somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আল্লাহ আমাদের বিজয়ের জন্য প্রস্তুত করছেন

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

লেখা-লেখি ও প্রকাশনা সংক্রান্ত নানাবিধ ব্যস্ততা এবং কিছু সীমাবদ্ধতার কারণে ইদানিং নেটে বা ব্লগে সময় দেয়ার আন্তরিক ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও সম্ভব হচ্ছে না। তবে একেবারে বিচ্ছিন্নতা কাটাতে অন্তত: নিজস্ব ও সংকলিত বই থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করার কথা ভাবছি। তাই সাম্প্রতিক সময়ে আমার প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রকাশিত শায়খ আনওয়ার আল আওলাকী রহ. এর ঐতিহাসিক অডিও লেকচার Allah is Preparing us For Victory এর বাংলা অনুবাদ প্রকাশ হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ের অনেক গুলো প্রেক্ষাপটে বইটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে হওয়ায় এর অংশ বিশেষ ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরা হবে ইনশাআল্লাহ। সকলের আন্তরিক দু'আ প্রার্থী।

আল্লাহ আমাদের বিজয়ের জন্য প্রস্তুত করছেন
إذا أراد الله شيئا هيئ له أسبابه.
“যখন আল্লাহ কোনো কিছু চান, তখন তিনিই তার জন্য প্রয়োজনীয় উপায়-উপকরণ প্রস্তুত করে দেন।”
-উল্লিখিত এই মূলনীতিটি গ্রহণ করা হয়েছে ইমাম ইবনে আসীর রহ. এর কালজয়ী ইতিহাস গ্রন্থ ‘আল-কামিল’ থেকে। যার সারমর্ম হলো, আল্লাহ রাব্বুল আলামীন যদি কখনো কোনো অবস্থার সমাপ্তি চান তাহলে তিনি এমন পরিস্থিতি ও উপায় উপকরণ তৈরী করে দেন, যা সব কিছুকে সেই সমাপ্তির দিকেই পরিচালিত করে। তাই আল্লাহ্ তা‘আলা যদি এই উম্মাহর বিজয় চান তাহলে তিনি এমন পরিবেশ, পরিস্থিতি তৈরী করবেন, যা এই উম্মাহর বিজয়কে ত্বরান্বিত করবে। আর সেক্ষেত্রে আপনারা (যাদেরকে আল্লাহ তা‘আলা দীনের সঠিক জ্ঞান দান করেছেন) বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতি দেখেই বুঝতে পারবেন যে, আল্লাহর ইচ্ছায় মুসলিম জাতির বিজয় এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। বর্তমানে যা কিছু ঘটছে, সেই ঘটনা প্রবাহ থেকে বিজয়ের আগাম বার্তা পাওয়া যাচ্ছে।

আমরা যদি ধরে নেই যে, ইমাম ইবনে আসীর রহ. এর এই মূলনীতিটি সঠিক, তাহলে আমরা প্রমাণ করতে সক্ষম হবো যে, বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন ইনশাআল্লাহ সময়ের ব্যাপার মাত্র।
বিজয়ের ব্যাপারে আমরা যদি কুরআন ও সুন্নাহতে বর্ণিত সাধারণ মূলনীতিগুলোর দিকে লক্ষ্য করি, তাহলে আমরা দেখতে পাবো যে মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা তাঁর কুরআনে এই উম্মাহর বিজয়ের ব্যাপারে প্রতিশ্রুতি দান করেছেন এবং তাঁর রাসূল মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও এই উম্মাহকে বিজয়ের সুসংবাদ দিয়েছেন।
অতএব এটা আমাদের ঈমান ও আকীদার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি - এই উম্মাহই অবশেষে বিজয়ী হবে, তাতে তাদের বর্তমান অবস্থা যাই থাক না কেন। আর এই উম্মাহর বিজয়ের ব্যাপারে আপনার মনে যদি কোনো সন্দেহ-সংশয় থাকে তাহলে বুঝতে হবে যে, আপনার ঈমান-আক্বীদায় নিশ্চয়ই কোনো সমস্যা আছে। কেননা এ বিষয়ে কুরআন ও সুন্নাহতে বিবৃত দলীলগুলো এতোই মজবুত ও সুস্পষ্ট যে, বিষয়টিকে উপেক্ষা করার কোনো উপায় নেই।
আপনাদের সদয় অবগতির জন্য নিম্নে কুরআন ও সুন্নাহর কিছু দলীল উপস্থাপন করছি। মহান আল্লাহ বলেন,
وَلَقَدْ كَتَبْنَا فِي الزَّبُورِ مِنْ بَعْدِ الذِّكْرِ أَنَّ الْأَرْضَ يَرِثُهَا عِبَادِيَ الصَّالِحُونَ.
অর্থ: “আর আমি পূর্ববতী উপদেশের (তাওরাত) পর যবূর-কিতাবেও লিখে দিয়েছি যে, সৎকর্মপরায়ণ বান্দাগণই অবশেষে পৃথিবীর অধিকার ও কর্তৃত্ব লাভ করবে।” (সূরা আম্বিয়া, আয়াত ১০৫)

