নতজানু গম্ভীর সারিবাধা সেবকের মৌন-গুঞ্জনের রেডকার্পেটে
পড়ে রইলো বিবিধ সব হাহাকারেরা।
জুলফির পাকা কয়েকটা চুল তাল মেলালো বস্তা-বন্দি হেমিংওয়ের ছায়ার সাথে।
শেষবারের মত আমি চুম্বন আঁকলাম আমার নবীন-প্রবীন
প্রিয় গণিকাদের অধরে, কপালে কিংবা স্তনে।
তারপর পা বাড়ালাম ব্যালকনির ওপাশের রহস্যময়তায়
আবারো ফিরে আসার কসম কেটে।
"ফিরে না আসলে বা ক্ষতি কী?"
রেলিং ঘেষে দাঁড়ানো আমার অগোছালো ছায়াটা
অপসৃয়মান আমাকে ছুঁড়ে দিলো সরল প্রশ্ন।
ফাঙ্গাস জড়ানো ঘন দু'ফোটা অশ্রু চুইয়ে পড়লো আমার ছায়ার শরীর বেয়ে..
ব্যালকনির এপাশে আসা আগে যা মূলত: ছিলাম আমিই।
আমি-রূপী আমার ছায়াটা তখনো চেয়ে ছিলো;
হ্য়তো তার প্রশ্নের উত্তরের অপেক্ষায়,
অথবা তার আমি হয়ে উঠা উদযাপনের প্রতিক্রিয়ায়।
০৪:৪৫
১৯ আগষ্ট, ২০০৯
মহাখালী, ঢাকা।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৪:৪৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




