▣ তসলিমা নাসরিন ও কিছু চেপে রাখা সত্য ▣
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
তসলিমার নাসরিনের আপন একজন মামা একটা বই লিখছে। বইটার নাম হচ্ছে “তসলিমার মামা বলছি”। বইটার ভিতর ছোট বেলা থেকেই তসলিমার নোংরামির পাশাপাশি কিছু ভয়ঙ্কর সত্য কথা আছে। তসলিমার মামা লিখেছে যে, যখন তসলিমার ম
া মারা যায় তখন তসলিমা পাশেই বসা ছিল এবং মায়ের মৃত্যু প্রত্যক্ষ করে তসলিমার ভিতরে এক বিশাল পরিবর্তন আসে। সে তাঁর মামাকে বলে, মামা আমি বায়তুল মোকাররমের হুজুরের কাছে গিয়ে তওবা করবো এবং ইসলামের বিরুদ্ধে আমার লেখার জন্যে দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চাইবো। কিন্তু তারা বাবা তসলিমাকে তওবা করতে দেয় নাই কারণ তসলিমা তওবা করলে নাকি তাঁদের বিশাল ক্ষতি হয়ে যাবে। ইসলামের বিরুদ্ধে লেখার জন্যে দেশের বাহির থেকে যেসব অগ্রিম টাকা এসেছে তা নাকি ফেরত দিতে হবে। তাই তসলিমার বাবা আর ভাই মিলে তসলিমাকে রাতারাতি দেশের বাইরে(সম্ভবত ফ্রান্স) পাঠিয়ে দেয় কেননা তসলিমার এইসব টাকা দিয়েই ওদের পুরু পরিবার চলতো। একবার তসলিমার মা (তখনও মারা যায় নাই) এবং নানী জিজ্ঞাসা করে ,এই তুই নাকি আল্লাহ্ ও রাসুলের বিরুদ্ধে লেখালেখি করস? এইসব বাদ দিয়ে গল্প কবিতা লেখ। তসল
িমা উত্তর দেয় , শুন নানী, আল্লাহ্ ও রাসুলের বিরুদ্ধে না লিখলে না খেয়ে মরতে হবে, আল্লাহ্ ও রাসুলের বিরুদ্ধে না লিখলে টাকা আসবে কোথায় থেকে? এই যে দেশের বাহির থেকে টাকা আসে এইগুলো তো আল্লাহ্ রাসুলের বিরুদ্ধে লেখার জন্যেই আসে।
বিঃদ্রঃ- তসলিমা নাসরিন আজ দেশ ছাড়া। এতে এটা ভাবার কোন কারণ নাই যে, বাংলাদেশে এখন আর কোন তসলিমা নাসরিন নাই এবং ইসলামের বিরুদ্ধে লেখার জন্যে দেশের বাহির থেকে ডলার আসা বন্ধ গেছে। বাংলাদেশে এখন হাজারো তসলিমার জন্ম হয়েছে তা পত্রিকার পাতা খুললেই দেখা যায়। তবে এখনকার তসলিমারা একটু চালাক। ওঁরা ঐ বোকা তলসিমার মত ডিরেক্ট একশনে যায় না। তাহলে আবার দেশ ছাড়ার ভয় আছে। তাই বর্তমান তসলিমারা খুব কৌশলে কার্য উদ্ধার করতেছেন। এর মাঝে আবার কিন্তু কিছু পুরুষ তসলিমাও আছেন যারা নিয়মিত পত্রিকায় ইসলামের বিরুদ্ধে কলাম লিখেন।
১৩টি মন্তব্য ৮টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক
আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।
“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন
কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য
ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার
(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন
প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭
ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।
এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন
একাত্তরের এই দিনে
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন
হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে
তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন