somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নাঈম মুছা
সুবোধ আমি। তবে পলায়নরত। কারন সময় আমার পক্ষে না। জীবন আমার সঙ্গে না। আগে কোথাও থিতু হই। তখন পরিচয়টা জানাব। ধন্যবাদ এখানে ঢু মারার জন্য। মোর নির্জীব ব্লগবাড়িতে আপনাকে স্বাগতম।

ইংরেজি ক্লাস ও স্যারের বই চুরির চাঞ্চল্যকর গল্প সাথে একটি প্রেম কাহিনী

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ক্লাসে পিনপতন নিরবতা। ইংলিশ ক্লাস চলছে। স্যার পুরো দস্তুর সহজ ও সাবলীল ভাষায় লেকচার দিচ্ছেন। ছাত্রদেরকে বোঝাচ্ছেন কোনো বাক্য কমপ্লেক্স থেকে সিম্পলে ট্রান্সফর্ম করতে হয় কিভাবে। হোয়াইট বোর্ডে একটি বাক্য লিখে উদাহরণ দিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করে ছাত্রদেরকে বোঝাচ্ছেন। বোর্ডে লিখেছেন, I went to my teacher's house so that I could steal the book, 'The women and fiction'.
.
স্যার সচরাচর ক্লাসে পড়ানো ব্যতীত অন্য কোনো বিষয়ে কথা বলেন না। বাক্যটা লেখার পর সহসা বলে উঠলেন এটা আমার নিজের জীবনের কাহিনী। ছাত্ররা সকলে হো হো করে হেসে উঠল! বলে কি স্যার! স্যার শেষমেশ চুরি করেছেন আবার সেটা অকপটে ক্লাসের সকলের সামনে বলেও ফেললেন? এবার তো ছাত্ররা স্যারকে এক প্রকার জোর করল ঘটনা কি খোলাসা করার জন্য। স্যার বলতে শুরু করলেন,
.
"আমি তখন ক্লাস সেভেনের ছাত্র। আমার বাবা ছিলেন কৃষক। আমি যে স্কুলে পড়তাম সে স্কুলে যাওয়ার পথে আমার এক স্যারের বাসা পড়ত। উনি আমাদের কাছ থেকে প্রতিনিয়ত দুধ নিতেন। স্কুলে যাওয়ার পথে আমি প্রতিদিন বোতলে করে স্যারের বাসায় দুধ দিয়ে তারপর স্কুলে যেতাম। একদিন দুধ দিতে গিয়ে দেখলাম স্যারের ব্যক্তিগত লাইব্রেরিতে একটা বই রাখা। বইটির নাম 'ন্য হন্যতে'। বইটি দেখে মনে পড়ল এই বইয়ের প্রথম খণ্ড 'ল ন্যুই বেঙ্গলী' বইটি আমি আগে পড়েছি। কিন্তু দ্বিতীয় এ খণ্ডটি এখনো পড়া হয়নি। স্যারকে বললাম বইটি দিতে পড়ে আবার ফেরত দিব। স্যার বলল তুমি এখনো এ বইটি পড়ার মত উপযুক্ত হওনি। কলেজে উঠো তারপর আমার কাছে এসে বইটি নিয়ে যেও। স্যারের কথা শুনে তো আমার রাগ হলো। বইটি পড়তেই হবে যে করে হোক। বই পড়ার সাথে কলেজে উঠার কোনো সম্পর্ক নেই। বইটি ছিল মূলত একজন ইউরোপিয়ান ও ভারতবর্ষীয় এক নারীর প্রেম উপাখ্যান। "
.
