somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

কান্ডারি অথর্ব
আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

লজ্জা সামুর ভূষণ

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



স্বংবিধীবদ্ধ সতর্কীকরণঃ

এটি একটি অতীব উচ্চ মাত্রার তৈল মর্দন মূলক পোস্ট। অতএব সন্মানিত মডারেটর ও নির্বাচক মন্ডলীদের প্রতি সবিনয় নিবেদন এই যে, আমার এই পোস্টটি নির্বাচিত পাতায় স্থান দিয়ে আমাকে লজ্জা দিবেন না।

খুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্য ময় চাঁদ যেন ঝলসান রুটি আবার চাঁদের হাসি বাঁধ ভাঙে প্রেয়সির রূপের মতো। ঠিক তেমনই চাঁদের মতই আমাদের সকলের প্রিয় সামহোয়্যার ইন ব্লগ সংক্ষেপে আদরের সামু।


আচ্ছা বলুন দেখি,

আমি নইলে মস্তবড় লেখক হবার জন্য নিজের পকেটের অর্থ নষ্ট করে সামুকে ফ্রী পেয়ে এখানে পোস্ট দিয়ে হিট কামাই করি কিন্তু আমাদের সকলের শ্রদ্ধেয় জানা আপু নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানোর মত সামু চালিয়ে কি এমন দেশটা উদ্ধার করছেন ? এখানে বলে রাখি সামু চালায় বলে জানা আপুকে গালি দিলেও দিতে পারেন কিন্তু আমাকে গালি দিলে আমার পক্ষে সেটা মেনে নেয়া সম্ভব হবেনা কারন আমি জানা আপার মত ভদ্র মানুষ না।

হায় ! ব্রো, সামু আর আগের মত নেই, দেখুন না সামু আমাকে শুধু শুধু ব্যান করেছে। কেন সামান্য গালিগালাজ করেছি বলে ? হায় ! এরই নাম বুঝি বাক স্বাধীনতা ? এরচেয়ে নিজেই একটি ব্লগ খুলেছি, সেখানে রাজত্ব করবো। চলুন আমার সাথে আমি আপনাদের সব রকম ফ্যাসিলিটি দেবো।

নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ মডারেশন চাই। পক্ষপাতমূলক ও অস্বচ্ছ মডারেশনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ চলছে চলবে...

সত্যি বলতে কি, ব্লগের এরুপ অবস্থা এবারই প্রথম দেখলাম। তবে কিছু বলার নাই। ভেবেছিলাম ব্লগ আবার দারুন হয়ে গেছে। কিন্তু পাঁচ বছর আগে যে কারনে তিক্ততা এসেছিলো, তার চেয়ে খারাপ এখন। কখনোই এমন দেখি নাই। গালাগাল, স্ক্রিন শট নিয়ে হামলা, ব্যক্তি বিদ্বেষ দেখেছি। কিন্তু এমন? কিসব ছাইপাশ লিখছে তা দেখার সময় কারও থাকে না। সামু নিজের সবচেয়ে বড় ক্ষতিটা করছে শাহবাগের সাথে ওতোপ্রতো ভাবে জড়িয়ে। শাহবাগ নিজেরা ডুবেছে সাথে সামুকে নিয়ে ডুবতে বসেছে। কোনো ইতিবাচক দিক নাই। "এক্সট্রমলি ফ্রেন্ডস এ্যান্ড ফ্যামিলি" সম্পর্ক। আর তেলবাজি। শত শত পোস্টে কোনো পাঠক খুঁজে পাওয়া যায়না। বেশ কিছু প্রতিভাবান লেখক ছিলেন। ওদের এক একটা লেখা ছিলো মাস্টারপিস।

আমার প্রশ্ন হল, যেখানে 'নির্বাচিত পোস্ট' নামক অপশানের মাধ্যমে মেধাবী ও মানসম্পন্ন লেখকদের প্রমোশন পাবার কথা, সেখানে তাঁরা তা পাচ্ছেন না কেন? তাহলে কি এর দ্বায়ভার মডারেটরদের উপর বর্তাবে?

