somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রোকসানা লেইস
স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

সিদ্ধান্ত এবং শিক্ষা

২৩ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


পৃথিবীর সব দেশ যখন লক ডাউন হয়ে যাচ্ছে একটার পর একটা তখন কোন দেশে স্বাভাবিক চলা ফেরা স্কুল, অফিস আদালত, বাজার হাট করছে, চলা ফেরা করছে খুব স্বাভাবিক ভাবে। শুনলে কেমন লাগে। খাইছে এইবার এরা ধরা খাইব এমনই চিন্তা আসে তাই না। কিন্তু না এরা চলছে স্বাভাবিক ভাবে সতর্কতার মাধ্যমে। বাংলাদেশের মতন অসেচতন ভাবে নয়। বা উন্নত বিশ্বের সচেতন প্রোটোকল প্রটেকশনের মাঝেও কিছু অসাবধান অসচতনের দল বেঁধে বাইরে গিয়ে নিয়ম ভাঙ্গার মতন নয়।
দেশ জুড়ে প্রতিটি মানুষ সতর্কতায় চলা ফেরা করছে। স্বাভাবিক জীবন যাপন করছে। দেশটি তাইওয়ান।
কি অবাক কাণ্ড তাই না। চীনের এত কাছের একটা দেশ কি ভাবে স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারে। পারে কারণ তাদের সরকার জানে কি ভাবে সতর্ক থাকতে হয়। প্রথম চীনে সার্সের মতন রোগ হয়েছে খবর পাওয়ার সাথে সাথে সীমান্ত বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। যাতে কেউ রোগ নিয়ে দেশে আসতে না পারে।
মাস্ক, হ্যাণ্ড সেনেটাইজার, গ্লাবস এবং এই সংক্রান্ত যা কিছু প্রয়োজন হতে পারে সব উৎপাদনের জন্য আলাদা ভাবে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। লোক সংখ্যার বেশি সরবরাহ মজুদ আছে। একদম নার্সারির বাচ্চাগুলোও, মুখে মাস্ক পরে ক্লাস করছে।
যে যার কাজ করছে সতর্ক অবস্থায় থেকে।
প্রতিটি অফিস, দোকান ব্যাংক যে সব জায়গায় লোক সমাগম হচ্ছে দরজায় দাঁড়িয়ে আছে একজন মেশিন হাতে টেস্ট করেই ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে । সাথে হ্যাণ্ড সেনেটাইজার সাজানো আছে পাবলিক প্লেসে। পরিচ্ছন্নতা চলছে।
কোন ভীড়, হুড়াহুড়ি মারামারি নেই। বেশি জিনিস কিনে নেয়ার কোন অনুমোদন নাই কেউ কিনছেও না। সব চলছে স্বাভাবিক।
তারপরও বাইরের কিছু মানুষ থেকে ছড়ানো সংখ্যা হয়েছে এখন ১৬৯ জন। যাদের আলাদা করে রাখা হচ্ছে।

জনগণ যখন সতর্ক থাকে এবং সরকার যখন সঠিক সিদ্ধান্ত দ্রুত নিতে পারে বাচ্চারাও যখন জানে মাস্ক এবং পরিচ্ছন্ন থাকার প্রয়োজনীয়তা, উপকারিতা। তখন সব কিছুই সুন্দর হয় ।



সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:৩৫
৪টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×