somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এন ইডিয়ট ইন ম্যারিজ!!! (চৌদ্দ)

১৫ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
(ডিচক্লেইমারঃ এই সিরিজের পোস্টগুলা শুধু বিনুদনের জন্য! জিন্দা কিম্বা মুর্দা কারুর সাথে কাহিনী মিল্লা গেলে কেউ দায়ী নহে!!!


আগের কাহিনীর পর...
ব্যাক টু আগের সুন্দরি। এরপর দুই একদিন চইলা গেল, সুন্দরির সাথে স্পোরাডিক কন্ট্যাক্ট হইতে থাকল। মেসেজ আদান প্রদান হইল দিনে দুই একবার। কথা হইল দুই একবার, দুইএক মিনিট কইরা। সুন্দরি আমারে কোন পজিটিভ কিছু শুনাইতে পারল না। সিচুয়েশন আগের মতই থাকল। তার উপর দেখলাম আমার কল মাঝে মাঝে মিস করা শুরু করলো। পরে যখন কথা হইত তখন কল যে ধরে নাই ওইটার কথাই তুলত না। টেক্সট কইরাও কিছু জানাইত না। এর মধ্যে সুন্দরি ঢাকা থেইকা তাদের বাসায় আইসা পড়ছে।

যাই হোক ব্যাপারটা আমি বুঝি যে, লক্ষণ সুবিধার না। কিন্তু বেনিফিট অফ ডাউট দিলাম, সুন্দরি বাসায় আছে মাঝে মাঝে ফোনের কাছে নাও থাকতে পারে। ব্যাস্ত থাকতে পারে। যাই হোক এরপর নতুন স্ট্রাটেজি নিলাম, এপয়েন্মেন্ট করা শুরু করলাম। আগে থেকেই বইলা রাখতাম যে এটার সময় কল দিমু। যাতে আর ফোন না তুলার কোন এক্সকিউজ থাকে না।

এরমধ্যে অল্টারনেট সোর্স থেইকা খবর পাইলাম যে সুন্দরির আম্মা নাকি আমার কথা শুনতেই পারে না। উনি কোনমতেই মেয়েরে বিদেশে পাঠাবেন না। এরাম শুইনা তো মেজাজ বিলা হইয়া গেল। একদিন সুন্দরির সাথে শিডিউল করলাম যে সন্ধ্যাবেলা কল দিব। সন্ধ্যায় কলও দিলাম কয়েকবার। আমি ম্যাক্সিমাম কাউরে কল দেই ২ বার, সুন্দরিরে মনে হয় চার-পাচ বার কল দিছিলাম ওইদিন। সুন্দরি ফোন পিকাপ করে নাই। নতুন ইনফরমেশন আর সুন্দরির আন-রিস্পন্সিভনেস দেইখা বাধ্য হইয়া এসিউম করলাম যে হওয় সুন্দরি মাইন্ড চেইঞ্জ করছে অথবা ইটস আউট অফ হার কন্ট্রোল। আমার ব্রেইন সাডেনলি চান্সরে নামাইয়া ৫% কইরা দিল। চিন্তা করলাম সুন্দরি যদি রিস্পন্ড কইরা, নতুন কোন ইনফরমেশন এড করে তাইলে চান্স বাড়বে নাইলে চান্স আস্তে আস্তে কইমা শূন্য হইয়া যাবে।

ওইদিন রাইত গেল পরেরদিন দুপুর গেল সুন্দরির সাইড থেইকা কোন কমিউনিকেশন নাই। আমি দেখলাম চান্স ৫% এঁর নিচে চইলা গ্যাছে। এই মোমেন্টে মনে হইল, আই নিডেড টু কাট মাই লসেস এন্ড মুভ অন। এখন আমার কাজ হইল রিয়ালিস্টিক স্টেপ নেওয়া। আমার পক্ষে কোন সুন্দরির জন্য র‍্যাডিক্যাল কোন কিছু করা সম্ভব না, আমার বাপের মান সম্মানের একটা ব্যাপার আছে। আমারটা না হয় বাদই দিলাম। সুন্দরিরে গুণ্ডা স্টাইলে কিডন্যাপ কইরা/ভাগাইয়া লইয়া বিয়া করা আমার পক্ষে সম্ভব নাহ।

