somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

#মিটু যুগ: কাছা খোলার কাল

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভারতীয় সনাতন ধর্ম মতে, সংসারে চার যুগ বিরাজিত ছিল। যথা: সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর ও কলি।

তবে, অধুনা সংসারে যুগ বা কাল বিভাজনকে আমি ৫ ভাগে বিভক্ত করতে চাই। যথা: সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর, কলি ও মিটু যুগ বা কাছা খোলার কাল।



১. সত্য যুগ: এই যুগে সংসারে পাপাচার বলে কিছু ছিল না। দুনিয়া ছিল স্বর্গসম। এই সূত্রে আপনি হয়তো কল্পনা করতে পারেন যে, কল্পনার এই যুগে নারী-নিপীড়নের কোনো ঘটনা ছিল না। আপনি হয়তো আশা করতে পারেন যে, নারী ও পুরুষ সেই কালে পরস্পর পরস্পরকে মানুষ্য জ্ঞান করে আচরণ করতেন।

কিন্তু তা নয়।

নারী ও পুরুষের সম্পর্কের দিক থেকে বিচার করতে গেলে নারীর জন্য সত্য যুগ বলে কিছু ছিল না। কারণ সত্য যুগেও নারী ছিল নিগৃহিত। আজো সেই নিগ্রহের স্বাক্ষী হয়ে আছে ভারতীয় পুরাণ। সত্য যুগে স্বয়ং ইন্দ্র অহল্যাকে ধর্ষণ করেছিলেন। ধর্ষণকাণ্ড নির্বিঘ্ন করবার জন্য তিনি অহল্যার স্বামী মহর্ষী গৌতমের রূপ ধরে এসেছিলেন খালি ঘরে।

দেবতারই যেখানে এই দশা, মুনী-ঋষির স্ত্রী হয়েও যেখানে অহল্যারই রক্ষা নেই, সেখানে সেই কালে খেটে-খাওয়া সাধারণ নারীদের কী ছিল দশা তা হয়তো অনুমেয়।

ধর্ষক ইন্দ্রকে অবশ্য শাপ দিয়েছিলেন অহল্যার স্বামী। সেই শাপে দেবরাজের শরীরে সহস্র যোনী জন্মায়। শরীর ভরা যোনী নিয়ে বেচারা ইন্দ্র কী একটা বিতিকিচ্ছিরি দশায়ই না পড়েন!

ইন্দ্রের পাশাপাশি অহল্যাকেও শাপান্ত করেছিলেন গৌতম। রামের পদস্পর্শ না পাওয়া পর্যন্ত তাই অহল্যা পাথর হয়ে কাটিয়েছেন যুগের পর যুগ।

আজকের দিনেও, ধর্ষকের পাশাপাশি ধর্ষিতার গায়ে যখন পড়ে দোররার ঘা, তাকেও যখন দেওয়া হয় লোকলজ্জা-নিন্দা-অপমান, তখন দ্বিধান্বিত হই। বুঝতে পারি না, ঘটনাটা সত্যযুগে ঘটছে নাকি অহল্যাই সত্য যুগের মিথ্যে মায়া ছেড়ে নেমে এসেছেন আজকের সংসারে!

ভারতবর্ষে বা পৃথিবীতে সত্য যুগ কখনো ছিল কিনা তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে বটে। তবে, সত্য যুগ যদি পৃথিবীতে আদৌ বিরাজ করে থাকে তাহলে এর নমুনা কেমন হতে পারে?

এই মর্মে উদাহরণ দিতে গিয়ে কেউ কেউ বর্তমান পৃথিবীর নর্ডিক কান্ট্রিগুলোর উদাহরণ দেয়ার চেষ্টা করে থাকেন।

বলে রাখা ভালো, উদাহরণ হচ্ছে কমলা লেবু দিয়ে পৃথিবীকে বোঝানোর প্রচেষ্টা। অর্থাৎ কমলা লেবু আর পৃথিবী এক নয়। তবে, কমলা লেবু বা বাতাবী লেবুর গোলকত্ব দিয়ে ধরিত্রীর গোলকত্ব সম্পর্কে একটি ধারণা পাওয়া যেতে পারে বৈকি!




