somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এন ইডিয়ট ইন ম্যারিজ!!! (বার)

২৬ শে জুলাই, ২০২০ ভোর ৫:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
(ডিচক্লেইমারঃ এই সিরিজের পোস্টগুলা শুধু বিনুদনের জন্য! জিন্দা কিম্বা মুর্দা কারুর সাথে কাহিনী মিল্লা গেলে কেউ দায়ী নহে!!!


আগের কাহিনীর পর...
প্রায় ১০ ঘণ্টা লম্বা ফ্লাইট শেষে ইস্তাম্বুল ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে (IST) যাইয়া নামলাম। ওইখানে আমার ট্রানজিট ১০ ঘণ্টা ১০ মিনিট! আমি আগে থেইকাই খোজ নিয়া রাকছি যে ১০ ঘণ্টার বেশি ট্রানজিট হইলে ওরা হোটেল দ্যায়। মানে এই ট্রানজিটের এই সময়টা ওদের খরচে হোটেলে আরাম কইরা থাকা যায়। এয়ারপোর্টটা ফেয়ারলি নতুন কিন্তু ডিজাইন দেইখা মনে হইল যে এয়ারপোর্টটা বেশ ইউজার ফ্রেন্ডলি না। অনেক বেশি দোকানপাট দিয়া ভইড়া দিছে। ওদের হেল্প ডেস্ক খুইজা পাইতেই আমার ২০ মিনিটের বেশি লাইগা গেল। যাইয়া কইলাম আমারে কাইন্ডলি একটা হোটেল দেন। যাইয়া একটু আরাম করতে পারলে দুই-তিন ঘণ্টা ঘুমাইলেও লঙ ফ্লাইটের ধকলটা কাইটা যাবে। সুন্দরি কইল তুমারে হোটেল দেওয়া হইবে না!!! তুমার ট্রানজিট বেশি না। আমার কুনো কথাই কানে তুলে না। উল্টা আমারে একটা মিল ভাউচার ধরাইয়া দিল। একবেলা ফ্রি ফুড! এইটা কুনো কথা হইল? আমার পুরা প্লানটাই ছিল হোটেল-কেন্দ্রিক।

আমি মনে করছিলাম হোটেলে যাইয়া শাওয়ার নিয়া ঘুমানর আগে আরাম কইরা সুন্দরিরে ফুন দিমু। কিন্তু এখন দেখতেছি এই এয়ারপোর্টের ভিত্রেই আমারে হোমলেস স্টাইলে দশ ঘণ্টা থাকা লাগবে! দেখলাম উপায় নাই। যা আছে তাই নিয়া আগাইতে হবে।

ওয়াইফাইতে কানেক্ট করতে যাইয়া দেখি ফ্রি ওয়াই-ফাই নাই। এইখানেও ব্যাপারটা কেঁচে গেল! আমার দেখা প্রত্যেকটা মেজর এয়ারপোর্টে ফ্রি ওয়াই-ফাই থাকে। এই এয়ারপোর্টে নাকি ওয়াই-ফাইতে কানেক্ট করতে হইলে নাকি পাসপোর্ট দিয়া ৩০ মিনিটের ফ্রি কানেকশন নেওয়া লাগে। এর বেশি ইউজ করতে হইলে টাকা দিয়া কেনা লাগবে। দুনিয়ার কুনো এয়ারপোর্টে আমি এই চুলের নিয়ম দেখি নাই। এমনকি ঢাকা এয়ারপোর্টেও ফ্রি ওয়াইফাই আছে।

