somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এন ইডিয়ট ইন ম্যারিজ!!! (তের)

২৮ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
(ডিচক্লেইমারঃ এই সিরিজের পোস্টগুলা শুধু বিনুদনের জন্য! জিন্দা কিম্বা মুর্দা কারুর সাথে কাহিনী মিল্লা গেলে কেউ দায়ী নহে!!!


আগের কাহিনীর পর...
পরেরদিন ঘুম থেইকা উইঠা বাসায় আপডেট দিলাম যে সুন্দরিদের বাসায় নাকি ব্যাপার গড়বড় হইয়া হইয়া গ্যাছে। কইলাম তার মা নাকি পল্টি দিছে। ব্যাপারটারে ডাউনপ্লে করলাম অনেক। কইলাম হইলে হবে না হইলে নাই। চিন্তার কিছু নাই। বিয়া করার জন্য ম্যালা সুন্দরি আছে। দেখলাম বাসায়ও ডিসঅ্যাপইন্টেড। কিন্তু আমার অবস্তা হইয়া গেছিল বেশ নড়বড়ে।

দেশে যাইয়া সুন্দরির সাথে কানেকশন ছিল স্পোরাডিক। মেসেজ, আর ফোনে কথা হইত অল্পস্বল্প। আমি দেশে যাওয়ার আগেই সুন্দরির বাড়ী যাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু কোন মিস্টিরিয়াস কারণে তার যাওয়া পিছাইয়া যাইতেছিল। সুন্দরির ভাষ্য ছিল যে তার আম্মারে কে যেন উলটাপালটা বুঝাইছে। সে ব্যাপারটারে সে দেক্তেছে। সুন্দরি আমারে আগে যেইটা কইছিল, যেইটা হইল তারে বিয়ার ব্যাপারে ফ্যামিলি থেইকা জোরাজুরি করবে না। সে আলটিমেটলি যা বলবে তাই। ফাইনাল ডিসিশন তার। দেশে পৌছানোর পর সুন্দরির সাথে কথা কইয়া মনে হইছিল ব্যাপারটা এখন শেষ হইয়া যায় নাই। দেয়ার ওয়াজ স্টিল সাম হোপ। কিন্তু আমি ওইটারে ২০-২৫% এর উপ্রে যাইতে দেই নাই।

যেহেতু আমার হাতে সময় খুব কম ছিল, ম্যালা কাজ পইড়া ছিল। এই যেমন কাছের রিলেটিভ আর বন্ধুবান্ধবদের সাথে দেখা করা। এর মধ্যে কিছু রিলেটিভ ভিজিট করা বেশ জরুরি ছিল। দুই তিন দিনের মধ্যেই ওই কাজটা অলমোস্ট সাইরা ফালাইলাম। এর মধ্যে, ঘটক সাহেব আমারে আরও সুন্দরি দেখানর জন্য উইঠা পইড়া লাগছে। আমার তো সুন্দরি দেখার মত কুনো মুড নাই। কিন্তু যেহেতু, এই সুন্দরির বাসায় গেইম চলতেছে, আমার কন্টিনজেন্ট প্লান গুলা তো একটিভেট করাই লাগবে। সো আমরা (আমি আর আমার ছোটভাই) ওই ঘটকরে একদিন সকালের দিকে কইলাম যে, সবকিছু ঠিক ঠাক চাইলে আমরা উনার সাজেস্টেড সুন্দরিরে দেইখা যাইতে পারি।

এই সুন্দরি আলাদা এক সুন্দরি ছিল, আমার নানার বাসার এলাকায় অনেকটা। এইখানে আরেকটা ব্যাপার কাজ করছে ওইটা হইল, কিউরিওসিটি, আমি তখনো পর্যন্ত, কারো বাসায় যাইয়া বিয়া করার জন্য সুন্দরি দেখতে যাই নাই।নিজের জন্যও না অন্য কার জন্যও না। ব্যাপারটা দেখা লাগবে না? ক্যামনে কাজ করে। জানার দরকার আছে না?