২. ত্রেতা যুগ: এই যুগের বড় উদাহরণ সীতা। আহারে সীতা! দেবর লক্ষণের অপরাধে সতী ভাবী সীতাকে অপরণ করে নেয় রাক্ষস রাবণ। বহু লড়াই ও যুদ্ধের পর সীতাকে উদ্ধার করলেও সতীত্ব পরীক্ষার হাত থেকে তার রেহাই মেলেনি।

অগ্নিপরীক্ষা দিয়ে সীতাকে প্রমাণ করতে হয়েছিল নিজের সতীত্ব। কিন্তু অগ্নিপরীক্ষাও সীতার সতীত্ব নিয়ে সন্দেহ দূর করতে পারে না। সীতা গর্ভধারণ করলে, তিনি দুই পুত্র প্রসব করলে প্রজাকূলে সীতার চরিত্র নিয়ে ঢি ঢি পড়ে যায়। এই অবস্থায় দুই শিশুসহ সীতাকে পাঠানো হয় বনবাসে!

স্বয়ং রাম যেখানে এমন কর্ম করতে পারেন সেখানে আমাদের জাতীয় ক্রিকেটারের আর কী দোষ বলুন! তিনি তো নিজের ফেসবুক পেজে স্ত্রীর সাথে তার বিবাহের দিন থেকে সন্তান জন্ম দেয়ার দিন পর্যন্ত দিন-তারিখের খতিয়ান দিয়েছেন মাত্র! সন্ত্রানসহ স্ত্রীকে তিনি পাঠাননি বনবাসে! অতএব, রামের চেয়ে আমাদের ক্রিকেটার ভালো।

বেচারা সীতা! অগ্নি-পরীক্ষা দিয়েও সতীত্বের পরীক্ষায় সন্দেহাতীতভাবে উত্তীর্ণ হতে না পারায় সিঙ্গেল মাদার হয়ে দুই সন্তানকে নিয়ে তিনি বনবাসে যান! এই যুগের সিঙ্গেল মাদারদের কষ্টটা কি সীতার থেকে কিছু কম হবে, নাকি বেশি? তুলনা করে দেখা যেতে পারে বটে।

অবশ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রুমানা মঞ্জুরও কি খানিকটা সীতা নন? বিদেশে পড়তে গেলে তার সতীপনা নিয়ে কি স্বামীর মনে উদ্রেগ হয়নি সন্দেহের? সেই সন্দেহই কি পরে পর্যবসিত হয়নি রুমানা মঞ্জুরের অন্ধত্ব বরণের ঘটনায়।

রুমানা মঞ্জুরের কাহিনী অন্ধত্ব দিয়ে সমাপ্ত হলেও সীতার কাহিনী আরেকটু বাকি। বনবাসে বহু বর্ষ অতিক্রান্ত করার পর সীতাকে আবার রাম মেনে নেন বটে। কিন্তু এবারেও রাজ্যে ফেরার আগে সীতাকে দিতে বলা হয় অগ্নিপরীক্ষা।

কিন্তু সীতার মন তিতা হয়ে গিয়েছিল সন্দেহবাতিক পতির প্রতি। তাই, ধরিত্রী মাতাকে মিনতি করে সীতা প্রবেশ করেছিলেন মাটির গহ্বরে। হায় সীতা! হায় সীতা! আজো কত সীতা দেবী করে তোমার দু:খ ধারণ!



৩. দ্বাপর যুগ: এই যুগের নিপীড়নের কথা কী বলবো আর! দ্রৌপদীই এ যগের সেরা উদাহরণ। স্বয়ম্বর সভায় রূপবান অর্জুনকে একমাত্র পতি হিসেবে বরণ করে শ্বশুরালয়ে এসে তার পঞ্চস্বামী হয়!

হায়! হায়! নারীর হৃদয় নাই কোনো। সে যে বস্তুসম। হায় বস্তু! হায় দ্রৌপদী! হায়রে উপায়হীনতা!