সুতরাং শেষ পর্যন্ত আল্লাহ্ তা‘আলার সৎকর্মপরায়ণ বান্দাগণ পৃথিবীর বুকে প্রতিষ্ঠা লাভ করবে। আল্লাহ্ তা‘আলা বলেন,
وَلَقَدْ سَبَقَتْ كَلِمَتُنَا لِعِبَادِنَا الْمُرْسَلِينَ. إِنَّهُمْ لَهُمُ الْمَنْصُورُونَ. وَإِنَّ جُنْدَنَا لَهُمُ الْغَالِبُونَ.
অর্থ: “আমার বান্দা ও রাসূলগণের ব্যাপারে আমার এ সিদ্ধান্ত অনেক আগে থেকেই হয়ে আছে যে তাদেরকে নিশ্চয়ই (আমার পক্ষ থেকে) সাহায্য করা হবে এবং আমার বাহিনীই (সর্বশেষে) বিজয়ী হবে।” (সূরা সাফফাত, আয়াত ১৭১-১৭৩)

এখানে আল্লাহ্ তা‘আলা নবী-রাসূলদেরকে প্রতিশ্র“তি দিয়েছেন যে, তিনি তাদেরকে অবশ্যই বিজয় দান করবেন। অন্য এক আয়াতে আল্লাহ্ তা‘আলা আরো বলেন,
إِنَّ الْأَرْضَ لِلَّهِ يُورِثُهَا مَنْ يَشَاءُ مِنْ عِبَادِهِ وَالْعَاقِبَةُ لِلْمُتَّقِينَ.
অর্থ: “নিশ্চয়ই এই পৃথিবী আল্লাহর তিনি তাঁর বান্দাদের মাঝে যাকে খুশি কর্তৃত্ব দান করেন, তবে চূড়ান্তভাবে মুত্তাকীগণই এর কর্তৃত্ব লাভ করবে।” (সূরা আ‘রাফ, আয়াত ১২৮)
অর্থাৎ আল্লাহ্ জমিনের কর্তৃত্ব সাময়িক সময়ের জন্য মু’মিন বা কাফির যাকে খুশি দান করতে পারেন কিন্তু চূড়ান্ত ভালো পরিণতি কেবলমাত্র মুত্তাকী মু’মিনদের জন্যই। অন্য এক আয়াতে আল্লাহ্ তা‘আলা আরো বলেন,
يُرِيدُونَ أَنْ يُطْفِئُوا نُورَ اللَّهِ بِأَفْوَاهِهِمْ وَيَأْبَى اللَّهُ إِلا أَنْ يُتِمَّ نُورَهُ وَلَوْ كَرِهَ الْكَافِرُونَ
অর্থ: “ওরা চায় ফুৎকার দিয়ে আল্লাহর আলো নিভিয়ে দিতে, কিন্তু আল্লাহ তা পূর্ণাঙ্গ করবেনই, কাফিরদের নিকট যতই তা ঘৃণা ও গাত্রদাহের কারণ হোক।” (সূরা তওবাহ্, আয়াত ৩২)
আমরা এখন দেখতে পাচ্ছি যে কাফিররা তাদের সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে আল্লাহর নূরকে নিভিয়ে দেয়ার জন্য। তারা প্রাণপণ চেষ্টা চালাচ্ছে আল্লাহর আলো তথা তাঁর মনোনীত জীবন ব্যবস্থা ইসলাম এবং মুহাম্মাদ সা. এর রিসালাহ নির্বাপিত করতে।
ইসলামের প্রচার, প্রসার ও প্রতিষ্ঠার কাজকে বাঁধাগ্রস্থ করার জন্য এমন কোনো হীন পন্থা ও কাজ নেই যা তারা অবলম্বন করছে না। কিন্তু আল্লাহ তা‘আলা সুস্পষ্টভাবে বলে দিয়েছেন যে, এ কাজে তারা সর্বোতভাবে ব্যর্থ হবে।

তারা আল্লাহর নূরকে নিভিয়ে দেয়ার জন্য যে পরিমাণ অঢেল অর্থ খরচ করে, তা যে কাউকে বিস্মিত করবে। ভেবে দেখুন, আল্লাহ্ ওদের কত নিয়ামত দান করেছেন, ওদের হাতে কত সহায় সম্পদ রয়েছে, অথচ সবকিছুই ওরা বিনিয়োগ করছে ইসলামকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য!

