somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তৈলুর রহমান বদনাম হলো তেলবাজির জন্য;মুন্নি,হোসনে আরা বদনাম হলো পরিমলের জন্য,কিন্তু এই যুগের প্রেমিক-প্রেমিকারা বদনাম হচ্ছে কিসের জন্য?

২১ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অনেক দিন লিখিনা।লিখতে ইচ্ছা হয়না।লিখতে বসলেই সেই সব একই রকম তথ্য।যেমন গত একবছরে এত এত খুনের ঘটনা ঘটেছে এত এত নারী নির্যাতন হয়েছে।অমুক যায়গায় এই হয়েছে তমুক যায়গায় সে হয়েছে।দেশে প্রতিদিন গড়ে এতটি খুনের ঘটনা ঘটছে ইত্যাদি ইত্যাদি।অনেকটা কৈ মাছের তেল দিয়ে কৈ মাছ ভাজার মত।সহজ করে বলতে গেলে বলতে হবে খুন,ধর্ষন,চাদাঁবাজি,ঠেন্ডারবাজি ইত্যাদি ইত্যাদি প্রতি লেখায় ঘুরে ফিরে আসে।লেবু বেশী চিপলে তিতা হয়ে যায় এই প্রবাদটির সত্যতা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি বেশ কয়েকবার লিখতে বসে।কারণ,ঘুরে ফিরে একই সাবজেক্ট নিয়ে লিখতে গিয়ে নিজের লেখনি ইচ্ছাটাই তিতা হয়ে গেছে।তিতা মন নিয়েই লিখতে বসা।তাই এই লেখার ভাষাও তিতা হবে।তিতা ভাষা হজম করার শক্তি থাকলে আপনি সামনের দিকে পড়েন । আর যদি ইচ্ছা না থাকে তাহলে সামনের দিকে পড়ার দরকার নেই।

দেশের বর্তমান আইন শৃঙ্খলার অবস্থা অতীতের যেকোন সময়ের চেয়ে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় আছে।আমজনতার জানমালের নিরাপত্তা কোন সরকারের আমলেই থাকেনা ।না বিএনপি না আওয়ামীলীগ।কিন্তু এটা কোন ভাবেই অস্বীকার করার উপায় নেই যে অতীতের যেকোনো সময়ের চাইতে বর্তমান সরকারের আমলে সবচাইতে খারাপ অবস্থায় আছে।কেন দিনবদলের স্বপ্ন দেখানো এই সরকারের আমলে এই অবস্থা?অনেকের অনেক রকম উওর থাকতে পারে।কিন্তু আমার মত আমজনতার চোখে ব্যাপারটির একমাত্র কারণ হচ্ছে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস। পলিটিকাল সাইন্স কিংবা সমাজ বিজ্ঞানের ভাষায় রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের সংজ্ঞা কি আমি জানিনা।জানার দরকারও মনে করিনা।কারণ,পলিটিকাল সাইন্স কিংবা সমাজ বিজ্ঞানে যা পড়ানো হয় তা আমাদের রাজনীতি গবেষনা করে হয়নি।উন্নত বিশ্বের মডেলের উপরই বিষয়গুলো রচিত।আমার কাছে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস হচ্ছে রাষ্ট্রের দায়িত্ব যাদের হাতে তাদের দ্বারা সংঘটিত অপরাধই রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস।রাষ্ট্রের কর্তা ব্যাক্তিরা যখন নিজেরাই গড়ফাদার থেকে শুরু করে খুনি,চাদাঁবাজদের ক্ষমা মহত্বের লক্ষন এই প্রবাদটির প্রয়োগ করে তখন রাষ্ট্রে খুন,ধর্ষন,ছিনতাই সহ হরেকরকম সন্ত্রাসী ঘটনা বাড়বে এটাই স্বাভাবিক।রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান।বেশ প্রবীন একজন রাজনীতিবিদ।অনেকেই রাষ্ট্রপতিকে রোবট রাষ্ট্রপতি বলছে ।আসলেই কি তাই?চলুন দুটি উদাহরণ দেখি।

ক...ভয়াল ২১ আগষ্টের হামলায় আইভী রহমান যখন মৃত পথযাত্রী তখন সাংবাদিকদের সামনে হাসিনার সাথে ফোনে কথপকথনে যা বলেছে তার সারমর্ম:
আপনি বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের নেত্রী, বঙ্গবন্ধুর কন্যা। আপনি দোয়া করলে আল্লাহ শুনবে

পাঠক, ভাবতে পারেন মৃত্য পথযাত্রী আইভি রহমানের শেষ সময়েও স্বামী হয়ে কেমন নিল্লর্জ্ব তেলবাজি করেছেন জিল্লুর রহমান।পাঠককে স্মরন করিয়ে দিতে চাই এই হাসিনা চট্রগ্রামের একটি জনসভায় ১টি লাশের বদলে নেতাকর্মীদের কাছে ১০টি লাশ চেয়েছিলেন।

