ফুটুক তুলন্তির খায়েশ আমার মেলা দিনের।যদিও আমার বাংলার পাচ ছয়ের লাহান খোমা দেইখা সাহস কামাইতাম পারিনা।আইজকা হুনামু কেমতে বিখ্যাত ফুটু গ্রাফার চিয়ারম্যানের ঠ্যাংগে খড়ি থুক্কু হাতে খড়ি।
আমার চুডু খালাম্মা নয়া হাংগা বওনের বাদে আমাগো বাড়িত বেড়াইতে আইলো।আমিও বিরাট খুশ ,কারন খালাম্মার লগে এক খান কেমরাও আছিলো।
একদিন খালাম্মার কাছে দেহি একটা খত আইলো।খালি দেহি লুকাইয়া পড়ে আর সুচুরিতার লাহান কেরান্চি হাসি মারে।
আমিও আবিষ্কারের নেষায় তক্কে তক্কে ঘুরি।একদিন বিকালে দেহি খালা চিঠি ডা সাইড টেবিলে রাইখা স্লিপিং এ বিজি।যেই না হাতে লইছি দেহি আম্মা আইতাছে।নগদে খাটের তলে হান্দায়া গেলাম চিঠি লইয়া।পইড়া দেহি..
"প্রিয়তমা লাভলি",
শুরুতেই আমার .....কি মিয়া মনে করছেন কইয়া দিমু না?
যাই হোক পড়া খতম দিয়া চিঠি যায়গায় রিটার্ন দিয়া আমি প্যাভিলিয়নে ফিরত গেলাম।সন্ধায় দেহি খালা এক মইয়ার লগে খাজুরা আলাপ জুড়ছে।আমিও বালা মাইনসের লাহান লগে গিয়া বইতেই কয়,তুমি যাও,দেখছো না আমরা কথা বলছি?
আমি কইলাম একটু সিটিং খাইলে কি অয়?
হে যেমতে চিলের লাহান তিরি নজরে চাইলো ..
আমি রাগে মাগে কইলাম "প্রিয়তমা লাভলি" কইয়াই দিলাম খেইচ্চা দউর।এক দউরে গিয়া আলমারির চিপায় লুকাইলাম।
দেহি খালা আর মায়ের চিল্লাচিল্লি হুনা যায়।হুনি আমার বদমাইশ ভইনে কইতাছে,খালামনি আমাকে তোমার লাল নেইলপলিশটা দিলে আমি বলবো চেয়ারম্যান কোথায়.
মনে মনে কইলাম সিরাজ উদ দইল্যা কাক্কু তুমি কব্বরে হুইত্যা আর এলকা এলকা বিলাপ কইরো না, বাংলার সয়েল এ অহনো মিরজাফর থক্কু ঘষেটি বেগমের শর্র্ট নাইক্কা।
আরে তুই আমার " মাদার বেলি সিস্টার" তুই কেমতে পল্টি খাস,?
আচপুচ..মনে পড়লে অহনো অমাবস্যা পুর্নিমার রাইতে বুকের মইদ্দে চিক্কুন বেদনা উডে।
যাউকগা বইনের ইশারা মতো আমারে টাইনা বাইর কইরা আনা হইলো।খালায় কানে ধরতেই আমি কইলাম মারলে সবাইরে লাবিস্টোরি কয়া দিমু।
কইতে লেইট মগার মায়ের হাতের ঠাডায়া এক খান সু মধুর বন চটকনা খাইতে লেইট অয় নাই।
মাইর খাইয়া হেইদিন রাইতে না খায়া নিদ্রা গেলাম।( মাইর খাইয়া পেট ভইরা গেছিলো)
পরের দিন মনে মনে কই এইডার এক খাম বদলা না লইলে মান ইজ্জতের লেংটি খুইল্লা যাইবো।একটু পরেই আইলো সেই মহেন্দ্রক্ষন কেমরা পায়া গেলাম,লইয়াই খাড়ার উফরে টয়লেটে হান্দায়া গেলাম।
দেহি ১০-১২ ডার মতোন রিল তহনো বাকি।পুরা মনের মাধুরি মিশায়া আমাগো কমোডখানের ক্লোজ আপ ফটুক তুল্লাম (মেকাপ ছাড়া
কাম শেষে কেমরা খান পেলেস মোতাবেক রিটার্ন দিলাম।
২ দিন পরে ফটুক ওয়াশ করাইয়া আনতে গেলাম খালার লগে।দোকান দার দেহি পান খাঐন্যা ৩৩ দাত বাইর কইরা পুরাই নুরানি হাসি ডেলিভারি দিলো
আওনের সময় বাসায় ডুকনের আগে খালারে কই,তুমি যাও আমি আইতাছি,আমি ছাদের উফরে গিয়া অবশ্থান লইলাম।একটো পরেই হুনি আমার খালা আর মায়ে বাঘ সিংহের লাহান গর্জন শুরু কইরা দিছে।
বুঝলাম না এইডা বাসা না চিড়িয়াখানা
আমি মনে মনে কই চিড়িখানার কেয়ারটেকার বেডায় ( আমার আব্বা) কই গেলো।
আব্বায় আইতেই বালা মাইনসের লাহান কইলাম আব্বা
ভইনে আব্বারে আয়া কয় দেহো ভাইয়ে কি করছে।আব্বা আমার দিকের চাইতেই আমার জানা দুনিয়ার সেরা নুরানি,মাছুম,অবলা,সরলা কমলা থক্কু ভালা হাসিডা দিলাম।মাগার আমার সকল প্রচেষ্টা ধুলিস্যাৎ কইরা আব্বা আমার কানটা ধইরা পেন্ডুলামের লাহান দুলাইতে লাগলো।
আমার জেনুইন ফটুল যারা দেখছএন তারা "খুব খিয়াল কৈরা" দেইখেন আমার কান কইলাম বড়ো অয়া গেছে হেইদিনের পর থাইকা
নিচে ঐ কেমরা খান দিয়া তুলা এক খান ফটুক দিলাম।

অহনো আমার খালারে মাঝে মইদ্যে প্রিয়তমা লাভলি কইয়া দেই দউর,আর কাছে পাইলে পিডের মইদ্যে দুমদুম কয়ডা বহাইয়া দেয়
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




