
আওয়ামী লীগ ধরেই নিয়ে ছিল কেউ তাদেরকে কিছুই করতে পারবে না। কিন্তু ছাত্ররা সেটাই ঘটিয়ে দিল যা আওয়ামী লীগ কল্পণা করতে পারে নাই।অবশেষে প্রতিবেশী দেশ মহাউত্তেজনা প্রকাশ করছে। তাদের কেউ কেউ ভাবছে তারা চট্টগ্রাম দখল করে নিবে। এতে উল্টা চিকেন নেক হারিয়ে সেভেন সিস্টার ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হয় কিনা সেটাও ভাবার বিষয়। তারা চট্টগ্রাম দখল করে শাসন করতে পারবে কি? বৃটিশের মত ঘটনা ঘটতে থাকলে তাদেরকে আবার এখান থেকে লেঙ্গুড় তুলে পালাতে হবে। সাতচল্লিশে যে হিসাবে আমরা মানচিত্র পেয়েছি ভারত যুদ্ধ করতে আসলে সে হিসাব আর বজায় থাকবে না। তখন ভারতের এলাকা দখল করে বাংলাদেশের এলাকা বড় করার সুযোগ থাকবে। ভারত ধরেই নিচ্ছে তারা চট্টগ্রাম দখল করতে পারে। কিন্তু এতে উল্টা তাদের ত্রিপুরা বেদখল হতে পারে। বাঙ্গালীর ইতিহাস ভুলেগেলে ভারতের চলবে কি?
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরতে পারলে সাহসীদেরকে তেলেভেজে খাবে। নতুবা সাহসীরা তাদেরকে তেলেভেজে খাবে। সুতরাং উভয় পক্ষে এখন টানটান উত্তেজনা। এসময় বাংলাদেশের মসনদে একজন বুদ্ধিমান আছেন। সেনা প্রধানও দেখতে বেষ্টলুক। কেউ কেউ বলেছিলো রাশিয়া পরেন মিনিটে ইউক্রেন নিয়ে নিবে। তারপর যা হচ্ছে সেটা সবাই দেখছে। ভারত বাংলাদেশে যুদ্ধ করতে আসলে সেভেন সিস্টার নড়ে চড়ে উঠবে। অবশেষে ভারত হেরে বাংলাদেশের মানচিত্র বড় হতে পারে এবং সেভেন সিস্টার স্বাধীন হতে পারে। কারণ বাংলাদেশের ইতিহাস অনুজ্জ্বল নয়। সুতরাং ভারতের উত্তেজনা ঠান্ডা হওয়া জরুরী।
যারা আওয়ামী লীগকে তাড়িয়েছে তারা তাদেরকে ক্ষমতায় ফিরতে দিতে চাইবে না। তারা আবারও আওয়ামী লীগকে হারালে তারা আর সোজা হয়ে দা্ঁড়াতে পারবে না। আওয়ামী লীগ বিএনপিকে হয়ত ভয় দেখায়, সেজন্য তারা হয়ত আবল তাবল বকেও। কিন্তু ছাত্রদের ভয়ের স্থানে ভয় নাই। কারণ তারা ভালোভাবেই জানে আওয়ামী লীগ ফিরতে পারলে কি হবে? দেশের অবস্থা অনেকখানি জটিল মনে হচ্ছে।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