নির্বাচিত পাতা যদি রাখতেই চান তাহলে নির্বাচক নির্ধারন করার আগে ছোট একটা ওয়ার্কশপ আয়োজন করে তাদের কি করা যাবে আর কি করা যাবে না সেই সম্পর্ক একটা ছোট ট্রেনিং দিন আগে। এই নির্বাচিত পাতা এবং নির্বাচিত পাতায় পোস্ট রোলিং এর ধারাটা খুবই বিরক্তিকর এবং হতাশাজনক হয়ে উঠছে দিনে দিনে। সকল নির্বাচক আপ টু দ্যা মার্কের নন; সরি টু সে ।

আসুন এবার দেখে নেয়া যাক এখানে

ব্লগার ফিউশন ফাইভ - একটি বা দুটি রামছাগল এই মুহূর্তে 'নির্বাচিত পোস্ট' সিলেক্ট কর্তেছে

২৩৬ নং মন্তব্যে শ্রদ্ধেয় জানা আপু স্বয়ং কি বলেছেনঃ


ধন্যবাদ ফিউশন ফাইভ, ধন্যবাদ অংশগ্রহণকারী সকল ব্লগার।

সবার বোঝার সুবিধার্থে এখানেই কিছু কথা বলা দরকার মনে হচ্ছে।

সর্বোচ্চ সংখ্যক ব্লগারের চাওয়াকে প্রাধাণ্য দিয়েই এই প্ল্যাটফর্মটির সাম্প্রতিক নানান পরিবর্তন/পরিবর্ধনে আমরা 'নির্বাচিত ব্লগ' পাতাটি যোগ করেছি। কথা হলো, কে বা কারা এই পোস্টগুলো নির্বাচন করবেন, কোন মানদন্ডে করবেন, কতখানি নিরপেক্ষতা রক্ষা হবে, কেন বা কোন কারনে পোস্ট নির্বাচকদের উপর আস্থা রাখা হবে ইত্যাদি হাজারো যৌক্তিক প্রশ্ন আমরা নিজেরাই ভাবেছি। পাশাপাশি ব্লগাররাও তাঁদের দীর্ঘদিনের ব্লগ বিষয়ক অভিজ্ঞতা, সৃজনশীলতা, বিবেচনা বোধ এবং সর্বোপরী দায়িত্বশীলতা নিয়ে এই বিষয়টিতে স্বেচ্ছায় সহযোগিতার কথা ইমেইল সহ ব্লগেই জানিয়েছেন বহুবার। ব্লগারদের এই স্বতঃস্ফূর্ত আগ্রহটি আমাদের ভাল লেগেছে এবং কার্যকরী হবে বলে মনে হয়েছে। পাশাপাশি মডারেশন টিমের প্রতি প্রচলিত(!!!) অনাস্থা পোষনের সুযোগ থাকবেনা এবং ব্লগটির গতিময় পরিচালনার একটি বিশেষ দিকে ব্লগারদের সরাসরি অংশ গ্রহণও আনন্দদায়ক হবে বলে মনে করেছি।

এই 'ব্লগ নির্বাচক' নির্বাচনের বিষয়টি আমরা অত্যন্ত আন্তরিকতা ও যত্নের সাথে করার চেষ্টা করেছি যাতে কোনরকম ভুল বোঝাবুঝি বা সন্দেহের সুযোগ না থাকে। এক্ষেত্রে আমরা প্রাথমিকভাবে যে বিষয়গুলি মোটামুটিভাবে বিবেচনা করেছি তা হলোঃ

ক) ব্লগে নিয়মিত অংশগ্রহণকারী (অর্থাৎ ব্লগের গতি প্রকৃতি এবং নিয়ম.নীতির সংগে পরিচিত এবং অভ্যস্ত ব্লগার)

খ) অপপ্রচার, ব্যক্তিআক্রমণ এবং বিভ্রান্ত সৃস্টি, অসততা (সব অর্থেই) ইত্যাদি বিষয়গুলোর সাথে যে ব্লগারের সম্পৃক্ততা নেই।

গ) স্বদেশ, সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা এবং যেকোন ধর্ম-বর্ণ গোত্র নিয়ে বিরোধ বা বিরুদ্ধাচরণ এবং অস্থিরতার সাথে যুক্ত নন/ছিলেননা।
এরপর আমরা সেই ব্লগারদের ইমেইল করি এবং প্রতিউত্তরে তাঁদের সম্মতি, আগ্রহ ও দায়িত্বশীলতার প্রতিশ্রুতি পাওয়ার পর পোস্ট নির্বাচনের সুযোগ দেয়া হয়েছে।

এখানে একটি কথা বলা খুব দরকার। সেটা হলো পোস্ট নির্বাচনে যারা অংশ নিচ্ছেন, তাঁদের কেউ কেউ ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দকে প্রাধাণ্য দেয়ায় আমরা তাঁদের সেই একসেস বন্ধ করে দিয়েছি এবং পোস্ট নির্বাচন পদ্ধতিটি আরেকটু ভিন্ন করার লক্ষ্যে কাজ করছি যাতে চাইলেই কেউ ব্যক্তিগত/ব্যক্তি স্বার্থ ইত্যাদি বিষয়গুলো চর্চা না করতে পারেন।

