১. ছোট ছোট ভূমিকম্প হওয়ার কারণে বড় ভূমিকম্প হওয়ার সম্ভাবনা কম। কারণ ভূমিকম্পের শক্তি হয়তো ডিফিউজ হয়। যদিও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ছোট ছোট ভূমিকম্প বড় ভূমিকম্পের পূর্বাভাষ। আমার মনে হয় উল্টোটা, আপনারা কী বলেন?
২. আমরা যেসব অ্যাপার্টমেন্টে থাকি, তা একটি খাঁচার মতো। ভূমিকম্পের আঘাতে এই খাঁচা এবড়ো থেবড়ো হয়ে গেলে বের হওয়া কঠিন হবে। তাই, খাটের নিচে একটি মজবুত ব্যাগে একটি ছেনি, একটি হাতুড়ি এবং একাধিক হ্যাকস ব্লেড (হ্যান্ডেলসহ) রাখবো। ভূমিকম্পের আঘাতে বেঁচে থাকলে কাজে লাগতে পারে।
৩. ধ্বংসস্তুপে মোবাইলটি হাতের নাগালে থাকলে, দীর্ঘক্ষণ বন্ধ রাখার পর অন করে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেই আবার বন্ধ রাখতে হবে যেন মোবাইলের চার্জ বেশীক্ষণ জমা থাকে এবং নেটওয়ার্ক সচল হলেই যোগাযোগ স্থাপন সম্ভব হয়। এমনও হতে পারে, এক সপ্তাহ আটকে থেকে শেষের দিকে চার্জের অভাবে আর যোগাযোগ সম্ভব হলো না।
৪. এখনকার মতো প্রতিনিয়ত আতঙ্কিত থেকে লাভ নেই। এতে মানসিক শক্তি ক্রমাগত দূর্বল হয়। পরে দেখা যাবে বিপদগ্রস্ত হয়ে আরো ভুল করতে থাকবো।
৫. যেহেতু মৃত্যুতে আমাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই, তাই তা নিয়ে অযথা ভেবে ভেবে অসুস্থ হয়ে লাভ নেই। যতক্ষণ বেঁচে থাকা, ততক্ষণ ইতিবাচক চিন্তা করাই বুদ্ধিমানের কাজ। আর যতটা সম্ভব সতর্ক জীবনযাপনই আমাদের দায়িত্ব।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