যাইহোক, দুপুরের দিকে আমরা দেখা করলাম ঘটক সাহেবের সাথে। যাইয়া শুনি এই নতুন সুন্দরির বাসা নাকি আগের সুন্দরির বাসার এলাকাতেই। ব্যাপারটা হইল ম্যালা দিন এই এলাকায় আসি না, কোন এলাকাটা কোনটার কাছে ব্যাপারটা ভুইলা গেছি। আমি মনে করছিলাম চুপচাপ নতুন সুন্দরিরে দেইখা এক্সপেরিয়েন্স লইয়া চইলা যামু। কিন্তু এই ঘটক বান** আর এক লোকরে লইয়া আসছে। এলাকায় পুরা ঢোল দিতাছে!

পুরাতন সুন্দরি আমারে আগেই কইছে যে এই ব্যাটাই(নতুন লোকটা) নাকি তার মায়েরে উল্টাপাল্টা বুঝাইছে। এই ব্যাটারে দেইখাই তো আমার চান্দি গরম হইয়া গেলাম। কিন্তু, কিচ্ছু কইলাম না, কারন দেখলাম এই স্লার পুৎ আমারে এসেস করতে আসছে। একটু ব্যাপারটা তলাইয়া চিন্তা করতে যাইয়া মনে হইল যে ঘটক, এই স্লার পুৎ সহ কয়েকজন মিলে আমার জন্য একটা নাইস ট্র্যাপ সেট করছে। আমারে আরেক সুন্দরি দেখাইতে চায় তাও আবার পুরান সুন্দরির বাড়ির এলাকায়! তার মধ্যে আবার এই লোকরে নিয়া আসছে যে কিনা সুন্দরির মায়ের কানে কানপড়া দিতাছে! নতুন সুন্দরি দেখার আগেই একটা ব্যাড ফিলিং আইসা পড়ল।

কিন্তু করার কিছু নাই, নাচতে যাইয়া ঘোমটা দেওয়ার কোন দরকার নাই। ব্যাপারটারে কল-অফ করতে পারতাম, কিন্তু তাইলে আমার বিয়া করার জন্য সুন্দরি দেখার অভিজ্ঞতাটা কয়েক বছর পিছাইয়া যাইতে পারে। সুতরাং ঘটক, আরেক মহিলা ঘটক, সহ সুন্দরিরে দেকতে গেলাম। ওই লোক যায় নাই। যাইয়া দেখি শিট ম্যান!!! এই সুন্দরির বাড়ী আর পুরাতন সুন্দরির বাড়ী আধা কিলোমিটারের মদ্যে!!!! ব্যাপারটা কেমন হইয়া গেল না? এই এলাকায় আমি আসছিলাম অনেক ছোট থাকতে (২০ বছর আগে টাইপ)। এলাকার নামগুলা কিছুটা মনে আছে বাট এত কাছাকাছি যে ব্যাপারটা বুইঝা উঠতে পারি নাই। আমি জাস্ট দেখতে চাইছিলাম যে সুন্দরি দেখতে যাওয়ার ব্যাপারটা আসলে কেমন, পুরাতন সুন্দরি আইসা ফাইনাল ডিসিশন দেওয়ার আগে। আমি স্টিল কিছুটা হোপফুল ছিলাম তারে নিয়া।

যাইহোক, এই নতুন সুন্দরির বাসায় যাইয়া দেক্লাম আমরা একটু আগে চইলা গেছি ওই বাসায়। লোকজন প্রিপারড নাহ। উনারা আমাদের জন্য স্টিল রেডি হইতেছে। যাইয়া বসলাম, ভিত্রে। গল্প শুনলাম ম্যালা ভদ্রলোকের (সুন্দরির আব্বাজান) কাছ থেইকা। ভদ্রলোকরে ভালই মনে হইল। কিছুক্ষন দেরি কইরা মধ্যেই সুন্দরিরে লইয়া আসা হইল, এক নাইস ভদ্রমহিলা সাথে ছিলেন সুন্দরির সাথে। সুন্দরি ডিসেন্ট ছিল, দিনাজপুর সরকারি কলেজে পড়ত। পড়া শোনা শেষ হয় নাই তখনো। দেখলাম হবে নাহ হবে না মনে হয়। পড়াশুনা শেষ না হইলে বিয়া করা যাবে না।

