somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দুই নারী নেত্রীর পরকীয়া,২০টাকার হুজুরের মানবাধিকার; নারী নীতিমালা নাকি মুজিব প্রশংসাপত্র

০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রিয়েল লাইফ গল্প দিয়ে শুরু করি।২৭বছর বয়সী ৫ফুট৭ লম্বা শ্যামলাবর্নের বাউন্ডুলে টাইপের অর্কের সাথে পরিচয় হয় ৫৫বছর বয়সী এক মহিলার।মহিলার স্বামী একটি গোয়েন্দা সংস্থার উচ্চপর্যায়ের একজন অফিসার ছিলেন।হরেকরকম বাটপারি করে যা কামিয়েছে শেষ বয়সে এসে সেসবের মজা লুটতেই ব্যস্ত ভদ্রলোক(?)। বেশীর ভাগ সময় থাকেন বিভিন্ন নাইট ক্লাবে কিংবা কক্সবাজারের এলিটশ্রেনীর কোন হোটেলে কোন পতিতার বুকে আর বউ ব্যস্ত নারী বিষয়ক বিভিন্ন কর্মকান্ডে । ছেলের সাথে বেশ ভাল বন্ধুত্ব হয়ে যায় মহিলাটির।একদিন ছেলেটির সাথে মহিলাটির দেখা হয়।প্রথম দেখাতেই প্রাইভেট কারে ছেলেটির নাক টিপে দেয় মহিলাটি।ছেলেটি আন্টি ডাকে তাই ব্যাপারটাকে হালকা ভাবে নিল।এরপর যখন বিলাস বহুল বাসায় গেল তখনি ঘটল অঘটন।হিন্দী সিরিয়াল কাহিনী ঘর ঘরকির পার্বতীর মত প্রনামের ভংগি করে ছেলেটির সামনে দাড়াঁয় মহিলাটি।কাছে টেনে নিতে চায় ছেলেটিকে ।হাতের ব্যাগটা নিয়ে কোনরকম দৌড়ে পালিয়েছিল ছেলেটি।

২...

হয়ে গেল একটি হরতাল।এবং হরতালের আগেরদিন একটা লাশও পড়ল।প্রকাশ্যে দিবা লোকে রাষ্ট্রযন্ত্রওয়ালাদের লেলিয়ে দেওয়া বাহিনী হায়েনার মত ঝাপিঁয়ে পড়ল শান্তিপূর্ন প্রতিবাদকারীদের উপর।আমীনির হরতালের ভিওি আরো মজবুত হলো।একজন মানুষকে এভাবে গুলি করে হত্যা করা হল অথচ এই নিয়ে মানবাধিকারের রব উঠলোনা।হুজুররা ১০-টাকা ২০টাকার বিনিময়ে পাবলিকের বাপ-দাদার কবর জেয়ারত করে পেট চালায় বলেই তাদের কোন মানবাধিকার নেই।অথচ সন্ত্রাসীদের মানবাধিকার রক্ষায় প্রতি সপ্তাহে সেমিনার আলোচনা হয়। যে লাশের কারণে হরতাল আরো বেশী জনসমর্থন পেল সে পরিবারের খবর কতজন রেখেছে?খুনের প্রতিবাদে অনেক সংগটনের বিবৃতি, কিভাবে কি হয়েছে এমন বর্ননায় পত্রিকার পৃষ্টা ভরে গেছে।কিন্তু হুসাইন আহমেদের পরিবারের আর্তনাদের খবর কয় লাইন এসেছে?

৩...


আরো একটি রিয়েল লাইপের পরকীয়ার গল্প।পাঠক এই ছবিটি দেখে আপনাদের কি কিছু মনে পড়ছে? মনে না পড়াটাই স্বাভাবিক।কারণ,এত কিছু কি মনে রাখা যায়।তাহলে চলুন কাহিনী সংক্ষেপে জেনে নেয়--নারায়ণগঞ্জে পরকীয়া সম্পর্ক জেনে ফেলায় স্বামীকে ১৩টি নেশাজাতীয় ইনজেকশন পুশ করে অচেতন করে রেখেছিলেন একটি এনজিও’র সভানেত্রী রহিমা খাতুন লিজা। স্বামী আবদুল জলিল ভূঁইয়াকে চার দিন ধরে ঘরের ভেতর শিকল দিয়ে বেঁধে রেখে অবর্ণনীয় নির্যাতন চালানো হয়। লিজার অনৈতিক কর্মকাণ্ড দেখে ফেলায় তিনি তার স্বামী আবদুল জলিল ভূঁইয়াকে পরকীয়া প্রেমিক দিপুর সহায়তায় গত ৪ দিন ধরে বাড়ির একটি ঘরে ঘুমের ইনজেকশন দিয়ে হাত ও পা শিকল দিয়ে বেঁধে রেখেছিলেন।লিজা নারী কল্যান নামের একটি সংস্থার সভাপতি ।-আমার দেশ।

