
নোবেল পাওয়ার জন্য হাসিনা কত কিছুই না করেছে? তথাকথিত পার্বত্য শান্তিচুক্তি যেটা ছিল সম্পূর্ণ দেশ বিরোধী। তিনি নোবেল পাওয়ার জন্য এতোটাই বেপরোয়া হয়ে উঠেন যে কোন প্রকার পরামর্শ ছাড়া সমস্ত নিয়ম কানুনের থোরাই কেয়ার করে বার্মা সীমান্ত খুলে দেন। তার বোন রাক্ষসী রেহানা আরো এককাঠি সরেস ভাবে হাসিনাকে বলে আপা তুমি ১৮ কোটি বাঙ্গালীকে খাওয়াও আর মাত্র কয়েক লক্ষ রোহিঙ্গাকে খাওয়াতে পারবেনা? ফলে ১১/১২ লক্ষ রোহিঙ্গা জনগোষ্টি বাংলাদেশে হুহু করে ঢুকে পরে। তারপর নিজে নিজেই Mother of Humanity অর্থাৎ মানবতার মা উপাধী গ্রহণ করেন। শুধু কী তাই? রাস্ট্রে টাকা খরচ করে ইউরোপ আমেরিকায় লবিষ্ট নিয়োগ করে কিন্তু কোন কিছুতেই তার সেই সুপ্ত মনোবাসনা পূর্ণ হয়নি।
একইভাবে ইদানিং লক্ষ্য করা যাচ্ছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল ট্রাম্পের ক্ষেত্রে। তিনি খেদোক্তি করে বলেন, এতো কাজ করি কেউ সেটা মনে রাখেনা। পাকিস্তান ভারত যুদ্ধ বন্ধে তার ভুমিকা আছে সেটা অনস্বীকার্য এবং সেখান থেকেই তিনি ছক্কা মারার আশায় পাকিস্তানের সেনা প্রধান ফিল্ড মার্শাল সৈয়দ অসীম মুনির আহমেদ শাহকে দাওয়াত দিয়ে তাকে নোবেল দেওয়ার প্রস্তাবনা উত্থাপন করলেন।
এদিকে মার্কিন রিপাবলিকান কংগ্রেস সদস্য আর্ল ‘বাডি’ কার্টার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে নোবেলের জন্য মনোনয়ন দেন। কারণ হিসেবে তিনি নরওয়ের নোবেল কমিটিকে পাঠানো এক চিঠিতে বলেন, ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া উচিত।
নোবেল না পাওয়ায় প্রতিহিংসাপরায়ন হয়ে হাসিনা বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল লরিয়েটকে পদ্মাসেতু থেকে টুপকরে ফেলে দিতে চেয়েছিলন এবং এই অশীতিপর নোবেল লরিয়েটকে আদালতে ইচ্ছাকৃতভাবে লিফ্ট বন্ধ করে ৮তলা পর্যন্ত উঠতে বাধ্য করেছিলে। কি নির্মম পরিহাস এখন এই অশীতিপর মানুষটিই বাংলাদেশে কান্ডারী হিসেবে আবির্ভুত হয়েছেন।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:১১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




