উল্লেখ পাওয়া যায় ঈশ্বরের বাণীবাহক ঈসা আঃ এর প্রতি অবতীর্ণ হয়েছিলো ইঞ্জিল নামক পূর্ণাঙ্গ একটি ধর্মগ্রন্থ। ইঞ্জিলে বলা হয়েছে যে মানুষের গুনাহ্ থেকে নাজাত করার জন্য বা ক্ষমা পাওয়ার জন্য আল্লাহ্ তার মনোনিত ব্যক্তি ঈসা আঃ কে দুনিয়াতে প্রেরন করেন।
যাতে করে সকলে ঈসার উপর ঈমান আনে এবং গুনাহের মাফ পাবার জন্য তওবা করে এবং সে যেন নাজাত পায় সেজন্য আল্লাহ্র কাছে ক্ষমা প্রাথনা করে । ইঞ্জিল কিতাবের ইউহোন্না খন্ডের ১৪ রুকু ৬ আয়াতে বলা হয়েছে আমিই ঈসাই পথ সত্য আর জীবন।
আমার মধ্য দিয়ে না গেলে কেউই পিতার কাছে অর্থাৎ আল্লাহ্র কাছে যেতে পারে না। উল্লেখ্য যে ঈসা আঃ আল্লাহ্ কে পিতা বলে সম্মধন করেছেন। ইসলামী জীবন ধারার ব্যাখ্যামতে এই ঈসা আঃ হলেন খ্রিস্টধর্মমতে তাদের যীশু। তাই ধরে নেয়া হয় বাইবেল হলো সেই ইঞ্জিল। কিন্তু ইসলাম পূর্বতন এসব ধর্মগ্রন্থকে স্বীকৃতি দিলেও সেই যাবতীয় নিয়মকানুনকে রহিত করে শেষ বাণীবাহকের আনা ধর্মগ্রন্থ ক্বোরআন কে একমাত্র স্বীকৃত ধর্মগ্রন্থ এবং জীবনবিধান হিসেবে স্বীকার করে।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:৪৬