আজ ৩ মে, ২০০৭। একটা চিড়িয়াখানা খোলার কথা চিন্তাভাবনা করছি। নাম ঠিক করিনি এখনও। এখন চলছে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে উঁচু মানের ছাগল আর বিলুপ্ত সার্কাস দলের রিটায়ারড বান্দর সংগ্রহের কাজ। ছাগলের মত বুদ্ধি নিয়ে চলে যেসব মানুষ, তাদের জন্যও দরজা খোলা।
ছাগল, কুত্তা আর বান্দর এই তিনটি প্রাণীর প্রতি আমার তীব্র এক আবেগ সবসময়ই কাজ করে। তাই, ঠিক করলাম কাজটা করেই ফেলি। আফটারঅল ভবিষ্যত প্রজন্মকে চেনাতে হবে তো ছাগলদেরকে। তাছাড়া পশুপাখির প্রতি আমাদের এক ধরণের দায়িত্ব তো আছে, না?
ছাগল যেখানে সেখানে ঘুরে বেড়ায়, আর ভ্যা ভ্যা শব্দে মানুষের বিরক্তি উত্পাদন করে।
আর বান্দর , আপনারা জানেন, ওরা কত নিরীহ। অথচ, মানুষ গালাগালি করে ওদেরকে।
আমি তাই ওদের জন্য একটি সেফ জায়গা বানাতে চাই। যেখানে, ছাগলগুলো নির্দ্বিধায় ভ্যা ভ্যা করবে, আর সার্কাসের রিটায়ার্ড বান্দরগুলো ডিগবাজি খাবে।
আমাদের ছোট ছোট বাচ্চারা, মানে ভবিষ্যত প্রজন্ম মুগ্ধ নয়নে তাদেরকে দেখবে।
আজ থেকে শুরু করলাম কাজ। বিশাল বাজেট নিয়ে মাঠে নামলাম। যতই সময় লাগুক, এনশাল্লাহ এই কাজ শেষ করবই। দেখি, কত তাড়াতাড়ি পারি ---------
সুপ্রিয় ভাই ও বোনেরা (প্রেমিকা থাকলে তারাও ), আওয়াজ দিয়েন। যেখানেই ছাগল দেখেন আমারে বলবেন। আর সার্কাস থেকে রিটায়ারড বান্দর পাইলে তো কথাই নাই।