খ..রাষ্ট্রপতির পদ পাওয়ার পর বাংলাভিষনের এক সাক্ষাকারে জিল্লুর রহমান বলেছেন,আমার নেত্রী জীবনে কখনো কোনদিন মিথ্যা কথা বলেননি

যে দেশের রাষ্ট্রপতি এমন নিল্লর্জ্ব তেলবাজ হতে পারে সে দেশের রাষ্ট্রপতিকে রোবট রাষ্ট্রপতি যারা ভাবছেন তাঁরা ভুল করছেন।এই রাষ্ট্রপতি সাজেদার পুত্রকে ক্ষমা করে দিয়েছে।এই রাষ্ট্রপতি ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে মিছিল করার সময় এদেশীয় ভারতীয় যেসব দোসরারা বাবুকে প্রকাশ্য দিবালোকে খুন করেছিলো তাদের ক্ষমা করে দিয়েছে।এই রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের পাচঁ সেরা গডফাদার আবু তাহের এবং বাংলাদেশের প্রথম গডমাদার নাজমা তাহেরের পুত্র কে ক্ষমা করে দিয়েছে।আজকের বিভিন্ন দৈনিকের সূত্র মতে শুধু আ্যডভোকেট নুরুল ইসলাম হত্যা মামলা থেকে নয়,ছাত্রলীগকর্মী কামাল হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজা থেকেও ক্ষমা করে দিয়েছেন। শিবির নেতা মহসিন হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজা থেকেও তাহের পুত্র বিপ্লবের ক্ষমা পাওয়ার কথা ছিল ।কিন্তু নথিতে সামান্য ভুলের কারণে প্রক্রিয়া পিছিয়ে গিয়েছে।তাহেরর আরেক ছেলে টিপু জানিয়েছেন মহসিন হত্যা মামলা থেকেও দিন দুয়েকের মধ্যে ক্ষমা পাবেন।

যে দেশের প্রধানমন্ত্রী ১টা লাশের বদলে ১০টা লাশ চেয়েছিলেন,যে দেশের রাষ্ট্রপতি খুনিদের ক্ষমা করে সে দেশে খুন,ধর্ষন,রাহাজানি ইত্যাদি ইত্যাদি হবেনাতো কোন দেশে হবে?সাহারা খাতুন ঠিকই বলে।দেশের আইন শৃঙ্গলা পরিস্থিতি সরকারের নিয়ন্ত্রনে আছে।রাষ্ট্রই যেখানে সন্ত্রাসী,খুনী,ধর্ষকদের গডফাদার সে দেশে খুন,ধর্ষন,চাদাঁবাজি না হওয়াটাই বরং আইন শৃঙ্গলা সরকারের নিয়ন্ত্রনের বাইরে যাওয়া। সাহারা খাতুন ধন্যবাদ আপনাকে।

২..

বাংলাদেশে যখন যেটার জোয়ার আসে সেটার জোয়ার কয়েকমাস বইতে থাকে।মাস চারেক আগে ছিল ইভটিজিংয়ের জোয়ার।বেশ কয়েকমাস পাবলিক হাউকাউ,মানববন্ধন ইত্যাদি ইত্যাদি করে চুপ।কিন্তু বন্ধ হয়েছে কি ইভটিজিং? এখন জোয়ার বইছে শিক্ষকদের যৌন নির্যাতনের ব্যাপারটি।দিনদুয়েক আগে একটি পত্রিকায় দেখলাম গত ৬মাসে নাকি দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রায় ৬০০ এর উপর ছাত্রী শিক্ষকদ্বারা নানা ভাবে যৌন হয়রানির স্বীকার হয়েছে।ভিকারুননেসার আন্দোলনের কারণে সবচাইতে বেশী আলোড়িত হয়েছে পরিমল।এক পরিমলকে রক্ষা করতে গিয়ে হোসনে আরার মিউচুয়াল সেক্স বানী হোসনে আরাকে এতটাই বদনাম করেছে যে এই বদনামের সাফাই গাইতে গিয়ে মুন্নি সাহা পর্যন্ত বদনাম হয়ে গেছে।আমি জানি অতীতের মত এই ইসুৎটি কয়েকমাস পরই পাবলিক ভুলে যাবে।তাই এই নিয়ে আর কোনরকম সময় নষ্টে (?) গেলাম না।যে দেশে রাষ্ট্রপতি ফাসিঁর আসামীকে ক্ষমা করে দেয় যে দেশে প্রতিদিনই ৮-১০জন নারী ধর্ষিত হয় সে দেশে পরিমলের শাস্তি দাবী করাটাই আমার কাছে বোকামী মনে হয়।কালবাদে পরশু যদি সাহারা খাতনু বলে ,দেশকে অস্থিতিশীল করতেই বিরোধীদল পরিকল্পিত ভাবে ভিকারুননেসার ঘটনা ঘটিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর সাম্প্রদায়িক হাঙ্গামা করার জন্য এমন কাজ করেছে তাহলে আমি মোটেই অবাক হবনা।

