somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পিএসসি'র চেয়ারম্যানের কাছে অনুরোধ: ২০ হাজার ছেলেমেয়ের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলবেন না

১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কাল রাতে একটি টেলিফোন পেলাম। বুয়েটের একজন প্রাক্তন ছাত্র অনেক বিনয়ের সাথে আমার কাছে দুই মিনিট সময় চেয়ে নিলেন। গত কিছুদিন ধরে শরীরটা ঠিক নেই। ঢাকার ধূলা আর গরম আমাকে ধরে বসেছে। তারপর শুরু হলো বৃষ্টি। কাঁশি আর কমছে না। গায়ে জ্বর নিয়ে আমি ছেলেটির কথাগুলো শুনতে থাকি। এবং তার কথা শেষ হবার পর কাঁপিয়ে জ্বর আসবে বলে মনে হচ্ছিল। প্রতি রাতেই এমন হচ্ছে। তাই শরীর খারাপ নিয়ে বিছানায় শুয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু একটু পর আবারো ফোন! এবং তারপর আরেকটা ফোন। বিষয় একই - টেলিটকের ত্রুটির কারণে ২০ হাজার ছাত্রছাত্রীর ভাগ্য অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। একটি স্বাধীন দেশে এটা কিভাবে হতে পারে!

খবরটি আমার চোখেও এসেছিল। "কারিগরি ত্রুটির কারণে ৩৩তম বিসিএস পরীক্ষার আবেদনপত্র জমাদান-প্রক্রিয়া শেষ করতে পারেননি অন্তত ২০ হাজার পরীক্ষার্থী। এর মধ্যে সাড়ে ১১ হাজার পরীক্ষার্থী নির্ধারিত সময়ে আবেদন করলেও টেলিটকে টাকা জমা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। এ জন্য তাঁরা পরীক্ষা দিতে পারবেন না। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের (বিসিএস) মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি পরীক্ষার আবেদনপত্র নিয়ে এমন কারিগরি সমস্যা হওয়ায় চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পরীক্ষার্থীরা। তাঁদের দাবি, শেষ মুহূর্তে অনলাইন বিপত্তি আর টেলিটকের চাপ সামলাতে না পারার দায় নিতে হচ্ছে তাঁদের।"

চার হাজার ২০৬টি শূন্য পদে নিয়োগের জন্য গত ২৮ মার্চ ৩৩তম বিসিএসের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এবারই প্রথম অনলাইন পদ্ধতিতে আবেদনপত্র নিচ্ছে পিএসসি। এ জন্য পিএসসির ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হয়েছে। এরপর টেলিটকে বার্তা পাঠিয়ে ৫০০ টাকা জমা দিতে হয়েছে। গত ৮ মার্চ সকাল ১০টা থেকে আবেদনপত্র জমাদান শুরু হয়ে ৭ এপ্রিল রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত চলে। তবে শেষ কয়েক দিনে টেলিটকে টাকা পাঠাতে ভোগান্তির শিকার হন অনেক প্রার্থী। অনেকে বারবার বার্তা পাঠালেও টাকা জমা দিতে পারেননি। নির্ধারিত সময়ে এক লাখ ৮৩ হাজার ৬২৭ জন প্রার্থী যথাযথভাবে আবেদন করেছেন।

টেলিটক সম্পর্কে এমন খবরে আমি অবাক হইনি। টেলিটককে আমরা যেভাবে জানি, তাতে তো এটাই হওয়ার কথা। বরং যখন উল্টাটা হয়, তখন আমি মাঝে মাঝে অবাক হই। তাই এই খবরটিতে মোটেও অবাক হয়নি। আর বাংলাদেশে যেহেতু এই প্রথম পিএসসি অনলাইনে আবেদন এবং মোবাইলে টাকা নেয়ার পদ্ধতি চালু করেছে - প্রথমবার কিছু ঝামেলা হতেই পারে। ঝামেলা আসলে হতেই পারে এই জন্য বললাম, কারণ ঝামেলা না হওয়ার জন্য যে প্রয়োজনীয় পদ্ধতিগুলোকে অনুসরণ করার কথা, সেগুলো টেলিটক কোনোদিন করবে না - তা আমরা সবাই জানি।

একটি সিস্টেমকে লাইভে পাঠানোর আগে, সেটার জন্য লোড টেস্টিং করা, পিক আওয়ারে সেটা হ্যান্ডেল করার ক্ষমতা ঠিক রাখা, বাড়তি লোড আসলে সেটাকে বিকল্প পদ্ধতিতে হ্যান্ডেল করা, মাল্টিপল ব্যাক-আপ সিস্টেম তৈরি করা, লোড ব্যালেন্স করা, লোড ডিস্ট্রিবিউট করা, একটি ফেইল করলে তার জন্য আরো অন্যান্য ব্যাকআপ সিস্টেম তৈরি করা - ইত্যাদি নানান কিছু এনালাইসিস করে সিস্টেম লাইভ করতে হয়। আমি লিখে দিতে পারি - এগুলোর কোনটাই টেলিটক করেনি। এবং পিএসসি'র দায়িত্ব ছিল এগুলো নিশ্চিত হয়ে অনলাইনে আবেদনপত্র জমা নেয়া। তারা যথেষ্ট পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করেই একটি সিস্টেমকে লাইভ করে দিয়েছেন। যারা এই কাজে জড়িত ছিলেন, তাদের এখুনি এর দায়ভার নিয়ে পদত্যাগ করা উচিৎ।

