somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রীতু আরাশিগে (দ্বিতীয় পর্ব)

২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রথম পর্ব এখানে

বাংলাদেশে ফেরত আসার দিন কলম্বো বিমানবন্দরে যাওয়ার প্রাক্কালে কিছুটা পথ ঘুরে মাতুগামা উপশহরে আসা হলো আরাশিগেকে উপহারটা দেয়ার জন্য। কিন্তু আরাশিগের টেলিফোন বুথ তখনো খোলা হয় নি। আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ ছিল। কিছুক্ষণ দিগ্বিদিক পায়চারি করার পর জনৈক পথচারীকে জিজ্ঞাসা করতেই জানা গেলো যে, এখানে আজ ছুটির দিন। মেজরের মন খুব বেদনার্ত হয়ে ওঠে। একটা পথ অবশ্য আছে, এর আগে মেজর সামিরাকে সাথে নিয়ে এখানে এসেছিলেন; তাঁর মাধ্যমে উপহারটা আরাশিগের কাছে পৌঁছে দেয়া যেতে পারে। এই ভেবে বিমানবন্দরের দিকে যাত্রা শুরু করেন।
বিমান বন্দরের পথে যেতে যেতে মেজরের মনে পড়লো, আজও আরাশিগের নাম সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেলো না। শেষবার যখন মেজর সামিরাকে সঙ্গে নিয়ে এসেছিলেন তখন কত কথা হলো মেয়েটার সঙ্গে, অথচ তার নামটাই শুধু জিজ্ঞাসা করা হলো না। আরাশিগে নামটি তাঁর মনের ভেতরে এতখানিই গেঁথেছিল যে তার সাথে কথা বলার সময় মেজরের মনেই হয় নি— তিনি মেয়েটির নাম জানেন না। সেদিন ক্যাম্পে ফেরত যাবার পর থেকেই মেয়েটির নাম জানার জন্য তাঁর মনের ব্যাকুলতা ক্রমশ বাড়ছিল। তিনি অবশ্য ধরেই নিয়েছিলেন যে ওর নাম আরাশিগে হওয়াটা খুবই সম্ভব— এমনকি টেলিফোন বুথের নাম যদি আরাশিগেও হয়, তাহলেও ধরে নেয়া যায় যে আরাশিগের নামের উপরেই টেলিফোন বুথের নামকরণ করা হয়েছে।
ক্যাম্প থেকে একই কনভয় যোগে সোজা রাস্তায় অন্য সবাই বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা হলেও কেবল মেজর এজাজের জন্য আলাদা একটি জিপ বরাদ্দ করা হয়েছিল। এখানে আরাশিগে নামক তাঁর একটি মেয়ে আছে এ কথাটি অনেকে জানতে পেরেছিলেন; বিদায়ের দিন সেই মেয়েটির সাথে তাঁর সাক্ষাৎ হোক কর্তৃপক্ষের এই অতিমানবিক সৌজন্যবোধ জাগ্রত হওয়ার ফলে মেজর এজাজ মাতুগামা শহরে যাওয়ার একটা দুর্লভ সুযোগ লাভ করেছিলেন। আরাশিগের সাথে তাঁর দেখা হলো না, অধিকন্তু পথিমধ্যে একটা উটকো ঝামেলায় পড়তে হলো; জিপ গাড়ির পেছনের একটি চাকা বার্স্ট হয়ে গেছে। ওটি বদলাতে প্রায় মিনিট বিশেকের মতো সময় চলে গেলো।

