আমরা নিজির অজান্তে এমন অনেক কাজ করি যাতে নিজেরায় ঘৃণার পাত্র হয়ে উঠি।সেদিন ইসলামিক টিভিতে দেখলাম ড:জাকির নায়েক ও শ্রী শ্রী রবীসংকর একসাথে আলোচনা সভায় বসেছে।এর মুল উদ্দেশ্য ছিল ধর্ম যাই হোক ঈশ্বর একই,শুধু তাকে পাবার প্রচেষ্ঠা আলাদা আর তাই প্রতিটি ধর্মই সম্মানিত্ব।সেখানে এক দর্শক অত্যন্ত মুর্খতা বশত শ্রী শ্রী রবীসংকর বাবুকে হিন্দু ধর্মের ভুল তুলে ধরে অপমান করল এবং তার জন্য উপরওলার আর্শীবাদ কামনা করল। তিনি জবাব দিলেন--"বাবা আমি উপরওলার আর্শীবাদ অব্শ্যই পেয়েছি তবে এখন বুঝতে পেরেছি আপনার মত মুর্খ ইসলাম প্রেমিদের জন্যই ইসলাম এত অন্ধকারে।"
আমি সম্পূর্ণ একমত। কেননা আমরা নিজেদের ধর্ম সম্পর্কেই জানি না কিন্তু গালাগাল করি বেধর্মীদের।১। কিছু না জেনে মন্তব্য করা বা তাদের ঘৃণা করা মুর্খতা। ২। ইসলামে প্রতিটি ধর্মকে সম্মান করতে আদেশ দেয়া হয়েছে।
আমি ধর্ম নিয়ে বলছি বলে আমাকে এখন অনেকে হুজুর বলে বা রাজাকার বলে অপমানের চেষ্টা করবে।(আমি ধর্মের সাথে রাজাকারের কোন সম্পর্ক পাই না যদিও অনেকেই বলে।আমি দেশ ভালবাসি কিনা জানি না তবে দেশের জন্য রক্ত ঝরাতে দৌড়ে যাবো এটুকু জানি।)যা বলছিলাম আর্শীবাদ তো আমরাই পাইনি যারা বলি আমি মুসলিম, বেধর্মীদের গালাগাল করি, কিন্তু ফলো করি ঔ বেধর্মীদের।হিন্দুদের সিন্দুরে বোঝা যায়, খ্রীষ্টানদের ক্রুশ কিন্তু মেয়েরা আমরা ঘোমটা দিতে লজ্জা পায়।আমরা নামাজ পড়াকে সময় নষ্ট মনে করি।হাসাহাসি করি যারা পরে তাদের নিয়ে।
এটা ঠিক অনেক মুর্খ ধার্মিক ইসলামকে কালো করে দিচ্ছে।আমরা যারা তরুণ তারা কি আলেকিত ধর্ম নিয়ে ভেবেছি?ধর্ম আমাদের বিশ্বাস আর এটা নিয়েই ভাবা আমরা সময় নষ্ট মনে করি। কতটা মুর্খ আমরা।দোষ ঔসব মুর্খ ধার্মিকদের না আমাদের মত আলসে তরুণদের যারা আলো ছড়ায় না।আমি তাই আমাদের ঘৃণা করি।আগেই বলেছি আমি অন্ধকারের বিরুদ্ধে লাল পিপড়া।খুব ছোট তবে বিষে জ্বালা হয়।তাই আমার লেখা অনেকের ভালো লাগবে না।..

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



