প্রত্যনস্ন অঞ্চলে তথ্যপ্রযুক্তির সেবা কার্যত্রক্রম ছড়িয়ে দিতে গুগল বৈদু্যতিক লাইন ব্যবহার করছে। প্রজেক্টের নাম পাওয়ার লাইন ইন্টারনেট সার্ভিস। বিদু্যতের সাহায্যে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রদানই এর প্রধান লক্ষ্য। এ বিষয়ে বিদু্যতের মাধ্যমে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রদানকারী কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে গুগল চুক্তি করেছে। মহৃলত যেখানে টেলিফোন কিংবা ক্যাবল লাইন সুবিধা পেঁৗছায়নি অথবা যেখানে ওয়্যারলেস লাইন অত্যনস্ন ব্যয়বহুল, সেসব অঞ্চলে বিদু্যতের মাধ্যমে নেট সার্ভিস প্রদান করতেই গুগল বিনিয়োগ করছে।
গুগল এক মুখপাত্রের ভাষায়, বর্তমান যোগাযোগ মাধ্যমকে আরেক ধাপ এগিয়ে নিতে তারহীন ইন্টারনেট সংযোগ কিংবা বৈদু্যতিক তারের মাধ্যমে ইন্টারনেট সার্ভিস দেওয়া বর্তমান প্রাযুক্তিক অগ্রগতিরই কণ্ঠস্ট্বর। শর্তসাপেক্ষে 100 মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করা হচ্ছে। বাণিজ্যিকভাবে পাওয়ার লাইন প্রযুক্তি ব্যবহারের উপযুক্ত অবস্ট্থায় আছে। যে কোনো সময় চলতি প্রকল্কপ্পটিকে পৃথিবীর বিভিল্পম্ন দেশে প্রসারিত করা হতে পারে বলে জানিয়েছে সংশি্নষদ্ব মহল। সাধারণত বৈদু্যতিক প্ট্নাগ বা সার্কিট থেকে ক্যাবল সংযোগ থেকেই ইন্টারনেট সার্ভিস পাওয়া সল্ফ্ভব হবে। ইতিমধ্যে ওয়াইম্যাক্স প্রযুক্তির প্রচলন হলেও নানাবিধ সীমাবদব্দতার দরুন এর ব্যাপক প্রচার ও প্রসারে জটিলতা বিদ্যমান। আর এ জটিলতাকে কাজে লাগিয়ে গুগল নতুন 'পাওয়ার লাইন নেট' প্রযুক্তির প্রকাশ করতে যাচ্ছে। ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিন থেকে কেন ইন্টারনেট সার্চ প্রোভাইডারে আসছে? এ প্রশেম্নর উত্তরে গুগলের এক কর্মকর্তা জানান, তারা সার্চ ইঞ্জিন সুবিধা তাদের দিচ্ছে, যারা ইন্টারনেটের আওতাধীন। কিন্তু যারা ইন্টারনেট সুবিধাবঞ্চিত, তারা তো সার্চ ইঞ্জিনের সুবিধা পাচ্ছে না।
সুতরাং গুগল মনে করে সার্চ ইঞ্জিন সুবিধার গ-ি পেরিয়ে তাদের নতুন কিছু করার উপযুক্ত সময় এটাই। বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে নয়, প্রযুক্তিকে সর্বত্র ছড়িয়ে দেওয়াই পাওয়ার লাইন নেটের মুখ্য উদ্দেশ্য।
গুগল যেন মরিয়া হয়ে প্রাযুক্তিক মুকুটটি মাইত্রেক্রাসফটের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিতে চাইছে। তাই লড়াইটা জমেছে ভালোই।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