বাধ্য হইয়া ফ্রি আধা ঘণ্টা লইলাম প্রথমে। তারপর কফি কিন্না একটা ক্যাফেতে বসলাম। একে তো সুন্দরি ফুন ধরে নাই, তার উপ্রে ঘুম হয় নাই প্লাস তার উপ্রে হোটেল পাইলাম না। তার উপ্রে মড়ার উপর খাড়ার ঘা হইয়া আসছে এই ওয়াই-ফাই। মাথা বিলার চূড়ান্ত। মেজাজ নরমাল রাখাটাই একটা চ্যালেঞ্জ। একটা কফি লইলাম ব্রেইনরে একটু স্ট্যাবিলাইজ করার জন্য। তারপর সুন্দরিরে ভিওয়াইপিতে কর দিলাম, দেখলাম, সুন্দরি ফোন ধরে না…। নট গুড। ফোনে ফোন দিলাম, কোন খবর নাই, ফুন বন্ধ। ডাবল নট গুড। ফেইসবুকে দেক্লাম অনলাইনে আছে। কল দিলাম। কয়েকটা রিং হইতে ধরল। কি অবস্তা জিগাইতে কইল, অবস্তা ভালো না। সুন্দরির মা নাকি সেই লেভেলের বাইকা বসছে। কোনভাবেই মানতেছে না। ব্যাপার আগাইতে দিবে না। সুন্দরি আমারে কইল যে সে সরি……।।।

ব্রেইন তো এমনিতেই ইমারজেন্সি মোডে চলতেছে। কথাগুলা মাথার উপ্রে দিয়া গেল প্রথমে। এই কথাগুলা আমার মাথাতেই ঢুকে নাই। কয়েক সেকেন্ড পরে যখন কথাগুলা প্রসেস হইল তখন তো আমার অবস্তা টাইট!

আমি আমার চেয়ারের পাশে দাঁড়াইয়া কথা কইতেছিলাম, হঠাত হাঁটুগুলা দুর্বল মনে হওয়া শুরু হইল। মাথা লিটারালি ঘুইরা গেল। বাধ্য হইয়া ধপ কইরা বইসা পড়লাম। কোন কথা বাইর হয় না মুখ দিয়া। মাই ব্রেইন জাস্ট ফ্রোজ। কোন থট নাই, জাস্ট প্লেইন এম্পটিনেস। তারপর সুন্দরির কিছুক্ষণের হ্যালো হ্যালো শুইনা সম্বিৎ ফিরা পাইলাম। এইটুকু মনে আছে যে তারপর জাস্ট কইলাম ওহ… মাই… গড…। তারপর শুনলাম সুন্দরিরে নাকি তার ভাই কল দিচ্ছে। আমি কইলাম ওকে, কল নেও। সুন্দরি কইল কথা কইয়া আবার কল দিবে। আমি ওইখানে চেয়ারে হেলান দিয়া এয়ারপোর্টের সিলিং এর দিকে চাইয়া জাস্ট বইসা রইলাম। কতক্ষণ সময় ওইখানে বইসা ছিলাম মনে নাই। এরপর মনে হইল আধা ঘণ্টা পর তো ইন্টারনেট থাকবে না। সুন্দরি কল দিতে চাইলেও পারবে না। যাইয়া এরপর ওয়াই-ফাই কিনলাম গলাকাটা দাম দিয়া।

কিছুক্ষণ পর সুন্দরির সাথে আবার কথা হইল। কি কথা কইতাম আর। আমি তো তখনো ব্যাপারটা প্রসেসিংই করতেছি। আমার কোন কিচ্ছু বলার নাই এমন অবস্তা। আমি সুন্দরির উপ্রে রাগ ঝাড়তাম এইটাও পারতেছি না, ওই লেভেলের ইম্ম্যাচুইরিটি ম্যালাদিন আগে পার হইয়া আসছি। খালি এইটা বুঝি যে সুন্দরির সাথে নিজের অজান্তেই ম্যালা ইনভল্ভড হইয়া গেছি। আমার ডিফেন্সে ঢিলা দিছি, ফলাফল আমি এখন অনেক ভুলনারেবল। আমি নিজেরেই ব্লেইম করতেছিলাম যে আমি ক্যামনে এইটা হইতে দিলাম? হাউ কুড আই?