আমরা মুসলিম উম্মাহর অধিকাংশ লোকেরাই আজকাল শুধু অনুযোগ করে বলি, আমরা তাদের সাথে কিভাবে মোকাবেলা করবো? ওরা মিডিয়া নিয়ন্ত্রণ করছে, পৃথিবীর তাবৎ বহুল প্রচারিত সংবাদপত্র ওদের মুখপাত্র, সকল ক্ষমতাধর রেডিও স্টেশন ওদের দখলে, পৃথিবীর প্রভাবশালী মিডিয়া ওদের কব্জায়, সরকার ও পুলিশ বাহিনী ওদের বশীভূত; এক কথায় গোটা বিশ্বই আজ তাদের করতলে। পৃথিবীর যাবতীয় কলকাঠি ওরাই নাড়ছে। ওদের হাতে যাবতীয় অর্থকড়ি, সহায় সম্বল। অতএব রণে ভঙ্গ দেয়া ছাড়া আমাদের কিছুই করার নেই। তাই আমাদের উচিত সংগ্রামের পথ পরিহার করে বিকল্প কোন উপায়ে ওদের মোকাবেলা করা; সম্মুখ সমরে আমাদের যাওয়া উচিত নয় যেহেতু কোনভাবেই আমরা ওদের সমকক্ষ হতে পারব না! বরং রাজনীতি ও কূটনীতির আশ্রয়ে ওদের মোকাবিলা করাই শ্রেয়।
অথচ আমরা যদি আল্লাহর কুরআন মনোযোগ দিয়ে পড়তাম, তাহলে নিশ্চিতভাবে বুঝতে পারতাম যে, ইসলামকে প্রতিরোধের জন্য তাদের এই শত শত মিলিয়ন ডলার বাজেট দেখে আমাদের ঘাবড়ানোর কিছু নেই। কারণ স্বয়ং আল্লাহ আযযা ওয়া জাল্লা তাদের সম্পর্কে বলেছেন,
فَسَيُنْفِقُونَهَا ثُمَّ تَكُونُ عَلَيْهِمْ حَسْرَةً ثُمَّ يُغْلَبُونَ وَالَّذِينَ كَفَرُوا إِلَى جَهَنَّمَ يُحْشَرُونَ.
অর্থ: “...বস্তুতঃ এখন ওরা আরও ব্যয় করবে। খানিকপর তাই ওদের জন্য আক্ষেপের কারণ হবে এবং শেষ পর্যন্ত ওদের পরাজিত করা হবে। আর কাফিরদেরকে জাহান্নামে একত্রিত করা হবে।” (সূরা আনফাল, আয়াত ৩৬)

সুতরাং তাদেরকে তাদের কাড়ি কাড়ি টাকা, শত শত বিলিয়ন ডলার খরচ করতে দিন। কেননা, আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন তারা প্রথমে তাদের অর্থবিত্ত ও সহায় সম্পদ খরচ করে নিঃস্ব হবে, মনোক্ষুন্ন হবে; তারপর তাদের উপর পরাজয়ের গ্লানী নেমে আসবে। সুতরাং আল্লাহর দীনের বিরুদ্ধে তাদেরকে তাদের সম্পদ খরচ করতে দেখে আমাদের বরং আরো খুশী হওয়া উচিত। কেননা, এর অর্থ হলো তাদের পরাজয় ঘনিয়ে আসছে এবং ইসলামের বিজয় অতি সন্নিকটে চলে আসছে।

