somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলা ভাষা ও ৮ ফাল্গুন ১৩৫৮

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাংলা ভাষা ও ৮ ফাল্গুন ১৩৫৮

ভাষা আজ সংকটাপন্ন। শুধু বাংলাই নয়, পৃথিবীর অধিকাংশ ভাষাই আজ অস্তিত্বের হুমকির সম্মুখিন। কিন্তু কেন? আমরা যদি বলি দায়ী বিশ্বায়ন, দায়ী প্রযুক্তি, দায়ী ক্ষমতায়ন। অনেকেই অবাক হবেন, তাইনা? আমরা একটু চোখ খুলে দেখি কোন ভাষা কতো বেশি ক্ষমতাধর এবং কেন। এর পেছনে কী এমন নিয়ামক শক্তি কাজ করেছে।
ইংরেজি ভাষায় কেন এতো বেশি মানুষ কথা বলেন। কেন মান্দারিন ভাষায় কথা বলেন। জাপান কেন নিজ ভাষায় কথা বলে। চীন কেন তাদের ভাষা ছাড়া অন্য ভাষা কল্পনা করতে পারেনা। দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে আমরা যে রকম ইংরেজি কে গরুত্ব দিচ্ছি এমনকী কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রথম ভাষার মর্যাদা দিচ্ছি এই মর্যাদা কি জাপান ইংরেজি ভাষাকে দিচ্ছে? আমরা যে রকম হিন্দিতে কথা বলাটাকে আধুনিকতা মনে করি, নিজেকে অন্যের চেয়ে এগিয়ে আছি বলে মনে মনে সান্ত¦না অনুভব করি সে রকম কী অন্য ভাষাভাষী মানুষেরা নিজ দেশের ভাষা ছাড়া অন্য ভাষাকে এই পর্যায়ে নিয়ে গেছে? কেন এই অবস্থা?
বাঙালি জাতির উদ্ভব ও তাদের বংশপরম্পরা নিয়ে একটু কথা বলতেই হয়। বাঙালি সংকর জাতি তা আমাদের অজানা নয়। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জাতি এসেছে আমাদের ভারতবর্ষে। কেউ শাসন করতে, কেউ শোষণ করতে, কেউ চাকরির উদ্দেশে, কেউ ভিক্ষা করতে, কেউ বা আবার ব্যবসা করতে। যারা আসলেন তারা কী তাদের পূর্বোক্ত উদ্দেশ্য হাসিল করেই ভদ্র! মানুষের মতোই চলে গেলেন? না। তারা যাননি। তারা রইলেন অন্য উদ্দেশ্য হাসিল করতে। ব্যবসা থেকে শোষক, শাসক থেকে কঠোর শাসন, চাকরি থেকে বড় চাকরি, ভিক্ষা থেকে ভূ স্বামী হয়ে গেলেন তারা। শুধু বড় বড় পদই অর্জন করেন নি, তাদের বীজ রেখে গেলেন এই ভারতবর্ষে। সেই পর্তুগিজ, আরবীয়, তুর্কি, ব্রিটিশ, ওলন্দাজরা আসলেন রেখে গেলেন তাদের উত্তরসূরিদের পদচিহ্ন।
ঘুরে ফিরে বাংলা ভাষারই লাভ হয়েছে বেশি। সমৃদ্ধ হয়েছে আমাদের প্রিয় বাংলা ভাষা। বাংলা ভাষায় ঢুকে গেছে সেই ভাষাভাষীদের অনেকগুলো শব্দ। দিন দিন সমৃদ্ধতর হয়েছে এই ভাষা। বাংলা ভাষার বর্ণমালাও অন্য ভাষার বর্ণের চেয়ে বেশি। সমৃদ্ধ একটি ভাষা হয়েও কেন আধিপত্য বিস্তার করতে পারেনি। কেন অন্য ভাষাভাষী মানুষেরা আমাদের বাংলা ভাষা শেখার জন্যে উদগ্রীব না, আমরা যে রকম ইংরেজি শেখার জন্যে পাগলপ্রায়। এ প্রশ্ন আমাদের মনে আসতেই পারে। আমরা যদি আমাদের কৃষিকে এমন একটি অবস্থানে নিয়ে যেতে পারতাম যে অন্য দেশের মানুষেরা আমাদের আদর্শ হিসেবে ধরে নিতো তাহলে কেমন হতো। আমরা না পারলাম প্রযুক্তিতে এগিয়ে যেতে, না পারলাম ক্ষমতায় আধিপত্য বিস্তার করতে। নিশ্চয়ই অনেকে বাঁকা চোখে তাকাবেন আমার দিকে। এ কেমন কথা! একবিংশ শতাব্দীতে বিশ্ব যখন প্রযুক্তির ছোঁয়ায় ধন্য, বিশ্ব যখন হাতের মুঠোয় তখন বলছি কৃষির কথা!