পঞ্চপাণ্ডবের মা কুন্তী ছেলেদের বলেছিলেন, যা এনেছিস পাঁচ ভাইয়ে মিলে তোরা সব ভাগ-জোক করে নে।

কী বিপত্তি! বস্তু তো নয়। সে যে মানুষ! সে যে মানবী এক! তবু সে বস্তু বলে বিবেচিত হয়। কী হবে উপায়! কী হবে উপায়!

উপায় আর কী! পালা করে পঞ্চপাণ্ডব মানে পঞ্চস্বামীর ঘরে দ্রৌপদী স্ত্রী রুপে ভূমিকা পালন করে যান।

তিনি যে স্বেচ্ছায়, ভালোবেসে পঞ্চস্বামীকে বরণ করেননি মহাভারতের শেষদৃশ্যে তার প্রমাণ রাখা আছে। পঞ্চপাণ্ডব ও দ্রৌপদী যখন মহাপ্রস্থানের পথে ছিলেন তখন সবার আগে মৃত্যু হয় দ্রৌপদীর।

মহাপ্রস্থান পর্বে প্রত্যেকেরই মৃত্যুর একটি করে কারণ উল্লেখ করা হয়। সেখানে দ্রৌপদীর মৃত্যুর কারণ হিসেবে বলা হয়েছিল, অর্জুনকে তিনি বেশি ভালোবাসতেন। অর্থাৎ যার ব্যাখ্যা দাঁড়ায় যে, পরিস্থিতির চাপে পড়ে পঞ্চস্বামীর ঘর করলেও মনে-মনে দ্রৌপদী আসলে ছিলেন কেবল একজনার!

ইন্দ্রপ্রস্থের রাণী হয়েও স্বামী-সংসারে এভাবেই বস্তুর মতন কেটেছে পাঞ্চালীর জীবন।

এছাড়া কুরু শত্রুর হাতে তার নিগ্রহের কথা কী বলবো আর! দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণ কি আজো ঘটে চলছে না? কিন্তু হায়! এ যুগে সেই কৃষ্ণ কোথায়! ঘাটে-মাঠে-ঘরে-চলন্তবাসের ভেতর যিনি স্বয়ং বস্ত্র হয়ে দ্রৌপদীদের আব্রু ঢেকে দু:শাসনদের ব্রিবত করবেন!


৪. কলি যুগ: এই যুগে দেবলোক আর নরলোক একাকার হয়ে গেলো। এই যুগে ইন্দ্র আর কালা মিয়া আর লাল বাবুর আর কোনো বিভেদ রইলো না। নিগ্রহই এই কালে যুগ-ধর্ম বলে বিবেচিত হয়।

এই যুগে কথা বা কাজে বা ইশারায় বা ইঙ্গিতে জীবনে কখনো না কখনো যৌন নিগ্রহ ঘটান নাই তেমন মানুষ হারিকেন দিয়ে খুঁজে বের করতে হয়।

তবে, সৎ পুরুষ মানুষ যে এই যুগে নাই তা নয়। তারা আছেন। কিন্তু আকছার নিপীড়নের যুগে তাদের কোনো যৌন পীড়নের কাহিনী নাই বলে তাদেরকে তাদের নিপীড়ক ভাই-বেরাদর ও বন্ধুরা আড়ালে ‘হিজড়া’, ‘বেডি-মুইখ্যা’ ও ‘ডরেলা’ বলে ডাকে।

তাই, সৎ পুরুষ লোকেরা এই কালে বেশি আওয়াজ না দিয়ে চুপচাপ থাকে। কারণ পুরুষের সতিত্ব-ও এই কালে নিপীড়ক পুরুষদের কাছে মস্করা, বিনোদন ও রসের বিষয় বলে বিবেচিত হয়।

তবে, এই যুগে নিপীড়নের বিরুদ্ধে কোনো কোনো তেজী, রাগী, ঘাড় ত্যাড়া নারী রুখে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু মধ্যযুগীয় চিন্তায় তাদেরকে ডাইনি বলে বিবেচনা করা হয়। এই যুগের উদাহরন হলেন তসলিমা নাসরীন।

