আসফাক হোসেন, বয়স 28, কাজ করে 1 টি প্রাইভেট কোম্পানিতে চট্র্রগ্র্াম শাখা অফিসে । কাজে বেশ ভালো, দোষ একটাই সব সময়, যেকোন কথায়, যেকোন জায়গায়, যেকারো সাথে বাজি লেগে যায় । চট্্রগ্র্াম অফিস তার এই বাজির জ্বালায় অতিষ্ট হয়ে ঢাকা অফিসে অভিযোগ করে, ফলাফল আসফাক ঢাকা ট্রান্সফার হয়ে যায় ।
ঢাকা অফিসে জয়েন করার পর ,
তার বস বলছে ু"দেখো এখানে মন দিয়ে কাজ করবে , বাজি টাজি সব বন্ধ"।
আাসফাক বলে স্যার আমি জানি, বাজি ধরা ছেড়ে দিব । কিন্ত, জীবনের শেষ বাজিটা স্যার আজকে আপনার সাথে লাগব।
বসের কাছে ইন্টারেস্টিং মনে হয়, বলে ঠিক আছে ।
আসফাক বলে "স্যার 1000 টাকা বাজি আপনার পশ্চাদদেশে একটি গোটা (ফোড়া) আছে ।
স্যার তো অবাক "বলে কি ছেলে"?? স্যার বলে তুমিত বাজিতে হেরে যাবে, আামার কোন গোটা ফোঁটা নাই। আসফাক অনঢ় বাজি লাগছে তো লাগছে , বলে প্রমান করেন ।
বস ভাবলো কেউতো আর দেখছে না , মাঝখান দিয়ে 1000 টাকা পাওয়া হয়ে গেল।
যাহোক বস প্রমান করে দিল সে গোটা (ফোড়া) মুক্ত পশ্চাদদেশের অধিকারী (বলার অপেক্ষা রাখে না, প্রমানের জন্য বসের প্যান্ট খুলতে হয়েছে)। আসফাক 1000 টাকা দিয়ে কাজে চলে গেল ।
চট্্রগ্র্াম অফিসের বস ঢাকা অফিসে ফোন করে, আসফাক জয়েন করল কিনা এই ব্যাপারে জানার জন্য। ঢাকার বস হাসতে হাসতে সব ঘটনা খুলে বলে এবং জানতে চায় আসফাক আগেও এমন পাগল ছিল নাকি??
চট্্রগ্র্াম অফিসের বস চিৎকার দিয়ে বলে 'করছেন কি স্যার"??
ঢাকার বস জানতে চায় কেন ???
চট্্রগ্র্াম অফিসের বস : "আসফাক ঢাকা যাওয়ার সময় চট্্রগ্র্াম অফিসে 3000 টাকার বাজি ধরে গেছে । বাজির বিষয় - 1ম দিন ঢাকা অফিসে গিয়ে , 1ম কাজ হল ঢাকা অফিসের বসের প্যান্ট খুলবে"।
মন্তব্য: পাগলের সাথে চলতে গেলে, নিজেকে পাগল হতে হয়।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