সুন্দরিরে আর কি প্রশ্ন করতাম, আর কিইবা দেক্তাম? খালি এইটা মনে হইল যে সুন্দরি অনেক প্রেশারে আছে। প্রেশারে থাকার ব্যাপারটা নরমাল মনে হইল আমার কাছে। কে না কে দেকতে আসছে, তার সামনে সুন্দরিরে সাজুগুজু কইরা প্রেজেন্ট করা, পান থেইকা চুন খসলেই ছেলেপক্ষ আবার উল্টাপাল্টা কথা বলবে। টাফ শিট ম্যান! আমি নিজেও নার্ভাস ছিলাম কিছুটা। পটেনশিয়াল পাত্র বইল কথা।

মেয়েটা সুন্দর কইরা হিজাব পইড়া আসছিল। সাথের ওই মহিলা কইল, যে মেয়ে তো হিজাব পইড়া আছে চুল দেখবেন? খুইলা দেখাই? আমি কইলাম নাহ, লাগবে না। এইটা কুনো কথা হইল? চুল দেইখা আমি কি করতাম? আর চুলের কীইবা দেখতাম। কিন্তু ওই মহিলা ধনুক ভাঙ্গা পণ করছে যে আমাদেরকে সুন্দরির চুল দেখাবেই দেখাবে। সুন্দরির হিজাব ধইরা টানাটানি শুরু কইরা দিল ওইখানেই। আমার বেশ কড়া কইরাই মানা করা লাগছিল তারপর, তারপরেই উনি শান্ত হইছিলেন। তারপর নাস্তা কইরা, চা-টা খাইয়া, আমার ফোন নাম্বারটা দিয়া তাড়াতাড়ি কইরা ভাগলাম ওইখান থেইকা।

বাইর হইয়া খুব তাড়াতাড়িই আমার ছোট ভাই আমারে কইল এই সুন্দরি চলবে নাহ! কিছু কারণও দিল। শুইনা আমি হাফ ছাইড়া বাঁচলাম। আমারে আর না করা লাগবে না। আসলে এই সুন্দরির কুনো চান্সই ছিল না। মাই হেড ওয়াজ স্টিল রিভলভিং এরাউন্ড ওল্ড সুন্দরি! কিন্তু ওইটা তো কইতে পারি না। ঘটকদেরকে কইলাম খুব তাড়াতাড়ি জানামু রেজাল্ট।

ঐখান থেইকা বাইর হইয়া ঘটকরে আচ্ছা কইরা চাইপা ধরলাম, ধইরা কইলাম পুরাণ সুন্দরির কি অবস্তা? কয় সব ঠিকঠাক। সুন্দরির আব্বা নাকি তারে কইছে, সুন্দরি যা বলবে তাই। সুন্দরি আসলেই ব্যাপার আগাবে, আমার কাছে এইটার বাইরে নতুন কুনো আপডেট নাই। এরাম কইল। কইলাম আপনি সুন্দরির বাপরে কল দিয়া আরেকটা আপডেট লন। এক্ষনি! এই লোক আমাদের সামনেই ভদ্রলোকরে কল দিয়া কইল যে আমরা আপডেট চাইতেছি।

সুন্দরির বাপ, ভদ্রলোক এই কথা শুইনাই ফোন কাইটা দিছে। ঘটক আমাদেরকে কইল উনি ব্যাস্ত আছে, পরে জানাবে। আমি মনে মনে কইতেছি। হুম্মম!!! এই কথা। কিন্তু ব্যাপারটারে পজিটিভলি নিলাম, কারণ ভদ্রলোক আসলেই ব্যাস্ত মানুষ, আসলেই ব্যাস্ত থাকতে পারে। তাছাড়া সুন্দরি তো বলছে যে সে ব্যাপারটা দেখতেছে। কিছুটা বিশ্বাস লোকজনের উপ্রে রাখা দরকার।আমি কইলাম আমারে ভদ্রলোকের নম্বর দেন আমি নিজে কথা কমু। চিন্তা করলাম যদি কখনো কখনো আমার নিজের ব্যাপারটা এস্কেলেট করা লাগে তাইলে যেন অপশনটা খোলা থাকে। কার কাছে নম্বর চাইতে যামু?

