somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গ্রিক মিথ: আগাভে

০৮ ই জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আগাভে। প্রাচীন গ্রিসের থিবস নগরের রাজা পেনথিউস এর মা। ইনি ধর্মীয় উন্মাদনার বশবর্তী হয়ে ছেলের মৃতদেহ ছিন্নবিচ্ছিন্ন করে ফেলেছিলেন । গ্রিক উপকথায় হত্যাকান্ড দূর্লভ নয়। কিছু হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছে রাজত্বের লোভে, কিছু-বা প্রেম কিংবা ঈর্ষার বশবর্তী হয়ে, তেমনি ধর্মীয় উন্মাদনার জন্যও আমরা প্রাচীন গ্রিসে হত্যাকান্ড সংঘটিত হতে দেখি ।



মানচিত্রে থিবস নগরী। নগরীটির অবস্থান এথেন্সের উত্তর পুবে।

থিবস নগরী প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ফিনিসিয় রাজপুত্র ক্যাডমাস । ক্যাডমাস এর বোন ইউরোপাকে দেবতা জিউস হরণ করেছিলেন। তখন ক্যাডমাস এর বাবা ক্যাডমাস কে বললেন- ইউরোপাকে খুঁজে বের কর। না পেলে দেশে ফিরো না। ক্যাডমাস বোনের সন্ধানে বের হল। অনেক খুঁজেও বোনকে না পেয়ে অবশেষে ডেলফাই নগরে দেবতা অ্যাপোলোর উপাসনালয়ে এলেন ইউরোপার ভবিষ্যৎ জানার জন্য। অনুসন্ধান বন্ধ করার জন্য দৈববাণী হল । দৈববাণীতে আরও বলা হল ক্যাডমাস একটি বাছুরের দেখা পাবে, সেই বাছুরটিকে অনুসরণ করতে হবে এবং বাছুরটি যেখানে থামবে সেখানে একটি নগর প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ক্যাডমাস তাই করল। ক্যাডমাস থিবন নগরের প্রতিষ্ঠাতা বলে তার নাম অনুসারে থিবসকে ক্যাডমিয়াও বলা হত।
যা হোক। একে একে ক্যাডমাস-এর চার চারটি কন্যার জন্ম হল। এদের নাম যথাক্রমে আগাভে, অটোনো, ইনো এবং সেমেলি। আমরা প্রথমে সেমেলির ঘটনা জানব। পরে আগাভের। ...
স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও দেবতা জিউস সুন্দরী ললনাদের সঙ্গে প্রেম করে বেড়ান। ফিনিসিয় রাজকুমারী ইউরোপা কে হরণ করেছিলেন। যা হোক। ক্যাডমাসকন্যা সেমেলির সঙ্গে দেবতা জিউসের যৌন মিলন ঘটে। ফলে যা হওয়ার তাই হল, সেমেলি গর্ভবতী হয়ে পড়ল। তখন সেমেলির বোনেরা এসব কথা বলে বেড়িয়েছে এবং স্বীকার করেনি সেমেলি জিউসের সন্তান গর্ভে ধারন করেছে । এসব কারণেই সেমেলির পুত্র ডায়োনিসাস তার খালাদের ওপর ভয়ঙ্কর প্রতিশোধ নিয়েছিল।



সেমেলির সঙ্গে দেবতা জিউসের ঘনিষ্ট মুহূর্তের দৃশ্য। এখানে জিউস তরুণের ছদ্মবেশে রয়েছেন। লেখার শুরুতে বলেছি ক্যাডমাস এর বোন ইউরোপাকে দেবতা জিউস হরণ করেছিলেন। ইউরোপা সাগরপাড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। দেবতা জিউস তখন কিশোরীকে দেখে কামপরায়ণ হয়ে ওঠে-কিশোরীকে হরণ করার ফন্দি আঁটে; দেবতা জিউস ষাঁড়ের ছদ্মবেশ ধরে ইউরোপার সামনে গিয়েছিল। ইউরোপা খেলাচ্ছলে ষাঁড়ের ওপর চড়ে বসলে জিউসরূপী ষাঁড়টি চোখের পলকে আকাশপথে অদৃশ্য হয়ে গিয়েছিল ...গ্রিক মিথ এমনই বিস্ময়কর ...