বইসা কথা কইতে কইতে হঠাত কইরা দেখি ঠাণ্ডা লাগা শুরু করছে। যেইখানে এয়ারপোর্টের ভিতরের টেম্পারেচার নরমাল, আমার কিনা ঠাণ্ডা লাগতেছে। কয়েকমিনিট পরে দেক্তেছি ঠাণ্ডায় কাপ্তেছি! সাইকোলজিক্যাল স্ট্রেসের কারনে ফিজিক্যাল বডির এই লেভেলের রিয়াকশন দেইখা আমি পুরাই তব্দা খাইয়া গেলাম। ভয় হইল যে জ্বর চইলা আসে নাকি। তাড়াতাড়ি কইরা পুলওভারটা ব্যাগ থেইকা বাইর কইরা গায়ে দিলাম। আই ক্যান নট এফোরড টু গেট সিক। দেশে যাইতেছি, বেশ কিছুদিন পর, জ্বরে পইড়া থাকলে ক্যামনে হবে।

এরমধ্যে ইডিয়টের ইম্পেয়ারড ব্রেইন ইডিয়টরে কইল যে, এই নতুন ইনফরমেশন পাবার পর সুন্দরির সাথে সিচুয়েশন আগানোর সম্ভাবনা ৫% এর চেয়েও কম। সুন্দরিরে তখন কইলাম, তোমার ব্যাপারটা আমি বুঝতেছি। আমি কোনভাবে হেল্প করতে পারি কিনা? সুন্দরি নেতিবাচক উত্তর দিল। কি আর করার!

আমি কইলাম, আমি দেশে যাইয়া তোমারে আমার দেশের টেম্পোরারি নাম্বারটা দিবোনে। ইফ থিংস চেইঞ্জ, লেট মি নো। কইলাম বেশি চিন্তা না করতে। আমি যদি সুন্দরিরে হাজারো ব্যাপারে একিউজ করতে থাকি, তাইলে ব্যাপারটা খুব খারাপ হইয়া যাবে। আমি জানতাম, সুন্দরি বেশ স্ট্রেস হ্যান্ডেল করতে পারবে কিন্তু, কি দরকার? আমার এসেসমেন্ট রং না হইলে সুন্দরিও সিমিলার সিচুয়েশনের ভিত্রে দিয়া যাইতেছে। এবং সে বেশ কয়েকদিন আগে থেইকাই এই গ্যাড়াকলের মধ্যে আছে। তারপর কথা বন্ধ দিলাম।

এই কথাগুলা কইতে ম্যালা সেলফ-রেস্ট্রেইন্ট এক্সারসাইজ করা লাগছে। যদিও গলা চড়াইয়া কিছু কই নাই কিন্তু আমার এইদিকে মনে হইতেছিল যে, ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্টরে ভাইঙ্গা ধুলার সাথে মিশাইয়া দেই নাইলে আগুন লাগাইয়া দেই! কিন্তু দেখলাম যে লাভের চাইতে লসের পরিমাণটা আমারই বেশি হবে। টার্কিশ পুলিশ আমারে ধইরা আচ্ছা কইরা ডিম থেরাপি দিবে। বাধ্য হইয়া চুপ কইরা বইসা থাকলাম ওইখানে কিছুক্ষণ।

কফির টেস্ট এমনিতেই বিটকাল। ওইদিন একটু বেশিই বিটকাল মনে হইল। কফিটা শেষ কইরা কইরা বাথরুমে যাইয়া চোখেমুখে ঠান্ডা পানি ছিটাইলাম। চিন্তা করতেছিলাম, যে এই সিচুয়েশনে এয়ারপোর্টে একা থাকা ব্যাপারটা পানিশমেন্টের মত একটা ব্যাপার হইয়া গেল। এমনি দশ ঘণ্টার, জার্নি, আম্রিকার সময় অনুযায়ী যেইটা ঘুমের সময় ছিল, এক সেকেন্ডের জন্য ঘুম হয় নাই তার উপ্রে এইখানে এখন দশ ঘণ্টা এই অবস্থায় থাকাটা বেশ কঠিন। দেখলাম ফুনে চার্জও শেষ হইয়া যাইতেছে।একটা প্লাগ খুইজা চার্জ দিতে যাইয়া দেখি টার্কিশদের ইলেকট্রিক চার্জের প্লাগ আলাদা। এই প্যারার মদ্যে আবার আরেক প্যারা! অনেক ঘুরাঘুরি কইরা লাকিলি একটা প্লাগ পাইলাম, যেইখানে ইউএসবি কেবলের চারজার পাইলাম। তারপর ফোন চার্জ দিয়া এয়ারপোর্টের লোকের সার্কাস দেখা শুরু করলাম। মানে নিজেরে যতটা ডিস্ট্রাক্ট করা যায় আরকি।

