সিপাহীদের কি একটা সিস্টেম ছিল যা মনে ছিলনা।লিখতে অনীহা লাগছিল।ডিএডি তৌহীদও ডিমোশনের কারনে ডিএডি হন।বিদ্রোহের সময় আমি খালি বুলি আওড়াতে দেখেছি আর কোন প্রমাণ জানিনা।সেই সিস্টে একবার কারও বিরুদ্ধে পাসওয়ার্ড দিয়ে চালালে খুন হয়ে যেতে পারে যে কেউ।গতবার আমাকে তা থেকে মুক্তি দিয়েছিল।বাঁচাতে ওটা চালায়।কিন্তু ওটা ছিল একটা ধোঁকা যন্ত্র।শুধু ওটা দিয়ে কি যেন করে।তবে কয়েকদিন থেকে শুনতে পাচ্ছি তা নাকি আবারও রোবট হচ্ছে ।চিঠি বিলি করছে।খুব সাংঘাতিক।শুধু ডিএডি তৌহীদ ই তা নিয়ন্ত্রন করতে পারত।আর না হলে ফিতনা শুরু হত।সে তাতে আমি ও অফিসার হিসেবে রেকর্ডিং ছিল।তা এখনও ভার্সিটির আন্ডার গ্রাউন্ডে রাখা আছে।এক বছর ও আর কোনদিনও না জ্বালাতে নিষেধ করেছিল।তবে ভয় লাগছে পরিষ্কার মনে করতে পারছিনা।আর তারাও হয়ত ক্ষেপে আছে।তবে তাদের গতবার এলাও করা হয় একই কারনে।যাতে ইনফ্রাসনিক সাউন্ড শুনে ঝাড়ি মারলেও তাদের কিছু না হয়,বা যাতে তারাও সাউন্ড শুনে কিছু না করে।বিশাল পাসওয়ার্ড।শুধু ডিএডি তৌহীদ ই জানেন।একারনে বিদ্রোহের ঘটনা নাটক করলে সাথে সাথে তা মিটিয়ে নিয়ে ঐসব ব্যপার নিয়ে বসার নিয়ম।তবে এ কাজের দায়িত্ব গতবার তাদের হাতে দেয়া হয়।এছাড়াও প্রশিক্ষণের জন্যই তাদের সাথে রাখা হয়েছিল।এবার আমাকে কিছুই মনে করতে দিয়েছিলনা পূর্বে।পরে কিছুদিন হল মনে করিয়েছে।হয়ত আমি আরও কিছু ভুলে গেছিলাম।প্লীজ দরকার পড়লে তাকে মুক্ত করে ডিজি শাকিল আহমেদ এর মাধ্যমে ছেড়ে দিন।তবে রাগ থাকতে পারে যেভাবে হোক এসব খেলার ইতি ঘটান।ডিজি সাহেব কি কয়েকদিন হল জিবীত দেখেছি।এছাড়া তিনি অতি আধুনিক সিস্টেম দিয়ে কথা বলেছেন,এমনি।(নির্লজ্জ লোকেরা ঐ সিস্টেম দিয়ে বার বার খুন করাতে চাইও লাঞ্চিত হতে ও করতে চাই।)
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



