কালের কণ্ঠের প্রচার সংখ্যা এখন ২ লাখ অতিক্রম করেছে। যেকোনো বিবেচনায় এর অবস্থান এখন ২য়। কোনো প্রতিষ্ঠান যদি ২টি বাংলা পত্রিকায় বিজ্ঞাপন প্রচার করতে চায় তাহলে এর একটি পাবে প্রথম আলো, আরেকটি পাবে কালের কণ্ঠ। কিন্তু বাস্তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তা হচ্ছেনা। কারণ?
কারণ, বর্তমানের শীর্ষ পত্রিকার সম্পাদক ঐসব বড় বিজ্ঞাপনদাতাকে জানিয়ে দিয়েছেন, কালের কণ্ঠকে সহযোগিতা করলে তিনি মাইন্ড করবেন। অর্থাৎ ঐসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে রিপোর্ট ছাপা হবে। তারাও ভয়ে তটস্থ হয়ে অপেক্ষা করছেন। আসলেইতো, গ্রামীণ ফোন, অটবি এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সত্য/মিথ্যা কোনো রিপোর্ট ছাপা হলে সর্বনাশ। বাজারও নষ্ট হবে, সরকারও ছেড়ে দেবে না।
এক প্রতিষ্ঠানের এমডি কালের কণ্ঠের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাকে জানিয়ে দিয়েছেন, 'বিজ্ঞাপনের টাকা নিয়ে যান, কিন্তু বিজ্ঞাপন ছাপাতে পারবেন না। কারণ, আপনাদের পত্রিকায় বিজ্ঞাপন ছাপালে তারা আমাদের বিরুদ্ধে রিপোর্ট ছাপাবে। কিছুদিন অপেক্ষা করুন, তারপর দেখা যাক।'
এরকম আরো অনেক ঘটনাই আছে, যেখানে কলমের শক্তি এখন মাস্তানি শক্তিতে পরিণত হয়েছে। মতিউর রহমান এখন এর শীর্ষে রয়েছেন।
তো, তাকে মিডিয়াদস্যু বলাটা কি অন্যায় হবে?

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




