somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ | আক্রোশ ও প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য আমাদের সময় বানোয়াট মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

# আমাদের সময় প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করছে

মোবাইল টেলিফোনের কলচার্জের উচ্চমূল্য সমর্থন করে সংবাদ প্রকাশ করার প্রতিবাদে ২০০৫ সালের ১৫ নভেম্বর রাজধানীর মুক্তাঙ্গনে জুলীয়াস চৌধুরীর নেতৃত্বে সামাজিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে আমাদের সময় পত্রিকার সংশ্লিষ্ট কপিতে অগ্নিসংযোগ করা হয়। দেশ ও জাতির স্বার্থে পরিচালিত ওই সামাজিক আন্দোলনে আমাদের সময় পত্রিকার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ায় আক্রোশ ও প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য আমাদের সময় পত্রিকা গত ১২ আগস্ট সংখ্যার ৭ম পৃষ্ঠায় জুলীয়াস চৌধুরীকে জড়িয়ে অসম্পূর্ণ ও ভুল শিরোনামে একটি বানোয়াট মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে। ওই মিথ্যা সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে জুলীয়াস চৌধুরী বলেন, অবিলম্বে সংবাদটি প্রত্যাহার করাসহ সংশ্লিষ্ট রিপোর্টার, সম্পাদক ও প্রকাশক এবং মুদ্রাকরকে অবশ্যই এর জন্য মা চাইতে হবে।
বিশ্বের প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে মনোনয়নের তালিকা থেকে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ও সুন্দরবন বন বাদ পড়ার জন্য জুলীয়াস চৌধুরীর নামের সঙ্গে নাম না লিখে দু’টি ওয়েব সাইটের কথা উল্লেখ করে মিথ্যা সংবাদটিতে মেরিট আনার চেষ্টা করতে গিয়ে মূলতঃ আমাদের সময় তার স্বভাবসিদ্ধ নোংরামিরই চর্চ্চা করেছে। একই সঙ্গে জুলীয়াস চৌধুরীকে দোষী বলার চেষ্টা করে আমাদের সময় প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করছে। এতে দেশের স্বার্থ বিরোধী কর্মকান্ডে আমাদের সময় পত্রিকার জোরালো অবস্থান আবারো প্রমাণিত হলো।
জুলীয়াস চৌধুরী ও তার সংগঠন সর্বসাকুল্যে গাজীপুরে একেটি মতবিনিময় সভা, রোটার‌্যাক্ট কাব অব গাজীপুর বনরূপার একটি ভোট কেন্দ্র প্রধান অতিথি হিসেবে উদ্বোধন এবং একটি উদ্বুদ্ধকরণ সভা আয়োজন করেছে। নারায়নগঞ্জে সংগঠনের একটি উদ্বুদ্ধকরণ সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেছে। রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে একটি গোলটেবিল বৈঠক এবং কক্সবাজারে একটি মতবিনিময় সভা ও একটি গোলটেবিল বৈঠক আয়োজন করেছে। জুলীয়াস চৌধুরী ও তার সংগঠন কোন ওয়েব সাইট চালু করেনি। সুতরাং জাল ভোটিং ও ম্যানিপুলেশনের প্রশ্নই উঠে না। জুলীয়াস চৌধুরী ও তার সংগঠনের বিরোদ্ধে এই অভিযোগটিও মিথ্যা। প্রকৃতপে একটি ই-মেইল ঠিকানা ব্যবহার করে মাত্র একটিই ভোট দেয়া যায়। কোনভাবেই একাধীক নয়।
জুলীয়াস চৌধুরী ও তার সংগঠন কর্তৃক আয়োজিত প্রতিটি অনুষ্ঠানেই আইনজীবী, সংগঠক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, শীর্ষ মিডিয়া ব্যক্তিত্ব এবং সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেছেন। তাছাড়া প্রতিটি অনুষ্ঠান আয়োজনে সহযোগিতা করার জন্য সংশ্লিষ্ট জেলা প্রসাশকদের বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের প থেকে চিঠি দেয়া হয়েছে।
ওই সংবাদে মোবাইল টেলিফোন অপারেটর ও জুলীয়াস চৌধুরীকে জড়িয়ে আমাদের সময় যা লিখেছে তাও মিথ্যা। মোবাইল টেলিফোন অপারেটর প্রসঙ্গে জুলীয়াস চৌধুরী বলেন, গত ১৫ জুলাই রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘বিশ্বের প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে বাংলাদেশের পে আশু করনীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক পৃষ্ঠপোষকতা (স্পন্সর) বাবদ আমরা বিপিসি চেয়ারম্যানের সুপারিশে বাংলালিংকের কাছে ৫০ হাজার টাকা চেয়েছিলাম। মোবাইল টেলিফোনে আলোচনার পর বাংলালিংকের অফিসে গিয়ে জানা গেল তারা আমাদের অনুষ্ঠান পৃষ্ঠপোষকতা করার জন্য ৭০ হাজার টাকা বরাদ্দ করেছেন। চাহিদার চেয়ে ২০ হাজার টাকা বেশি বরাদ্দের ব্যাপারে জানতে চাইলে বাংলালিংকের অফিসার বলেন, ‘আমরা ক্যালকুলেশন করে দেখেছি যে, ৭০ হাজার টাকার কমে এই অনুষ্ঠান বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়।’ এ কথায় মুগ্ধ হয়ে আমি বাংলালিংকেই অনুষ্ঠানটি ব্যবস্থাপনা ও আয়োজন করে দিতে অনুরোধ করি। এতে বাংলালিংক তাদের মনোনিত একটি ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে দেয়।