আমার লেখা পড়ে অনেকেই নাকি মাথা আওলিয়ে যায়।কারন,আমি নাকি স্পস্ট ব্যাখ্যা না দিয়ে কিছু ঘটনা সামনে এনে কিছু প্রশ্ন ছুড়েঁ দেয়!তাই আজ পাঠকের উদ্দ্যেশে কোন প্রশ্ন নয়।তিনটি ঘটনা ভাল করে দেখুন।কারা করছে নারী স্বাধীনতা/মুক্তির আন্দোলন? দুই নারী মুক্তি নেত্রীর পরকীয়ার দুটি ঘটনা এবং যেসব পরিচিত মুখ বছর দশেক ধরে নারী স্বাধীনতা/মুক্তির আন্দোলন করে যাচ্ছে তাদের রাজনৈতিক অবস্থান,গেঞ্জির মত ব্লাউজ,পিনপিনে শাড়ি আর তাদের ব্যাক্তিগত জীবন নিয়ে ভাল করে তলিয়ে দেখলে দেখা যায় এদের কাছে নারী স্বাধীনতা মানেই হচ্ছে তারেলাপ্পা হিন্দী সিরিয়ালের নারীদের স্বাধীনতার মত ।ওদের মত করে যেন সব নারী চলতে পারে তেমন স্বাধীনতার জন্যই ওরা কাজ করে যাচ্ছে আর না হয় বিপরীত মতাদর্শের রাজনৈতিক দলকে বাশঁ দিতেই নারী স্বাধীনতার ব্যবসা খুলে বসে আছে। বছর দশেক ধরে নারী স্বাধীনতা/মুক্তির জন্য কাজ করে যাওয়া ৩০জন নারী স্বাধীনতা/মুক্তির আন্দোলনে সোচ্ছার নেত্রীকে আপনার পছন্দ মত নির্বাচন করে যে পয়েন্টগুলো আউট করেছি সেগুলো পয়েন্ট টু পয়েন্ট একটু খবর নিন অথবা মনে করার চেস্টা করুন নারী নেত্রীও তাদের সাথে সভা-সেমিনারে বসে থাকা পুরুষ নারীবাদীদের নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের ঘটনাগুলো।

এবার চলুন বিপরীত দিকে।একদল তাদের মত বেহায়া স্বাধীনতার নারীমুক্তি চাইছে বিপরীতে আরেকদল শুধু মাত্র দলীয় স্বার্থে ইসলামকে ব্যবহার করছে।যখনি বাকশালের প্রেতাত্মারা তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতার নামে কিছু করছে তখনি তাদের ধর্মপ্রেম ইসলাম প্রেম বুকের ভেতর বিদ্রোহ করে উঠছে।এই বিদ্রোহের জোসে তারা সাধরণ হুজুরদের রাজনৈতিক অজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে হুজুরদের রাস্তায় নামিয়ে আনে সময় সুযোগ বুঝে। পরিণামে গুলি খেয়ে লাশ হয় হাফেজরা।



আমাদের দেখতে হয় রাষ্ট্রের লেলিয়ে দেওয়া বাহিনীর তান্ডবে কিভাবে গড়াগড়ি খাচ্ছে হাফেজরা কিভাবে দাড়িঁ ধরে রাষ্ট্রীয় গুন্ডবাহিনী নিয়ে যাচ্ছে সাধরণ আলেমদের। হুসাইন আহমেদরা যাদের জোসে বিভ্রান্ত হয়ে মাঠে নেমে এসে রাষ্ট্রের লেলিয়ে দেওয়া গুন্ডাবাহিনীর নির্যাতনের স্বীকার হয়ে প্রাণ হারাচ্ছে কিন্ত সে জোসওয়ালারা সব সময় ধরা ছোয়াঁর বাইরে থেকে যাচ্ছে।বেশী না বিভিন্ন ইসুৎতে আমিনীর গত ১০বছরের রাজনৈতিক জীবনের খবর নিন।অনেক কিছুই দেখতে পাবেন।সাথে এও দেখবেন পরিপূর্ন জীবন ব্যবস্থা ইসলাম নারীর যে অধিকারগুলো দিয়েছে সে অধিকারগুলোর জন্য কয়টা মাহফিল করেছে আমিনীরা?কতটা বই লিখেছে?ইভটিজারদের বিরুদ্ধে কয়বার রাস্তায় নেমে এসেছে?মহামারির মত সমাজে ছড়িয়ে যাওয়া যৌতুক যে সম্পূর্ন ইসলাম বিরোধী সেজন্য কি কাজ করেছে আমিনীরা?

নারী স্বাধীনতায় সোচ্চার নারীরা দলীয় মতাদর্শ ভুলে সবাই হাতে হাত রেখে কতবার সংসদ ভবনের সামনে কিংবা প্রেসক্লাবের সামনে দাড়িঁয়েছে?হিন্দী সিরিয়ালের আগ্রাসনের কারণে আমাদের নারীরা যে কুটনী দ্যা গ্রেট হয়ে যাচ্ছে,দেশীয় সংস্কৃতি বর্জন করে পাশ্ববর্তী দেশের সংস্কৃতি কে আপন করে নিচ্ছে এসব থেকে মুক্ত করতে কি কাজ করেছে এই তথাকথিত নারীবাদীরা?