জিউসের স্ত্রী হেরা সেমেলির সঙ্গে স্বামীর গোপন প্রনয়ের কথা জানতে পেরে অত্যন্ত ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলেন। সেমেলি কে পুড়িয়ে ছাই করে দেওয়ার ফন্দি আঁটে হেরা । হেরা ছদ্মবেশে সেমেলির কাছে যায়। এবং বলে: শোন, সেমেলি।
জ্বী, বলুন।
তুমি দেবতা জিউসের প্রকৃত সরূপ দেখছ কি?
না।
তুমি যদি দেবতা জিউসের প্রকৃত সরূপ না দেখে থাক তো তোমার জীবন ব্যর্থ।
তাই ?
হ্যাঁ।
সেমেলি জেদ ধরে। হে দেবতা, আমি আপনার প্রকৃত সরূপ দেখব।
জিউস এড়িয়ে যান।
দিন দিন সেমেলি জেদ বেড়ে যায়।
বিরক্ত হয়ে জিউস প্রকৃত সরূপ ধারন করলেন। কমলা রঙের প্রবল এক অগ্নির উত্থান ঘটে। সেমেলি সে অনলে পুড়ে ছাই হয়ে যায়। সে ছাই থেকে পুত্র ডায়োনিসাস-এর জন্ম দিলেন দেবতা জিউস । তবে হেরার ক্রোধ এড়াতে ডায়োনিসাস কে নানা স্থানে লুকিয়ে রাখেন।




ডায়োনিসাস

সুন্দর সুদর্শন যুবক ডায়োনিসাস ক্রমে প্রাচীন জনপদে দেবতার স্বীকৃতি লাভ করে । থ্রাস অঞ্চলে সেই নাকি জনসমাজে আঙুরের চাষবাদ শেখায়, আঙুর-মদ তৈরি করতে শেখায়। সংগীত, নৃত্য ও আঙুর মদিরার মাধ্যমে অদৃশ্য মহাচেতনার আরাধনা করতে শেখায়। লোকে তাকে উদ্ভিদ ও ফলের দেবতা আখ্যা দিল। মদ ও দাক্ষালতা হয়ে উঠল ডায়োনিসাস এর প্রতীক। ডায়োনিসাস সুপ্রাচীন জনপদের অধিবাসীদের চেনাল অপরা জগতের পথ। ডায়োনিসাস অলিম্পিয় দেবতাদের মতো রসশূন্য পাথুরে নয়, বরং রসসিক্ত।
এভাবে গড়ে উঠল ডায়োনিসাসকেন্দ্রীক এক উপাসনা গোষ্ঠী।
আরাধনার মাধ্যম নাচগান হওয়ার কারণেই সম্ভবত ডায়োনিসাসপন্থী গোষ্ঠীতে নারী ভক্তের সংখ্যাই ছিল বেশি। ডায়োনিসাস প্রেমে আচ্ছন্ন সেইসব নারীদের বলা হত মিনাড বা বাকানটি । এইসব ঘোরলাগা মেয়েরা শিশু হরিণের ছালের পোশাক পরে বাড়িঘর ত্যাগ করে ভাবের ঘোরে ঘুরে বেড়াত। পান করত মদ, নাচত উদ্দাম এবং নিজেদের দৈবশক্তি আছে বলে বিশ্বাস করে।



ডায়োনিসাস

অতঃপর ডায়োনিসাস তার মাতৃভূমি থিবস এ আসে । সঙ্গে অজস্র নৃত্যরতা সুরাসক্ত নারীযোগী মিনাড ।
থিবস নগরের কাছেই সিথারন পাহাড়। ডায়োনিসাস তার ভক্ত সঙ্গীনিদের নিয়ে সে পাহাড়ে আশ্রয় নেন। গ্রিসের মূল ভূখন্ডে এসে ডায়োনিসাস এর নাম হল ব্যাকাস। (প্রাচীন রোমেও ডায়োনিসাস ব্যাকাস নামেই পরিচিত) ...যা হোক। এই অভিনব ছন্নছাড়া স¤প্রদায়ের ধরনধারন দেখে থিবস এ অভূতপূর্ব উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। থিবস নগরীর মানুষ মনে হয় একঘেয়েমিতে ভুগছিল। তারা দলে দলে ডায়োনিসাস উপাসনা গোষ্ঠী তে যোগ দেয় । বিশেষ করে থিবীয় নারীরা। তারা সিথারন পাহাড়ের অভিমূখে যেতে লাগল।