এছাড়া গত ০১ আগস্ট হতে ৪দিনব্যাপি অনুষ্ঠানমালা আয়োজন করতে আমরা কক্সবাজার রওনা হই হত ৩১জুলাই। তার ৩ বা ৪দিন আগে বাংলালিংক অফিসের গিয়ে রিসিপসনে থেকে জানতে পারি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ছুটিতে বা বিদেশে রয়েছেন। এমতবস্থায় কক্সবাজারের অনুষ্ঠানমালা স্পন্সর করার জন্য আমরা বাংলালিংকে প্রস্তাবই দিতে পারিনি। বাংলালিংক যাতে আমাদের কক্সবাজারের কর্মসূচি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকতে পারেÑ এই জন্য আমরা স্পন্সরশীপের চিঠি ডেসপাস শাখায় জমা দিয়ে আসি।
বাংলালিংক বা অন্য যেকোন মোবাইল টেলিফোন অপারেটরের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক যথাযথই রয়েছে। আমাদের সময় লিখেছে মোবাইল ফোন কোম্পানি টাকা দিতে সম্মত হয়নিÑ এ কথাটিও মিথ্যা।
আজকাল ছোট অনুষ্ঠানও স্পন্সরের অর্থায়নে করা হয়। বড় অনুষ্ঠানগুলোতে একাধিক স্পন্সর থাকে। কিন্তু জুলীয়াস চৌধুরী এবং তার সংগঠন স্পন্সরশীপ ছাড়াই গাজীপুর, নারায়নগঞ্জ এবং কক্সবাজারে একাধিক বড় অনুষ্ঠান বাস্তবায়ন করেছে। জুলীয়াস চৌধুরী তার আয়ের সিংহভাগ দেশ ও জাতির কল্যাণে আনন্দের সঙ্গে ব্যয় করে থাকে। জুলীয়াস চৌধুরীর বন্ধু-বান্ধব ও সংগঠনের কর্মকর্তা ও সদস্যরাও দেশ ও জাতির কল্যাণের স্বার্থে বরাবরই উদার।
বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, বিশ্বের প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে বাংলাদেশের পৃথক ৩টি নমিনির পৃথক ৩টি সাপোর্টিং কমিটির কার্যক্রম সমন্বয় করার জন্য একটি জাতীয় কমিটি গঠন করার জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ করা হয়। একই সঙ্গে বিশ্বের প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে বাংলাদেশের পে প্রচারনা ও ভোটিং কার্যক্রম একটি নীতিমালার আওতায় ও নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনকে অনুরোধ জানানো হয়েছিল। গত ১৫ জুলাই রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত গোলটেবিল বৈঠকের মূল প্রবন্ধে জুলীয়াস চৌধুরী এই অনুরোধ জানায়। কিন্তু বিশ্বের প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে মনোনয়নের তালিকা থেকে গত ৩ সেপ্টেম্বর কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ও সুন্দরবন বন বাদ পড়ার পর সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রচারণা ও ভোটিং কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণের জন্য উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন। আয়োজকদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তি ছাড়া কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের প থেকে প্রচারণা না চালানোর জন্য বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন বিভিন্ন সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে। বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন তখনই (গত ১৫ জুলাই) উদ্যোগ নিলে এই অনাকাংখিত ঘটনাটি ঘটতো না।
আয়োজকদের অনুমতি নিয়েই জুলীয়াস চৌধুরী ও তার সংগঠন বিশ্বের প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে বাংলাদেশের পে প্রচারণা কর্যক্রম পরিচালনা করবে।
জুলীয়াস চৌধুরী ও তার সংগঠন বিশ্বের প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে বাংলাদেশের পে মিডিয়ার মাধ্যমে সরকার ও জনগণকে সঠিক তথ্য দিয়ে আসছে। জুলীয়াস চৌধুরীর বক্তব্য, পরামর্শ ও সুপারিশ ইতিমধ্যে কিছু প্রমাণিত ও কার্যকরি হয়েছে এবং বাকি সবও প্রমাণিত বা কার্যকরি হবেই।