আমি ভেবেছিলাম, যান্ত্রিক ত্রুটি যেহেতু হয়েই গেছে, কী আর করা যাবে! যেহেতু যথেষ্ট প্রস্তুতি তারা নেননি, তাই তারা বিকল্প চিন্তা করবেন। নিশ্চয় আবেদনের সময়সীমা বাড়িয়ে দিবেন। কিন্তু কালকে ফোনগুলো পাওয়ার পর নিশ্চিত হলাম যে, না - পিএসসি এই ভুক্তভোগী মানুষগুলোর জন্য সময় বাড়াচ্ছে না। ৩৩তম বিসিএসের দায়িত্বে থাকা পিএসসির সদস্য কাজী নাসিরুল ইসলাম বলেছেন, ‘আমাদের কিছুই করার নেই। আমরা পিএসসি থেকে বারবার পরীক্ষার্থীদের বলেছি নির্ধারিত সময়ে আবেদন করতে। কাজেই যাঁরা নির্ধারিত সময়ে আবেদন করতে পারেননি, তাঁদের বিষয়ে আমরা আইন অনুযায়ী কিছুই করতে পারি না।’

কি সাংঘাতিক কথা! একজন নয় দু'জন নয় - ২০ হাজার ছেলেমেয়ে যারা কিনা নিজেদের দোষে নয়, স্বয়ং পিএসসি এবং তার দোসর টেলিটকের ত্রুটির কারণে আবেদনই করতে পারেনি - আর সেই পিএসসি কিনা বলছে, তাদের কিছু করার নেই!

কাল রাত থেকে ভাবছিলাম, পিএসসি শব্দটার অর্থ যেন কী! তারা যেন কোন দেশের প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের নিয়োগ দেয়! এই ছেলেমেয়েগুলো কি বিসিএস পরীক্ষা দেবে? নাকি ইপিসিএস (ইস্ট পাকিস্তান সিভিল সার্ভিস) পরীক্ষা দিতে যাচ্ছে! আমি জানি, বাংলাদেশের অনেক কিছু মগের মুল্লুককে হার মানাবে। তাই বলে এটা মেনে নেয়া যাবে না। মাননীয় চেয়ারম্যান সাহেব, এটা মেনে নেয়া যাবে না। আপনাকে পুনরায় আবেদনপত্র বাড়ানোর তারিখ দিতে হবে। কেন হবে, সেটাই বলছি।

১. যে অপরাধের জন্য আমি দায়ী নই, তার জন্য আমাকে কেন শাস্তি পেতে হবে? কোন অপরাধে এই ২০ হাজার ছাত্রছাত্রীর জীবনে কালো আধার নেমে আসবে! আমি শুধু তাদের অপরাধটা কী, সেটা জানতে চাইছি। এদের কোনও অপরাধ নেই। অপরাধ করেছে পিএসসি আর টেলিটক। শাস্তি পাবেন আপনারা, এই ছেলেমেয়েরা নয়। আপনাদের নিজেদের ব্যর্থতা এদের উপর চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করবেন না।

২. প্রথমবারই অনলাইন করতে গেলেন, আর প্রথম বারেই ধপ্পাস! আপনারা কেন বললেন না যে, সিস্টেম ফেইল করলে, এই এই ব্যাংকে গিয়ে টাকা জমা দেয়া যাবে। দেশে কি এখন ব্যাংকের শাখার অভাব নাকি?

৩. এই ২০ হাজার ছেলেমেয়ের অনেকেরই হয়তো বিসিএস দেয়ার এটাই শেষ সুযোগ। তারা এখন কী করবে? তাদেরকে পরের বছর আবার পরীক্ষা দিতে দেবেন? সেটা দিবেন না। তাই, এই বছরই কিছুটা সময় বাড়িয়ে দিয়ে আবার আবেদনপত্র দিতে বলুন। যারা দিয়ে ফেলেছে, তাদেরকে আর আবেদন করার প্রয়োজন নেই।

৪. আপনি কিভাবে নিশ্চিত হলেন যে, এই ২০ হাজার ছেলেমেয়ের ভেতর আগামী দিনের পিএসসির চেয়ারম্যান লুকিয়ে নেই? আজ যদি আপনার ছেলে বা মেয়ের এই হাল হতো, তখন কী করতেন? তখন মানবতা ঠিকই এসে হাজির হতো। যুক্তির অভাব হতো না।