কাক চেষ্টা করে কোকিলের মতো হাঁটতে কিন্তু পারে কি? পারেনা। আমরা যখন বিশ্বের খবরাখবর নিই তখন দেখি অমুক দেশ প্রযুক্তির ছোঁয়ায় এগিয়ে গেছে। অমুক দেশ একশ বছর এগিয়ে গেছে। আমরাও শুরু করি প্রযুক্তিতে কীভাবে এগিয়ে যাওয়া যায় সেই চিন্তা। সেই অনুপাতে কাজ। এগিয়েও যাই আমরা। কিন্তু কতোটুকু এগিয়ে যাই। আমি এখানে বিজ্ঞান কে, প্রযুক্তিকে খাটো করে দেখছিনা। প্রযুক্তির অনেক প্রয়োজন। কিন্তু আমাদের মতো একটি দরিদ্র দেশের প্রেক্ষাপট আলোচনার দাবি রাখে। জাপান প্রযুক্তিতে এগিয়ে গিয়ে এমন একটা অবস্থানে গেছে যে, তার প্রযুক্তি কারণে, অকারণে অন্য দেশের মানুষকে ব্যবহার করতে হবে। সে দেশের নিজ ভাষায় বিভিন্ন পণ্যের গায়ে লেবেল লাগানো থাকে। জাপানের উৎপাদিত পণ্য যে দেশই ব্যবহার করুকনা কেন সেই দেশকে জাপানের ভাষা শিখতে হবে। সেই কথা চীনের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। বাংলাদেশের মতো অন্য দেশের মানুষেরা যারা যুক্তরাষ্ট্র্র্র্র, যুক্তরাজ্য গিয়ে রুটি রুজির ব্যবস্থা করেন তাদের নিজ প্রয়োজনেই ইংরেজি ভাষা শিখতে হয়।
আমরা এমন কী করেছি যে, অন্য ভাষাভাষী মানুষ আমাদের বাংলা ভাষাকে শিখবে? আসুন কৃষির মূল কথায়। আমাদের ভারতবর্ষ সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় অবস্থিত ছিল। মানুষগুলো ছিল নি¤œ ও নি¤œমধ্যবিত্ত। এ অঞ্চলের মানুষ চাষি, জেলে, কামার, কুমোরসহ বেশিরভাগই ছিল এই শ্রেণি ও পেশার সঙ্গে যুক্ত। এবং ভারতবর্ষের মাটি বিশেষ করে বঙ্গদেশের মাটির উর্বরতা শক্তি অনেক বেশি। এখানে যে কোন ফসল ফলে, যে কোন গাছে ফুল আসে, ফল হয়। এ অঞ্চলের মানুষগুলোর হৃদয় কোমল, মধুমাখা। বিশাল হাওরাঞ্চল, বিশাল বিস্তীর্ণ মাঠ, বিশাল বঙ্গোপসাগর, পাহাড়-পর্বত আরও কত কী।
আমাদের অতীতের দিকে তাকাই। আমাদের প্রত্যেকের বাড়িতে ১০-১২ টা গরু, দুধ, দই, মাটা ছিল। হাওরভর্তি মাছ ছিল। জমিতে ধানের বাম্পার ফলন হতো। পাট, সরিষা, আলু, মূলা, টমেটো, শশা চাষ করলেই ভরে যেতো জমিন। আজ থেকে বিশ-ত্রিশ বছর পূর্বে কৃষি ক্ষেত্রে আমরা যে অবস্থানে ছিলাম সেই অবস্থানকে আমরা যদি আরেক ধাপ উপরে নিয়ে যেতে পারতাম! আমরা যদি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আমাদের উৎপাদিত খাদ্য সামগ্রী রপ্তানি করতে পারতাম! দুধ রপ্তানি করতে পারতাম! সব ধরনের সবজি রপ্তানি করতে পারতাম! পোশাক যে অবস্থানে আছে সেই অবস্থানে আরও কিছু বিষয় নিয়ে যেতে পারতাম! (জানিনা পোশাক আর কতোদিন আমরা ধরে রাখতে পারবো)। এই সবগুলো বিষয় যদি আমরা করতে পারতাম সফলভাবে, তাহলে কী অন্য দেশের মানুষেরা আমাদের বাংলা ভাষা শিখতে বাধ্য হতোনা?