কিন্তু চিন্তা কইরা দেখলাম সুন্দরির আন্রিস্পন্সিভনেসের উপর বেইস কইরা সুন্দরির কেইস ক্লোজ করা আন-ওয়াইজ একটা ব্যাপার হভে। সুন্দরি পরে আইসা কইতে পারে এইটা কেন করেন নাই, ওইটা কেন করেন নাই, আমি তো গোসস্যা করছিলাম। এইডাও বুঝেন নাই? মাইয়াপাইনদের কুন ঠিক নাই। গুজব আছে, উপরআলারও নাকি কষ্ট হয় মাইয়াপাইনের মন বুঝতে। আমার সামনে একটা রাস্তা খোলা ছিল যেইটা আমার ডিগনিটি প্রিজারভ কইরা এই কেসটা ক্লোজ করার এনাফ কজ দিবে। সেইটা হইল সুন্দরির বাপের সাথে সরাসরি কথা বলা। অনলি হি ক্যান গিভ মি এ কনক্রিট এন্সার।

বিয়া সাদির ব্যাপারে এক পক্ষ যখন এরাম আন্রিস্পন্সিভ হয়, তার মানে ইউজুয়ালি ব্যাপার আগাবে না। অনেক চিন্তা ভাবনা কইরা, মান-ইজ্জতের বালিচাপা দিয়া, একদিন দুপুরে সুন্দরির বাপরে কল দিলাম, পরিচয় দিয়া কইলাম যে, আমি অমুক, তমুকের ছেলে, আমার সাথে আপনার মাইয়ার বিয়ার কথাবার্তা চলতেছে, বাট আমি কনফ্লিক্টিং মেসেজ পাইতেছি, ব্যাপারটা ক্লিয়ার হবার জন্য আপনারে সরাসরি ফোন দিলাম। আপনি যদি কাইন্ডলি ব্যাপারটার উপ্রে আলোকপাত করতেন তাইলে অনেক ভালো হইত। ভদ্রলোক আমারে বলল, “আমার বাসায় আলাপ করা লাগবে, আমি বাসায় আলাপ কইরা আপনারে আজকে সন্ধ্যাবেলা ফোন দিমু (স্মার্ট মুভ! পুরা আমার ইস্টাইল!)। আপনার ফোন দেওয়া লাগবে না, আমি নিজেই ফোন দিমু।” আমি কইলাম ওকে। ওই কথাই থাকলো। একটা ব্যাপার হইল, আমি ভয়ে ভয়ে ছিলাম যে, ভদ্রলোক আমারে ঝাড়ি-টাড়ি মারে কিনা, কিন্তু নাহ উনি আমার সাথে বেশ নাইসলি কথা বলছেন। কিন্তু উনি যে ইনসিস্ট করছিলেন যে উনিই আমারে কল দিবেন, আমার কল দেওয়া লাগবে না ব্যাপারটা আমারে কিছুটা অবাক করছিল।