গাড়ির চাকা পাংচার হওয়ায় বিমানবন্দরে পৌঁছুতে বিলম্ব হচ্ছিল এবং সঙ্গী শ্রীলংকান অফিসারসহ মেজরের মনে টেনশন বাড়তে থাকে। বিমানবন্দরে পৌঁছে দেখেন যাবতীয় ফর্মালিটি সম্পন্ন করে অত্যন্ত দুশ্চিন্তাগ্রস্ত অবস্থায় কনভয়ের চিফ কোর্ডিনেটিং কর্নেল তাঁর জন্য অপেক্ষা করছেন। তাঁকে দেখেই অফিসারের মুখাবয়ব উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। সামনে এগিয়ে এসে সহাস্যে জিজ্ঞাসা করেন, ‘হ্যালো মেজর, আশা করি আপনার কন্যার সাথে শেষ সাক্ষাৎটি খুব মধুময় হয়েছে।’
‘দুঃখিত কর্নেল, তার দেখা মেলে নি। তার দোকান বন্ধ ছিল, ঐ মার্কেটে আজ পূর্ণ ছুটির দিন কিনা।’
‘ওউফ, ভেরি স্যাড।’ এ অবস্থায় তাঁর প্রতি কর্নেলের অপ্রসন্ন অভিব্যক্তির পরিবর্তে অসাধারণ সৌজন্য প্রকাশে বাংলাদেশি মেজর খুব মুগ্ধ হলেন। কিন্তু সময় খুবই সংক্ষিপ্ত, সঙ্গী জোয়ানরা ধরাধরি করে ব্যস্তভাবে তাঁর মালামাল নামাচ্ছেন, মেজর নিজেও তাঁদের সাথে যোগ দিলেন।
বিমান উড্ডয়নের একটু পরই মেজরের মনে পড়লো যে ভুলবশত এবং ব্যস্ততার কারণে আরাশিগের জন্য কেনা উপহারটা মেজর সামিরার কাছে হস্তান্তর করা হয় নি; ওটা তাঁর সঙ্গেই চলে এসেছে।

এর পরের বছরখানেক সময় খুব হাসি-আনন্দে কেটে যেতে লাগলো মেজর পরিবারে। প্রথম-প্রথম খুব বিচ্ছিন্নভাবে তাঁদের আলোচনায় আরাশিগের নাম উচ্চারিত হতো। এরপর আরাশিগে তাঁদের আলোচনায় এমনই একটা স্থান জুড়ে নিল যে মনে হতে পারে আরাশিগে এই পরিবারেরই একটা অতি আদরণীয় কন্যা, যে তার পিতামাতা ও কনিষ্ঠ ভাইবোনকে ছেড়ে দ্বীপদেশীয় শ্রীলংকায় প্রবাসী হয়েছে। আরাশিগের জন্য কেনা ঝলমলে পোশাকের প্যাকেটটা একদিন খোলা হয়েছিল। শখ করে রীতুকে যখন পরানো হলো তখন সে খুশিতে আত্মহারা হয়ে গেলো। আরাশিগে যদিও বয়সে তার চেয়ে বারোবছরের বড়ো, কিন্তু তার শারীরিক কোষ বৃদ্ধির হার আরাশিগের চেয়ে বেশি এবং তজ্জন্য পরবর্তী বছর তিনেকের মধ্যেই সে আরাশিগের সমান শারীরিক গঠন অর্জন করতে সক্ষম হবে বলেই মেজর মনে করলেন।
রীতুকে পরানোর পর পোশাকটি পুনরায় প্যাকেটবন্দি করে রাখা হয়েছে। শ্রীলংকা থেকে প্রতি বছর অসংখ্য সেনা অফিসার বাংলাদেশে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে আসেন। এমনকি বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমিতেও কমিশন লাভের জন্য বহু শ্রীলংকান জেন্টলম্যান ক্যাডেট প্রশিক্ষণরত আছেন। তাঁদের যে কোনো একজনের মাধ্যমে এই প্যাকেটটি শ্রীলংকায় মেজর সামিরার কাছে পাঠিয়ে দেয়া হবে। তিনি অবশ্যই আরাশিগের কাছে ওটি পৌঁছে দেবার ব্যবস্থা করবেন।
কিন্তু বিভিন্ন ব্যস্ততার দরুণ অতি সহসাই কোনো শ্রীলংকান সেনাসদস্যের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হলো না। ঠিক এমন সময়ে মেজর পরিবারে এক বিষাদময় ও হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটলো। এবং পরবর্তী দু বছর সময়টাতে সৃষ্টি হলো তাঁদের পরিবারের করুণতম ইতিহাস।