গরু বেশি করে পালন করা, বেশি জমিতে ধান রোপন করা, বেশি করে মাছ চাষ করা, হাওরাঞ্চলে বিশেষ সময়ে মাছ না ধরা, পদ্মার রুপালি ইলিশগুলো ভারতে পাঠিয়ে না দেওয়া, জাটকা না ধরা, বেশি করে পাট চাষ করা-এই বিষয়গুলো যদি আমরা করতে পারতাম তাহলে আমাদের দেশের অবস্থান কোথায় থাকতো? এর সঙ্গে কী ভাষার সম্পর্ক নেই? তখন আমরা দেখিয়ে দিতাম ভাষার আধিপত্য কাকে বলে। ভাষা কেন, কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করে একটি জাতিকে। কেন একটি জাতি বাধ্য হয়ে শেখে অন্য একটি ভাষা।
এখন আসা যাক ক্ষমতার লড়াইয়ে। আমরা কী বিশাল পরিমাণে অস্ত্র বানাতে পারছি? আমরা কী বিশ্বায়নের দোহাই দিয়ে বিশ্বে মোড়লগিরি করতে পারছি? আমরা কী ক্ষুদ্র দুটি দেশের মধ্যে সংঘাত তৈরি করে দিতে পারছি? আমরা কী বিজ্ঞান-প্রযুক্তি, অর্থনীতি, সমাজনীতি, রাজনীতি তে এগিয়ে যেতে পারছি? সবগুলো প্রশ্নের উত্তর আসবে, না। আমরা পারছিনা। যেহেতু আমরা পারছিনা তাহলে আমাদের অন্য পথ ধরতে হবে। এবং তা ধরতে হবে খুব শীঘ্রই। এখনো আমাদের সময় আছে। আমরা ইচ্ছে করলে এখনও আমাদের ভাষাকে নিয়ে যেতে পারি অনেকদূর। বাংলা ভাষাভাষী মানুষের মন থেকে ভিক্ষাবৃত্তি এখনও বন্ধ করতে হবে। কেন আমরা বারবার একটি ভুল করছি। কেন আমরা অন্য ভাষাকে এতো বেশি শক্তিশালী মনে করছি। ভাষা নিয়ে এই হীনম্মন্যতা কবে দূর হবে আমাদের?