এটুকু বলে স্যার থামলেন। ছাত্ররা সকলে একটু নড়ে চড়ে বসল প্রেম শব্দটা শুনে। বয়েজ কলেজে কারো মুখে প্রেম সম্পর্কিত কোনো বিষয় শোনার অর্থ হলো কাটখোট্টা মরুভূমিতে এক পশলা শীতল বৃষ্টি। সকলের শোনার আগ্রহ বেড়ে গেল। স্যার আবার বলতে লাগলেন, "বইটির প্রথম খণ্ডটার লেখক ইউরোপ থেকে নিজে এসেছিলেন ২৩ বছর বয়সে ভারতবর্ষে চাকুরীর সুবাদে। এসে তিনি যে কোম্পানিতে কাজ পেয়েছিলেন সে কোম্পানির এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা দয়া পরবশ হয়ে তার নিজের বাড়িতে লেখককে থাকতে দিয়েছিলেন। আর তারই পরিপ্রেক্ষিতে ঐ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে লেখকের। এক পর্যায়ে বিচ্ছেদের মাধ্যমে তাদের এ প্রেম শেষ হয়। লেখক আবার নিজ দেশে ফিরে যান। ভারতবর্ষে এসেছিলেন ২৩ বছর বয়সে। কিছুকাল পর ফিরে গিয়ে ৭৭ বছর বয়সে নিজের ব্যর্থ প্রেমকাহিনী নিয়ে একটি বই লিখেন। অর্থাৎ, ভারতবর্ষ থেকে চলে যাওয়ার ৫৪ বছর পর। বইটিতে লেখক তার প্রেমিকা মৈত্রেয়ী দেবীর রুপ, গুণ বর্ণণা করতে গিয়ে কিছু মিথ্যা কথা বাড়িয়ে লেখেন বইটিতে। এ ছিল বইয়ের প্রথম খণ্ডটির ইতিবৃত্ত।
.
বইটির দ্বিতীয় খণ্ডের লেখিকা প্রথম খণ্ডের লেখকের প্রেমিকা। তিনি কিভাবে যেন জানতে পারেন এত বছর পর যে, তার ইউরোপীয় প্রেমিক তাকে নিয়ে বই লিখেছে। সে তার জবাবেই বইটির ২য় খণ্ড লিখে। আর ঐ বইটিই চুরি করার জন্য আমি স্যারের বাসায় গিয়েছিলাম। স্যারকে বলার পরে স্যার যখন বইটি পড়তে দিতে অস্বীকৃতি জানালেন তখন বইটি চুরি করা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। বইটি পড়ার জন্য একটা অভিনব কৌশল বের করলাম। স্যারের ওয়াইফকে জানালাম বইয়ের ব্যাপারটা। তাকে বললাম আমি বইটির কভার কেটে আমার পুরাতন একটা বইয়ের উপরে লাগিয়ে পুরাতন বইটি বুক শেলফে রেখে দিব। যতদিন পড়া শেষ না হচ্ছে ততদিন যেন তিনি স্যারকে এ বিষয়ে কিছু না বলেন। স্যারের ওয়াইফকে বলে বইয়ের কভার কেটে পুরাতন একটা বইয়ের উপরে কভারটা লাগিয়ে বুক শেলফের ঠিক জায়গায় রেখে দিলাম। ৩ দিন পর বইটা পড়া শেষে আবার কভার পরিবর্তন করে যথাস্থানে থুয়ে দিলাম।
.
বইটই পড়া শেষে স্যারকে গিয়ে বললাম স্যার আপনার 'ন্য হন্যেতে' বইটা আমার পড়া শেষ। স্যার বিস্ময় প্রকাশ করে জিজ্ঞাস করলেন কিভাবে? আমি বললাম স্যার আপনার বইটা খুলে দেখলেই বুঝতে পারবেন। স্যার বই খুলে কভারে আঠা লাগানো দেখে সমগ্র বিষয়টা বুঝে গেলেন।" স্যার কথা শেষ না করতেই ক্লাসের সকলে একযোগে হাত তালি দেয়া শুরু করল। সকলে কিছুক্ষণ হৈ হুল্লোড় করার পর স্যার বললেন, এবার তাহলে পড়ার দিকে মনোনিবেশ করা যাক। আমরা যা পড়াচ্ছিলাম তাহলে "I went to my teacher's house so that I could steal the book, 'The women and fiction" বাক্যটির সিম্পল ফর্ম কি দাড়াল? এর সিম্পল ফর্ম দাড়াল "সব চুরি চুরি নয়"। ক্লাসের সকলে আবার আরেক পালা হাত তালি দিয়ে স্যারকে অভিবাদন জানাল। এক সময় স্যার হাসি মুখে ক্লাস থেকে বেরিয়ে গেলেন।
ক্লাসে পিনপতন নিরবতা। ইংলিশ ক্লাস চলছে। স্যার পুরো দস্তুর সহজ ও সাবলীল ভাষায় লেকচার দিচ্ছেন। ছাত্রদেরকে বোঝাচ্ছেন কোনো বাক্য কমপ্লেক্স থেকে সিম্পলে ট্রান্সফর্ম করতে হয় কিভাবে। হোয়াইট বোর্ডে একটি বাক্য লিখে উদাহরণ দিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করে ছাত্রদেরকে বোঝাচ্ছেন। বোর্ডে লিখেছেন, I went to my teacher's house so that I could steal the book, 'The women and fiction'.
