somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সেপ্টেম্বরের যাপিত জীবন

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মাসের শেষের দিকে পোষ্টটা লিখছি।লেখার সময় ছিলো অনেক এই মাসে কিন্তু পিসি নষ্ট আর সামুতে আগ্রহ পাইনা বলে আর লেখা হয় না।তবুও ভাবলাম সাইবার ক্যাফেতে যখন বসেই আছি তখন লিখে ফেলি একটা পোস্ট।সেপ্টেম্বর মাসটা আমার বিশাল আনন্দের ভেতরেই গেলো!প্রথম আনন্দ হলো মোটামুটি ভাবে গ্রাজুয়েশন শেষ করার।আর পড়াশুনা সাময়িক ভাবে নাই নাই এইটা মনে করতেই খুব খুশি লাগে!আর এরপর ঈদের ছুটিতে জীবনের প্রথমবারের মতো ঈদ করলাম জামালপুরের বাড়ীতে সেইটাও একটা মজার বিষয়।তবে আমার মতো শহুরে নাগরিকের গ্রামের ঈদে তেমন মজা পায় না তবুও টিভি দেখে বই পড়ে ইদ সংখ্যাপড়ে ভালোই সময় পার করলাম।এবার বাড়ীতেও ছিলাম প্রায় ২০ দিন যেটা এবারই প্রথম।বাড়িতে ভালোই লাগে তবে মেশার মতো কোনো সমবয়সী নাই আর কারো সাথে মিশতেও পারি না নিজের অনাগ্রহের কারনে!নানু বাড়িতে ছিলাম ৩ দিনের মতো সেইখানে দারুন লাগছে।রাস্তার পাশেই নদী এর চেয়ে পুলকিত হবার মতো দৃশ্য আর কি আছে!আদর আপ্যায়নে ভালোই ছিলাম!
যাই হোক অনেকদিন পর ঢাকায় আসলাম দেখি ঢাকা আগের চেয়ে ভালো নরকে পরিনত হইছে!কমলাপুর থেকে বাসায় আসতে সময় লাগছে সাড়ে চার ঘন্টা আরো কিছু সময়ে চিটাগাং এই চলে যাওয়া যাইতো!দুইদিন থাকার পরেই চলে গেলাম মৌলভীবাজার! দারুন জায়গা যে চমৎকার লাগলো সেখানে তা ভাষায় প্রকাশ করার মতো না!দেড়দিন ছিলাম একেবারে দুর্দান্ত ভ্রমন হইছে।ব্লগের রন্টি ভাই বা বন্ধু প্রাকৃত থাকলে আরো মজা হইতো।ট্রেনের জার্নিটাও দারুন।জানালার পাশের যে নয়ানাভিরাম ছবি তা হয়তো স্বর্গের মতোই!

এইভাবেই আনন্দময় দিন পার করলাম এই মাসটায়।আর এই মাসেই আমার ঢাকা শহরে থাকার চার বছর পুর্ন হলাম।আমাকে দেখে আমিই অবাক হই যে এই আমি কি সেই আমি!সামনের মাসে আবার চিটাগাং যাবার নিয়ত আছে আশাকরি সেখানেও ভালো লাগবেই।কারন চিটাগাং এর চেয়ে ভালো জায়গা আমার জন্য এই পৃথিবীতে আর নাই।

যাবার বেলায় দুইটা ভালো লাগার গান শেয়ার করি।এই গানটা নিয়া পোস্ট দেয়া হয়ে গেছে তবুও দিলাম।খুবই ভালো লাগছে নতুন গানের ভিতরে
http://www.youtube.com/watch?v=vYsfSlEBh5Y
এইখানে পুরাটা গান
Click This Link
আর একিই সিনেমার আরো দুটা পছন্দের গান!
শ্রেয়া ঘোষালের গাওয়া
Click This Link
রুপমের গাওয়া
Click This Link
১৩টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×