ইতিমধ্যে অনেকগুলো উদাহরণই এসেছে। তবে আমি একটি উদাহরণ এবং তার ব্যাখ্যা দিতে চাইছি।

আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে একটি ছুটির দিন দুপুরে বিগত সরকারের দু'জনকে নিয়ে একটি অত্যন্ত নিম্নরুচীর পোস্ট দেখতে পাই এবং আরও লজ্জাষ্কর ব্যপার যে সেটি ছিল নির্বাচিত পোস্টে। অত্যন্ত দুঃখজনক যে যিনি এটি নির্বাচন করেছেন নিশ্চয়ই তিনি ভিন্ন মতাবলম্বী এবং পোস্টটিতে তাঁর একরকম অন্যায় সমর্থন থাকায় তা তিনি নির্বাচিত পাতায় তুলে দিয়েছেন। আমরা তাঁকে এই কাজটি থেকে সরিয়ে দিয়েছি। দায়িত্ব প্রাপ্ত ব্লগারদের বলছি, আপনার একান্ত ব্যক্তিগত ভাললাগায় প্রভাবিত না হয়ে সুস্থ ও সুষ্ঠু ব্লগিংকে সবার নজরে রাখতে সঠিক পোস্টটিতে 'ভাল লাগা' জানান।

পুরো বিষয়টি যেন সুযোগ অপব্যবহারের শিকারে পরিনত না হয় সে চেষ্টাই করছি আমরা। আমাদের সমালোচনার পাশাপাশি সহযোগিতাটুকুও করুন। সামহোয়্যার ইন ব্লগ আপনার, আমার, আমাদের সবার।

ভাল থাকুন সবাই।

এবং এর প্রতি উত্তরে ব্লগার ফিউশন ফাইভ কি বলেছেন সেটাও একবার পড়ে দেখা যাকঃ

ব্লগ নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে আমরা যারা সাধারণ ব্লগার, তাদের ধারণা ছিল না এতোদিন। আপনার এই মন্তব্য থেকে পুরো বিষয়টি স্পষ্ট হল। ইতিমধ্যে যারা দায়িত্বে অবহেলা কিংবা পক্ষপাত দেখিয়েছেন, তাদের কারো কারো বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার খবরেও আমরা আশ্বস্ত হলাম। আমরা মনে করি, পোস্ট নির্বাচনে প্রশ্নাতীত নিরপেক্ষ হওয়ার কোনো বিকল্প নেই। পোস্ট বিচারের প্রশ্নে কে বন্ধু-কে শত্রু-কে ভাসুর-কে অসূর সেটা দেখার সুযোগ নেই। পোস্ট নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে একটি গাইডলাইন প্রস্তাব করছি আপনার কাছে। সেটি নিম্নরূপঃ

১. লেখাটি মৌলিক কিনা? মৌলিক মানে আবার গল্প-কবিতা-উপন্যাসের ছড়াছড়ি নয়।

২. লেখাটা কপি-পেস্ট কিনা? সূত্র হিসেবে কোনো সংবাদ বা বিশ্লেষণের কথা অবশ্যই আসতে পারে, তবে সেখানে নিজস্ব মতামত বা বক্তব্য থাকা জরুরি।

৩. লেখার ব্ক্তব্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী কিনা? লেখায় উপাদান যা-ই থাকুক না কেন, সেটি যতো ভালোভাবেই লিখিত হোক না কেন, তাতে স্বাধীনতাবিরোধীদের স্বার্থ রক্ষা করা হচ্ছে কিনা? রাজাকারিতা প্রকাশ পাচ্ছে কিনা?

৪. লেখক স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির সহযোগী হিসেবে ইতিপূর্বে চিহ্নিত ও সমালোচিত কিনা?

৫. প্রপাগান্ডামূলক ধর্মীয় পোস্ট কিংবা আক্রমণাত্মক ধর্মবিরোধী পোস্ট - কোনোটিই নির্বাচিত পোস্টে আসা উচিত নয়। তবে যুক্তিপূর্ণ সমালোচনা গ্রহণযোগ্য।

৬. ছবিব্লগ হলে সেটি নিজের তোলা কিনা।

৭. অনেকে ফেসবুক স্ট্যাটাসের মতো করে দু চার লাইন লিখেই পোস্ট দিয়ে ফেলেন, ব্লগ পোস্টের সঙ্গে ফেসবুক স্ট্যাটাসের পার্থক্য আছে। ফলে অপরিণত কোনো লেখা, বিষয়বস্তু তার যতো ভালোই হোক, নির্বাচিত পোস্টে আসা উচিত নয়। তবে যদি ব্রেকিং কোনো নিউজ হয়, তাহলে একলাইনের পোস্টও গুরুত্ব বিবেচনায় নির্বাচিত পোস্টে আসতে পারে। যেমন ভূমিকম্প, ঘটনা-দুর্ঘটনা।

