রাসুল সঃ রাজনীতি করেছেন, তাকে রাজনৈতিক নবী বলা হয়। এখন দেখা যায়,আমাদের দেশের রাজনৈতিকরা বলে,যে হুজুরদের কাজ মসজিদে ইমামতি করা,নামাজ রোজা আদায় করা,আবার বলে,ইসলামে রাজনীতি আছে,তবে বর্তমানের রাজনীতি গ্রহনযোগ্য নয়,কেননা ইসলামের রাজনীতির চাইতে,বর্তমান যামানার রাজনীতি অনেক উর্ধ্বে।যারা একথা বলে,তাদেরকে আল্লামা মোশাহিদ (রহঃ) নাস্তিক ও যিন্দিক বলেছে। যিন্দিক বলা ইসালামের অকাট্যভাবে প্রমান কোন বিষয়কে কটুক্তি করে এবং নিজেকে মুসলমান দাবী করে অথচ নামদারী মুসলমান,এধরনের লোকদেরকে যিন্দিক বলে। আরেক দলের বক্তব্য হচ্ছে,ইসলাম শুধু নামায,রোজা,হজ্ব,যাকাত এর মধ্যে ইসলামে রাজনীতি বলতে কিছুই নাই। তারা এক ধরনের গন্ডমূর্খ এবং বিভ্রান্তী লোক বটে। তাদের কথা এবং কাফেরদের কথার সাথে মিল থাকে। ইসলামের কোন আইনকে (নামাজ,রোজা,হজ্ব,যাকাত,দুই ইদের নামাজ,জুমার নামাজ ইত্যাদি কেহ যদি পালন করেনা এবং ইচ্ছাকৃত ত্যাগ করে) তাহলে শাস্তি স্বরূপ তাদেরকে হত্যা করা বা যাবত জীবন কারাদন্ড দেওয়া এটা একটি রাজনৈতিক বিষয় কি নয় ? অবশ্যই এটা একটি রাজনৈতিক বিষয়। সার কথা হচ্ছে,মানুষ এর মধ্যে নিশ্চত কোন জ্ঞান নেই। তবে তাহা আল্লাহর কাছ থেকে শিখে নিতে হয়,যেভাবে শিশূরা বড়দের কাছ থেকে শিখে।আমাদের দেশে দেখা যায় কেহ যদি কোন আইনকে উত্তম মনে করে অন্য জন এই আইন কে শোষন মনে করে। যারা ইসলাম ও রাজনীতি আলাদা করে নেয় তারা আসলে ইসলাম কি আর রাজনীতি এটা বোঝে না, তাদেরকে প্রথমে ইসলাম কি আর রাজনীতি সেটা বোঝতে হবে। ইসালামের বাইরে কোন রাজনীতি নেই,যদি থাকে তাহলে সেটাকে সন্ত্রাশবাদী রাজনীতি বলে।যেমন দুনিয়াতে শুধু রাজনৈতিক সংগঠন গুলোই দেশে অরাজগতা সৃষ্টি করে। ইসলামে কোন সন্ত্রাশ নেই, ইসলাম শান্তির ধর্ম, ইসলামের মধ্যেই শান্তি নিহিত।
ইসালামের বাইরে কোন রাজনীতি নেই,যদি থাকে তা হল সন্ত্রাশবাদী রাজনীতি
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
রাসুল সঃ রাজনীতি করেছেন, তাকে রাজনৈতিক নবী বলা হয়। এখন দেখা যায়,আমাদের দেশের রাজনৈতিকরা বলে,যে হুজুরদের কাজ মসজিদে ইমামতি করা,নামাজ রোজা আদায় করা,আবার বলে,ইসলামে রাজনীতি আছে,তবে বর্তমানের রাজনীতি গ্রহনযোগ্য নয়,কেননা ইসলামের রাজনীতির চাইতে,বর্তমান যামানার রাজনীতি অনেক উর্ধ্বে।যারা একথা বলে,তাদেরকে আল্লামা মোশাহিদ (রহঃ) নাস্তিক ও যিন্দিক বলেছে। যিন্দিক বলা ইসালামের অকাট্যভাবে প্রমান কোন বিষয়কে কটুক্তি করে এবং নিজেকে মুসলমান দাবী করে অথচ নামদারী মুসলমান,এধরনের লোকদেরকে যিন্দিক বলে। আরেক দলের বক্তব্য হচ্ছে,ইসলাম শুধু নামায,রোজা,হজ্ব,যাকাত এর মধ্যে ইসলামে রাজনীতি বলতে কিছুই নাই। তারা এক ধরনের গন্ডমূর্খ এবং বিভ্রান্তী লোক বটে। তাদের কথা এবং কাফেরদের কথার সাথে মিল থাকে। ইসলামের কোন আইনকে (নামাজ,রোজা,হজ্ব,যাকাত,দুই ইদের নামাজ,জুমার নামাজ ইত্যাদি কেহ যদি পালন করেনা এবং ইচ্ছাকৃত ত্যাগ করে) তাহলে শাস্তি স্বরূপ তাদেরকে হত্যা করা বা যাবত জীবন কারাদন্ড দেওয়া এটা একটি রাজনৈতিক বিষয় কি নয় ? অবশ্যই এটা একটি রাজনৈতিক বিষয়। সার কথা হচ্ছে,মানুষ এর মধ্যে নিশ্চত কোন জ্ঞান নেই। তবে তাহা আল্লাহর কাছ থেকে শিখে নিতে হয়,যেভাবে শিশূরা বড়দের কাছ থেকে শিখে।আমাদের দেশে দেখা যায় কেহ যদি কোন আইনকে উত্তম মনে করে অন্য জন এই আইন কে শোষন মনে করে। যারা ইসলাম ও রাজনীতি আলাদা করে নেয় তারা আসলে ইসলাম কি আর রাজনীতি এটা বোঝে না, তাদেরকে প্রথমে ইসলাম কি আর রাজনীতি সেটা বোঝতে হবে। ইসালামের বাইরে কোন রাজনীতি নেই,যদি থাকে তাহলে সেটাকে সন্ত্রাশবাদী রাজনীতি বলে।যেমন দুনিয়াতে শুধু রাজনৈতিক সংগঠন গুলোই দেশে অরাজগতা সৃষ্টি করে। ইসলামে কোন সন্ত্রাশ নেই, ইসলাম শান্তির ধর্ম, ইসলামের মধ্যেই শান্তি নিহিত।
২টি মন্তব্য ১টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট
পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট

পানি জীবনের মূল উৎস। এটি ছাড়া কোনো প্রাণের অস্তিত্ব সম্ভব নয়। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেন:
وَجَعَلۡنَا... ...বাকিটুকু পড়ুন
মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)
ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)
০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন
হাদিকে shoot করে লাভবান হলো কে?

শরিফ ওসমান হাদি যিনি সাধারণত ওসমান হাদি নামে পরিচিত একজন বাংলাদেশি রাজনৈতিক কর্মী ও বক্তা, যিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে গঠিত রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত। তিনি ত্রয়োদশ... ...বাকিটুকু পড়ুন
আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন
ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।
ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।