somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমাদের দেশে রহস্যজনক মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে ! মানে হল মানুষ খুন হচ্ছে।

২৪ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমাদের দেশে রহস্য জনক মৃত্যুর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।লক্ষ্য করলেই দেখতে পাবেন যে প্রতিদিনই এই সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।যদিও সোয়াইন ফ্লু বলছে তবুও আসলে ফ্লু না আমাদের মেরে বিদেশীদের সন্তুষ্ট রাখার চেষ্টা।এছাড়াও হাস্যকর সব নিউজ।সাইফুর রহমান গরু বাঁচাতে গিয়ে একসিডেন্ট করেছেন।এই ধরনের মৃত্যু কি কোন দূর্ঘটনা না ঘটনা।কোন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নয়।আসলে কি এক চুক্তি সব রাজনৈতিক দলগুলো মেনে নিয়েছিল।সেই ভাবে শাসন যন্ত্রে বাজে।কেউ বদলাতে পারেনা।বদলালে আবার একই ফাইল তোলে।যারা অন্যায় ভাবে চুক্তি চাপিয়ে দিয়েছে।অন্য দেশ।আমার ব্রেইন হিটার করে ভুলানো ছিল।কিন্তু কিছুদিন হল মনে করিয়েছে।ইনফ্রাসনিক সাউন্ড দিয়েই।এখন স্পষ্ট বুঝতে পারছি সংসদ কিভাবে চলছে।আমাদের জীবন দিয়ে।কিন্তু সময় ওভার হয়ে গেলে কিছুই করার থাকবেনা।এগুলো খালি ভিডিও হচ্ছে মানুষজনকে আমাদের অত্যাচারী হিসেবে দেখানোর জন্য।চুক্তিটা শক্তিশালী দেশ আমেরিকারই কিছু লোকজনের সম্ভবত।চাপিয়ে দিয়েছিল আমাদের দেশের উপর।গতবার জন্ম পরিচয় জানতে পেরে এলাও করে জেনারেল স্যার সহ অনেকে।পরে দেখছিলাম আসলে কি চুক্তি।যাই হোক আসলে দায়িত্ব টা এক ভাই এর,যার সাথে গত বছর পরিচয় ঘটে।কিন্তু আমার ঘাড়েও এসে পড়েছে।কারন খালার মৃত্যু ঘনিয়ে অসছে।গতবার আমাকেও গুষ্টির সদস্য হিসেবে দেখতে দিয়েছিলেন।এখন হয়ত তিনিই মনে করিয়েছেন।সেই সাথে পেকেজে থাকার দরুন পুরো সেনাবাহিনী শুনছে।নিয়ম হল প্রধানমন্ত্রী বা বিরোধী দলের মৃত্যুর সময় প্রতিরোধ করা।নইলে এদেশের সেনাবাহিনীর হাতেও মরতে হবে ।সে যাই হোই না কেন।গতবার জেনারেল সার বারবার এ কথা স্মরন করিয়ে দিয়েছিলেন।কিন্তু আমার সেই ভাই নিজের বাপ কে মেরে পরে মা কে মেরে বা লাঞ্চিত করে আমাদের কে বা আমাকে খুন করে বোধহয় বাঁচার স্বপ্ন দেখছে হয়ত তা না আমি রাগে আছি।তাকেও ব্রেইন হির্টার ও ইনফ্রাসনিক শব্দ শুনিযে রাখা হয়।তবুও যেন তার কোন দোষ নেই।ঘুষ খাবে হয়ত আমাদের মেরে বা আমদের কোন ভাবে শেষ করে হয়ত এটাও ইনফ্রাসনিক শব্দে ধারনা বা শুনে সে বার বার একই ভুল করে।।তার চেয়ে অন্য বাহানায় আমাদের কোন ক্ষতি না করে খা।আমার চুক্তি স্মরন হওয়া মাত্র জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সেনাবাহিনীর দিকে তাকিয়ে সৃষ্টিকর্তার উপর বিশ্বাস রেখে ছেড়েদিলাম।কেন জানি মনে হচ্ছে যে পুরো সর্বোচ্চ জাতীয় নিরাপত্তা পেকেজ খুন করিয়ে সবাই বাঁচার স্বপ্ন দেখছে।কিন্তু কখনও তা না।তারা আমাদের সমূলে নিধন করার প্লেন করেছে।একদম প্রোগাম করে।আর চুক্তিটি বাংলাদেশ করেনি।আমেরিকান কিছু মানুষ হয়ত চাপিয়ে দিয়েছে।বাংলাদেশ কোন রকম যুদ্ধ ছাড়াই সমাধান চাচ্ছে।যার কারনে হয়ত মৃত্যু ঘটছে।কালকে টিভিতে দুই নেত্রীকে দেখে একটা নয় অনেকগুলো সিগনাল দেখলাম আর শুনলাম।খুবই সুনিয়ন্ত্রিত ভাবে।তাই আজ সফটওয়ার না কিনে লিখতে বসলাম।এছাড়াও বাড়ি থেকে বের হওয়া মাত্র গায়েবি নির্দেশ পেলাম এক জেনারেল পর্যায়ের সারের।তাই সোজা চলে এলাম।শাসন যন্ত্রে থাকা কথাগুলো অবিরত বাজছে।তাই আপনাদের জানালাম।ঘাতক লিস্ট ই হলো মেইন।আর একবার পাঁঠা বলি না দিয়ে,নিজেদের গুষ্টির লোকজনকে খুন না করে।সবাই মিলে বসে পূর্বের(গত বছরের) সমাধান মেনে নিয়ে এক বছর বা দেড় বছরের জন্য পিছালে সবাই বেঁচে যেত। কারন আগামী বছর যা শুরু করবে ইনফ্রাসনিক অস্ত্রের আঘাত শুনে বিভিন্ন সংগঠন তা মুখে বলার ও লিখার যোগ্য না।অবশ্য ইনফ্রাসনিক শব্দের আঘাতে।সবাই মিলে ভুলে নেয়ায় ভাল পূর্বের ঘটনা গুলো।অনেকদিন ধরেই লিখছি কিন্তু কোন লাভ হচ্ছেনা।সবাই যেন একে অন্যকে মেরে বাঁচার চেষ্টা করছে।এমন মনে হচ্ছে।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৮
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

রূপকথা নয়, জীবনের গল্প বলো

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২


রূপকথার কাহিনী শুনেছি অনেক,
সেসবে এখন আর কৌতূহল নাই;
জীবন কণ্টকশয্যা- কেড়েছে আবেগ;
ভাই শত্রু, শত্রু এখন আপন ভাই।
ফুলবন জ্বলেপুড়ে হয়ে গেছে ছাই,
সুনীল আকাশে সহসা জমেছে মেঘ-
বৃষ্টি হয়ে নামবে সে; এও টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×