আমরা প্রত্যেকেই ভোক্তা তাই আমাদের উচিত দিবসটিতে আমাদের অধিকারের কাথা বলা।
১৫ মার্চ ভোক্তা অধিকার দিবস উপলক্ষে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর থেকে দেওয়া বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে ভোক্তার বিভিন্ন অধিকার ও প্রচলিত আইনের কথা তুলে ধরার মাধ্যমে জনগনকে সচেতন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কিন্তুু এ ধরনের সচেতনতা কার্যক্রম সারা বছরই থাকা উচিত।
আমাদের দেশে ভোক্তাদের অধিকার কত বেশি ক্ষুন্ন হয় তার একটা তুলনা মূলক নমুনা আমার অভিজ্ঞতার আলোকে তুলে ধরা হল।
প্রতিশ্রুত পণ্য বা সেবা যাথাযথভাবে বিক্রয় বা সরবরাহ না করা ভোক্তা অধিকারবিরেধী অপারধ।
অথচ প্রায় সময়ই দেখাযায় নিদ্রিস্ট সেবা বা পন্য ক্রয় করতে গেলে তা পাওয়া যায়না। যেমন ব্যংক এর বুথে টাকা থাকেনা। মোবাইলে রিচার্জ করার সময় অতিরীক্ত টাকা দিতে হয়।
আমি বাংলালায়ন মডেম ব্যবহার করি। মাস শেষে অধিকাংশ সময় কার্ড কিনতে গেলে দোকানে কার্ড পাওয়া যায়না। অথচ তারা কার্ড রিচার্জ এর ব্যপারে নিয়মিত বিজ্ঞাপন দিয়ে যাচ্ছে।
মোবাইলে অর্থ আদান প্রদানের নতুন একটি সেবা বিকাশ। ইদানিং বিকাশে টাকা তুলতে বা পাঠাতেও অতিরিক্ত টাকা দিতে হয়। কখনো কখনো এজন্টরা ভাংতি টাকা নেই বলে ফিরিয়ে দেয়।
অথচ এসবের বিরুদ্ধে কখনোই কাউকে কথা বলতে দেখিনা। অর্থাৎ ভোক্তা অধিকার সম্পর্কে খুব কম মানুষেরই ধারনা আছে। যুগে যুগে আমরা লক্ষ করেছি যে অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দলন করতে হয়। ভোক্তা অধিকার প্রতিষ্ঠাও একটি বড় আন্দলনে রূপ নিতে পারে। প্রয়োজন মানুষকে অধিকার সমর্কে সচেতন করা।
এখানেতো অল্পাকিছু উদাহরন তুলে ধরা হল এর বাইরেও। মেয়াদ উত্তির্ন পন্য বিক্রি। ভেজাল মেশানো আরো কত কত অধিকার ক্ষুন্ন হচ্ছে তা আমরা বুঝতেও পারিনা।