এইসব নিয়ে ভাবতে গিয়ে আপনি যদি তথাকথিত নারী নেত্রীদের ব্যাপারে পজেটিভ কিছু আপনার চিন্তায় আসে তাহলে আসুন কথা বলতে রাজী আছি।তবে তার আগে প্রশ্ন রাখছি যে নারী নীতি নিয়ে এতকিছু সে নারী নীতি কতজন পড়েছেন?আমারতো মনে হয় বৃহৎ একটা অংশই পড়েনি।এক ব্লগারের সোজন্যে পাওয়া নারীনীতির কয়েকপৃষ্টা পড়ে আমার মনে হয়েছে আমি বিটিবির খবরের স্ক্রিপ্ট হাতে নিয়ে বসে আছি।যে হারে নারী নীতির পয়েন্টে পয়েন্টে মুজিব,আওয়ামীলীগ শাসনামল ,মুজিবের পরিবারে সুনাম আর বিএনপি শাসনামলের দূর্নাম আর কৌশলে জিয়াকে বাশঁ দেওয়ার যে চেষ্টা করা হয়েছে তাতে বিটিবির খবরের স্ক্রিফট ছাড়া কিচুই মনে হয়নি।মনে হচ্চে সরকারও চাইছে এই নারী নীতি গন্ডগোল হউক।কারণ যেখানে যত বেশী ক্যাচাল ম্যাংগো পাবলিকের সেখানে ততবেশী আগ্রহী।ক্যাচালের কারণে পাবলিকের আগ্রহ নিয়ে নারী নীতি পড়বে।যতবেশী পড়বে ততবেশী মুজিব প্রেমী হবে।সাথে সাথে ইউনুস ইসুৎ, রাষ্ট্রপতি কতৃক খুনীদের ক্ষমা,ভারতকে বিনামূল্যে পরিবহন সুবিধা সহ সমালোচিত ইসুৎগুলো চাপা পড়বে। এবং সরকার সমালোচিত ইসুৎগুলোর ক্ষোভ চাপা দিতে অনেকটা সফলও।

চারদিকে এত ক্যাচাঁল নারী স্বাধীনতা নিয়ে।কিন্তু,আমার বোনের,মায়ের নারী স্বাধীনতার দরকার হচ্ছেনা কেন?কারণ,ইসলাম এবং ইসলামের কারণে প্রাপ্ত মানসিকতা মা-বোনদের যে শ্রদ্ধা,সম্মান করার যে মানসিকতা দিয়েছে সেটা কোন নারী নীতিই দিতে পারবেনা।ছোট ছেলে বলে খেতে বসলে ডিম ভাজি শুধু আমার প্লেটে এলে সেই ডিমভাজি থেকে বোনকে মাকে এমনকি কাজের মেয়েটাকেও ভাগ দেওয়া ছাড়া আমি খায়না।আমার ভাই বাবা এখনো খেতে বসলে সবার জন্য তরকারী আছে কিনা আগে সেটা জেনে নেয়।ঈদে কিংবা অনুষ্টানে বোন ভাগিনীর জন্য আমাদের যত বাজেট থাকে আমি ভাইয়া আব্বুর জন্য তার একভাগও থাকেনা।
নারীদের জন্য কোন নীতির দরকার নেই।মনুষ্যত্ব,মানবিকতা,ভালবাসা বলে যে শব্দগুলো আছে সেগুলো ভিতর থেকে জাগাতে পারলেই প্রকৃত নারী স্বাধীনতা আসবে। নারীরা মাতাল স্বামীর হাতে নির্যাতন হবেনা,যৌতুকের কারণে গলায় ফাঁস দিবেনা,ইভটিজিংয়ের স্বীকার হয়ে হালি হালি কিশোরী আত্মহত্যা করবেনা।এসব নারী নীতি পীতি নিয়ে আজাইরা সময় নষ্ট না করে এর একভাগও যদি মনুষ্যত্ব,মানবিকতা,ভালবাসা,সহমর্মিতা এসব জাগ্রত করারা কাজে লাগানোর অনুরুধ করাটা যদি অন্যায় হয়ে থাকে সেই অন্যায়টা স্ব-ইচ্ছায় করলাম।

নারীনীতি মালা ডাউনলোড লিংক
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:১৪
৩৪টি মন্তব্য ৩০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিনেতা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৫



বলতে, আমি নাকি পাক্কা অভিনেতা ,
অভিনয়ে সেরা,খুব ভালো করবো অভিনয় করলে।
আমিও বলতাম, যেদিন হবো সেদিন তুমি দেখবে তো ?
এক গাল হেসে দিয়ে বলতে, সে সময় হলে দেখা যাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×