somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের প্রথম সমাবর্তনে আমার দেয়া বক্তৃতা

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের চলচ্চিত্র নির্মাণ প্রশিক্ষণ কোর্সের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী হিসেবে মেধা তালিকায় প্রথম স্থান অধিকার করি। এর ফলে সকল শিক্ষার্থীর পক্ষ থেকে সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সুযোগ পাই। ৩০ জুলাই ২০১৫ তারিখে এই সমাবর্তন শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। নিচে আমার সমাবর্তন অনুষ্ঠানের বক্তৃতা। )



আজকের অনুষ্ঠানের সভাপতি মঞ্চে উপবিষ্ট তথ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মানিত সচিব মরতুজা আহমদ, প্রধান অতিথি মাননীয় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এমপি, বিশেষ অতিথি মাননীয় তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এমপি, আজকের সমাবর্তন বক্তা বিশিষ্ট চলচ্চিত্র ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সৈয়দ হাসান ইমাম, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন, চলচ্চিত্র নির্মাণ প্রশিক্ষণ (ডিপ্লোমা) কোর্সের কোর্স পরিচালক মসিহউদ্দিন শাকের, টেলিভিশন অনুষ্ঠান প্রযোজনা (ডিপ্লোমা ) কোর্সের কোর্স পরিচালক ম. হামিদ, আমার সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দ, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ ও আজকের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ।
আমি শাহজাহান শামীম আপনাদের সকলকে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের প্রথম ব্যাচের পক্ষ থেকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

আজ আমি নিজেকে খুবই সৌভাগ্যবান মনে করছি। এই মঞ্চে নিজেকে দেখার স্বপ্ন ছিল কোর্স শুরুর প্রথম দিন থেকেই। আজ আমার সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।
বক্তব্যের প্রথমেই আমি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। ১৯৫৭ সালের ৩ এপ্রিল তার নেতৃত্বে জাতীয় প্রাদেশিক পরিষদে বিল উত্থাপন ও আইন পাসের মাধ্যমে চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্থা গঠিত হয় - যা আজকে এফডিসি নামে পরিচিত। সরকারী এই প্রতিষ্ঠানটি গঠনের ফলে আমাদের চলচ্চিত্র শিল্প মাথা তুলে দাঁড়িয়েছিল। আজ আমরা ৩ এপ্রিলকে ‘জাতীয় চলচ্চিত্র দিবস’ হিসেবে উদযাপন করি।
আমি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি গত শতাব্দীর ষাটের দশকে চলচ্চিত্র সংসদ আন্দোলন শুরু করার কারিগরদের। তৎকালীন চলচ্চিত্র সংসদ আন্দোলনের পুরোধা ছিলেন ওয়াহিদুল হক, কবীর চৌধুরী, কলিম শরাফী, জয়নুল আবেদীন, জহির রায়হান, আলমগীর কবীর, মুহম্মদ খসরু, আনোয়ারুল হক খান, ইমদাদ হোসেন, জামাল খান, ইয়াসিন আমিন, মাহবুব জামিল, ফারুক আলমগীর প্রমুখ। আজ আমি যেই চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউট থেকে উত্তীর্ণ হয়ে বেরিয়ে যাচ্ছি, এটা তাদের স্বপ্নের ফসল।

আজ আমি আমার সহপাঠীদের পক্ষ থেকে কিছু বক্তব্য তুলে ধরতে চাই।
এক বছর আগে আমরা যখন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটে ভর্তি হই, তখন থেকেই উপলব্ধি করতে পারি আমাদের অনেক সুযোগ সুবিধার ঘাটতি রয়েছে। আমাদের নিজস্ব ক্যামেরা নেই, লাইটিং সিস্টেম নেই, এডিটিং প্যানেল নেই, সাউন্ড ইকুইপমেন্টস নেই। যার ফলে আমাদের বার বার বাইরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে যন্ত্রপাতি ভাড়া করে এনে কাজ করতে হয়েছে। শুনেছি, ইতিমধ্যে দুটি ক্যামেরা ও এডিটিং প্যানেল কেনা হয়েছে - যা প্রয়োজনের তুলনায় খুব অপ্রতুল। একটা নতুন প্রতিষ্ঠান হিসেবে কিছু সীমাবদ্ধতা থাকাই স্বাভাবিক। কিন্তু ন্যূনতম কিছু কারিগরি সুযোগ সুবিধা ছাড়া একটি প্রতিষ্ঠান চালানোই মুশকিল।
আজ এখানে মাননীয় অর্থমন্ত্রী মহোদয় আছেন। আছেন মাননীয় তথ্যমন্ত্রী মহোদয়ও। পরবর্তী সকল ব্যাচের জন্য ন্যূনতম প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কেনার বাজেট সরবরাহ করার জন্য মাননীয় অর্থমন্ত্রীর কাছে বিনীত আবেদন জানাই।