(স্বারিত)
জুলীয়াস চৌধুরী
ফোনঃ ০১৯১৭৭১৪১৯৯
ই-মেইলঃ [email protected]

###

আমাদের সময় পত্রিকার ১২ সেপ্টেম্বর সংখ্যায় প্রকাশিত সংবাদ
Click This Link

সপ্তাশ্চার্য তালিকায় ফিরেই শীর্ষ অবস্থানে কক্সবাজার সুন্দরবন
বাদ পড়ার জন্য দায়ী দুটি ওয়েব সাইট এবং জনৈক জুলীয়াস চৌধুরী ব্যবস্থা নিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
সন্তোষ শর্মা: সপ্তাশ্চার্য প্রতিযোগিতার তালিকায় কক্সবাজার এবং সুন্দরবন পুনরায় ফিরে এসেছে। শুধু ফিরে আসা নয় সঙ্গে সঙ্গে শীর্ষ আবস্থানও ফিরে পেয়েছে। পৃথিবীর সপ্তাশ্চার্যের তালিকায় শীর্ষস্থানে থাকা কক্সবাজার এবং সুন্দরবন প্রতিযোগিতা থেকে বাদ পড়ায় প্রধান উপদেষ্টা ড. ফখরুদ্দীন আহমদ মর্মাহত হয়েছিলেন। তিনি কক্সবাজার ও সুন্দরবনকে তালিকাভুক্ত করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পর্যটন করপোরেশনকে লিখিতভাবে নির্দেশও দিয়েছিলেন।
এদিকে কক্সবাজার ও সুন্দরবন তালিকা থেকে বাদ পড়ার জন্য দুটি ওয়েবসাইট এবং জনৈক জুলীয়াস চৌধুরী কর্তৃক জাল ভোটিং এবং ম্যানিপুলেশন দায়ী বলে সরকারি সূত্রগুলো চিহ্নিত করেছে। এই ওয়েবসাইট দুটোর প থেকে ইতোমধ্যে প্রতিযোগিতার আয়োজকদের কাছে মা প্রার্থনা করা হয়েছে। এতে তারা কিছুটা নমনীয় হয়েছে। কিন্তু ওয়াল্ডার্স প্রমোশন এসোসিয়েশন নামীয় একটি সংগঠনের সভাপতি জনৈক জুলীয়াস চৌধুরীর নেতিবাচক ভূমিকার কারণে আয়োজক কর্তৃপকে চূড়ান্তভাবে নমনীয় হতে বিলম্ব হয়। বিষয়টি পর্যটন করপোরেশনের প থেকে সরকারের নীতি নির্ধারকদেরও অবহিত করা হয়েছে। জানা গেছে, সপ্তাশ্চার্য নির্বাচন প্রতিযোগিতায় কক্সাবাজার ও সুন্দরবনের পে প্রচারণা চালানোর জন্য জুলীয়াস চৌধুরী প্রকল্প তৈরি করে একটি মোবাইল ফোন কোম্পানির কাছে আর্থিক সুবিধা চেয়েছিলেন। কিন্তু ঐ মোবাইল ফোন কোম্পানি তাকে টাকা দিতে সম্মত হয়নি। এরপর থেকেই তিনি এমন নেতিবাচক অবস্থান নেন যা পে প্রচারণার নামে পরোভাবে দেশের জন্য তির কারণ হয়েছে।
এব্যাপারে জানতে চাইলে জুলীয়াস চৌধুরী জানান, আমি এখন ওয়াল্ডার্স প্রমোশন এসোসিয়েশনের সভাপতি নেই। মঙ্গলবার নতুন কমিটি হয়েছে। তিনি বলেন, আমি বা আমার সংগঠন কোনোভাবেই দায়ী নয়। কারণ আমরা কোনো ওয়েবসাইট খুলে ভোটিং কার্যক্রম চালাইনি। তবে মোবাইল কোম্পানির কাছে প্রস্তাব দেয়ার বিষয়টি তিনি স্বীকার করেন।
এদিকে কক্সবাজার ও সুন্দরবন তালিকা থেকে বাদ পড়ার দিন থেকেই পর্যটন করপোরেশন নানামুখী উদ্যোগ নিয়ে প্রতিযোগিতায় ফিরিয়ে আনতে সম হয়েছে। কোন প্রক্রিয়ায় ভোট দিতে হবে সে ব্যাপারে সতর্ক করার জন্য সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দেয়া হয়েছিল। পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান শফিক আলম মেহেদী নিজে আয়োজক কর্তৃপরে সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন কয়েকবার। কক্সবাজার এবং সুন্দরবন তালিকায় ফিরে আসায় তিনি সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। প্রধান উপদেষ্টার উদ্বেগের বিষয়টিও তিনি স্বীকার করেছেন।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৩০
৯টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মুসলিম কি সাহাবায়ে কেরামের (রা.) অনুরূপ মতভেদে লিপ্ত হয়ে পরস্পর যুদ্ধ করবে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×