নৃত্যরতা সুরাসক্ত নারীযোগী মিনাড ।

এবার থিসব এর রাজনৈতিক পরিস্থিতি খানিক ব্যাখ্যা করি। আমি আগেই বলেছি, থিবস নগরী প্রতিষ্ঠাতা ক্যাডমাস-এর এক কন্যার নাম আগাভে, আগাভের স্বামী একহিওয়ন। একহিওয়ন-আগাভে দম্পতির ছেলে পেনথিউস। ক্যাডমাস-এর বয়স হলে পেনথিউস থিবস এর রাজা হন।
থিসব এ ডায়োনিসাস কে নিয়ে উন্মাদনা সৃষ্টি হলে রাজা পেনথিউস প্রমাদ গোনেন। সম্পর্কে ডায়োনিসাস রাজা পেনথিউস-এর খালাতো ভাই। ডায়োনিসাস সেমেলি ও জিউসপুত্র। অবশ্য রাজা পেনথিউস ডায়োনিসাস-এর
স্বর্গীয় সম্পৃক্ততা স্বীকার করেন না।
যা হোক। পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠল । রাজা পেনথিউস এর মা আগাভে তার দু বোন অটোনো ও ইনো কে নিয়ে সিথারন পাহাড়ে এসে ডায়োনিসাস -এর পদতলে লুটিয়ে পড়লেন। অর্থাৎ আগাভে সুরাপ্রেমী নৃত্যরতা নারীযোগী মিনাডদের দলে ভিড়ে গেলেন। তারা দিনরাত সিথারন পাহাড়ে সুরাপান করে অর্ধনগ্ন অবস্থায় নাচগানে মত্ত হয়ে রইল।
রাজা পেনথিউস ক্রদ্ধ হয়ে উঠলেন। ডায়োনিসাসপন্থী আরাধনাকে থিবস-এ নিষিদ্ধ করার কথা ভাবলেন। তৎকালীন সময়ে থিবস নগরীর পয়গম্বর ছিলেন টায়রেসিয়াস। টায়রেসিয়াস ছিলেন অন্ধ। অন্ধ পয়গম্বর টায়রেসিয়াস রাজা পেনথিউস কে বললেন ডায়োনিসাস কে দেবতা হিসেবে মেনে নিতে।
কেন?
নইলে চরম সর্বনাশ নেমে আসবে! অন্ধ পয়গম্বর টায়রেসিয়াস বললেন।
রাজা পেনথিউস চুপ করে রইলেন।
তোমায় কেটে টুকরো টুকরো করে ফেলবে।
পেনথিউস শিউরে উঠলেন। তবে অন্ধ পয়গম্বর টায়রেসিয়াস-এর ভবিষ্যৎবানী উড়িয়ে দিলেন রাজা পেনথিউস । তিনি প্রাচীন রক্ষণশীল গ্রিসীয় রীতিনীতি আঁকড়ে ধরে রইলেন। আসলে পেনথিউস ছিলেন পুরুষতন্ত্রের প্রতীক। তিনি নারীস্বাধীনতায় বিশ্বাসী ছিলেন না। নারীরা সমস্ত শৃঙ্খল ভেঙে ফেলে মুক্ত ও স্বাধীন জীবন যাপন করলে তার অসম্ভব মানসিক যন্ত্রণা হত। অপরদিকে ডায়োনিসাস প্রাচ্য থেকে জীবনযাপনের নতুন এক মুক্তস্বাধীন উপায় নিয়ে এলেন। তিনি থিবস নগরের লোকজনকে বললেন, ‘দেখ যে সুমিষ্ট দ্রাক্ষফল হতে প্রস্তুত হতে পারে অপূর্ব মদিরা। আর তোমরা এ অপূর্ব মদিরা পান কর, আনন্দ কর, এ ছাড়া জীবনের আর কী মানে থাকতে পারে! তোমরা মদিরা পান করে নৃত্য ও গীতে মগ্ন হও!’
আমি আগেই বলেছি ... ডায়োনিসাস এর মায়াবী প্রভাবে থিবস নগরীর মেয়েরা সিথারন পাহাড়ের দিকে ছুটতে থাকে। এই মায়াবী প্রভাবকে বলে: Bacchic frenzy |



নারীযোগী মিনাড ।

রাজা পেনথিউস-এর ধৈর্য্যরে বাঁধ গেল ভেঙে। তিনি ডায়োনিসাস কে বন্দি করে আনার নির্দেশ দিলেন। গ্রিক নাট্যকার ইউরিপিদেস তাঁর বিখ্যাত ‘ব্যাকাস’ নাটকে রাজা পেনথিউস ও ডায়োনিসাস-এর মুখোমুখি হওয়ার
বর্ননা দিয়েছেন। রাজা পেনথিউস ও ডায়োনিসাস এর চিন্তাধারার তফাৎ বোঝার জন্য ইউরিপিদেস-এর ‘ ব্যাকাস ’ নাটক থেকে খানিক অংশ পাঠ করা যাক-