৮. গল্প ও কবিতা নির্বাচন সবসময়ই দুরূহ। সামহোয়্যারে এমন কেউ কেউ আছেন, যাদের লেখা যে কোনো গল্প কিংবা কবিতার মান নিয়ে ভরসা রাখা যায়। তবে তুলনামূলক নবীন যারা, তাদের গল্প ও কবিতা নির্বাচনে সংশ্লিষ্ট লেখায় পাঠকের প্রতিক্রিয়া দেখলে মান সম্পর্কে মোটামুটি নিঃসন্দেহ হওয়া যায়। আবার নির্বাচিত পোস্টকে যেন গল্প-কবিতা দিয়ে ভারাক্রান্ত করে ফেলা না হয় - খেয়াল রাখতে হবে সেদিকেও। প্রকৃতপক্ষে ব্লগ সাহিত্যচর্চার জায়গাও নয়।

৯. যে বা যারা নির্বাচিত পোস্টের দায়িত্বে থাকবেন, নবীন-প্রবীণ সব ধরনের ব্লগার সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে তাদের। ব্লগে কার কী রকম আচরণ, লেখালেখির ধরন ও মান কেমন - সে সম্পর্কে যতোটা সম্ভব ধারণা রাখতে হবে।

১০. সবকিছুর ওপরে থাকা চাই বিবেচনাবোধ।

আপনাকে ধন্যবাদ, কর্তৃপক্ষের তরফে আন্তরিক সদিচ্ছা প্রকাশের জন্য।

আসুন এবার দেখি আমাদের সকলের প্রিয় ব্লগার ইখতামিন ভাইয়া সম্প্রতি ব্লগের এহেন করুণ পরিনতি দেখে বিশেষ ভাবে চিন্তিত হয়ে পরে কি সাজেশন দিলেনঃ


সামহোয়্যারইন ব্লগে আমার বর্ষপূর্তির হালখাতা ও ব্লগ কর্তৃপক্ষের কাছে আমার কিছু প্রস্তাবনা

আসুন এবার ব্লগ নিয়ে একান্তই কিছু ভাবনার কথা জেনে নেয়া যেতে পারে এমন কিছু পোস্ট দেখে নেয়া যাকঃ

ব্লগার ফিউশন ফাইভ - ফিরে দেখা ২০১১ : বছরজুড়ে সামহোয়্যারইন ব্লগে যা কিছু আলোচিত-সমালোচিত

ব্লগার ফিউশন ফাইভ - টার্গেট সামহোয়্যারইন... ব্লগ মুক্তমত প্রকাশের এই জায়গাটুকু বাঁচাতেই হবে

ব্লগার তন্ময় ফেরদৌস - প্রসংগ সামহোয়্যার ইন , ব্লগিং এবং ট্যাগিং

ব্লগার অপূর্ন - ব্লগ বিতর্কঃ ব্লগ শুধুই নাগরিক সাংবাদিকতার স্থান !? ব্লগে সাহিত্যের স্থান ও অবদান কতোটুকু !?

ব্লগার আশিকুর রহমান অমিত - প্রিয় সামু,সময় এসেছে একটু জোরে দৌড়ানোর

ব্লগার তাসনুভা সাখাওয়াত বিথি - প্রিয় সামহোয়্যার ইন ফিরে যাক তার আপন মহিমায়

আচ্ছা নাহয় মেনে নিলাম সামুতে এখন আর আগের মতো ভালো পোস্ট আসেনা। কিন্তু কিছু পুরানো নিক ছাড়া যে কটাই ভালো পোস্ট আসে তার কতটাই আমরা পড়ে দেখি ? আর না পড়লে কেন না পড়েই অপবাদ দেই সামুতে ব্লগিং রত ব্লগারদের ? আসুন তবে এমেচার মেধাহীন কিছু ব্লগারদের পোস্ট দেখি যেগুলো নির্বাচিত পাতায় স্থান পেলেও পাঠকের অভাবে লজ্জা পাচ্ছেঃ

* শামসুর রাহমানের কবিতায় রাজনৈতিক বোধ ও দৃষ্টিভঙ্গি - ব্লগার গোলাম কিবরিয়া পিনু

* বই ও ঋতু ঋতু বৈচিত্র অনুযায়ী সাজানো বইয়ের তালিকা - ব্লগার গোঁফওয়ালা

* কবিতাঃ হ্যানিবল - ব্লগার ইসতিয়াক অয়ন

* ক্ষুধা, মৃত্যু আর বিলাসী ভালোবাসা........ একটু কষ্টকরে পুরোটা পড়ুন - ব্লগার েমাঃ মামুনুর রশীদ (রাজীব)

