চলমান রাজনৈতিক সহিংসতার প্রেক্ষাপটে ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে ৭ই জানুয়ারি পর্যন্ত সেনা মোতায়েনের অনুমোদন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ জন্য ১৯শে ডিসেম্বর আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত বৈঠক ডেকেছে নির্বাচন কমিশন। এ সভায় সেনা মোতায়েনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। গত ২৭শে নভেম্বর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে প্রথম দফা বৈঠক করে ইসি। এসময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিব উদ্দীন আহমেদ বলেন, সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হবে রিটার্নিং অফিসারদের সঙ্গে বৈঠকের পর। সেই বৈঠকেই সেনা নামানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। এদিকে আজ যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে আইন-শৃঙ্খলা সভার চিঠি পাঠাবে ইসি। চিঠিতে সশস্ত্র বাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, স্বরাষ্ট্র, সংস্থাপন, অর্থ, তথ্য মন্ত্রণালয় ও স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, মহাপুলিশ পরিদর্শক, বিজিবি’র মহাপরিচালক, আনসার ভিডিপি’র মহাপরিচালক, ডিজিএফআই/এনএসআই-এর মহাপরিচালক, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-এর মহাপরিচালক, অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক, সকল বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার, সকল বিভাগের মেট্রোপলিটান পুলিশ কমিশনার ও উপ- মহাপুলিশ পরিদর্শক, ঢাকার হাইওয়ের/রেলওয়ের উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক, সকল জেলার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার, উপনির্বাচন কমিশনার, পুলিশ সুপার, উপ-পরিচালক ও সকল জেলার নির্বাচন কর্মকর্তাদের বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে দশটায় এনইসি মিলনায়তনে সভায় উপস্থিত থাকতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। অষ্টম ও নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণের সময় মোট ৫ দিন সেনাবাহিনী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। এর আগে ১৯৯৬ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারির একদলীয় নির্বাচনে ১২ দিন মাঠে ছিল সেনাবাহিনী। এদিকে প্রার্থিতা প্রত্যাহার ও বৈধ প্রার্থীর বিষয়ে রিটার্নিং অফিসারদেরকে বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। পাশাপাশি নির্বাচনে সন্ত্রাসমূলক কার্যকলাপ ও জাল ভোট প্রদান রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ, নির্বাচনী মালামাল, নির্বাচনী এজেন্ট নিয়োগ, প্রার্থীদের নির্বাচনী ব্যয় বিবরণী যথাযথভাবে সংরক্ষণ, ভোটগ্রহণ ও ব্যালট বাক্স ব্যবহার সংক্রান্ত তিনটি পরিপত্র জারি করেছে ইসি। বুধবার রিটার্নিং অফিসার বরাবর এসব নির্দেশনা পাঠিয়ে দেয়া হয়। ইসি থেকে পাঠানো নির্দেশনায় বলা হয়, বৈধভাবে মনোনীত প্রার্থীর লিখিত এবং স্বাক্ষরিত নোটিশের মাধ্যমে প্রার্থীপদ প্রত্যাহারে নির্দিষ্ট সময় বা তার পূর্বে নিজে অথবা ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিনিধির মাধ্যমে রিটার্নিং অফিসারের নিকট প্রার্থিতা প্রত্যাহারের আবেদন করতে পারবেন। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল যে এলাকায় একের অধিক প্রার্থীকে মনোনয়ন দিয়েছে, সেক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলের চেয়ারম্যান বা সচিব বা সমপদমর্যাদার ব্যক্তির স্বাক্ষরিত লিখিত পত্র নিজে অথবা ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিনিধির মাধ্যমে রিটার্নিং অফিসারকে অবহিত করবেন। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের জন্য লিখিত নোটিশ দেয়া হলে বা রাজনৈতিক দল কর্তৃক প্রার্থী মনোনয়ন চূড়ান্ত করা হলে কোন অবস্থাতেই তা ফেরত বা বাতিল করা যাবে না। এ বিধান অনুসারে যে ক্ষেত্রে কোন একটি নির্বাচনী এলাকায় নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের একজন প্রার্থীকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে সে ক্ষেত্রে সে প্রার্থীকেই প্রার্থিতা প্রত্যাহারের আবেদন করতে হবে। একই ভাবে স্বতন্ত্র প্রার্থীকেও আবেদন করতে হবে। নির্বাচনে ব্যবহারের জন্য নির্বাচনী বিভিন্ন মালামাল বিতরণ কমিশনের গোডাউন থেকে জেলা সদরে প্রেরণ করা হবে। সংশ্লিষ্ট সকল জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে গোডাউন থেকে সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে। পোস্টাল ব্যালট পেপার সরবরাহ, ভোটকেন্দ্রের দ্রব্যাদি ব্যবহার ও বিতরণ, নির্বাচনী দ্রব্যাদির পরিবহন ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার, স্থানীয়ভাবে ক্রয়কৃত সামগ্রীর ব্যবহারসহ সার্বিক নির্দেশনা দেয়া হয়। এছাড়া, ১২ নম্বর পরিপত্রে ভোটগ্রহণের সময়সীমা সংক্রান্ত গণবিজ্ঞপ্তি জারি, ভোটগ্রহণ বন্ধ ঘোষণা, পুনঃভোটগ্রহণ, পুনঃনির্বাচন, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ব্যবহার, প্রার্থীদের নাম ও প্রতীক সংবলিত পোস্টার প্রদর্শন, ভোটকেন্দ্রে প্রবেশাধিকার, সরাসরি ডাকযোগে নির্বাচন কমিশনে প্রেরণে রিটার্নিং অফিসারকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। পর এক পরিপত্রে নির্বাচনে সন্ত্রাসমূলক কার্যকলাপ ও জাল ভোট প্রদান রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ, নির্বাচনী এজেন্ট নিয়োগ, নির্বাচনী এজেন্ট/পোলিং এজেন্টদের দায়িত্ব ও কর্তব্য এবং প্রার্থীদের নির্বাচনী ব্যয় বিবরণী যথাযথভাবে সংরক্ষণের জন্য রিটার্নিং অফিসারদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়।
ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে মাঠে নামবে সেনাবাহিনী
মিশন: কাঁসার থালা–বাটি
বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।