পনর বছর পরের কথা।
শ্রীলংকান সরকারের আমন্ত্রণে শ্রীলংকায় এসেছেন মেজর জেনারেল এজাজ রহমান চৌধুরি। এদেশে এখনো তামিল টাইগারদের সাথে কেন্দ্রীয় সরকারের কোনো সমঝোতা প্রতিষ্ঠিত হতে পারে নি। বাংলাদেশে পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতীয়দের সাথে সফল শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন পৃথিবীর ইতিহাসে একটা উল্লেখযোগ্য ঘটনা। এল.টি.টি.ই.দের সাথে কীভাবে সমঝোতা প্রতিষ্ঠিত করা যায় সে ব্যাপারে কলম্বোয় একটি সিম্পোজিয়ম অনুষ্ঠিত হবে। নরওয়ে, ভারত, আমেরিকা ও বাংলাদেশসহ পৃথিবীর প্রায় দশটি দেশের প্রতিনিধিগণ এই সিম্পোজিয়মে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রিত হয়েছেন। বাংলাদেশের উপরও একটি বিশেষ কেইস স্টাডি থাকবে যাতে মেজর জেনারেল এজাজ রহমান চৌধুরি তাঁর বিশেষজ্ঞ মতামত উপস্থাপন করবেন।
তিনদিনব্যাপী সিম্পোজিয়মের প্রাত্যহিক কর্মসূচিতে কোনো ফুরসত নেই। ইতোমধ্যে তিনি মেজর সামিরার অনুসন্ধান করেছেন। পনর বছর আগের কথা, তাঁরও এতদিনে মেজর জেনারেল হয়ে যাওয়ার কথা, নিদেনপক্ষে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল। বয়স ও চাকরির ক্ষেত্রে অবশ্য সামিরা এজাজ রহামন চৌধুরির চেয়ে জ্যেষ্ঠ ছিলেন। সে হিসেবে এমনও হতে পারে যে এতদিনে তিনি অবসর গ্রহণ করেছেন।
মেজর সামিরার খোঁজ নিতে কর্তৃপক্ষ প্রচুর তৎপরতা প্রদর্শন করলেন। একই নামে আরো বহু অফিসার আছেন। কোন মেজর সামিরা পনর বছর আগে কুকুলেগংগায় বহুজাতিক সামরিক শান্তিরক্ষী প্রশিক্ষণে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তার হদিশ মিললো না।
সিম্পোজিয়মে এক কর্নেলের সাথে আলাপ প্রসঙ্গে মেজর সামিরার কথা তুলতেই তিনি উজ্জ্বল হয়ে বলে উঠলেন, হ্যাঁ, তিনি মেজর সামিরাকে চিনেন। এ কর্নেল ঐ সময় ক্যাপ্টেন ছিলেন, তাঁর নাম কালনা; মেজর সামিরার অধীনে থেকেই তিনি সামরিক মহড়ায় অংশগ্রহণ করেছিলেন। তবে দুঃখের বিষয়টি হচ্ছে মহড়ার পরের বছরই মেজর সামিরা জাফনায় এক দুর্ধ্বর্ষ যুদ্ধের সময় বুকে গুলিবিদ্ধ হয়ে যুদ্ধক্ষেত্রে প্রাণ হারান।
জেনারেলের মন খারাপ হয়। একজন পুরোনো বন্ধুর পনর বছর আগেকার স্মৃতি মনে করার চেষ্টা করলেন। সেসব এখন কেবলই দুঃখ দিয়ে যায়।
তৃতীয় দিন সকাল এগারোটায় সিম্পোজিয়মের সমাপনী অধিবেশন শেষ হলো। একই দিন রাত দশটায় জেনারেলের ফিরতি ফ্লাইট। বাসস্থান থেকে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা নাগাদ বের হয়ে যেতে হবে, তার আগের সাত-আট ঘণ্টা সময় সম্পূর্ণ তাঁর নিজস্ব, পুরোটা সময় তাঁর অখণ্ড অবসর।
কিন্তু প্রকৃত অর্থেই তা অখণ্ড অবসর ছিল না। দেশ থেকেই তিনি কিছু পরিকল্পনা করে এসেছেন। এতটুকু নিজস্ব সময় হাতে পেলেই তিনি সেই পরিকল্পনা মতো কাজটি করতে বেরোবেন— কলম্বো শহর থেকে সড়কপথে প্রায় আড়াই ঘণ্টা যাত্রার পর সেই মাতুগামা উপশহরে যাবেন, পনর বছর আগে সেখানে তিনি তাঁর আরাশিগেকে দেখে গেছেন, তাকে পুনর্বার আরেক নজর দেখবার জন্য সেই কতকাল থেকে তাঁর বুকটা অবিরাম হাহাকার করছে।

