somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভূটান ভ্রমনঃ ১/২

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৩:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :









কয়েকমাস আগে ভূটানে ঘুরতে গিয়েছিলাম । প্রায়ই ভাবি ব্লগে বিষয়টা শেয়ার করি । আজ করব কাল করব করে কয়েকটা মাস পার হয়ে গেল ।

যাই হোক , কথা না বাড়িয়ে কাজের কথায় আসি । খুব অল্পদিনের ভ্রমন ছিল । ২৭ শে মার্চ থেকে ২ এপ্রিল । যাওয়ার প্ল্যান আগে থেকেই ছিল । কিন্তু ঠিক কখন যাব, এই বিষয়ে সিওর ছিলাম না । ১৫ তারিখের দিকে হঠাত সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম যাব । ছোট দেশ যাওয়া নিয়ে ঝামেলা হওয়ার কোন কথায় না । বলে রাখা ভাল, বাংলাদেশ থেকে ভূটান যাওয়ার ১ মাত্র ফ্লাইট হল দ্রুক এয়ার । তাও সপ্তাহে ২ দিন । থাইল্যান্ড-বাংলাদেশ-ভূটান । ঠিক মনে পড়ছে না, মনে হয় ২০,২১ তারিখের দিকে ১ টা ফ্লাইট ছিল । ভাবছিলাম ওটায় গিয়ে মাসের শেষের দিকে চলে আসব । এরপরেই পরে গেলাম বিপদে । প্লেনের টিকেট পাই না । বলছে পরবর্তী মাস ছাড়া হবে না । আমার মাথায় বাজ । পরবর্তী মাসে কোনভাবেই যাওয়া সম্ভব না । ৬ এপ্রিল এর আগে আমাকে দেশে থাকতেই হবে । যাওয়ার আশা ছেড়েই দিয়েছিলাম , যাওয়ার ঠিক ২ দিন আগে ১ টা টিকেট কিভাবে জানি ম্যানেজ হয়ে গেল ।

যাই হোক অবশেষে ২৭ মার্চ চলে আসল । বলে রাখা ভাল এটাই আমার প্রথম ভিন দেশ ভ্রমন । সকাল সকাল এয়ারপোর্ট এ চলে আসলাম । মনে হয় ৯ টায় ফ্লাইট ছিল । খুজতে খুজতে দ্রুক এয়ার এ । মোটামুটি বড় লাইন । টিকেট এর জন্য দাঁড়ালাম । আমি লাইনে দাড়িয়ে একটু ইতস্তত বোধ করছিলাম । আসে পাশে দেখি সব চাইনিস টাইপ চেহারা, কোন বাংলাদেশি দেখি না । মজাটা এর পরেই টের পেলাম । কাউন্টার এ টিকেট এর অনলাইন কপি , পাসপোর্ট দিলাম । আমাকে দেখে হাসতেছে । একজন বার বার পাসপোর্ট আর আমাকে দেখতেছে । আমিও বিষয় তাতে বেশ মজা পাইলাম । পরে ১ মহিলা বলল, এটাই প্রথম বিদেশ ভ্রমন ? (পাসপোর্ট এ একটাও ভিসা ছিল না) ।

এরপর ইমিগ্রেশন এর লাইনে দাঁড়ালাম । বিশাল বড় লাইন । আর বিদেশিদের লাইনটা খুব ছোট । হটাত দ্রুক এয়ার থেকে ১ জন দেখতে পেয়ে, আমাকে বলল , ভূটান ? আমি বললাম, ইয়েস । (আমি সন্দিহান, আমি ভুটানিজ নাকি আমি ভূটান যাব । কোন প্রশ্নটা করল ? ) আমাকে বিদেশি দের লাইনে নিয়ে গেল । অফিসার বলল, আপনি তো বাংলাদেশি । এই লাইনে দাড়াইছেন কেন ? আমি বলি, আমি কি জানি ? দ্রুক এয়ার থেকে এখানে দাঁড়াইতে বলছে , দাড়াইছি । আর কয়েকটা প্রশ্ন করল, কতদিন থাকবেন, কত টাকা নিছেন, হোটেল বুকিং দিছেন কিনা এইসব । অবশেষে পার পেলাম । এরপর ডিপারচারে ২ টা বাংলাদেশি মেয়ের সাথে দেখা হল । ওরাও যাচ্ছে । অপেক্ষা করছি প্লেনের জন্য ।

প্রথম প্লেন ভ্রমন । মনে মনে অনেক উত্তেজিত । যাই হোক সময় হল, প্লেন এ উঠলাম । ভুটানিজ এয়ার হোস্টেজ । তা আর বলতে !!! না দেখলে বর্ণনা করা যাবে না !!!! লোল ! আমি জানালার পাশে সিট পাইনি । আমার পাশে ২ জন মার্কিনী । ১ টা পুরুষ ১ টা মহিলা । প্রথমে মনে হল স্বামী স্ত্রী । কিন্তু ভালভাবে খেয়াল করলাম মহিলার বয়স আছে । মা ছেলেও মনে হল । ভ্রমনের এই পর্বটাও আমার কাছে অমিমাংসিত । লোল । পোলাটা, জানালার পাশে সিট পাইনি বলে আমার আফসোস বুঝতে পেরেছিল । বেশ অমায়িক । হাসিমুখেই বলল, কোন সমস্যা নেই । ছবি তুল । জানালা দিয়ে বেশ কয়েকটা ছবি তুললাম ।