তারপর থেইকা আমার করার মত কোন কাজ করার ছিল না অপেক্ষা করা ছাড়া। ওইদিন সন্ধ্যা হইল, আস্তে আস্তে সন্ধ্যা গড়াইয়া গড়াইয়া রাত হইল, কলের কোন খোঁজখবর নাই! আস্তে আস্তে আমি আশা ছাইড়া দিলাম কলের। দেখলাম আমার কল দেওয়ার কোন উপায়ও নাই। ভদ্রলোক আমারে স্পেসিফিকলি বইলা দিছে যাতে আমি কল না দেই, উনি নিজেই কল দিবেন। সুন্দরির, ঘোস্টিং রে আমি ইজনোর করছি, কিন্তু এই ভদ্রলোকের আন্রিস্পন্সিভনেসের আমার রেস্পেক্ট না কইরা উপায় নাই। গারজিয়ান লেভেলের কথাবার্তা বইলা ব্যাপার। তারপর এগার-বারটার দিকে ঘুমাইলাম। ব্যাপারটা বেশ খারাপ লাগছে আবার একই সাথে অনেকটা রিলিফও দিছে। এট লিস্ট আমি জানতাম যে ইটস ডান। অনিশ্চয়তার মধ্যে আর থাকা লাগে নাই।

পরেরদিন মুভ করলাম কেইস ক্লোজ করার জন্য। সুন্দরিরে একটা বিদায়ী মানপত্র কম্পোজ করলাম কিছুক্ষণ সময় ব্যয় কইরা। দেখলাম সুন্দরিরে এই টাইপের মানপত্র লিখার কাজটা বেশ কঠিন। এই জন্য মনে হয় অনেকে ব্যাপারটাকে এভইড করে। ঘোস্ট মোড চইলা যায়। বাট আমার জন্য ব্যাপারটারে ফরমালি এন্ড করা জরুরি ছিল। আই নিডেড ইট টু মভ অন। যাই হোক সুন্দরিরে দুপুরের দিকে মেসেজ দিলাম, “You know I have done everything reasonably possible, given you every benefit of doubt to make things work. If I don’t hear a positive decision from you by 10:00 PM tonight, I will forever close my doors for you. If that happens I wish you good luck!!!”। সবগুলা কমিউনিকেশন চ্যানেলে মেসেজটা একযোগে রিলে করছি একযোগে, যাতে কইতে না পারে ম্যাসেজ দেখি নাই।

যদিও ব্যাপারটা বালিতে দাগ টানার মত একটা ব্যাপার ছিল, কিন্তু এইটা একটা ফর্মালিটির মত আমার জন্য। এই যেমন হুজুর বিয়া পড়াইয়া দিলেই কিন্তু বিয়া হইয়া যায়, কিন্তু ম্যারিজ সার্টিফিকেটটা কিন্তু ঠিকি লাগে। আমি সুন্দরির কাছ থেইকা কোন এন্সার এক্সপেক্ট করতেছিলাম না, আমি জাস্ট সুন্দরিরে ফরমালি নোটিশ দিছিলাম। সুন্দরিরে আমি ম্যালাবার বলছি, যে আমি যদি কোন হুমকি দেই সেই হুমকিটা এক্সিকিউট করা একটা মাস্ট ডু হইয়া যায় আমার জন্য। কেউ যদি ফাকা হুমকি দ্যায় তার হুমকি তেমন একটা কাজে আসে না। বিকজ সবাই জানে এই থ্রেটটা এম্পটি। আর এতদিন আমার সাথে কথা বইলা আমার সম্পর্কে এনাফ জানছিল সে, সি নিউ দ্যাট আই ওয়াজ নট ব্লাফিং। তাছাড়া ব্যাপারটা এন্ড করার মোরাল রিস্পন্সিবিলিটি সুন্দরির ঘাড়ে চাপাইয়া দেওয়াও একটা উদ্দেশ্য ছিল। পরে যেন কোনদিন আমারে ব্লেইম দিতে না পারে।

ওইদিন রাত দশটার পর আমি ম্যালা হাল্কা ফিল করতেছিলাম। ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্ট থেইকা শুরু কইরা ওইদিন রাত দশটা পর্যন্ত সময়টা হেলিস সময় গেছে আমার। পুরা সময়টা আমি বাইরে বাইরে যথেষ্ট কাম এন্ড কোয়াইট ছিলাম কিন্তু ভিত্রে ভিত্রে টর্নেডো বইছে। হার্ড টু এক্সপ্লেইন। স্যাড মোডে থাকতে পারি নাই। দেশে যাই রিলাক্স করার জন্য আর এইবার যাইয়া আমার টাইমের একটা মেজর অংশ এই সুন্দরির জন্য ঘোলাটে হইয়া ছিল। মজার ব্যাপার হইল এই সবগুলা ইভেন্ট আমি দেশে আসার মাত্র সাত দিনেরও কম সময়ের মধ্যে হইছে।