৫. সাত দিন সময় বাড়ালে আকাশ ভেঙ্গে মাথার উপর এসে পড়বে না। আপনি এই ২০ হাজার ছেলেমেয়েকে আবেদন করতে দিন। আপনি তো কোনও ব্যক্তিতে সুবিধা দেয়ার জন্য এই কাজটি করছেন না। আপনি দেশের বৃহত্তর স্বার্থে সাধারণ মানুষের কথা ভেবে আবেদনপত্র জমা দেয়া তারিখ পুনরায় ঠিক করে দিন।

মাননীয় চেয়ারম্যান সাহেব,
আপনি আরেকটি খারাপ কাজ করেছেন। যারা গত দু'দিন ধরে পিএসসির সামনে এটা নিয়ে জটলা পাকাচ্ছে আপনি তাদের উপর পুলিশ দাবড়িয়ে দিয়েছেন! মাঝে মাঝে আমি সত্যি বুঝতে পারি না - আমরা কি এখনও পাকিস্তানে আছি, নাকি এরশাদ আমলে আছি! অন্যায়ের বিরুদ্ধে সমবেত হলেই পুলিশ দাবড়িয়ে দেন কেন? আপনারা কিভাবে ভুলে যান যে, ওই ছেলেমেয়েগুলোও এই দেশটার মালিক। এই দেশের প্রতিটি কণার উপর তাদের হক আছে। ওরা তো ভাংচুর করেনি। ইট-পাটকেল ছোঁড়েনি। তাহলে পুলিশ দিয়ে পেটাতে হবে কেন!

আপনার জায়গায় আমি হলে তো, আমার নিজের ব্যর্থতার জন্য ওই ছেলেমেয়েগুলোর কাছে মাফ চাইতাম। আপনি তো সেটা করেননি, উল্টো পুলিশ নামিয়ে দিয়েছেন। নিজেকে এখনো সামন্তপ্রভু মনে হয়, তাই না?

আপনি কি ভুলে গেছেন, এই দেশে একটি চাকুরী পাওয়া কতটা সোনার হরিণ! এদেশে এখনও কত লক্ষ পরিবার কৃষকের সন্তান! তাদের কাছে এই চাকরীটা কত জীবনের আশার প্রতীক!

মাননীয় চেয়ারম্যান সাহেব,
একটা কথা মনে রাখবেন - আপনি যে ধারাবাহিকতায় ওই চেয়ারটি দখল করে আছেন, এদেরই কেউ কেউ একদিন ওই চেয়ারটায় বসবে। বিসিএস হলো বাংলাদেশের অস্তিত্বের প্রতীক। এরাই দেশ চালাবে - এরাই দেশের নীতি বাস্তবায়ন করবে। তারা যদি আপনাদের কাছ থেকে আজ এই আচরণ পায়, একবার ভেবে দেখেছেন ভবিষ্যতের প্রশাসনিক অফিসার কারা হবে? তাদের মানসিকতা কী হবে?

আপনার কাছে বিনীত অনুরোধ, এই ২০ হাজার ছেলেমেয়ের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলবেন না। আমরা জানি, আপনারা পরীক্ষাটাও ঠিক মতো নিতে পারবেন না। সেখানে প্রশ্ন আউট হয়ে যাবে, নয়তো মৌখিক পরীক্ষা বোর্ডে টাকার ছড়াছড়ি। এগুলো আমরা সবাই জানি। এবং ফলাফল দিতেও দীর্ঘ সূত্রতা আপনারাই করবেন। তাই আর সাতটি দিন এদের জন্য বাড়িয়ে দিলে আপনাদের বেহেস্ত অনিশ্চিত হয়ে যাবে না। যদি সেটা অনিশ্চিত হয়ে থাকে, এতদিনে সেটা এমনিতেই হয়ে গেছে।

আর বিসিএস পরীক্ষার্থী ভাইবোনদের প্রতি অনুরোধ,
তোমরা বিভিন্ন মহলে এটা নিয়ে কথা বলতে শুরু করো। এবং প্রয়োজনে এটা নিয়ে আদালতেও যাওয়া যেতে পারে। মহামান্য আদালত বিষয়টি সুবিবেচনায় দেখবেন বলেই আশা করছি। আর তোমরা চাইলে এখানে আরো তথ্য সন্নিবেশিত করতে পারো। প্রয়োজনে সেগুলো পিএসসির চেয়ারম্যান, এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠিয়ে দেয়া যেতে পারে। তোমরা হাল ছেড়ো না। এটা তোমাদের অধিকার। অন্যের ভুলের মাশুল তোমাদের দিতে হবে কেন!


সূত্রঃ জাকারিয়া স্বপন স্যার (টেকপ্রিয়ডটকম)
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:৫৬
৭টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৩:০৬

অবশেষে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেফতার করেছে ডিবি। এবং প্রেস ব্রিফিংয়ে ডিবি জানিয়েছে সে ছোটবেলা থেকেই বদমাইশ ছিল। নিজের বাপকে পিটিয়েছে, এবং যে ওষুধের দোকানে কাজ করতো, সেখানেই ওষুধ চুরি করে ধরা... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×