সাংস্কৃতিক অগ্রযাত্রায় নবতরঙ্গ - শ্লোগানকে ধারণ করে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউট যাত্রা শুরু করেছে। আমি মনে করি এই নবতরঙ্গ সৃষ্টি করতে হলে আমাদের অতি দ্রুত কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। এই বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের ব্যাচের সকলের স্বাক্ষরিত একটি আবেদনপত্র আমরা ইতিমধ্যেই আমাদের মাননীয় প্রধান নির্বাহী ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন স্যারের কাছে হস্তান্তরও করেছি। তবুও আমার সহপাঠীদের পক্ষ থেকে এই সুযোগে আমি আমাদের ৩ দফা দাবি সকলের সামনে পাঠ করছি -
দাবি - ০১) সরকার প্রতি বছর চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য একাধিক চলচ্চিত্র পরিচালককে অনুদান দেয়। এই অনুদান প্রদানের ক্ষেত্রে নিয়মিত অনুদানের পাশাপাশি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের চলচ্চিত্র নির্মাণ প্রশিক্ষণ ডিপ্লোমা কোর্সের প্রত্যেক ব্যাচ থেকে সার্বিক মেধা ও দক্ষতার ভিত্তিতে কমপক্ষে ০৩ ( তিন ) জনকে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য অনুদান প্রদান করা হোক। আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউট থেকে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ পাওয়া এই নতুন চলচ্চিত্র নির্মাতাদের সরকারী অনুদান দিলে খুব শীঘ্রই বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে নবতরঙ্গ সৃষ্টি হবে।
দাবি - ০২) এছাড়াও অন্যান্য নিয়মিত সরকারী অনুদানে নির্মিত সকল চলচ্চিত্রে বাধ্যতামূলকভাবে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের সফলভাবে পাশকৃত সকল প্রশিক্ষণার্থীদের কাজ করার সুযোগ দেয়া হোক। এ লক্ষ্যে সরকারী অনুদান নীতিমালায় প্রয়োজনীয় শর্ত সংযুক্ত করলে অনুদানপ্রাপ্ত প্রতিটি চলচ্চিত্রের পরিচালক এই সকল প্রশিক্ষণার্থীদের কাজের সুযোগ দিতে বাধ্য থাকবেন। অন্তত ইন্টার্নি করার সুযোগ দিবেন।
দাবি - ০৩) বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউট থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে যারা এফডিসিতে নির্মিত মূলধারার চলচ্চিত্রে নিয়মিত কাজ করতে চায় তাদেরকে অন্তত ইন্টার্নি করার সুযোগ দেয়া হোক। এই ইন্টার্নি এর সুযোগের মাধ্যমে নতুন শিক্ষার্থীদের চলচ্চিত্র শিল্পে জড়িত অভিজ্ঞ কলাকুশলীদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করার অভ্যাস তৈরি হবে যা ভবিষ্যতে সুস্থ ও সুনির্মিত বাণিজ্যিক চলচ্চিত্র শিল্পের কল্যাণে বিরাট ভূমিকা পালন করবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।
চলচ্চিত্র শিল্পে ইতিবাচক পরিবর্তনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেছে। শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে যোগ্যতরদের অনুদান প্রদান এবং পাশকৃত সকল শিক্ষার্থীদের নিয়মিত সরকারী অনুদানে নির্মিত অন্যান্য চলচ্চিত্র পরিচালকদের সঙ্গে ইন্টার্নিশিপ করার সুযোগ দেয়া হলে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পে কাঙ্খিত মেধাবীদের পদচারণা বাড়বে এবং আগামী কয়েক বছরের মধ্যে সামগ্রিকভাবে চলচ্চিত্র শিল্পের ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটবে বলে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।



