আজ পত্রিকাতে এসেছে, ব্রিটিশ রাজপরিবারের বধু কেট মিডলটনের নগ্ন ছবি পত্রিকায় এসেছে। ফরাসি একটি পত্রিকা সেই ছবিটি প্রকাশিত করে দেয়াতে সেখানকার আইনজীবীদের সাথে আলাপ করছে ব্রিটিশ রাজপরিবার। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মামলার কাজ চলছে।
কয়েকদিন আগে হ্যারির জন্মদিনের পোষাকপরা ছবি ব্রিটিশ পত্রিকা সান প্রকাশ করে দেয়। তাতে করে পত্রিকাটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তৎপর হয়ে ওঠে বাকিংহাম প্যালেস।
কারণ তা হবে তাদের ব্যক্তিগত স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ।
দেশের রাজা দুশ্চরিত্র হলে, লাম্পট্যে অভ্যস্ত হলে কিংবা মদ্যপ হয়ে মাতলামি করলে তা প্রকাশ করা যাবে না। কেন যাবে না?
তা কি বাকস্বাধীনতার খিলাফ নয়? নাকি এখনো কিছু রাষ্ট্রে অগণতান্ত্রিক ধারা বিদ্যমান?
মজার বিষয় হলো, তারাই আবার আমাদের গণতন্ত্রের সবক দেয়।
বিপরীতে আমরা দেখতে পাই, ইনোসেন্স অফ মুসলিম সিনেমা নিয়ে ইহুদুসের গার্লফ্রেন্ড হিলারির সাফাই, ইহার বিরুদ্ধে কোন অবস্থান গৃহীত হইবে না!
পরিশেষে মগাচীপের সমর্থন, সাথে খসলিমামার্কা ম্যাতকার, পূর্ণিমার ওপর ঝাপিয়ে পড়ল, হিন্দু মাগীর ইজ্জত গেল!
আমি বুঝিনা এই দেশে কি কোন মেয়ে রেপড হয় না? তাহলে এক পূর্ণিমা নিয়ে তার মাথাব্যাথা কেন? এটি হয় বিচ্ছিন্ন ঘটনা, নয় মগাচীপ গংদের সাজানো ঘটনা। কারণ স্পেসিফিকালি কোন ব্যক্তিবিশেষকে ধর্তব্যের মধ্যে না আনলেও গোটা হিন্দুসমাজের চরিত্র বলতে কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। সেখানে একটি মেয়েকে যদি রেপ করে কাহিনী সাজানো যায়, তা দিয়েই গোটা বাংলাদেশকে অপমান করা সম্ভব। এবং তাই হয়েছিল।
বালছাল বলে লাভ নেই। তসলিমা নানাজনের বিছানায় গিয়ে 'ক' প্রসব করেছিল, গেচীপ নানাজনের গোয়ামারা খেয়ে বড়জোড় কিছু কষা 'গু' প্রসব করতে পারবে, এর বেশি কিছু পারবে না। পাবলিক 'ক' খেলেও 'গু' খাওয়া কিংবা গোয়ামারা খাওয়ার মতো নির্বোধ নয়।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