আসি বাংলা ভাষার জন্মকথায়। বাংলা ভাষার আন্দোলনে। বাংলা ভাষার আন্তর্জাতিকতায়। হাজার বছর আগে প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষা রূপান্তরিত হয়ে বঙ্গীয় অঞ্চলে জন্ম নিয়েছিল এক মধুর কোমল বিদ্রোহী প্রাকৃত। তার নাম বাঙলা। ওই ভাষাকে কখনো বলা হয়েছে ‘প্রাকৃত’, কখনো বলা হয়েছে ‘গৌড়ীয় ভাষা’, কখনো বলা হয়েছে ‘বাঙগলা’ বা ‘বাঙগালা’। এখন বলা হয় ‘বাংলা’। বাংলা ভাষা নিয়ে গবেষণার শেষ নেই। গবেষকেরা একটা পর্যায়ে এসে দেখলেন এশিয়া ও ইউরোপের কিছু মানুষের মধ্যে ধ্বনিতাত্ত্বিক কিছু বৈশিষ্ট্যের মিল রয়েছে। তারা আবিষ্কার করলেন খ্রিষ্টপূর্ব প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে মধ্য এশিয়ায় একদল লোক বাস করতো। তাঁরা প্রথম যে ভাষা ব্যবহার করেছিল তার নাম ‘ইন্দো ইউরোপীয়’ মূল ভাষা। পরবর্তীতে জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে তাদের পক্ষে এক স্থানে বসবাস করা সম্ভব হয়নি। তখন তারা ইউরোপ ও এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। এ দু দলেরই মূল ভাষাগোষ্ঠী ছিল ‘ইন্দো ইউরোপীয়’ ভাষা। ‘ইন্দো ইউরোপীয়’ মূল ভাষার দুটি শাখা। কেন্তম ও শতম। বাংলা ভাষা শতম শাখা থেকেই আগত।
১৯৪৭ সালে দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে দেশভাগ হলো। ভারত এবং পাকিস্তান। পাকিস্তানের দুটি অংশ যথাক্রমে পূর্ব পাকিস্তান এবং পশ্চিম পাকিস্তান। পশ্চিম পাকিস্তানিরা শাসক আর আমরা গোলাম। আমরা পিছিয়ে থাকবো সবক্ষেত্রেই। বৈষম্যের স্বীকার হবো প্রতিনিয়তই-এই ছিল তাদের খায়েশ। তো আমরা তাদের খায়েশকে পূর্ণ হতে দেইনি। তারা ইসলামের কথা বলে সব অনৈসলামিক কাজ, শাসন, শোষণ, বঞ্চনা শুরু করে। আসলে পাকিস্তান রাষ্ট্রটা জন্মের পর থেকেই অস্থিরতা, নৈরাজ্য, জঙ্গিবাদ সবকিছুই। ভৌগোলিক, সাংস্কৃতিক, ভাষাগত পার্থক্য রয়েই গেলো দুই পাকিস্তানের মধ্যে। ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তান সরকার ঘোষণা করে উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। তখনো কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ট মানুষ কথা বলতো বাংলা ভাষায়। এ ঘোষণার পর থেকেই বলা যায় আন্দোলনের মূল সূত্রপাত। ৮ ফাল্গুন ১৩৫৮ বঙ্গাব্দ, ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দ। ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনের সেই মিছিলের কথা, সেই শহিদদের কথা, সেই ক্ষণের কথা আমরা কম বেশি সবাই জানি। বাংলাদেশের পরবর্তী যে কয়টি আন্দোলন হয়েছে, বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে সবকিছুর মূল প্রেরণা সেই বায়ান্নের আন্দোলন।
তারপরের ইতিহাস আমাদের কারো অজানা নয়। আমরা আমাদের ইতিহাস যেনো ভুলে না যাই। আমরা যেনো সালাম, বরকত, রফিক, জব্বারদের ভুলে না যাই। ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত, আবুল কাসেম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, তমদ্দুন মজলিসসহ প্রত্যেকের অবদানের কথা নতুন প্রজন্মদের জানা অতি জরুরি। আমরা যেনো ইতিহাসের পাতায় তাদের জন্মস্থান, জন্মসন ভুল না লিখি। ইতিহাসভোলা জাতি যেনো আমরা না হই। যে কয়টি সংগঠন ভাষা নিয়ে আন্দোলন করেছিল, যে সব খ্যাত ব্যক্তিরা ভাষার জন্যে লড়াই করেছেন স্মরণ করছি তাদের শ্রদ্ধাভরে।

০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদীর পরিবার সংক্রান্ত আপডেট

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯


মার্চ মাস থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। ক'দিন আগেও খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েও আমার বিগত লিখায় কিছু তথ্য চেয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মেহেদীর পরিবারকে দেখতে আমার খুলনা যাওয়া হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×