.
স্যার সচরাচর ক্লাসে পড়ানো ব্যতীত অন্য কোনো বিষয়ে কথা বলেন না। বাক্যটা লেখার পর সহসা বলে উঠলেন এটা আমার নিজের জীবনের কাহিনী। ছাত্ররা সকলে হো হো করে হেসে উঠল! বলে কি স্যার! স্যার শেষমেশ চুরি করেছেন আবার সেটা অকপটে ক্লাসের সকলের সামনে বলেও ফেললেন? এবার তো ছাত্ররা স্যারকে এক প্রকার জোর করল ঘটনা কি খোলাসা করার জন্য। স্যার বলতে শুরু করলেন,
.
"আমি তখন ক্লাস সেভেনের ছাত্র। আমার বাবা ছিলেন কৃষক। আমি যে স্কুলে পড়তাম সে স্কুলে যাওয়ার পথে আমার এক স্যারের বাসা পড়ত। উনি আমাদের কাছ থেকে প্রতিনিয়ত দুধ নিতেন। স্কুলে যাওয়ার পথে আমি প্রতিদিন বোতলে করে স্যারের বাসায় দুধ দিয়ে তারপর স্কুলে যেতাম। একদিন দুধ দিতে গিয়ে দেখলাম স্যারের ব্যক্তিগত লাইব্রেরিতে একটা বই রাখা। বইটির নাম 'ন্য হন্যতে'। বইটি দেখে মনে পড়ল এই বইয়ের প্রথম খণ্ড 'ল ন্যুই বেঙ্গলী' বইটি আমি আগে পড়েছি। কিন্তু দ্বিতীয় এ খণ্ডটি এখনো পড়া হয়নি। স্যারকে বললাম বইটি দিতে পড়ে আবার ফেরত দিব। স্যার বলল তুমি এখনো এ বইটি পড়ার মত উপযুক্ত হওনি। কলেজে উঠো তারপর আমার কাছে এসে বইটি নিয়ে যেও। স্যারের কথা শুনে তো আমার রাগ হলো। বইটি পড়তেই হবে যে করে হোক। বই পড়ার সাথে কলেজে উঠার কোনো সম্পর্ক নেই। বইটি ছিল মূলত একজন ইউরোপিয়ান ও ভারতবর্ষীয় এক নারীর প্রেম উপাখ্যান। "
.