ওইদিন রাতে খাইয়া দাইয়া, সবাই বাড়িতে গল্পগুজব করতেছি। এই সময় একটা আননোন নম্বর থেইকা ফোন আসল, দিয়া কইল আমার নাম বিপ্লব কিনা? আমরা আজকে সুন্দরি দেখতে গেছিলাম কিনা? আমি কইলাম হ্যা। মনে করলাম যে নতুন সুন্দরি মনে হয়। আমি আমার ফোন নম্বরটা দিয়া আসছিলাম যাতে সুন্দরির কোন প্রশ্ন থাকলে আমার কাছ থেইকা সরাসরি জানতে পারে। আম্রিকায় থাকি, একেকজন একেক কথা বলবে, সুন্দরি কুন্টা বিশ্বাস করবে আর কুন্টা করবে না। অনেকে মনে করে এইখানে আমরা খাই, টাকার বাগান থেইকা টাকা কুড়াইয়া আনি, নীল ছবির নায়কদের মত সাদা সুন্দরিদের লইয়া ফুর্তি করি আর ঘুমাই। সিরিয়াসলি আমার অনেক ফ্রেন্ডদেরকে আমি বিশ্বাস করাইতে পারি নাই যে ব্যাপারটা সেইরকম না। আর গুজবের ডালপালা ছড়াইতে সময় লাগে না।

যাইহোক, ফুন ধইরা আমি কইলাম আচ্ছা বলেন, ওইদিক থেইকা কইল আমি সুন্দরির বড় ভইন! আমি কইলাম অ আচ্ছা। সেলাম। ভালো আছেন? কি কইভেন কন? উনি কইলেন যে আপনারা তো আজকে আমার ভইনরে দেকতে আসছিলেন, তো পছন্দ হইছে? রেজাল্ট দ্যান। আমি কইলাম যে আমরা বাসায় ডিসকাস কইরা জানামু খুব তাড়াতাড়ি। উনি তখন কড়া ভাষায় আম্রে কইলেন আপনারা মেয়ে দেখে গ্যাছেন এইটা জানেন না যা আপনাদের পছন্দ হইছে কিনা? শুইনা তো আমার মেজাজ বিলা হইয়া গেল। আমারে কড়া কথা খুব কম লোকই বলে। আর এই মহিলা কিনা ঝাড়ি লইতেছে বিনা কারণে!!!

প্রথম ব্যাপার হইল, আমরা যে আগামু না এইটা আমার কইতে বাধে। তাড়াতাড়ি না কইরা দিলে সুন্দরিদের ইগো হার্ট হবে। সময় নিয়া কইলে ইমপ্যাক্টটা ততটা খারাপ হবে না। আর একবার না কইয়া দিলে ওইখানে ফেরত যাবার রাস্তাটা মুটামুটি ক্লোজ হইয়া যায়।

ঝাড়ি খাইয়া আমি পুরা বেত্তমিজ মোডে চইলা গেলাম। আমি তখন স্টোন-ওয়ালিং শুরু করলাম। উনি তিন চার মিনিটের মধ্যে আমারে ঘুরাইয়া ফিরাইয়া কড়াভাবে সেইম প্রশ্ন করলেন কমপক্ষে পাঁচবার। আমি উনারে সেইম বয়লারপ্লেট এন্সার দিলাম, “ডিসিশন আমার একার না, আমরা বাসায় ডিসকাশ কইরা এন্সার দিমু খুব তাড়াতাড়ি”। উনার ভালো লাগে লাগে নাই। উনি খেপে যাইতে কইলাম, ওকে ২ দিনের মধ্যে এন্সার পাইবেন। পরের দিন ঘটকরে জানাইয়া দিলাম যে হবে না। কোন স্পেসিফিক কারণ নাই, “আমার মন টানতেছে না”। আমার পজিটিভ এন্সার দিলেও মনে হয় না ব্যাপারটা আগাইত, সুন্দরির বড় ভইনরে যে খ্যাপাইছিলাম, উনি নিজেই ব্যাপারটা ব্লক কইরা দিত। উনি ডেফিনিটলি মনে করছে যে ছেলেটা বেয়াদব আছে।

এন্ড অফ সুন্দরি দেখার ফার্স্ট এক্সপেরিয়েন্স।

(চলতে থাকপে...।)
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:২১
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×