এরপর আস্তে আস্তে সুন্দরির স্ট্রেস কইমা যাইতে শুরু হইল। ট্রেস এমাউন্টের স্যাডনেস ছিন না এইটা বলাটা ঠিক হবে না। কিন্তু তখন আমি আমার চিরচেনা রিয়ালিস্ট মোডে চইলা আসা শুরু করছি! ব্রেইন ক্লিয়ারলি কাজ করা শুরু করছে। ক্যাল্কুলেট কইরা দেখলাম যে এইবার যে কয়েকজন সুন্দরি দেইখা যাইতে চাইছিলাম ওইটা আর হইতেছে না। সুন্দরি দেকতে যাওয়ার আগে ম্যালাগুলা গ্রাউন্ড ওয়ারক করা লাগে দেখলাম। যেইগুলার একটাও করা হয়ে উঠে নাই।

এইটা ঠিক যে সুন্দরির সাথে আমার প্রেমের সম্পর্ক ছিল না, কিন্তু ফ্রেন্ডশিপও ছিল না। এই রিলেশনটাকে কিভাবে এক্সপ্লেইন করব সেই টার্মও খুইজা পাইতেছি না। দুইজনই গ্রাউন্ড রুলগুলা ভালমত বুঝতাম। এরেঞ্জমেন্টের রেড লাইন কোথায় ছিল দুইজনই ঠিকঠাকমত জানতাম। দুইজনই বুঝতাম যে যে কেউ চাইলেই যেকোনো সময় ব্যাক-আউট করতে পারে। সাইকোলজিক্যাল আন্ডারস্ট্যান্ডিং টাও ছিল চমৎকার। কিন্তু কিছু চুলের আনফোরসিন অবস্ট্যাকলের জন্য ব্যাপারটা আগায় নাই।

আমার ম্যালা ফ্রেন্ড ব্যাপারটা শুইনা ভেটো দিছে। অনেকে কইছে ম্যালা লটর-পটরে জড়িত ছিল। কিন্তু কেউ সলিড/একশনেবল কোন প্রুফ দিতে পারে নাই। সলিড কোন প্রুফ ছাড়া আমি এই ব্যাপারগুলা বিশ্বাস কম করি। মাইয়াপাইন সম্পর্কে গুজব এমনিতেই অনেক বেশি ছড়ায়। তাছাড়া এই ব্যাপারগুলায় আমার বার বেশ হাই সেট আপ করা ছিল। সুন্দরির প্রভা টাইপের কোন জিনিস না থাকলে আমার জন্য ব্যাপারগুলা ইস্যু হইত না। আমার দরকার ছিল একটা মেয়ে যার মাথায় ভালো কিছু আছে। আমার মনে হইছিল এই সুন্দরির এই ব্যাপারটা ছিল। আরও অনেক কিছু নিয়া অনেকে অনেক কিছু বলছিল। বাট কোনটাই আমার মোরাল কম্পাসের রেডিয়াসের বাইরে ছিল না। ফ্ল-লেস বইলা কোন জিনিস দুনিয়াতে নাই।