সমবেত সুধী, আজকে আমি ধন্যবাদ দিই আমার সম্মানিত শিক্ষকদের। তারা প্রত্যেকে এই দেশের চলচ্চিত্র শিল্পের সুপরিচিত ও স্বনামধন্য মানুষ। আজ আমার যেই অর্জন তার পেছনে তাদের অবদান সর্বাধিক। তাদের আন্তরিক পাঠদানের ফলে আমি খুব সহজে চলচ্চিত্রের মতো একটি জটিল বিষয়ের প্রাথমিক কিছু বিষয় আয়ত্ত্ব করতে পেরেছি বলে বিশ্বাস করি।
আমি ধন্যবাদ দিই বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেনকে। তার কর্মদক্ষতা ও আন্তরিকতার কারণে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউট সফলভাবে যাত্রা শুরু করেছে।
আমি ধন্যবাদ দিই আমার কোর্স পরিচালক মসিহউদ্দিন শাকেরসহ সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের। সবার আন্তরিক সহযোগিতার কারণে আমরা শিক্ষার্থীরা আমাদের কোর্স শেষে আজ সনদপত্র নিয়ে বেরিয়ে যেতে পারছি।
আমি ধন্যবাদ দিই আমার সহপাঠীদের। নানা কাজে তাদের সহযোগিতা আমি পেয়েছি। আমাদের সবার আন্তরিক সম্পর্কের কারণেই আমাদের কোর্সটি সফলভাবে শেষ হচ্ছে বলে আমি মনে করি।
আমি ধন্যবাদ দিই বাংলাদেশ সরকারকে। বাংলাদেশ সরকার ২০১৩ সালের ১৯ জুন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউট আইন ২০১৩ প্রবর্তন করে। এই আইনের বলে ১ নভেম্বর ২০১৩ থেকে ইনস্টিটিউটের কার্যক্রম শুরু হয়। ২০১৪ সালের জুলাই মাস থেকে শুরু হয় প্রথম ব্যাচের কার্যক্রম। চলচ্চিত্র শিল্পের প্রতি বর্তমান সরকারের আন্তরিকতার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়েছে বলে আমি বিশ্বাস করি।
আমি ধন্যবাদ দিই সম্মানিত তথ্য সচিব মরতুজা আহমদকে। তিনি প্রতিনিয়ত অভিভাবকের মতো আমাদের খোঁজ খবর নিয়েছেন। আমাদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য তিনি নিজে উদ্যোগ নিয়ে অতি দ্রুত সমাধান করার চেষ্টা করেছেন।
আমি ধন্যবাদ দিই মাননীয় তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এমপি মহোদয়কে। তার অনেক ব্যস্ততা সত্ত্বেও তিনি আমাদের জন্য প্রায় সময়ই সময় বরাদ্দ রেখেছেন।
আমি ধন্যবাদ দিই মাননীয় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এমপি মহোদয়কে। শত ব্যস্ততার মধ্যেও উনি আমাদের সময় দিয়েছেন।
আমি ধন্যবাদ দিই মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। শত ব্যস্ততার মাঝেও উনি আমাদের ভুলে যান নি। ২০১৪ সালের ১০ সেপ্টেম্বর তিনি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউট ও প্রথম চলচ্চিত্র নির্মাণ প্রশিক্ষণ (ডিপ্লোমা) কোর্সের উদ্বোধন করেন। কোর্স উদ্বোধন শেষে তিনি আমাদের বলেছিলেন, তোমরা ভালোভাবে প্রশিক্ষণ শেষ করে ভালো ভালো চলচ্চিত্র নির্মাণ কর, আমি তোমাদের জন্য যা করা দরকার, করব।
মাননীয় প্রধান মন্ত্রীকে আজ আমার সকল সহপাঠীর পক্ষ থেকে কথা দিতে চাই -- আমরা এই দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরে চলচ্চিত্র নির্মাণ করব। এই দেশের সাধারণ মানুষের রক্ত ঘামের টাকায় আমরা পড়াশোনা করেছি, এই দেশের সাধারণ মানুষের জন্য আমরা চলচ্চিত্র নির্মাণ করব। ক্রিকেট যেমন বাংলাদেশকে সারা বিশ্বে পরিচিতি এনে দিয়েছে, আমরাও চলচ্চিত্রের মাধ্যমে সারা বিশ্বে বাংলাদেশকে উপস্থাপন করব।
সাংস্কৃতিক অগ্রযাত্রায় নবতরঙ্গ - শ্লোগানে যেই প্রতিষ্ঠান সৃষ্টি সেই প্রতিষ্ঠান থেকে আজ আমরা উত্তীর্ণ হয়ে বেরিয়ে যাচ্ছি। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই শ্লোগানকে আমরা বাস্তবে প্রতিফলিত করতে পারব। কাজে আন্তরিক হলে মানুষের সকল স্বপ্নই বাস্তব হয়ে ধরা দেয়। আপনারা আমার জন্য এবং আমার সকল সহপাঠীর জন্য দোয়া করবেন।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের চলচ্চিত্র নির্মাণ প্রশিক্ষণ কোর্সের প্রথম ব্যাচের সকল শিক্ষার্থীর পক্ষে আমি শাহজাহান শামীম আবারও আপনাদের সকলকে অশেষ ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য শেষ করছি।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:২৮
৫টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×