বাবার মত তিনি সাহসী হতে পারেন। অন্যরা অধম হলেও তিনি উত্তম হবেন না কেন? প্রতিবেশী ভারতের গণতন্ত্র দেখেও হিংসা হয়। মৌলবাদী মদীও সে গণতন্ত্র নষ্ট করেনি। অথচ আমাদের এখানে যে আসে সে গণতন্ত্রে বাঁ হাত দেয়্। কেনরে বাপু তোরা কি লেপ্ট হ্যান্ডেড নাকি? জাতির জনকের কন্যা সেরকম হবেন কেন্? তাঁর ডান হাতটা তো দূর্বল হওয়ার কথা না। তাহলে তিনি বাঁ হাতে কাজ সারবেন কেন?
কামনা করি তিনি আবারও দেশের প্রধানমন্ত্রী হোন। তবে তা’ হোন একটি চমৎকার গণতন্ত্রের মাধ্যমে। নতুন ভোটাররা যখন ভোট দিতে না পেরে আক্ষেপ করে তখন মনে অনেক কষ্ট হয়। তাদের কি ভোট দানের আশা করতে নেই? ভোট নাকি সুষ্ঠ হয়। তবে যারা বলে তারা ভোট দিতে পারেনি তারা কি মিথ্যা কথা বলে?
এখন জনগণ কথা বলে না। জখন তাদের ভিতরের জমানো কথা বের হতে শুরু করবে তখন কি তা’ আটকে রাখা যাবে? সুতরাং কথাকে বের হতে সুযোগ দিতে হবে। যেন তা’ একসাথে বেরুতে গিয়ে বিপত্তি না ঘটায়। ইতিহাসের কথা আমাদের মনে থাকে না। অথচ ইতিহাস বার বার ফিরে এসে অনেকের মুখের হাসি কেড়ে নেয়। সব সময় হাসার মত একটা ব্যবস্থা কি করা যায় না?
বাঁশের চাষ হবে। বিপদের বৈতরনী পার হওয়ার সাঁকো তৈরীর জন্য। সেই বাঁশ কারো পশ্চাৎদারে প্রবিষ্ঠ করতে হবে কোন কারণে? চুলায় যাক ঐ বাঁশ। ভালো রান্না হোক তাতে। তা’ যেন কারো কান্নার কারণ না হয়। বাঁশের সঠিক ব্যবহারের জন্য এ জাতির উপযুক্ত প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। রাজনীতিবীদগণ অপরকে বাঁশ দিতে গিয়ে নিজের পাছা কেন উদোম করেন? সেকারণেই তো বাঁশ দেওয়ার পরেই আবার বাঁশ খেতে হয়। সাবাস বাঙ্গালী সাবাস।
ক্ষমতায় থাকাকালিন কি এমন সুকাজ হরা হয় যে ক্ষমতা সমাপ্তির পর পলায়ন করতে হয়? পলায়ন অত:পর অর্থ পাচার। কতকাল এ অকাজ চলতে থাকবে। কেন চোরে চোরে মাসতুতো ভাই হতে হবে? পুস্তকে লেখা আছে বলেই কি এমন অকাজ চলতে থাকবে? ছোট স্থানে অনেক লোক। মহাগন্ডোগোল তাতে। তার উপর আরো পাওয়া যায় উপহার হিসাবে। আমরা কোথায় আছি ভাবতে পারি কি? এর থেকে উত্তরণে সততা লাগবে কি? অনেকে বলে সততা এদেশের জন্য নয়। এটা অন্য দেশের জন্য। এদেশে অসৎদের বরং কদর বেশী। আর ভাবতে পারি না। শান্তিতে একটা নিশ্বাস ফেলে মরতে পারব কি? জানি না এর জন্য আর কত কাল অপেক্ষায় থাকতে হবে।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই মে, ২০২৩ রাত ১:৪২