এটুকু বলে স্যার থামলেন। ছাত্ররা সকলে একটু নড়ে চড়ে বসল প্রেম শব্দটা শুনে। বয়েজ কলেজে কারো মুখে প্রেম সম্পর্কিত কোনো বিষয় শোনার অর্থ হলো কাটখোট্টা মরুভূমিতে এক পশলা শীতল বৃষ্টি। সকলের শোনার আগ্রহ বেড়ে গেল। স্যার আবার বলতে লাগলেন, "বইটির প্রথম খণ্ডটার লেখক ইউরোপ থেকে নিজে এসেছিলেন ২৩ বছর বয়সে ভারতবর্ষে চাকুরীর সুবাদে। এসে তিনি যে কোম্পানিতে কাজ পেয়েছিলেন সে কোম্পানির এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা দয়া পরবশ হয়ে তার নিজের বাড়িতে লেখককে থাকতে দিয়েছিলেন। আর তারই পরিপ্রেক্ষিতে ঐ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে লেখকের। এক পর্যায়ে বিচ্ছেদের মাধ্যমে তাদের এ প্রেম শেষ হয়। লেখক আবার নিজ দেশে ফিরে যান। ভারতবর্ষে এসেছিলেন ২৩ বছর বয়সে। কিছুকাল পর ফিরে গিয়ে ৭৭ বছর বয়সে নিজের ব্যর্থ প্রেমকাহিনী নিয়ে একটি বই লিখেন। অর্থাৎ, ভারতবর্ষ থেকে চলে যাওয়ার ৫৪ বছর পর। বইটিতে লেখক তার প্রেমিকা মৈত্রেয়ী দেবীর রুপ, গুণ বর্ণণা করতে গিয়ে কিছু মিথ্যা কথা বাড়িয়ে লেখেন বইটিতে। এ ছিল বইয়ের প্রথম খণ্ডটির ইতিবৃত্ত।
.
বইটির দ্বিতীয় খণ্ডের লেখিকা প্রথম খণ্ডের লেখকের প্রেমিকা। তিনি কিভাবে যেন জানতে পারেন এত বছর পর যে, তার ইউরোপীয় প্রেমিক তাকে নিয়ে বই লিখেছে। সে তার জবাবেই বইটির ২য় খণ্ড লিখে। আর ঐ বইটিই চুরি করার জন্য আমি স্যারের বাসায় গিয়েছিলাম। স্যারকে বলার পরে স্যার যখন বইটি পড়তে দিতে অস্বীকৃতি জানালেন তখন বইটি চুরি করা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। বইটি পড়ার জন্য একটা অভিনব কৌশল বের করলাম। স্যারের ওয়াইফকে জানালাম বইয়ের ব্যাপারটা। তাকে বললাম আমি বইটির কভার কেটে আমার পুরাতন একটা বইয়ের উপরে লাগিয়ে পুরাতন বইটি বুক শেলফে রেখে দিব। যতদিন পড়া শেষ না হচ্ছে ততদিন যেন তিনি স্যারকে এ বিষয়ে কিছু না বলেন। স্যারের ওয়াইফকে বলে বইয়ের কভার কেটে পুরাতন একটা বইয়ের উপরে কভারটা লাগিয়ে বুক শেলফের ঠিক জায়গায় রেখে দিলাম। ৩ দিন পর বইটা পড়া শেষে আবার কভার পরিবর্তন করে যথাস্থানে থুয়ে দিলাম।
.
বইটই পড়া শেষে স্যারকে গিয়ে বললাম স্যার আপনার 'ন্য হন্যেতে' বইটা আমার পড়া শেষ। স্যার বিস্ময় প্রকাশ করে জিজ্ঞাস করলেন কিভাবে? আমি বললাম স্যার আপনার বইটা খুলে দেখলেই বুঝতে পারবেন। স্যার বই খুলে কভারে আঠা লাগানো দেখে সমগ্র বিষয়টা বুঝে গেলেন।" স্যার কথা শেষ না করতেই ক্লাসের সকলে একযোগে হাত তালি দেয়া শুরু করল। সকলে কিছুক্ষণ হৈ হুল্লোড় করার পর স্যার বললেন, এবার তাহলে পড়ার দিকে মনোনিবেশ করা যাক। আমরা যা পড়াচ্ছিলাম তাহলে "I went to my teacher's house so that I could steal the book, 'The women and fiction" বাক্যটির সিম্পল ফর্ম কি দাড়াল? এর সিম্পল ফর্ম দাড়াল "সব চুরি চুরি নয়"। ক্লাসের সকলে আবার আরেক পালা হাত তালি দিয়ে স্যারকে অভিবাদন জানাল। এক সময় স্যার হাসি মুখে ক্লাস থেকে বেরিয়ে গেলেন।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪৪
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×