
পিআর ছাড়া নির্বাচন হলে এবং সে নির্বাচনে আওয়ামী লীগ- জাতীয়পার্টি না থাকলে তারা নির্বাচন বানচালে মাঠে নামবে।এতে প্রতিকেন্দ্রে গন্ডগোল হবে। ভোটার পালিয়ে যাবে। পুলিশ-প্রশাসন গন্ডোগোলে জয়ী পক্ষের পক্ষে থাকবে।ব্যালট বাক্স নিয়ে আওয়ামী লীগ- জাতীয়পার্টির সাথে জামায়াতের ধস্তা-ধস্তি হবে। তাতে জামায়াত জয়ী হবে। কারণ ছাত্ররা যে তাদের পক্ষে সেটা ডাকসু, জাকসু, চাকসু ওু রাকসু নির্বাচনে দেখা গেছে। দু’শ আসনে জামায়াত ফলাফল করাতে পারলে তারা ক্ষমতা পাবে। পরে স্থগিত কেন্দ্রের ফলাফলও তাদের পক্ষে যাবে। এ নির্বাচন আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও বিএনপি মানবে না। তাদের আন্দোলনে জামায়াত ক্ষমতা ছাড়বে।তারপর নতুন সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে। সে নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টি থাকবে। তাতে আওয়ামী লীগ জয়ী হয়ে ক্ষমতা গ্রহণ করবে এবং জাতীয় পার্টি থাকবে বিরোধী দল।পিআর ছাড়া নির্বাচনে ক্ষমতা পেয়ে সে ক্ষমতা ধরে রাখতে পারবে না জেনেই জামায়াত পিআর চায়।পিআরে জামায়াত ক্ষমতা না পেলেও ক্ষমতার ভাগ পাবে। পিআর ছাড়া বিএনপি একক ক্ষতা পেতে চাইলে তারা আসলে ক্ষমতার নাগাল পাবে না। কারণ তাদের পক্ষে পুলিশ, প্রশাসন ও ছাত্র নাই।তারা যে ভোটারের ভরসা করছে তারাতো ভোট কেন্দ্র ছেড়ে পালাবে।তাহলে বিএনপির পিআর ছাড়া ক্ষমতা পাওয়ার হিসাবটা কি? কোন হিসাবে পিআর ছাড়া তাদের ক্ষমতার অংক মিলে না। সেকালে আমি অংকে একশতে একশ পেতাম। আমি পিআর ছাড়া বিএনপির ক্ষমতার অংক মিলাতে গিয়ে কোনভাবে তাদের ক্ষমতার অংক মিলাতে পারলাম না। পিআর ছাড়া আপার রেখে যাওয়া ক্ষমতা তিনি ফিরে পাবেন।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৮:৩২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




