এখানে কোন কৌতুকই আমার নিজস্ব রচনা নয়-সবগুলোই ভিবিন্ন ওয়েব পেজ, বাংলা ব্লগ, ফেসবুকের বিভিন্ন পেইজ ও গ্রুপ এবং বন্ধুদের ওয়াল থেকে নেওয়া। তাদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা আমাদের একটু হাসির সুযোগ করে দেয়ার জন্য। আরেকটি কথা, এখানে দেওয়া কৌতুক সমুহের সর্বস্বত্ত সংরক্ষিত না থাকায় আমি কারো নাম দিচ্ছিনা এবং উসৎ উল্লেখ করছিনা। তাছাড়া বর্তমান এই কপি-পেস্টের যুগে সত্যিকার উসৎ খুজে পাওয়া ও সম্ভব নয় ।
নোট - আগেই বলে রাখছি এই কৌতুক গুলো দ্বারা মানুয কে আনন্দ দানের চেস্টা করা হয়েছে মাএ--কোন মানুয কে উপহাস বা ছোট করার জন্য নয়। তবে এখানে অনেক চরিএ, ঘটনা, স্হান বা কালের সাথে এর মিল খুজে পেলে পেতে পারেন। ইহাতে কারো কোন আপত্তি গ্রহনযোগ্য নয়। কারন এখানে সব ধরনের চরিএ কাল্পনিক।
জোক্স: গতকাল বাবাও তাই করেছিল...
(১)
বিচারক: তুমি দিনদুপুরে এই লোকের টাকা ছিনিয়ে নিয়েছো!
আসামি: না হুজুর! আমি ছিনিয়ে নেইনি, তিনি এমনিতে দিয়েছেন।
বিচারক: এমনিতে দিয়েছেন!
আসামি: জ্বী, স্যার! আমার হাতে গুলিভরা পিস্তল দেখেই তিনি তার হাতের টাকাগুলোও আমাকে দিয়ে দিলেন...
বিচারক: তোমার হাতে কোনো অস্ত্র না দেখেই আমি তোমাকে ৫ বছরের দণ্ড এমনি এমনিই দিয়ে দিলাম, যাও!
(২)
নাইট কোচ যাত্রাবিরতিতে এক রেস্টুরেন্টে থেমেছে। সেখানে বহুদিন পর দেখা রনি-জনি দুই বন্ধুর। রেস্টুরেন্টে খোশগল্পে যাত্রাবিরতির আধা ঘণ্টা সময় হাওয়ায় ভেসে চলে গেল যেন। হঠাৎ তাদের দিকে হাত ধরাধরি করে দুই তরুণীকে এগিয়ে আসতে দেখা গেল।
তড়াক করে চেয়ার ছেড়ে দাঁড়িয়ে গেল রনি।
কাম সারছে দোস্ত!
কেন! কী হইছে?
পুরাই সর্বনাশ...আমার বৌ আর প্রেমিকা একসঙ্গে আসতেছে... ওই দেখ!
জনি: হায় আল্লাহ... আমারো... তো! এদের একজন আমার বৌ অপরজন প্রেমিকা!
(৩)
সত্যিকারের ট্যালেন্ট খুঁজছেন তো? যে কোনো ডিসপেন্সারিতে যান!
কেন?
ওইসব ওষুধের দোকানেই থাকে সত্যিকারের মেধাবীরা।
কীভাবে?
ওইখানে যেসব সেল্সম্যান প্রেসক্রিপশনে ডাক্তারদের দুর্বোধ্য লেখা পড়ে ঠিক ঠিক ওষুধ রোগীদের বুঝিয়ে দেয়- তাদের চেয়ে মেধাবী আর কেউ হতে পারে না... চ্যালেঞ্জ!
(৪)
ছেলেটা খুব লাজুক হয়েছে। নতুন লোকজনের সামনে জড়তা কাটে না তার। এমন অবস্থা দূর করতে মা নানান চেষ্টা করেন। সেদিন বাসায় নতুন টিউটর যোগ দিয়েছেন।
ছেলে গুঁটিসুটি হয়ে রয়েছে। পরদিন মা বিশেষ একটা কৌশল খাটালেন। ছেলেকে আদুরে গলায় বললেন: বাবা আমার, যাও তো দেখি এক দৌড়ে তোমার নতুন মিসকে একটা চুমু দিয়ে আস।
ছেলে গম্ভীর চেহারায় উত্তর দিল, হুঁ! অমন করি আর বাবার মতো চড় খাই আর কি!
মা: মানে?
ছেলে: গতকাল বাবাও তাই করেছিল! আর সঙ্গে সঙ্গে মিস...
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