পাচ-ছয় ঘণ্টা পরে দেখলাম, নিউইয়র্কের এক নাইস ফ্রেন্ড কাম ছোট ভাই, ইস্তাম্বুলের ছবি পোস্ট করতেছে। ওরে মেসেজ দিলাম, কি অবস্তা? কই ও? ও কয় এয়ারপোর্টে। কথায় কথায় জানলাম আমরা সেইম ফ্লাইটে ঢাকা যাইতেছি। আমি তো কিছুটা হাল্কা ফিল করলাম ব্যাপারটা শুইনাই। এটলিস্ট আমার আর একা থাকা লাগবে না এইখানে।

আমি আসার সময় কেয়ারফুলি ফেইসবুকে চেকিন অথবা বোর্ডিং পাসের ছবি ফেইসবুকে দেই নাই ইচ্ছা কইরা। দিলেই পুলাপাইনে পাবলিকলি লজ্জা দেওয়া শুরু করবে। মজা লইতে লইতে কইবে ভাই কি অবস্তা? কাউরে বইলাও বুঝানো যাবে না যে আমি বিয়া করতে যাইতেছি না। ডিনাই করার মানে ওদের বিশ্বাসটা খালি বেশি গাড় হবে।

যাইহোক, একটু পরে ওর সাথে দেখা করলাম। আড্ডা দিলাম কিছুক্ষণ। তাও সময় যায় না! এইদিক গেলাম সেইদিক গেলাম, বাথরুম গেলাম, চোখেমুখে পানি দিলাম, জুতার মোজা চেঞ্জ করলাম, আবার কফি খাইলাম, এইটা সেইটা কিনলাম তাও সময় শেষ হয় না। কিছু টার্কিশ মিষ্টান্ন কিনলাম বাড়ীর জন্য। সুন্দরির জন্য চকলেট কিনার প্লান থাকলেও আর কিনলাম না। হোয়াটস দ্যা পয়েন্ট!

এরমধ্যে আমদের দুইজনেরই চ্রম ক্ষুধা লাগছে। দুইজন মিলে এইদিক সেইদিক দেইখা বার্গার কিংএ যাইয়া বার্গার খামু মনে করলাম। আমি মনে হয় লইলাম ডাবল না ট্রিপল হপার আর ফ্রাইস, ও লইল আরেকটা। আমি তো ফাইনালি মনে মনে এক্সাইটেড! সুন্দরির রাগটা বার্গারের উপ্রে দিয়া ঝাড়মু, ফাইনালি! বার্গার আইল, খুইলা দেইখাই আমার মুখটা শুকাইয়া আমসির মত হইয়া গেল। এইটা কুনো বার্গার হইল? আমাদের সবগুলা বার্গারই বার্গার নামের কলঙ্ক। বার্গারের মিট হবে জুসি, একদিকে কামড় দিমু, আর আরেকদিক থেইকা চুইয়া চুইয়া জুস পড়বে। আর এইগুলা বার্গারের মিট মনে হইতেছে ব্রেডের ভিত্রে মিটের শুটকি! আর কুনো উপায় না পাইয়া ওইগুলাই ধ্বংস করলাম। ফ্রাইগুলাও ডিসেপইন্টিং ছিল। বাধ্য হইয়া ওইগুলারেও ধ্বংস কইরা দিলাম অনিচ্ছাসত্ত্বে। আমি >৯৫% এর বেশি নিশ্চিত, আমি যে এত স্ট্রেসের ভিতর ছিলাম এইটা পোলাডা টের পায় নাই!