কিন্তু মাতুগামা আর আগের মতো নেই। ছোটো উপশহরটি এখন চারদিকে বহুদূর পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়েছে। অত্যাধুকি অট্টালিকা গড়ে উঠেছে, সারি সারি বিলাশবহুল অ্যাপার্টমেন্ট, ফ্যাশনেবল দোকানপাট, রাস্তাঘাট— সবকিছু বদলে গেছে ও উন্নত হয়েছে।
আরাশিগের টেলিফোন বুথটি ঠিক কোন জায়গায় ছিল তা ঠাওর করা গেলো না। সেদিনের আরাশিগেকে আজও এখানে অবিকল সেদিনের মতোই পাবেন— তিনি আদৌ এতখানি আশা করেন নি। অবশ্য তার টেলিফোন বুথটিও যে খুঁজে পাওয়া যাবে এ ব্যাপারেও তিনি সুনিশ্চিত ছিলেন না। তবে একটা ব্যাপারে তিনি খুব আত্মবিশ্বাসী হয়েছিলেন, আরাশিগে তাঁকে দেখামাত্রই চিনতে পারবে— কখনো কোথাও এ রকম হয় কিনা বা হয়েছে কিনা তা তিনি জানেন না— হয়ত আরাশিগেও তাঁকে দেখার জন্য অন্তপ্রাণ হয়ে উঠেছিল— সেই পনর বছর আগের দেখা, কিন্তু তাঁকে দেখামাত্রই সে টেলিফোন বুথ থেকে লাফিয়ে ছুটে এসে বাবার বুকে ঝাঁপিয়ে পড়বে— জেনারেল ভাবতেন।
প্রায় ঘণ্টাখানেক খোঁজাখুঁজির পর ক্ষুদ্র একটা তথ্য পাওয়া গেলো— বহুদিন আগে শহরের মাঝামাঝি স্থানে বেশ কয়েকটা টেলিফোন বুথ ছিল, যার একটির নাম ছিল ‘আরাশিগে টেলিফোন সেন্টার’।
কিন্তু শহরের মাঝামাঝি জায়গা, পনর বছর আগে যা উপশহরের প্রান্ত থেকেও কিছুটা দূরে অবস্থিত ছিল, আজ বড়ো বড়ো দালানকোঠায় ভরে গেছে।
এমন কি হতে পারে না যে এসব দালানের একটির মালিক আরাশিগে নিজে? সময় তো বদলায়, যে কারোরই।
কিন্তু আরাশিগের সন্ধান মিললো না।

(আগামী পর্বে সমাপ্য)

২০ জুন ২০০৪

***

'কালের চিহ্ন', একুশে বইমেলা ২০১৬

***

বাকি অংশ কেউ পড়তে চাইলে প্লিজ নীচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে সরাসরি ১০৭ নম্বর পৃষ্ঠায় চলে যান।

কালের চিহ্ন



সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:১৫
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পথ হারিয়ে-খুঁজে ফিরি

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ১:৩৩


মনটা ভালো নেই। কার সাথে কথা বলবো বুঝে পাচ্ছি না। বন্ধু সার্কেল কেও বিদেশে আবার কেও বা চাকুরির সুবাদে অনেক দুরে। ছাত্র থাকা কালে মন খারাপ বা সমস্যায় পড়লে... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রজাতির শেষ জীবিত প্রাণ !

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৩ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫১



বিবিসির একটা খবর চোখে এল সেদিন । উত্তরাঞ্চলীয় সাদা গন্ডার প্রজাতির শেষ পুরুষ গন্ডারটি মারা গেছে । তার নাম ছিল সুদান । মৃত্যুর সময় তার বয়স ৪৫। বিবিসির সংবাদটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশে সবচেয়ে ক্রিয়েটিভ এবং পরিমার্জিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর মধ্যে সে একজন ।।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ১৩ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯



আপনারা কতজন Umma Kulsum Popi চেনেন, আমি ঠিক জানি না। আমার পর্যবেক্ষণ মতে, বাংলাদেশে সবচেয়ে ক্রিয়েটিভ এবং পরিমার্জিত কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের একজন হলেন উনি। যদি বলি দেশের সেরা পাঁচজন কনটেন্ট... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিস অস্বীকার করে রাসূলের (সা.) আনুগত্য সম্ভব

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৩ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর, আর আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

=কবিতাগুলো যেনো এক একটি মধুমঞ্জুরী ফুল=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:২০



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনের মাধুরী মিশিয়ে যে কবিতা লিখি
কবিতাগুলো যেনো আমার এক একটি মঞ্জুরী লতা ফুল,
মনের ডালে ডালে রঙবাহারী রূপ নিয়ে
ঝুলে থাকে কবিতা দিবানিশি
যে কবিতার সাথে নিত্য বাস,
তাদের আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×