়ীর সঙ্গে সব সম্পর্ক ত্যাগ করে চলে এসেছিলাম। ভুলে গেছ সেসব দিনের কথা।
ঃ ছাড় মাগী, তোর সব ন্যাকামো আমার বোঝা হয়ে গেছে। কার সাথে কী করিস জানতে আর বাকী নেই।
আমি ততক্ষণে আবার পাশের ঘরে চলে এসেছি। মার নিচু স্বরের কান্নার আওয়াজ ভেসে আসছে। আমার কী করা উচিৎ বুঝতে পারছি না। বাবার এরকম আচরণ আমি আগে কখনও দেখেছি বলে মনে পড়েনা। দু’জনের ঝগড়া হয়েছে। কিন্তু এত বাজে কথা আর গালাগাল বাবার মুখে কখনো শুনিনি। একটু পরে বাবা হেলে-দুলে বেরিয়ে গেলেন। মা তখনও কাঁদছেন। আমি তার পাশে গিয়ে বসলাম।
মা বললেন, সজীব, তুই খুব কপাল পোড়া রে। বাবার ভালোবাসা কোনদিন তোর কপালে জুটলো না।
আমি চুপ করে থাকলাম।
মা আবার বললেন, এ বাসাটা আমাদের ছেড়ে দিতে হবে সজীব।
ঃ কেন?
ঃ তোর নতুন মা এখানে থাকবেন।
ঃ তাহলে আমরা কোথায় যাবো?
ঃ জানি না রে বাবা।

এক সপ্তাহের মাথায় আমরা শহরতলীর একটা ছোট্ট ঘর ভাড়া নিলাম। মা সারাদিন বাসায় বসে কাগজের ঠোঙ্গা বানায়। আমি হোটেলে কাজের ফাঁকে-ফাঁকে সেগুলো বাজারের দোকানে গিয়ে বিক্রি করে আসি। তাতেও সংসার চলে না। দিনে শুধু একবেলা বাসায় রান্না হয়-রাতে। মা-ছেলে মিলে একসঙ্গে বসে খাই। আমি অবশ্য সকাল আর দুপুরে হোটেলে খেতে পাই। কিন্তু মা এই দু’বেলা কী খায় আমি জানি না। দিন-দিন তার শরীর শুকিয়ে যেতে থাকে। মাঝে-মাঝে ভাবি, আমার অনেক টাকা হলে মাকে রাজার হালে রাখবো। কোন কাজ করতে দেব না। কিন্তু কবে আমার অনেক টাকা হবে?
এখন আমি একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে কাজ করি। বেতন হোটেলের চেয়ে কিছু বেশি। পরিবেশটাও ভালো। তবে পরিশ্রমও বেশি। একদিন রাতে কাজ শেষ করে বের হয়েছি। একটা লোক আমাকে পিছন থেকে ডাক দিল, এই ছেলে শোন।
আমি ফিরে তাকালাম। প্যান্ট-শার্ট পরা একজন ভদ্রলোক। আশেপাশে তাকিয়ে নিশ্চিত হলাম, তিনি আমাকেই ডাকছেন। এগিয়ে গেলাম। বললাম, কিছু বলছেন?
ঃ তোমার নাম সজীব?
ঃ হ্যাঁ। কিন্তু আপনি কে?
ঃ তোমার মায়ের নাম জাহানারা? আমার প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই তিনি আবারও জানতে চাইলেন।
ঃ হ্যাঁ। কেন বলেন তো?
ঃ না এমনিতেই। কোথায় থাকো তোমরা?
ঃ কুনিপাড়ার তিন নম্বর গলির শেষ মাথায়।
ঃ জাহানারা, মানে তোমার মা কেমন আছেন?
ঃ ভালো। কিন্তু আপনি কে?
ঃ আমি...আমি তোমার মায়ের পূর্ব পরিচিত।
ঃ ও। কী নাম আপনার?
ঃ নাম শুনে কাজ নেই। শোন এই ৫০০টাকা রাখ।
ঃ কেন? আপনি আমাকে টাকা দেবেন কেন?
ঃ মনে করো, আমি তোমার একজন আত্নীয়। টাকাটা রাখ।
ঃ না। আমি টাকা নেব না।
ঃ বাব্বা, মায়ের মতোই স্বভাব হয়েছে। ঠিক আছে টাকা নিয়ো না। তবে আবার দেখা হবে তোমার সঙ্গে। বলেই উল্টো দিকে হাঁটা শুরু করলো লোকটা।