চার্চের বিরুদ্ধে গিয়ে সত্য বলার অপরাধে এক সময় ব্রুনোকে পুড়িয়ে মারা হয়েছিল। ব্রুনোর মতই ক্ষমতা বলয়কে চ্যালেঞ্জ করায় গ্যালিলিওকেও পুড়িয়েই মারা হতো বটে। কিন্তু তিনি কায়দা করে মাফ চেয়ে বেঁচে গিয়েছিলেন। জোয়ান অফ আর্ককেও পুড়িয়ে মেরেছিল কলি কালের ধর্মাবতারেরা।

তসলিমা নাম্নী ডাইনিকে অবশ্য পুড়িয়ে মারা হয়নি। তাকে শুধু তার মাতৃভূমি থেকে বিতাড়ন করা হয়েছিল। তাই, কলিকালের এই ডাইনির লেখায় বারবার এসেছে তার জন্মভূমি ব্রহ্মপুত্রের তীরে এসে বসে একটু নিজের মনে কেঁদে প্রাণ জিরোবার ব্যাকুলতা।




৫. #মিটু যুগ বা কাছা খোলার কাল: এই যুগে ঝাঁকে ঝাঁকে নারীরা তসলিমার মতন ডাইনি হয়ে যায়। তসলিমার মতন চরিত্রহীন হয়ে যায়।

ইউরোপ-অ্যামেরিকা-বাংলা-ভারতসহ পৃথিবীর সবখানেই কোমলমতী অহল্যারা স্বেচ্ছায় তসলিমার মতন মুখরা হয়ে যায় ডাইনি হয়ে যায়।

আর ডাইনিরা 'নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ' করতে থাকে বলে নিপীড়কদের ভক্ত-মুরিদ-আশেকান-সাগরেদরা প্রচার করতে থাকে।

কিন্তু এই কাছা খোলার কালে সংসার দুইভাগে বিভক্ত হয়ে যায়।

এই কালে সতি পুরুষরাও এসে তসলিমাদের সাথে ডাইনি ক্যাম্পে যোগ দেয়। কারণ নিপীড়িত নারীদের মতন সতি পুরুষদের বাকও আসলে এতোকাল ছিল রুদ্ধ। তাই, কাছা খোলার কালে ডাইনি নারীদের মতন তারাও লুচু ইন্দ্রদের কাছা খুলে দেয়ার ক্ষেত্রে ডাইনিদের পক্ষ নেয়; ডাইনিদের সাহস যোগায়।

অতএব, বলা যায় মিটু যুগ বা এই কাছা খোলার কালই সকল যুগের মধ্যে নারীদের জন্য তুলনামূলক অনুকূল।

কেননা, এই যুগে বুকের পাথর সরিয়ে অহল্যারা কথা বলছে। বস্ত্র ধরে কবে কোথায় টান মেরেছিল কোন দু:শাসন সেই কাহিনী হ্যাশট্যাগ মিটু লিখে দিকে দিকে অসংকোচে প্রকাশ করছে দ্রৌপদী সকল। কাছা খোলার এই কালে সীতাদের সতীত্বের অগ্নিপরীক্ষা নেবার বদলে এখন সতি পুরুষদেরই বসতে হচ্ছে সতীত্বের অগ্নিপরীক্ষায়।

এই পরীক্ষায় বোনাস নাম্বার পেয়ে পাশ করে যাবার বিধান স্বয়ং ইন্দ্রের জন্যে-ও নেই। তাই, এ কালের ইন্দ্ররাও ভীত। কখন যে কার গায়ে কার শাপে সহস্র যোনী জন্মাবে সেই ভয়ে ইন্দ্রেরা ইয়া নাফসী ইয়া নাফসী জপছেন।

লক্ষণ বড় ভালো ঠেকছে। ইন্দ্রদেরই যদি এই দশা হয় তবে, যদু-মধু-রাম-শ্যামেরা একটু তো নড়ে চড়ে বসবেই।

১৭ই নভেম্বর ২০১৮
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭
২১টি মন্তব্য ১৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×