বিজ্ঞান বলল, বীগ ব্যাং এ মহাজগতের সব হয়েছে। আমরা বলি ওয়েল। তখন সবার সাথে মহাজগতের নিয়ন্ত্রক হয়েছেন। কারণ আমরা মহাজগতের সব কিছু সুনিয়ন্ত্রিত দেখতে পাচ্ছি। সুতরাং আমরা মহাজগতের নিয়ন্ত্রককে অস্বীকার করতে পারছি না বলে দুঃখিত।
বিজ্ঞান বলে বিবর্তনে সব হয়েছে। আমরা বলি ওয়েল সেই সাথে বিবর্তনে সবার নিয়ন্ত্রক হয়েছেন।কারণ আমরা সব কিছু নিয়ন্ত্রিত দেখতে পাচ্ছি।সুতরাং আমরা মহাজগতের নিয়ন্ত্রককে অস্বীকার করতে পারছি না বলে দুঃখিত। আর আদম(আ.) বিবর্তনের অংশ নন। কারণ তিনি পৃথিবীতে বাইরে থেকে আগত। তাঁর মত প্রাণীদের বিনাশ করে তাঁকে এখানে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। সুতরাং আমরা যে আদম সন্তান এটা আমরা অস্বীকার করতে পারি না।
বিজ্ঞান বলছে বীগ ব্যাং এর আগে কি ছিল বিজ্ঞান তা জানে না, আমরা বলি আমরা সেটা জানি। বীগ ব্যাং এর আগে আল্লাহ ছিলেন, কারণ এত্ত বড় বীগ ব্যাং ঘটাতে আল্লাহর মত শক্তিশালী কোন একজনের দরকার ছিলো।
অবিশ্বাসী বলছে আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে? আমরা বলি কেউ সৃষ্টি না করাই আল্লাহর অস্তিত্বের কারণ। কারণ কেউ লিমিট দিয়ে সৃষ্টি না করায় আল্লাহ আন লিমিটেড হিসাবে বিদ্যমান হয়েছেন। তাঁর মত আর কেউ হতে পারেনি কেন? তাঁর মত আর কেউ হতে পারেনি কারণ তিনি অন্য সবার লিমিট দিয়ে দেওয়ায় অন্য সবাই লিমিটেড হয়ে গেছে। সেজন্য তারা আর তাঁর মত আন লিমিটেড হতে পারেনি।
একজন অবিশ্বাসী বলেছেন, শূন্য থেকে সব কিছু হয়েছেন। শূন্যে বিভিন্ন ক্রিয়া প্রক্রিয়ায় তাতে শক্তি হয়েছে। আমরা বলি সেই সব শক্তির সম্মিলিত অবস্থাই সর্বশক্তিমান আল্লাহ। সেজন্য তিনি নিজেকে প্রথম বলেছেন। এভাবে আল্লাহর সব কথায় লজিক থাকায় আমরা তাঁর কথায় বিশ্বাসী।আর অবিশ্বাসীর কথায় কোন লজিক না থাকায় মানুষ অবিশ্বাসী হতে পারে না। অথচ এ অবিশ্বাসীরা বিনা লজিকে বিশ্বাসকে ভাইরাস বলছে। কিন্তু তাদের লজিক বিহীন কথা বিশ্বাসী কানে তোলে না। একদা বিজ্ঞান ছিলো না বলে অবিশ্বাসী বড় অসহায় ছিলো। বিজ্ঞান আসায় অবিশ্বাসী মনে করলো এবার তাদের হালে অনেক পানি। কিন্তু ভালো করে তাকালে দেখাযায় অবিশ্বাসের বিজ্ঞানের সবটাই মরিচিকা। অবিশ্বাসী পানি ভেবে মরিচিকায় হাল চালায় তাতে বিশ্বাসী হাসে। তখন অবিশ্বাসী বিশ্বাসীকে ধর্মান্ধ বলে গালি দিয়ে শান্তনা পাওয়ার অহেতুক চেষ্টা করে। এ খেলাই এখন চলছে হরদম।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:২৪