ঘন্টাখানেক পরেই “পারো এয়ারপোর্ট” এ নামলাম । ক্লিক ক্লিক শুরু হল পুরদমেই । ইমিগ্রেশনে ঢোকার আগে অদ্ভুদ পোশাক পরা মানুষ দেখলাম ( ট্র্যাডিশনাল ড্রেস ) । এই পোশাক পরেই মনে হয় ওয়েলকাম জানাচ্ছে । কিন্তু পরে কয়েকদিন এ যা দেখলাম, মোটামুটি সবাই এই ড্রেস পরেই থাকে (ছেলেরা) । ক্লিক ক্লিক এর কারনে আমি লাইনের সবার শেষে । মনে হয় ৩ টা লাইন ছিল । মহিলা অফিসার, আমারে বলে কোন দেশ । আমিঃ বাংলাদেশ । অফিসারঃ কিন্তু তুমি তো বাংলাদেশিদের মত দেখতে নও । আমাদের মত দেখতে । লোল । আমিঃ অবশ্যই অবশ্যই । লোল । দেশেও অনেকে আমাকে ভাবে আমি ভুটানিজ, চাকমা, চাইনিস । ব্লা ব্লা ব্লা ( ভাব জমাইতে সমস্যা কোথায় ? লোল) অফিসারঃ ইয়া ইয়া ফিলিপিনো , থাই ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা । লোল । তারপর হোটেল বুকিং দিয়েছি কিনা, কোথায় , কতদিন থাকব এসব জেনে ভিসা দিয়ে দিল । (ভূটান এর ভিসা কিন্তু অন অ্যারাইভাল) । কতদিন থাকতেই চাই, জানতে চাইল । ২ সপ্তাহ বলাতে, ২ সপ্তাহেরি দিয়ে দিল । আরও যদি লাগে, পরে বারায় নিতে বলল ।

আফিসিয়ালি ভূটান এ প্রবেশ করলাম । এবার যাব থিম্পু, ভুটানের রাজধানি । পারো থেকে ১ ঘণ্টার পথ । ১ টা ট্যাক্সি ঠিক করলাম । ৮০০ গুল্ট্রাম (ভুটানিজ টাকা)। ড্রাইভার এর নাম হল, বাল কুমার ছৈত্রি । লোল । ভূটান এ আরও এমন কিছু নাম শুনলাম । পুরা ভিম্রি খাইছি । এমনও নাম আছে যেগুলো উচ্চারণ করতে পারি নাই । আমার ফেসবুক ফ্রেন্ডলিস্ট এ কয়েকটা স্যাম্পল দেখতে পাবেন । আর, আরেকটা কমন নাম পাইছি ( টাইটেল ও হতে পারে ) । আমার মনে এটাই প্রশ্ন, এটাও কি মানুষের নাম হতে পারে ?!?!?!?! ওরা যদি জানত , এটার বাংলা অর্থ কি ? (বিশেষ করে মেয়েরা ) । আমার মনে হয়না , কেউ আমাদের দেশের কারো কাছে ওদের নাম বলত । লোল ।

পারো থেকে থিম্পু । পাহাড় কেটে রাস্তা বানানো । মাঝে মাঝে ২,১ টা বাড়ি চোখে পরে । শুধু পাহাড় আর পাহাড় । সাথে প্রকৃতিক দৃশ্য ফ্রি । থ্রি ইডিয়টস মুভিতে এরকম কিছু দৃশ্য দেখেছিলাম বটে । থিম্পু শহরে ঢোকা শুরু করলাম । প্রায় সবগুলো বাড়ির ডিজাইন একইরকম !!!!! উচু নিচু রাস্তা । বেশ শান্ত শিষ্ট । কোন রিকশা চোখে পরল না ।

এক আত্মীয়র বাসায় উঠলাম । সেদিন আর কোন ঘুরাঘুরি না । সোজা ঘুম দিলাম । ঢাকায় তখন অনেক গরম । তখন আমার রুমে হিটার চলেছিল !!!