কোন এক গিয়ানি লোক নাকি বলছিল, “There are three sides to every story: your side, my side, and the truth. And no one is lying. Memories shared serve each differently.”। এইখানে আমি আমার ভার্সন দিছি, সুন্দরির ভার্সন আরেকটা থাকবে আর ট্রুথ আরেকটা হবে। দ্যাট বিয়িং সেইড, আমি একাই ইনভল্ভড ছিলাম না, সুন্দরিও ইনভল্ভড ছিল। সুন্দরিও ইমোশনালি জড়াইছে। সুন্দরিও সাফার করছে। তার ডিসিশনটা ডেফিনিটলি ইজি ছিল না। কিছুদিন কথা বলার সুবাদে সুন্দরির থট-প্রসেস সম্পর্কে আমার কিছুটা হইলেও আইডিয়া হইছে। আমার বিশ্বাস সুন্দরিরে ফ্যামিলির উইশ দেখতে যাইয়া নিজের মনের ব্যাপারটা বালিচাপা দেওয়া লাগছে (শুরুর দিকে সুন্দরির ফ্যামিলি রাজি ছিল, না হইলে শুরুই হইত না। সামথিং চেইঞ্জড)। দ্যাট বিয়িং সেইড, আমাদের সবসময় একটা চয়েস থাকে। এমনকি কেউ মাথায় বন্ধুক ধইরা থাকলেও আমরা বন্ধুকধারিরে রিফিউজ করতে পারি। সুন্দরি মেইড এ চয়েস। আমি সুন্দরিরে বলছিলাম যে কোন দিন যদি সে না বলতে চায়, আমি তার ডিসিশনকে রেস্পেক্ট করবো। জোরাজুরি করবো না। এন্ড আই ডিড দ্যাট, একটা বাউন্ডারির মধ্যে থাইকা। ব্যাপারটা ইজি ছিল না। বাট ইট হ্যাড টু বি ডান।

লাইফ কারো জন্য বইসা থাকে না। এখন ব্যাপারটা টাফ মনে হইলেও, আমি প্রেডিক্ট করতেছি যে আজকে থেকে ১০ বছর পরে যদি আমার কখনো সুন্দরির কথা মনে হয় আমি লজ্জায় পিচিক কইরা হাইসা দিব। মনে হবে এত চাইল্ডিশ ছিলাম ক্যামনে! তখন আমার পুলাপাইন হবে, আমি তাদেরকে হয়তো লেইকে ফিশিং করতে নিয়া যাবো আর বউ চিল্লাচিল্লি করবে, টিফিনবাটি থেইকা খাবার বাইর কইরা বলবে অনেক হইছে, খাবার ঠাণ্ডা হইয়া যাইতেছে, এখন খাইয়া ফালাও! সুন্দরিও খুব তাড়াতাড়ি বিয়া করবে, নাইস একটা ফ্যামিলি হবে, কিউট কিউট পুলাপাইন হবে, এন্ড শি উইল বি হ্যাপি ইন হার ঔন ওয়ে। টু বি অনেস্ট, আই প্রে ফর হার টু বি হ্যাপি। কখনো আমার কথা মনে হইলে নিজেই নিজের মাথায় আস্তে কইরা টোক্কা দিয়া কইবে, “এত চাইল্ডিশ ছিলাম ক্যামনে!”

*** এই সুন্দরির স্টোরি এইখানে শেষ।

(চলতে থাকপে...।)
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৪৪
১১টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পরিণতি - ৩য় পর্ব (একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস)

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮



( পরিণতি ৬১ পর্বে'র একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস ।)

তিন


আচানক ঘুম ভেঙ্গে গেলো ।

চোখ খুলে প্রথমে বুঝতে পারলাম না কোথায় আছি । আবছা আলোয় মশারির বাহিরে চারপাশটা অপরিচিত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইফতার পার্টি মানে খাবারের বিপুল অপচয়

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩



গতকাল সরকারি ছুটির দিন ছিলো।
সারাদিন রাস্তাঘাট মোটামুটি ফাকাই ছিলো। ভাবলাম, আজ আরাম করে মেট্রোরেলে যাতায়াত করা যাবে। হায় কপাল! মেট্রো স্টেশনে গিয়ে দেখি গজব ভীড়! এত ভিড়... ...বাকিটুকু পড়ুন

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×