শেষ পর্যন্ত রাজাকার মুজাহিদের কথাই সত্য হলো "বাংলাদেশে কোন যুদ্দাপরাধী নেই"। থাকলে নিশ্চয় তাদের বিচার হতো!, প্রকৃত যারা যুদ্ধাপরাধী (তৎকালীন পাকিস্থানি শাষক ও সেনা) তাদের বিচার করার মুরদ এই হাম্বা সরকারের নেই। তাহলে এতদিন এই যুদ্ধাপরাধ টার্মটা ব্যবহার করে বাল শুধু বাল/ছালের রাজনীতি করে এসেছে। জনগনকে ধনেপাতা বানায় আসছে। নতুন প্রজন্ম তোমাদের ক্ষমা করবে না। কারণ যুদ্ধপরাধী তালিয়ায় নিজামি/মুজাহিদ ছা-পোষা শিশু। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সঠিক পরিবেশ সৃষ্টি করে প্রকৃত যারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা হোক। নতুবা জাতি হিসাবে আমরা ভবিষ্যতে আর কোন দিন বিশ্বের দরবারে বলতে পারবো না, পাকিস্তানিরা আমাদের দেশে যুদ্ধপরাধ ঘটিয়েছে। এটাই সুবর্ণ সময়, তাই রাজনৈতিক ফয়দা লুটার কথা চিন্তা না করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার জন্য যা যা করার প্রয়োজন সেটা করা হোক।
আর যদি বল মানবতার বিরুধ্যে অপরাধের বিচার এইটা হলো প্রহসন কারণ বাংলাদেশের কোন দল সে বাল হোক আর যেই হোক কার এমন নৈতিক চরিত্র আছে যারা মানবতার বিরুধ্যে অপরাধের বিচার করতে পারার সৎ সাহস রাখে। পথে ঘাটে আজ মা-বোন-ই যেখানে চলতে পারে না।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:৩৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