* নীড়মহলের মাধবীলতা এবং পানকৌড়ির ডানায় কবি কাব্যনাট্য - ব্লগার মিশু মিলন

* আলোকিত অন্ধকারের জনপথ - ব্লগার শাশ্বত স্বপন

* শিরোনামহীন একটি কবিতা এবং ভালোলাগার কিছু কথা - ব্লগার ইমানুয়েল নিমো

* শিশু নির্যাতনঃ শেষ কোথায়? - ব্লগার এসিড খান

* খোলা চিঠি দিলাম তোমার কাছে - ব্লগার দ্বিপ্রহরের রোদ্দুর

* বধূ ও বুলবুলি - ব্লগার মিজান মল্লিক

* নুপি লানঃ মনিপরী ইতিহাসে নারীদের গৌরবময় প্রতিরোধ সংগ্রামের নাম - ব্লগার মিঠুন চাকমা

আর এই যখন অবস্থা তখন গিভ এন্ড টেক কমেন্ট বিজনেসের বাইরে এসে যারা হিট খরায় ভুগছেন এবং ইতিমধ্যে যারা হিট পেয়ে সেলিব্রেটি হয়ে গেছেন তাদের সমন্বয় করে যখন নিতান্তই সকলকে উৎসাহ প্রদানের জন্য কিছু সংকলনের আয়োজন করা হয় তখনই দেখা যায় অনেকের মাঝে এলারজী।

যাই হোক বর্তমানে সামুর এমন দুর্দশা দেখে আর সামুর প্রতি যেহেতু নানা সময় নানা প্রকারের অপবাদ এসেছে তাই এর সব কিছু ভিডিওতে ধারন করে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিয়ে সামুকে বন্ধ করে দেয়ার ব্যাবস্থা গ্রহন করলেই সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।

নির্বাচিত পাতায় যে পোস্ট নির্বাচন করছে সে কি আসলে মডু ?

আসুন এবার দেখি বিজ্ঞজনদের কিছু অভিমত সঙ্গত কারনেই কারও নাম প্রকাশ করছিনাঃ

নিজের পোস্ট নির্বাচিত হলো কী হলো না সেটাকে আমি গুরুত্ব দিই খুব কম। আমি গুরুত্ব দিই আমার ‘অনুসারিত’ বন্ধুদেরকে। বর্তমান ভার্সনটা অর্থাৎ ‘নির্বাচিত’, ‘অনুসারিত’ ইত্যাদি সম্বলিত ভার্সনটির বয়স বোধ হয় এক বছর কালের সামান্য বেশি। ‘নির্বাচিত’র শর্তাবলি নিয়ে ব্লগে খুব কড়া সমালোচনা দেখেছি, তাতে নিজের খুব উন্নতি হয় না বলেই মনে করি, অধিকন্তু নিজেরা হয়ে যান বিতর্কিত বা হাস্যকর। ধরুন, আমার একটা পোস্ট নির্বাচিত হলো, কিন্তু পাঠকসংখ্যা হলো খুব নগণ্য, তাতে লাভ কী হলো? এর চেয়ে ‘অনুসারিত’ ব্লগারদের সংখ্যা বাড়ানো, তাঁদের ব্লগে নিয়মিত ভিজিট করা, ইত্যাদি দ্বারা নিজের পরিচিতি বাড়ানো এবং নিজের লেখা শেয়ার করার সুযোগও অনেক বেশি বলে মনে করি।

কোনো বুদ্ধিমান ব্লগারের উচিত নয়, নিজের পোস্ট কেন নির্বাচিত হলো না, তা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করা।

সামুর মডারেটর কেনো কোন ব্লগারের সাথে আমার নূন্যতম পরিচয়টুকু নেই। অথচ আমার লেখাতো নির্বাচিত পাতায় আসছে। আমিতো কোন সিন্ডিকেট করিনা। কারোর পা ধরিনা। আর ধরবোই বা কার পা, পা - ই - তো চিনিনা। সামুতে আমি লিখছি বছরখানেক। এরমধ্যে পোস্ট করেছি ৪৪ টা। আমার অনেক ছোট গল্প (পোস্ট) আসেনি নির্বাচিত পাতায়। আবার যেটা এসেছে, সেটা সত্যি নির্বাচিত হওয়ার মত।

সামহোয়ারইন ব্লগে পোস্ট নির্বাচন এখন পর্যন্ত একটা বিতর্কিত বিষয়; এ নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা-বিতর্ক-অপবিতর্ক হয়েছে।