কিন্তু যুগ যুগ ধরে যে প্রেম চলে আসছে এবং আগামীতেও থাকবে সে প্রেমের দিকে একটু নজর না দিয়ে পারছিনা।পত্রিকার পাতায় বছর দুয়েকধরে যে সংবাদটি কয়েকদিন পরপর হাজির হয় সেটি হচ্ছে প্রেমিকের প্রতারণার স্বীকার।প্রেমের ফাদেঁ ফেলে প্রেমিকার নগ্ন ভিডিও দৃশ্য ধারণ এবং পরে এমএমএস করে সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া এবং প্রেমিকার আত্মহত্যা।অবাক করার বিষয় বিভিন্ন বাংলা ব্লগের যারা এসবের বিরুদ্ধে লম্বা লম্বা কথা বলে কয়েকদিন আগে একটি পোষ্টে তাদের মন্তব্য দেখে।পোষ্টটির সারমর্ম- তিনবছরের প্রেমকে বাই বলে প্রেমিকা পয়সাওয়ালা প্রেমিক ধরেছে এখন ব্যর্থ প্রেমিক বুঝতে পারছেনা কি করবে।রাগের ঠেলায় ভাবছে ছবি এবং ভিডিও নেটে ছেড়ে দিবে কিনা। পোষ্টটিতে দেখলাম সবাই লেখককে শান্ত হতে এবং যেন নেটে ছেড়ে না দেয় সে বিষয়ে পরামর্শ দিতে।একজনকেও প্রশ্ন করতে দেখলাম না প্রেম করেছেন ভাল কথা কিন্তু শারিরীক সম্পর্ক কিংবা মেয়েটির সাথে অন্তরঙ্গ মূহত্বের বিশেষ দৃশ্য ধারণ করেছেন কেন?

পাঠক,দুটি মানুষ যখন একটি সম্পর্ক করে কাছাকাছি থাকার সুযোগ পায় তখন শারিরীক সম্পর্ক হয়ে যেতেই পারে।ধরুন আপনি একটা শার্ট ধোয়ার পর আপনার পকেটে যদি টাকা থাকে তাহলে আপনি শার্টটা স্ত্রী করবেন এটাই স্বাভাবিক।যার পকেটে টাকা থাকবেনা সে স্ত্রী করবেনা।যেমন আমার এমনও দিন গেছে আমি ভাজঁ করে বালিশের নিচে শার্ট রেখে পরদিন জামা পরে বেরিয়েছি।কারণ,আমার টাকা ছিলোনা।এখনো একটা শার্ট নানা কৌশলে ১সপ্তাহ চালিয়ে নেয়।কারন,২দিন পরপর শার্টের পিছনে ৬টাকা দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভবনা।কিন্তু আমার পকেটে টাকা থাকলে আমি এমনটি করতাম না।

চাহিদার যখন যথেষ্ট যোগান থাকে তখন সেটা শার্ট আয়রনই হউক কিংবা অন্যকিছুই হউক সেটা পূরন হয়ে যায়।অথার্ৎ প্রেমের সম্পর্কে যখন প্রায় পার্কে নিরিবিলি দেখা হয় তখন কিস এই সীমাবদ্ধ থাকে কিন্তু যখন কোন লিটন কিংবা রিটনের খালি ফ্ল্যাট যাওয়ার সুযোগ থাকে তখন সে ফ্লাটে গিয়ে যখন প্রেমিকার কোলে মাথা রাখে প্রেমিক তখন স্বাভাবিক ভাবেই শরীরে উওেজনা আসবেই দুজনের শরীরে ( যিনি দাবী করবেন আসবে না আপনার প্রতি পরামর্শ ডাক্তার দেখান) ।বিয়ের আগে শারিরীক সম্পর্ক ন্যায় নাকি অন্যায় সে বিতর্কের দিন এখন শেষ ।কারণ,এখন আমাদের সামাজিক এবং পারিবারিক ব্যবস্থার আদব-কায়দা,শালীনতা এসব দখল করে নিয়েছে হিন্দী সিরিয়াল এবং পশ্চিমারা।কিন্তু আমার যে ব্যাপারটি মাথায় আসেনা সেটি হচ্ছে শারীরিক সম্পর্ক করার দৃশ্য ভিডিও করে রাখতে হবে কেন?ব্যাপারটি কি বিকৃত মানসিকতার না?
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:৪৯
১০টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আইনের ফাঁকফোকর-০৩

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২

যেকোনো চাকরির নিয়োগের পরীক্ষা চলছে। সেটা পাবলিক সার্ভিস কমিশন, বিভিন্ন সংস্থা, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক বা উপজেলা পর্যায়ের কোনো কার্যালয়ে হতে পারে। এই নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস হতে পারে। একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিকান্দার রাজার চেয়ে একজন পতিতাও ভালো।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৭

সিকান্দার রাজা কোকের বোতল সামনে থেকে সরিয়ে রাতারাতি হিরো বনে গেছেন! কিন্তু তাকে যারা হিরো বানিয়েছেন, তারা কেউ দেখছেন না তিনি কত বড় নেমকহারামি করেছেন। তারা নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×