বাসায় ফিরে মাকে ঘটনাটা বললাম। মা সাবধান করে বললেন, ছেলেধরারা নাকি নানারকম ছলচাতুরি করে ছোটদের প্রলুব্ধ করে। তারপর ধরে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করে দেয়। অথবা কিডনি-চোখ এসব তুলে নিয়ে মেরে ফেলে। শুনে আমার বেশ ভয়ই লাগলো। ছেলেধরার বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে লোকটা কার্যকলাপের অনেক মিলও পাওয়া গেল। সিদ্ধান্ত নিলাম, আর কোনদিন দেখা হলে কথা না বলে ঝেড়ে দৌড় দিতে হবে। আর তারপরও যদি পিছু নেয় তাহলে চিৎকার করে লোক জড়ো করবো।

আজ শুক্রবার। সপ্তাহে এই একটা দিন আমার কাজ থাকে না। তা বলে যে দিনটা খুব আনন্দে কাটে তাও নয়। আসলে আমার তো কোন বন্ধুবান্ধব নেই। তাই সারাদিন বাসায় বসে থেকেই কাটাই। আজ হঠাৎ মনে হলো, রাণীর কথা। অনেকদিন ওদের বাসায় যাই না। মাঝে দু’দিন গিয়েছিলাম। তবে ওর বাবা উপস্থিত থাকায় রাণী তার ভয়ংকর পরিকল্পনা সম্পর্কে আমাকে কিছুই বলেনি। বিকেলের দিকে রাণীর বাসায় গিয়ে দেখি, ও একা-একা খেলছে। অনেকক্ষণ আমার সঙ্গে কোন কথাই বলল না। একপর্যায়ে আমি বললাম, রাণী আমি তাহলে যাই।
ঃ কোথায় যাবে?
ঃ বাসায় ফিরে যাই।
ঃ এসেছিলে কেন?
ঃ এমনিতেই। ভাবলাম তোমার সঙ্গে দেখা করে যাই।
ঃ তাহলে যেতে চাচ্ছ কেন?
ঃ না মানে, দেখা তো হলোই। আর তুমিও বোধহয় ব্যস্ত।
ঃ তুমি একটা বুদ্ধু। বেশ জোর দিয়ে শব্দ তিনটি উচ্চারণ করলো রাণী।
ঃ কেন? কী করলাম আমি?
ঃ তুমি আসো না কেন?
ঃ আমি তো এক জায়গায় চাকরি করি। ইচ্ছে করলেই আসা যায় না। তাছাড়া আমার অনেক ঝামেলা।
ঃ কী তোমার ঝামেলা?
ঃ সেসব তুমি বুঝবে না। আচ্ছা তুমি যে বলেছিলে তোমার বাবাকে কী যেন শাস্তি দেবে। সে ব্যাপারে তো কিছু বললে না।
ঃ বলবো না। আমার মন খারাপ।
ঃ কী হয়েছে তোমার?
ঃ বাবা বকেছে।
ঃ কেন, কী করেছ তুমি?
ঃ আমি বাবাকে বলেছিলাম, তোমাকে আমাদের বাসায় রাখতে।
ঃ মানে? আমি তোমাদের বাসায় কেন থাকবো?
ঃ বাবা বলেছে, তুমি অনেক গরীব। তোমার থাকার জায়গা নেই।
রায়হান সাহেব একথা বলেছে শুনে আমি অবাক হলাম। আমি গরীব ঠিকই। তাই বলে থাকার জায়গা নেই এমন তো নয়। আমি বললাম, আমার থাকার জায়গা আছে রাণী।
ঃ তবু তুমি এখানে থাকবে। আমার সঙ্গে খেলবে।
ঃ বোকা মেয়ে। তাই হয় নাকি?
ঃ বাবাও তো সেকথাই বলছিল। বলে, আমি নাকি কিচ্ছু বুঝতে শিখিনি।
ঃ এজন্য তোমাকে বকা দিয়েছে?
ঃ হ্যাঁ। কিন্তু আমি বোকার মতো কী বললাম, সেটাই তো বুঝতে পারছি না।