আপনাকে একটা বিষয় পরিষ্কার করি-

ব্লগে পোস্ট নির্বাচিত হয় ২ ভাবেঃ

১. মডারেটর উপস্থিত থাকলে তিনি পোস্ট নির্বাচন করেন,
২. কোন নির্বাচক উপস্থিত থাকলে সেই নির্বাচক কাজটি করেন

এই ২ নাম্বার পদ্ধতিতে নির্বাচনে কিছু "বিষয়" রয়েছে। নির্বাচক একজন ব্লগার যিনি অনেকদিন যাবৎ ব্লগিং এর সাথে জড়িত, যিনি ইতিমধ্যে তার ব্লগিং, মন্তব্য, পোস্টে আলোচনা, সমালোচনার মাধ্যমে নিজেকে একজন দায়িত্বশীল ব্লগার হিসেবে চিহ্নিত করতে পেরেছেন। ফলে তিনি "একটি সাধারণ প্রক্রিয়ার" মধ্য দিয়ে পোস্ট নির্বাচন করতে পারেন, এই সুবিধা (অথবা দায়িত্ব) ব্লগ কতৃপক্ষ উক্ত ব্লগারকে দিয়েছেন ৩ টি শর্তে (ক) তিনি কাজটি ভলান্টিয়ারলি করবেন, এজন্য তিনি কোন আর্থিক সুবিধা বা অন্যকোন সুবিধা, অন্য কোন এডমিনস্ট্রিটিভ প্রিভিলেজ পাবেন না, (খ) যেকোন সময় কতৃপক্ষ চাইলে তার দ্বারা নির্বাচিত পোস্ট নির্বাচিত পাতা থেকে সরিয়ে দিতে পারেন এবং (গ) চাইলে কতৃপক্ষ যেকোন সময় তার পোস্ট নির্বাচনের যে ক্ষমতাটি দেয়া আছে সেটি তুলে নিতে পারেন, কোন কারণ দর্শানো ছাড়াই।

এখন যদি আপনি (খ) বিষয়টা বোঝেন তাহলে একটি পোস্ট নির্বাচিত পাতায় যাবার পরেও সেখান থেকে সরে যাওয়ার কারণ বোঝা অসম্ভব নয়!

একটি পোস্ট কী ভিত্তিতে নির্বাচিত পাতায় যাবে তার কিছু মানদন্ড অবশ্যই আছে। নির্বাচক সেই মানদন্ডের উপর ভিত্তি করেই পোস্ট নির্বাচন করেন। তবে "ভুল" হতে পারে এবং সেই ভুলের কারণে সংঘটিত ভুলটিকে সঠিক করার প্রক্রিয়াও রয়েছে।

আবার এটাও অসম্ভব নয় মাঝে মাঝে টেকনিক্যাল কিছু কারণে পোস্ট নির্বাচিত পাতা থেকে সরে যেতে পারে।

যাহোক, একটি পোস্টে কত লাইক পরলো, কতবার পঠিত হলো, কতজন অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্টটিকে শেয়ার করলো বা কয়টা মন্তব্য পেলো তা পোস্ট নির্বাচনে ভূমিকা রাখেনা।

নির্বাচকরা কি বেতন পায়? জানা আপুর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, যদি বেতন দেয়া হয় তাহলে সিডিওল করে দেয়া যায় কে কখন ব্লগে থাকবে! শুরুর দিকে আমি মনে করতাম মডু মনে হয় কোন সিস্টেম, পরে শুনি না উনি আমাদের মতই ব্লগার, জানা আপু নাকি ওনাদের সেচ্ছাসেবকের মত কাজটা করতে বলেন! আমাকে বেতন দিন, সবার প্রতি সুবিচার করা হবে!

যিনি পোস্ট নির্বাচনের দায়িত্ব পেয়েছেন, তিনি কি কখনো ব্লগ কর্তৃপক্ষের কাছে বেতন প্রত্যাশা করেছেন ? যদি না করে থাকেন তবে কেন ?

আমরা যারা ব্লগে নিজের টাকা খরচ করে, মেধা খরচ করে ব্লগে লেখালিখি করি, কিলোবাইটের অপচয় করি, কেন করি ? এরচেয়ে পত্র পত্রিকায় কিংবা বই ছাপালে কিছু টাকা রোজগার করা যেতো তাই নয় কি ? কিন্তু এতসব বুঝেও কেন আমরা ব্লগে পরে থাকি ?