এরপর কিছুক্ষণ পরে ফ্লাইটে উইঠা ইভেন্টলেসভাবেই ঢাকায় নাইমা গেলাম। লাকিলি ফ্লাইট কিছুক্ষণ আর্লি আসছিল, ইমিগ্রেশন তাড়াতাড়ি পার হইয়া গেছিলাম। লাগেজ পাইতে বেশি দেরিও হয় নাই এইবার। তাড়াতাড়ি একটা সিম তুইলা স্যামরে বাই দিয়া ডমেস্টিক ট্রমিনালের দিকে দৌড় দিলাম।

এর মধ্যে এয়ারপোর্টের ওয়াইফাইএ কানেক্ট হওয়া মাত্র সুন্দরির মেসেজ পাইলাম “Kothai akhn apni??”। মেসেজটা দেইখা কিছুটা ভালো লাগলো। সুন্দরিরে কইলাম যে, কিছুক্ষণ আগে নামছি, তারে ফুন দেশের টেম্পোরারি নাম্বারটা দিয়া কইলাম পরে ফুন দিমু। আসলে আমার কথা বলার মত ফিজিক্যাল/মেন্টাল ক্যাপাসিটি কোনটাই ছিল না।

আমি মাত্র আসলাম আম্রিকা থাইকা, আমারে ওরা আবারও ডমেস্টিক সিকিউরিটির ভিত্রে দিয়া পাঠাইল। ভিত্রে যাইয়া চোখেমুখে ঠাণ্ডা পানি দিয়া একটা আরাম কইরা বসলাম। দেখতেছি আমার প্রায় ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট আছে আরও ফ্লাইটের। বেশ সিক ফিল করতেছিলাম। সো ফার ৩০ ঘণ্টা পার হইছে আম্রিকা ছাড়ার, কোন ঘুম নাই, তার উপ্রে এই লেভেলের মেন্টাল প্রেশার! আমি লিটারালি টইলা টইলা হাটতেছিলাম। কি মনে কইরা এয়ারলাইনের কাউন্টারে যাইয়া সুন্দরি আপারে কইলাম আফামনি আমারে চেকিন করায়া বোর্ডিং পাস দিয়া দ্যান। ওইখানের ভদ্রমহিলা কিছুক্ষণ আমার দিকে চায়া থাকলো। তারপর কইলেন সার আপনার ফ্লাইটের তো এখনো ম্যালা দেরী। চেকিনের দেরী আছে। আমি হতাশ হইয়া কইলাম ওহহ… আচ্ছা।

তারপর উনি কইলেন যে আমাদের এখন একটা ফ্লাইট আছে আপনি চাইলে ওইটাতে আপনারে বুক কইরা দিতে পারি। আমি মনে করলাম ভুল শুন্তেছি মনে হয়। এইটা ক্যামনে হয়? উনি আবার জিগাইতে কইলাম দ্যান! ভাবা যায়! বাংলাদেশে আসতেই, সুন্দরির মেসেজ পাইছি, ফ্লাইট আগাইয়া আসতেছে! লক্ষনটাতো ভালো দেক্তেছি!!! তাড়াতাড়ি কইরা যাইয়া পিলেনে উঠলাম। এক ঘণ্টার কম সময়ের মধ্যে সৈয়দপুর চইলা গেলাম। ওইখান থেইকা বাড়ী যাইতে আরও দুই ঘণ্টার ধাক্কা। ততক্ষণে আমার অবস্তা ভয়াবহ! যাইয়া ফ্রেশ হইয়া, কুনমতে খাইয়া দাইয়া ইমিডিয়েটলি শুইয়া পড়ছি। সুন্দরিরে নিয়া চিন্তা করার মত কোন প্রসেসিং ক্যাপাসিটি ব্রেইনের অবশিষ্ট ছিল না।

(চলতে থাকপে...।)
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জুলাই, ২০২০ ভোর ৫:৩৭
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হালহকিকত

লিখেছেন স্প্যানকড, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

ছবি নেট ।

মগজে বাস করে অস্পষ্ট কিছু শব্দ
কুয়াসায় ঢাকা ভোর
মাফলারে চায়ের সদ্য লেগে থাকা লালচে দাগ
দু:খ একদম কাছের
অনেকটা রক্তের সম্পর্কের আত্মীয় ।

প্রেম... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×