ওর কথা শুনে আমার মজাই লাগল। বুঝলাম, বাইরের নিষ্ঠুর দুনিয়া আমাকে এই বয়সেই বাস্তবমুখী করে তুলেছে। কিন্তু ওর ক্ষেত্রে তা হয়নি। রাণী হঠাৎ দৌড়ে পাশের ঘরে গেল। একটু পরই একটা প্লেটে দু’ খণ্ড পুডিং নিয়ে হাজির। আমাকে বলল, পুডিং আমার পছন্দের খাবার। তোমার ভালো লাগে?
ঃ লাগে।
ঃ আমারও তাই মনে হয়েছিল। এজন্য তোমার জন্য পুডিং রেখে দিয়েছি।
ঃ আমার জন্য?
ঃ হ্যাঁ। নাও খাও।
কথা না বাড়িয়ে আমি পুডিং খেলাম। বেশ সুস্বাদু। খাওয়া শেষ হলে জানতে চাইল, কেমন লাগল? আমি বানিয়েছি।
ঃ কী? তুমি পুডিং বানাতে পারো? আমি সত্যি বিস্মিত হলাম।
ঃ কেন আমাকে দেখে মনে হয়, শুধু পুতুল খেলি?
ঃ না ঠিক তা নয়। তবে তুমি এত ছোট মানুষ।
ঃ মোটেই ছোট না। আমার বয়স ১০ বছর।
ঃ ও মা তাই নাকি? আমি বড়দের মতো করে বললাম।
‘দাঁড়াও’ বলেই আবার দৌড়ে ভেতরে গেল রাণী। ফিরে এলো হাতে বড় একটা ছুরি নিয়ে। জানতে চাইলো, কেমন ছুরিটা?
ঃ ভালো। কিন্তু এটা দিয়ে কী হবে?
ঃ জবাই করবো।
আমি ভয় পেয়ে জিজ্ঞেস করলাম, কী জবাই করবে তুমি?
‘তোমাকে’-বলেই আমার দিকে একধাপ এগিয়ে এলো রানী। আমি আতঙ্কিত হয়ে পায়ে-পায়ে পেছাতে শুরু করলাম। এসময় কে যেন পেছন থেকে আমার দুই কাঁধ শক্ত করে ধরে ফেলল।

[ক্রমশঃ]
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ৩:০৭
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মৌলবাদ: ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যর্থ প্রযুক্তি

লিখেছেন মহিউদ্দিন হায়দার, ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫১




মজার বিষয়—

আজকের মৌলবাদীরা রোকেয়া বেগমকে মুরতাদ ঘোষণা করে বুক ফুলিয়ে হাঁটে, অথচ নিজেদের অস্তিত্ব টিকেই আছে যাদের ঘৃণা করে— সেই “কাফেরদের” বিজ্ঞান আর প্রযুক্তিতে। ইতিহাস পড়লে এদের বুকফুলা হাওয়া বের... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতী এখন পুরোপুরিভাবে নেতৃত্বহীন ও বিশৃংখল।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩



শেরে বাংলার নিজস্ব দল ছিলো, কৃষক প্রজা পার্টি; তিনি সেই দলের নেতা ছিলেন। একই সময়ে, তিনি পুরো বাংগালী জাতির নেতা ছিলেন, সব দলের মানুষ উনাকে সন্মান করতেন। মওলানাও জাতীয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাময়িক পোস্ট

লিখেছেন আরোগ্য, ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৬



ওসমান হাদী অন্যতম জুলাই যোদ্ধা, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, স্পষ্টবাদী কণ্ঠ, প্রতিবাদী চেতনা লালনকারী, ঢাকা ৮ নং আসনের নির্বাচন প্রার্থী আজ জুমুআর নামাজ পড়ে মসজিদ থেকে বের হওয়ার পর গুলিবিদ্ধ হয়েছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে গুলি করলো কে?

লিখেছেন নতুন নকিব, ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:২৬

হাদিকে গুলি করলো কে?

ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা ৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজপথের অকুতোভয় লড়াকু সৈনিক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানুষের জীবনের চেয়ে তরকারিতে আলুর সংখ্যা গণনা বেশি জরুরি !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:১৭


বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক জাহাঙ্গীর আলম স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে দেশবাসী একটা নতুন শব্দ শিখেছে: রুট ভেজিটেবল ডিপ্লোম্যাসি। জুলাই আন্দোলনের পর যখন সবাই ভাবছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×