PENTHEUS. Take his handcuffs off.
He is in my trap.
No agility will set him free.
[the SOLDIER unfastens his hands. PENTHEUS looks him up and down with distaste]
Hm, my man—not a bad figure, eh?
At least for the ladies:
which is why you came to Thebes.
Nice curls too ...
no good for wrestling, though.
Very fetching, all the same:
the way they ripple round your cheeks.
[walking round DIONYSUS as if he were buying a slave]
And such clear skin!
You take good care of it—
keep it out of the sun, what? ...
hunt Aphrodite and beauty in the shade.
[wheeling round on him]
Well, who are you?
Where do you come from, first?
DIONYSUS. [smiling] Without boasting I can easily tell you that.
Have you heard of Tmolus, the mountain of flowers?
PENTHEUS. Certainly. It ranges in a ring round Sardis city:
DIONYSUS. I am from there. Lydia is my country.
PENTHEUS. What makes you bring these rituals here to Greece?
DIONYSUS. Dionysus sent me: the son of Zeus.
PENTHEUS. Some Zeus! Does he breed new gods there?
DIONYSUS. [still smiling] No, the same Zeus there wedded your own Sémele here.
PENTHEUS. Did he overwhelm you in a dream? Or with your eyes wide open?
DIONYSUS. Face to face ... He gave the rituals of possession.
PENTHEUS. Rituals of possession? Of what peculiar form?
DIONYSUS. They may not be divulged to the incommunicate.
PENTHEUS. Well, what do the holy communicants gain by it?
DIONYSUS. [his smile growing subtle] You may not hear ... But it would be good to know.
PENTHEUS. Clever of you, what? You make me want to hear.
DIONYSUS. The god's rites do not welcome a curious, impious man.
PENTHEUS. [slyly] You say you clearly saw the god. What's he like?
DIONYSUS. That is up to him, not something I arrange.
PENTHEUS. Another neat evasion. It tells me nothing.
DIONYSUS. To the foolish ear the wise speak foolishly.
PENTHEUS. Is this the first place, then, you've brought your god?
DIONYSUS. By no means: every land in Asia celebrates his dance.
PENTHEUS. Naturally! Foreigners have much less sense than Greeks.
DIONYSUS. In this they have much more. Traditions differ.
PENTHEUS. And these celebrations that you make—are they at night or day?
DIONYSUS. Mostly at night. There's mystery in the dark.
PENTHEUS. Of course! It's perfect for seduction, for undermining women.
DIONYSUS. Some can dig out dirt even in broad day.
PENTHEUS. Licentious sophistry! You ought to be rewarded.
DIONYSUS. And you for crass impieties against the god.

উৎস: Three Plays of Euripides, trans. by Paul Roche. New York: W.W. Norton & Co., 1974.

যা হোক। নাট্যকার ইউরিপিদিস দেখিয়েছেন যে, ডায়োনিসাস নারী ভক্তদের নিয়ে থিবস এর কারাগারে বন্দি হয়ে রয়েছেন। সহসা ভূমিকম্প হয়। কারাগারের দেওয়ালে ফাটল ধরে। ডায়োনিসাস নারী ভক্তদের নিয়ে কারাগার থেকে বেরিয়ে সিথারন পাহাড়ে চলে যান।
ক্রোধে জর্জরিত রাজা পেনথিউস এবার নিজেই ডায়োনিসাস স¤প্রদায়কে কচুকাটা করার জন্য সিথারন পাহাড়ে রওনা হলেন।
এখানেই ঘটল গ্রিক উপকথার অন্যতম এক ট্র্যাজিক ঘটনা।
সিথারন পাহাড়ে আগাভে সবার আগে ছেলেকে দেখলেন ।
তখন কি হল?
গ্রিক উপকথার লেখক লিখেছেন: The god had changed her vision, however, so instead of seeing the human Pentheus, she saw a wild boar, which she and her sisters chased, captured and tore to pieces. (পরমেশ্বর তাহার দৃষ্টি আচ্ছন্ন করিয়া ফেলিয়াছিল। যাহা হউক, মানব পেনথিউস কে দেখিবার পরিবর্তে সে একটি বন্য শূকর দেখিল, যাহাকে সে আর তাহার ভগ্নীরা অনুসরণ করিয়া ধরিয়া ফেলে অতঃপর শত টুকরা করিয়া ছিন্নভিন্ন করিয়া ফেলিল।)
হায় আগাভে!



মা আগাভে ও থিবীয় নারীরা পেনথিউস কে ছিন্নবিচ্ছিন্ন করে ফেলছে। মনে থাকার কথা ... সেমেলির সঙ্গে দেবতা জিউসের যৌন সম্পর্ক স্থাপিত হওয়ায় সেমেলি গর্ভবতী হয়ে পড়ল। তখন সেমেলির বোনেরা এসব কথা বলে বেড়িয়েছে এবং স্বীকার করেনি সেমেলি জিউসের সন্তান গর্ভে ধারন করেছে । এসব কারণেই সেমেলির পুত্র ডায়োনিসাস তার খালাদের ওপর ভয়ঙ্কর প্রতিশোধ নিয়েছিল ...



প্রাচীন মৃৎপাত্রে পেনথিউস এর মৃত্যুদৃশ্য

ছবি ও তথ্য : ইন্টারনেট

২৩টি মন্তব্য ২৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×