কারন হিসেবে যা বুঝি যে পত্রিকাগুলো খুব ভালো লেখা না হলে ছাপাবেনা। তারা শুধু মাত্র বড় বড় লেখকদের লেখাই ছাপাবে। আর বই, যদিও ছাপাতে সক্ষম হও সেখানে নিজের পকেটের টাকাই খরচ করতে হবে কিন্তু পাঠক কিংবা ক্রেতা পেতে একজন নতুন লেখক হিসেবে হতাশায় নিমজ্জিত হতে হবে। তারপর দেখা যাবে নিজের বই নিজেই কিনে নিতে হচ্ছে। ব্লগে কিছু লিখে বেশ মন্তব্য পাচ্ছি বা হিট হচ্ছে কিন্তু বাস্তবে যদি একটি বই বের করি সেগুলো ঘুণপোকায় কাটবে। তারচেয়ে ব্লগ আমাকে লেখার মান উন্নয়ন করার জন্য ফ্রী সুযোগ করে দিচ্ছে ধীরে ধীরে পরিচিতি এনে দিচ্ছে। এইযে এতটা সুযোগ আমাকে ফ্রী ফ্রী করে দিচ্ছে তার জন্য কৃতজ্ঞ। আর নিজের লেখা নিজের কাছে সবসময়ই সেরা লাগবে এটাই স্বাভাবিক। আজকে এই ব্লগে লেখার সুযোগ করে দিয়ে নিশ্চয় ব্লগ কর্তৃপক্ষ কোন অপরাধ করে ফেলেনি। আমি যেমন এই ব্লগের কাছে কিছুই না এক কান্ডারী অথর্ব চলে গেলে ব্লগের কিছু যাবে আসবেনা কিন্তু যা হারাবো আমি নিজেই হারাবো। এইযে কষ্ট করে লেখা লিখি এগুলো কাকে তখন পড়াবো। সবাই নিশ্চয় হুমায়ুন আহমেদ হয়ে জন্মায় না। তবে চর্চা করার জন্য যেহেতু ফ্রী সুযোগ পেয়েছি তখন ক্ষতি নেই আর যে আমাকে এই সুযোগ করে দিলো তাকেই বা কেন দোষা ?

এবার বলি, সব ব্লগারদের মাঝ থেকে যদি ব্লগ কর্তৃপক্ষ বিবেচনা করে কাউকে নির্বাচক করেই থাকেন তাহলে সেখানে নিশ্চয় সন্মান টাকেই প্রাধান্য দেয়া উচিত যা সে পেলো। এখানে তখন বেতন এই শব্দটি বেশ হীন মানসিকতার পরিচয় দেয়া ছাড়া আর কিছুই নয় বলে আমি মনে করি। এটা আমার ধারনা। এই জন্যই হয়ত যিনি নির্বাচকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি বেতন আশা করেন না।

যখন আপনি একটি দায়িত্ব গ্রহন করবেন তখন সেখানে টাকা পান কি পান না তার চাইতে বড় বিষয়টা হচ্ছে আপনি দায়িত্বটা গ্রহন করেছেন। সামহোয়্যারইন কোন পাড়ার মোড়ের আড্ডার ক্লাব বা পাড়ার সাহিত্য পাঠের সংগঠন না। এখন আপনি নির্বাচক হয়ে টাকা পান না বলে দায়িত্ব জ্ঞানহীন ভাবে হুট করে এসে সদ্য দেয়া একটি মাত্র পোষ্টকে নির্বাচিতে তুলে দিবেন সেখানে সিন্ডিকেটবাজীর অভিযোগ আসতেই পারে। ব্যাপারটা সিন্ডিকেটবাজীর না ব্যাপারটা দায়িত্বজ্ঞানহীনতার। মোদ্দা কথা টাকাটাকে বড় করে না দেখে দেখতে হবে আপনি দায়িত্বটা সজ্ঞানে নিয়েছেন কিন্তু সেই দায়িত্ব খেয়ালিপনা করে পালন করছেন।

এখানে যারা লিখতে আসে তাদের অধিকাংশই প্রতিষ্ঠিত লেখক/লেখিকা না যে তারা অনেক ক্রাইটেরিয়া মেইনটেইন করে লিখবে। তার চাইতে বলা যায় ব্লগগুলো অনেকাংশেই নতুন লেখক তৈরীর ফ্যাক্টরী। গুনাবলী বিচার করতে গেলে আবার প্রশ্ন আসবে যে গুনাবলী বিচারকদের আবার কি কি গুনাবলী থাকতে হবে। কপিপেষ্ট বা ক্যাচালধর্মী বা খুচরা ২/৩ লাইনের হেল্পচাই জাতীয় পোষ্ট ছাড়া ব্লগার পরিশ্রম করেছে এবং মোটামুটি মৌলিক ধর্মী লেখা এমন সব পোষ্টই নির্বাচিতে যাওয়া উচিত মনেহয় তাও আবার নিয়মিত বিরতিতে। এই জাতীয় ঘটনা ঘটতে থাকলে জ্ঞাতে অজ্ঞাতে সিন্ডিকেটবাজী বা পিঠ চাপড়াচাপড়ির অভিযোগ আসবেই। যারাই নেপথ্যে থাকুক টাকা পাক বা না পাক তাদের দায়িত্বটা কিন্তু এতটা ছোট নয় যে এখানে এত সিলি খামখেয়ালির অবকাশ আছে। সামু একটি বড় প্ল্যাটফর্ম তাই সেখানে দায়িত্ব সম্পর্কেও ঠিত তত বেশী সচেতন থাকার প্রয়োজন আছে।

কাম কাজ ফালাইয়া বাস্তব জীবনে গুরুত্বপূর্ণ কেউ হয়ে উঠার চেষ্টা না করে সারাদিন ব্লগে থেকে দু একটা ভুলের জন্য যদি গালি খেতে হয় তাহলে তার গালে আমি আরেকটি থাপ্পড় দিলাম! বেক্কলের দল!

অনেক দীর্ঘ পোস্ট পড়ে অনেকের হয়ত ইতিমধ্যে এনার্জি ড্রিংক পানের তৃষ্ণা পেয়ে গেছে। পরিবেশ হয়ত কিছুটা গুমোট হয়ে গেছে। তাই যেতে যেতে চলুন একটি মীথ পড়া যাক।

দেবদূত হার্মেস, দেবতা জিউসের পুত্র হলেও স্বর্গের দূত হিসেবেই নিযুক্ত ছিলেন। এই নিয়ে হার্মেসের অনেক অহংকার ছিলো। সারাক্ষণ সবার উপর মাতবরী ফলাতো। সকলের দোষ ত্রুটি খুঁজে বেড়ানো, উমুকে এই করছে, তুমুকে ওই করে, আমার এইটা পছন্দ না, ওইটা এমন হলে ভালো হতো এইসব আর কি ! ক্ষমতা পেলে যা হয় আর কি ! সে ভাবতে শুরু করে দিলো তার অনেক দাম। লোকে তাকে অনেক সন্মান করে, কদর করে। একদিন দেবতা জিউসের কাছে গিয়ে বলল আচ্ছা আমারত অনেক দাম তাইনা দেবতা জিউস। জিউস বললেন তোমার দাম কত সেটা জানতে তুমি এক কাজ কর একদিন মানুষের বেশে ঘুরে দেখতে পারো।

হার্মেস, দেবতা জিউসের কথা অনুযায়ী একদিন মানুষ বেশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ঘুরতে ঘুরতে এক মূর্তির দোকানে এসে হাজির হলো। দোকানে দেবতা জিউসের সোনার তৈরি একটি মূর্তি দেখে এর দাম জানতে চাইলে দোকানি তাকে জানাল অনেক দামী। তারপর পাশেই পিতলের তৈরি আরেকটি জিউস মূর্তি দেখে দাম জানতে চাইলে দোকানি বলল অপেক্ষাকৃত কম দামের তবে এটিও মূল্যবান। তারপর পাশেই রাখা একটি বিশাল আকারের দেবদূত হার্মেসের মূর্তি দেখে দাম জানতে চাইলে দোকানি জানাল সোনার আর পিতলের তৈরি দেবতা জিউসের মূর্তি দুটি কিনলে সাথে এই বিশাল আকারের দেবদূত হার্মেসের মূর্তিটি ফ্রি দেয়া হবে।

দেবদূত হার্মেসের আর বুঝতে বাকি থাকেনা এতদিন সে যে অহংকার করে আসছিলো স্বর্গের দূত হিসেবে প্রকৃত পক্ষে সাধারণ মানুষের কাছে তার কোন মূল্যই নেই। অতএব তার আর মুই কি হনুরে ভাব থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়।


সবশেষে সবাইকে শুভেচ্ছা। শুভ ব্লগিং।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
১২৬টি মন্তব্য ১২৫টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পরিণতি - ৩য় পর্ব (একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস)

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮



( পরিণতি ৬১ পর্বে'র একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস ।)

তিন


আচানক ঘুম ভেঙ্গে গেলো ।

চোখ খুলে প্রথমে বুঝতে পারলাম না কোথায় আছি । আবছা আলোয় মশারির বাহিরে চারপাশটা অপরিচিত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইফতার পার্টি মানে খাবারের বিপুল অপচয়

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩



গতকাল সরকারি ছুটির দিন ছিলো।
সারাদিন রাস্তাঘাট মোটামুটি ফাকাই ছিলো। ভাবলাম, আজ আরাম করে মেট্রোরেলে যাতায়াত করা যাবে। হায় কপাল! মেট্রো স্টেশনে গিয়ে দেখি গজব ভীড়! এত ভিড়... ...বাকিটুকু পড়ুন

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×