যশোর জেলা যুবলীগের সভাপতি মোস্তফা ফরিদ, প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব এন আই খানের ছোট ভাই হাবিব খান ও তাদের সাঙ্গপাঙ্গরা আজ যশোর শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সচিবকে লাঞ্ছিত করেছে।
রোববার বোর্ডে ৬ জন কর্মচারি নিয়োগ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। নিজেদের সুপারিশকৃত লোকজন নিয়োগ না পাওয়াতেই যুবলীগ নেতৃবৃন্দ এই কান্ড করেছে।
তাদের দাপটে বোর্ডের কার্যক্রম চার ঘন্টা বন্ধ ছিল। পুরো বোর্ড কার্যালয়ে ভীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
বোর্ড কর্তৃপক্ষ কর্মচারি নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল করতে বাধ্য হয়েছেন।
বোর্ড চেয়ারম্যানের চাকরির মেয়াদ আর মাত্র ১০ দিন আছে। যে কারণে যুবলীগ নেতারা তার সাথে ঠিক কী আচরণ করেছেন তা বলতে চাইছেন না। সচিব তাদের সাথে উচ্চস্বরে বাদানুবাদ হয়েছে- একথা স্বীকার করছেন। তবে বোর্ড কর্মচারিরা বলছেন, শুধু বাদানুবাদই নয়, চড় থাপ্পড়ের ঘটনাও ঘটেছে।
যুবলীগ সভাপতি মোস্তফা ফারুক ও এন আই খানের ভাই হাবিব খান বলেছেন, চেয়ারম্যান ও সচিবের সাথে তাদের আলোচনা হয়েছে। সেখানে তেমন কোন ঘটনা ঘটেনি।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



