পড়লাম। মোটামুটি মনযোগ দিয়েই পড়লাম। ইসলাম বা কুরআন সম্পর্কে আলোচনা/বিতর্ক করার আগে জানতে হবে- ইসলাম পন্থীরা সমালোচনা/বিরুদ্ধমত সহ্য করতে পারবেন কী-না। আর যারা বিরোধী তাঁরাও কি লক্ষ লক্ষ মানুষের বিশ্বাস/অনুভূতি/মূল্যবোধের দিকে লক্ষ্য রেখে বিরোধিতা করতে পারবেন কী-না?
আমার দু'টো প্রশ্ন হলো-
১। কুরআন-এ এত জটিল করে লেখা হলো কেন যে তাঁর ব্যাখ্যা পন্ডিতদের থেকে জানতে হবে?
নিউটনের বৈজ্ঞানিক সূত্রগুলো ব্যাখ্যা করা যায়, প্রমাণও করা যায়। আবার সূত্রগুলো প্রায়োগিক ক্ষেত্রে প্রয়োগ করে সুফলও পাওয়া যায়-
কুরআনের ব্যাখ্যা একেক জন একেক রকম করে করেন। সেটা সাহিত্যিক অনুবাদ/ব্যাখ্যাই হোক, আর বৈজ্ঞানিক অনুবাদ/ব্যাখ্যাই হোক।
২। কুরআন কি এই সময়ের বিজ্ঞান দিয়ে ব্যাখ্যা করা সম্ভব? যা দাসত্ব করতে চেয়েছেন?
বেহেশত-কে একটি সুপার-সাইন্স নির্ভর গ্রহ বলাটা একটি হাইপোথেসিস-
কিন্তু সুপার এডভান্স সাইন্স সবসময় পেছনের সাইন্স-কে কমিউনিকেট করতে পারে। পশ্চাদপদ বিজ্ঞান দিয়ে সুপার এডভান্স সাইন্স বোঝার চেষ্টা করা বোকামী। অতএব.---- আলোচনা ক্ষ্যান্ত হোক।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



