আমাদের দেশে রহস্য জনক মৃত্যুর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।লক্ষ্য করলেই দেখতে পাবেন যে প্রতিদিনই এই সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।যদিও সোয়াইন ফ্লু বলছে তবুও আসলে ফ্লু না আমাদের মেরে বিদেশীদের সন্তুষ্ট রাখার চেষ্টা।এছাড়াও হাস্যকর সব নিউজ।সাইফুর রহমান গরু বাঁচাতে গিয়ে একসিডেন্ট করেছেন।এই ধরনের মৃত্যু কি কোন দূর্ঘটনা না ঘটনা।কোন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নয়।আসলে কি এক চুক্তি সব রাজনৈতিক দলগুলো মেনে নিয়েছিল।সেই ভাবে শাসন যন্ত্রে বাজে।কেউ বদলাতে পারেনা।বদলালে আবার একই ফাইল তোলে।যারা অন্যায় ভাবে চুক্তি চাপিয়ে দিয়েছে।অন্য দেশ।আমার ব্রেইন হিটার করে ভুলানো ছিল।কিন্তু কিছুদিন হল মনে করিয়েছে।ইনফ্রাসনিক সাউন্ড দিয়েই।এখন স্পষ্ট বুঝতে পারছি সংসদ কিভাবে চলছে।আমাদের জীবন দিয়ে।কিন্তু সময় ওভার হয়ে গেলে কিছুই করার থাকবেনা।এগুলো খালি ভিডিও হচ্ছে মানুষজনকে আমাদের অত্যাচারী হিসেবে দেখানোর জন্য।চুক্তিটা শক্তিশালী দেশ আমেরিকারই কিছু লোকজনের সম্ভবত।চাপিয়ে দিয়েছিল আমাদের দেশের উপর।গতবার জন্ম পরিচয় জানতে পেরে এলাও করে জেনারেল স্যার সহ অনেকে।পরে দেখছিলাম আসলে কি চুক্তি।যাই হোক আসলে দায়িত্ব টা এক ভাই এর,যার সাথে গত বছর পরিচয় ঘটে।কিন্তু আমার ঘাড়েও এসে পড়েছে।কারন খালার মৃত্যু ঘনিয়ে অসছে।গতবার আমাকেও গুষ্টির সদস্য হিসেবে দেখতে দিয়েছিলেন।এখন হয়ত তিনিই মনে করিয়েছেন।সেই সাথে পেকেজে থাকার দরুন পুরো সেনাবাহিনী শুনছে।নিয়ম হল প্রধানমন্ত্রী বা বিরোধী দলের মৃত্যুর সময় প্রতিরোধ করা।নইলে এদেশের সেনাবাহিনীর হাতেও মরতে হবে ।সে যাই হোই না কেন।গতবার জেনারেল সার বারবার এ কথা স্মরন করিয়ে দিয়েছিলেন।কিন্তু আমার সেই ভাই নিজের বাপ কে মেরে পরে মা কে মেরে বা লাঞ্চিত করে আমাদের কে বা আমাকে খুন করে বোধহয় বাঁচার স্বপ্ন দেখছে হয়ত তা না আমি রাগে আছি।তাকেও ব্রেইন হির্টার ও ইনফ্রাসনিক শব্দ শুনিযে রাখা হয়।তবুও যেন তার কোন দোষ নেই।ঘুষ খাবে হয়ত আমাদের মেরে বা আমদের কোন ভাবে শেষ করে হয়ত এটাও ইনফ্রাসনিক শব্দে ধারনা বা শুনে সে বার বার একই ভুল করে।।তার চেয়ে অন্য বাহানায় আমাদের কোন ক্ষতি না করে খা।আমার চুক্তি স্মরন হওয়া মাত্র জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সেনাবাহিনীর দিকে তাকিয়ে সৃষ্টিকর্তার উপর বিশ্বাস রেখে ছেড়েদিলাম।কেন জানি মনে হচ্ছে যে পুরো সর্বোচ্চ জাতীয় নিরাপত্তা পেকেজ খুন করিয়ে সবাই বাঁচার স্বপ্ন দেখছে।কিন্তু কখনও তা না।তারা আমাদের সমূলে নিধন করার প্লেন করেছে।একদম প্রোগাম করে।আর চুক্তিটি বাংলাদেশ করেনি।আমেরিকান কিছু মানুষ হয়ত চাপিয়ে দিয়েছে।বাংলাদেশ কোন রকম যুদ্ধ ছাড়াই সমাধান চাচ্ছে।যার কারনে হয়ত মৃত্যু ঘটছে।কালকে টিভিতে দুই নেত্রীকে দেখে একটা নয় অনেকগুলো সিগনাল দেখলাম আর শুনলাম।খুবই সুনিয়ন্ত্রিত ভাবে।তাই আজ সফটওয়ার না কিনে লিখতে বসলাম।এছাড়াও বাড়ি থেকে বের হওয়া মাত্র গায়েবি নির্দেশ পেলাম এক জেনারেল পর্যায়ের সারের।তাই সোজা চলে এলাম।শাসন যন্ত্রে থাকা কথাগুলো অবিরত বাজছে।তাই আপনাদের জানালাম।ঘাতক লিস্ট ই হলো মেইন।আর একবার পাঁঠা বলি না দিয়ে,নিজেদের গুষ্টির লোকজনকে খুন না করে।সবাই মিলে বসে পূর্বের(গত বছরের) সমাধান মেনে নিয়ে এক বছর বা দেড় বছরের জন্য পিছালে সবাই বেঁচে যেত। কারন আগামী বছর যা শুরু করবে ইনফ্রাসনিক অস্ত্রের আঘাত শুনে বিভিন্ন সংগঠন তা মুখে বলার ও লিখার যোগ্য না।অবশ্য ইনফ্রাসনিক শব্দের আঘাতে।সবাই মিলে ভুলে নেয়ায় ভাল পূর্বের ঘটনা গুলো।অনেকদিন ধরেই লিখছি কিন্তু কোন লাভ হচ্ছেনা।সবাই যেন একে অন্যকে মেরে বাঁচার চেষ্টা করছে।এমন মনে হচ্ছে।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