এরপরের দিন ২৮ তারিখ, বিকেল বেলা । ঘুরতে গেলাম পাহাড়ের উপর একটা জায়গায় । অনেক বড় বুদ্ধ মূর্তি । বিশাল এলাকা জুড়ে । যাওয়ার সময় ট্যাক্সি তে যাই । আসার সময় পায়ে হেটে হেটে । সে অন্যরকম ১ অভিজ্ঞতা । প্রায় পুরো থিম্পু শহর কে পাহাড় থেকে দেখা যায় । ক্লিক ক্লিক ; এটা তো চলতেই আছে । লোল । পাহাড় থেকে নামতে নামতে একেবারে রাত হয়ে গেল । আসার সময় ১ টা মন্দির এ থামলাম । অনেক্ষন ছিলাম । ছবি তুললাম । এরপর বাহিরে হাল্কা কিছু খেয়ে বাসায় ফিরে আসলাম । ভুটানে জিনিস পত্রের দাম আমাদের তুলনায় একটু বেশিই বলা যায় । সবকিছুতেই । তবে মদের দাম অনেক কম । কয়েক বোতল নিয়ে আসার খুব ইচ্ছে ছিল । লোল ।







২৯ তারিখ, এদিন বলা যায় শহর ঘুরা শুরু করলাম । সাথে ছিল রাম । সে ছিল হাউজের কুক । সে এখন ভুটানি । কিন্তু তাদের পূর্ব পুরুষ নেপালি । মার্কেট, কাঁচাবাজার, স্টেডিয়াম, বাণিজ্য মেলা, আরচারি গ্রউন্ড, পার্ক । এসবি দেখলাম । কাঁচাবাজার টা ২ তলা মনে হয় । ২ তলা পর্যন্ত গিয়েছিলাম । সব দোকানদার মেয়ে । ২ তলায় ঘুরে ঘুরে ছবি তুলছি । হঠাত ১ টা জিনিস থেকে গন্ধ আসছে । এরকম জিনিস আগে কাছ থেকে কখনও দেখিনি । বললাম কি এটা ?? বলল, শুকরের মাংস । ওহ !! যত তারাতারি পারছি অই এলাকা ত্যাগ করেছি । লোল । এরপর গেলাম স্টেডিয়াম । কিছুদিন আগে এখানেই ভুটানের রাজারানির বিয়ে হয়েছিল । মাঠের ঘাসের দিকে তাকালে সহজেই বুঝা যায় । এরপর বাণিজ্য মেলা । ওটা দেখে মনে হল, ভারতীও পণ্য-র বাণিজ্য মেলা । এই বিষয়ে আর বেশী কিছু বলতে চাচ্ছি না । ভুটানে আসলে বিষয়টা ক্লিয়ার হয়ে যাবে । এরপর আরচারি গ্রউন্ড । ছবি তুললাম ।
এরপর পার্ক । পার্কে ঢোকার মুখেই ১ টা সুন্দর মেয়ে দেখলাম । লোল । ওখানে ১ টা বুদ্ধ মূর্তি তৈরি হচ্ছিল । বেশ কিছু সময় ওখানে ছিলাম । আসার সময় দেখলাম অই মেয়েটা সিমেন্টের বস্তা টানতেছে !!! ওখানে থাকার সময় এই একটা জিনিস আমি ধরতে পারিনি । চেহারা, পোশাক দেখে বোঝার উপায় নেই, কে আসলে কোন শ্রেণীর । এটা আমার কাছে বেশ অবাকি লেগেছে ।







৩০ তারিখ, এদিন অবশ্য আবহাওয়া ১ টু খারাপ ছিল । গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি । তবে বিকেলে রাম কে নিয়ে বাইরে বের হই । ১ টা সিম কার্ড নেই । নেয়ার পর ব্যাবহার করিনি বললেই চলে । বি মোবাইল আর তাসিসেল । মাত্র ২ টা মোবাইল অপারেটর । আমার টা ছিল বি মোবাইল । অন্য আরেকটা পার্কে ঘরাঘুরির করি । মার্কেটে কিছুক্ষন ঘুরাঘুরি করে বাসায় চলে আসি ।



৩১ তারিখ, ওহ সারাদিন বাসায় ছিলাম । শুধু ঘুমাইছি । যাওয়ার আগে এত পরিশ্রম করা হইছে যে, যখনি টাইম পাইছি তখনি ঘুমাইছি । সন্ধায় মার্কেট এ যাই , ১ টা জ্যাকেট কিনি । ঢাকায় জ্যাকেটের কোন প্রয়োজন দেখি না । কিন্তু সৃতি হিসেবে কিছু নিতে চাইছিলাম ।

১ তারিখ, এপ্রিল । ওহ এটাই ছিল সবচেয়ে সুন্দর । তাগসাং । ১ টা মন্দির আছে পাহাড়ের উপরে । ওখানে উঠতে ৩ ঘণ্টা আর নামতে ২ ঘণ্টা লেগেছিল । এটা নিয়ে আরেকদিন লিখব । নেট থেকে আগাম ১ টা ধারনা পাবেন ।
http://en.wikipedia.org/wiki/Paro_Taktsang


আরও ছবি দেখতে চাইলেঃ
Bhutan Trip (27 march 2012)

Bhutan Trip-Thimpu( 28 march 2012)

Bhutan Trip-Thimpu( 30 march 2012)


চলবে
১৯টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×