কিন্তু জাতির জন্য যারা প্রান দিয়ে গেলেন তাদের সেই সেই স্বাপ্নিক বাংলাদেশ কি আমরা দিতে পেবেছি? আমরা যুদ্ধাপরাধিদের বিচার করতে পারিনি, আন্তর্জাতিক আদালতেও পাকিস্থানিদের বিচারের কাটগড়ায় নিয়ে যেতে পারি নি।
জাতি আজ স্বাধীনতার বিজযের ৩৯ বছর পালন করতে যাচ্ছে। কিন্তু ৩৯ বছর আগে যে একটি ক্ষত তৈরি হয়েছিল, তা যে আমরা এতবছর পরও শুকাতে পারি নি। আমরা দেশে দুভাগ হয়ে জাতির স্রষ্ট্রা নির্বাচনে নিমিত্ত, আর একবার এর উপর ভরসা করলে অন্যবার ওর উপর নির্ভর করি। কিন্তু দেশ কি এগুতে পারছে?
আমরা তো জাতিসংগের অন্যান্য ১৯১ টি দেশের সাথে
১) দারিদ্য বিমোচন
২) প্রাথমিক শিক্ষা নিন্চিতকরন
৩) জেন্ডার বৈশম্য ও নারীর ক্ষমতায়ন
৪) শিশু মৃতু্ হার কমানো
৫)মাতৃ স্বাস্থ্যর উন্নয়ন
৬) এইচ আই ভি এইডস, ম্যালেরিয়া ও অন্যান্য রোগের বিরুদ্ধে
৭) পরিবেশ স্তিতিশীলতা
৮) সামগ্রীক বৈশ্বয়িক সম্পর্কের উন্নয়ন
এই ৮টি উদ্ধশ্য হাসেলের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছি। এই ৮টি লক্ষ্য যে একটি দেশকে চুড়ান্ত উন্নতির স্তরে পৌছে দিতে পারে।
মিলেনিয়াম ডেভেলপম্টে গোল এর আর ৫ বছর ১৭ দিন বাকি আছে। কিন্তু দারদ্য বিমোচনে উন্ততি লাভ করলেও তা যে আমাদের কাছে অসম্পূর্ণ। প্রাথমিক শিক্ষা ও জেন্ডার বেষম্য ও উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি লাভ করেছে কিন্তু আর যে অন্যান্য ৫ টি লক্ষ্য যে বিপরীতমুখী।
অনেক কিছু ই তো ভাবনা আসে, অনেক কিছুই করি - কিন্তু নিস্বার্থভাবে কি দেশের জন্য কিছু করি? যারা ভাবত তাদের যে এই দিনেই পাকিস্থানিরা, রাজাকারদের সহায়তায় এই বাংলার বধ্যভূমি গুলোতে শায়িত রেথেছে। আর আমরা আজও তাদের অভাব ভোগ করছি তিলে তিলে!
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:১৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