তাদের অর্থনৈতিক রক্তক্ষরণের কথা এখন আর তারা নিজেরা গোপনও রাখতে পারছে না। এখন তারা নিজেরাই বলছে যে, আফগান ও ইরাক যুদ্ধ তাদের জন্য ভিয়েতনাম ও কোরিয়ান যুদ্ধের চেয়েও বেশী ব্যয়বহুল হয়ে এক বিশাল অর্থনৈতিক বিপদ ডেকে এনেছে।
কোরিয়ান যুদ্ধে তাদের ব্যয় হয়েছিলো ২০০ বিলিয়ন ডলার আর ভিয়েতনাম যুদ্ধে তাদের ব্যয় হয়েছে ৪০০ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু ইরাক যুদ্ধে ইতিমধ্যেই প্রায় ৮০০ বিলিয়ন ডলার খরচ হয়ে গেছে। আরো হচ্ছে। মার্কিন অর্থনীতি ক্রমশ মুখ থুবড়ে পড়ছে। তাদের অর্থ খরচের বহর দেখে যে কেউ বুঝতে পারবে যে আভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণের কারণে অচিরেই তাদের অর্থনীতিতে ভয়াবহ ধস নামবে। আর আমরা দেখতে পাচ্ছি যে আল্লাহর আয়াতের বর্ণনার সাথে তাদের অবস্থা অক্ষরে অক্ষরে মিলে যাচ্ছে। তারা এভাবে তাদের সম্পদ ইসলামের বিরুদ্ধে খরচ করবে এবং তারপর তারা নিজেরাই আফসোস করবে। এটা তাদের হাতের কামাই। নিজেদের কৃতকর্মের পরিণাম। অতএব এর পরিণতি তাদেরকে ভোগ করতেই হবে। কারণ ইরাক ও আফগান যুদ্ধে আসার জন্য কেউ তাদেরকে বাধ্য করে নি, বরং অন্যের পায়ে পারা দিয়ে ঝগড়া করার মতো তারা নিজেরা স্বেচ্ছায় এই যুদ্ধের আগুন জ্বালিয়েছে। অতএব নিজেদের হাতে নিজেদের মৃত্যুকূপ খনন করার পরিণতি তারা শীঘ্রই টের পাবে। কিন্তু তখন তাদের আর কিছুই করার থাকবে না। আল্লাহর আয়াতের বক্তব্য অনুযায়ী তারা তাদের সম্পদ খরচ করবে, আফসোস করবে এবং তারপর তারা সদলবলে পরাজিত হবে।

আমেরিকার যুদ্ধংদেহী মনোভাবের সাদৃশ্য খুঁজে পাওয়া যায় তাদের আদর্শিক গুরু আবু জাহেলের ঘটনায়, যে মুসলমানদের সাথে যুদ্ধ করার ঔদ্ধত্য প্রদর্শন করে বদরের ময়দানে এসে হাযির হয়েছিলো। অথচ তার যুদ্ধ করতে বদরের ময়দানে আসার কোনো প্রয়োজন ছিলো না। মুসলিমরা যে বাণিজ্য বহরকে তাড়া করেছিলো, তা নিরাপদ অবস্থানে চলে গিয়েছিলো। এমনকি বাণিজ্য বহরের নেতৃত্বে থাকা আবূ সুফিয়ান তাকে দূত মারফত পত্র পাঠিয়ে জানিয়েছিলো যে, আপনারা মক্কায় ফিরে যান। আমি আমার বাণিজ্য বহর রক্ষা করে নিরাপদ অবস্থানে চলে এসেছি।

কিন্তু ঔদ্ধত, দুর্বিনীত আবু জাহেল অহংকার প্রদশন করে বলেছিলো, “না, আমরা অবশ্যই যাবো এবং তাদের মোকাবিলা করবো। আমরা বদরে যাবো, সেখানে তিনদিন থেকে আনন্দ ফূর্তি করবো, মদপান করবো, নর্তকীরা নেচে-গেয়ে আমাদের মনোরঞ্জন করবে। আমি চাই গোটা আরববিশ্ব আমাদের যুদ্ধযাত্রার খবর শুনুক এবং জেনে নিক যে কুরায়শদের আত্মসম্মানে আঘাত করা কিছুতেই বরদাশত করা হবে না। বদর ময়দানে তিনদিন অবস্থান করে গোটা আরবে এই বার্তা পৌঁছে দেয়া হবে যে, কুরায়শদের দিকে কেউ হাত বাড়ালে তা কিছুতেই সহ্য করা হবে না। অতএব কেউ যেনো আর কোনোদিন কুরাইশদের বিরুদ্ধে লড়ার দুঃসাহস না দেখায়। (বদর যুদ্ধ সংক্রান্ত হাদীস ও সীরাত গ্রন্থের বদর যুদ্ধ সংক্রান্ত অধ্যায় দ্রষ্টব্য)

সেদিন আবু জাহেল যেরূপ ঔদ্ধত্য প্রদর্শন করে বদরের ময়দানে এসেছিলো, যুদ্ধ বেছে নিয়েছিলো, ঠিক একইভাবে বর্তমানে আমেরিকাও ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করছে এবং আবু জাহেলের পথ বেছে নিয়েছে। তাদের উপর কোনো যুদ্ধ চাপিয়ে দেয়া হয়নি, বরং তারা নিজেরাই এই যুদ্ধ বেছে নিয়েছে। আর এ যুদ্ধের পরিণতি ইতিমধ্যেই প্রকাশ পেতে শুরু করেছে। আর তাদের এই পরিণতি তো অবধারিত।

ইনশাআল্লাহ চলবে...
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৩৪
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডেল্টা ফ্লাইট - নিউ ইয়র্ক টু ডেট্রয়ট

লিখেছেন ঢাকার লোক, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:২৬

আজই শ্রদ্ধেয় খাইরুল আহসান ভাইয়ের "নিউ ইয়র্কের পথে" পড়তে পড়তে তেমনি এক বিমান যাত্রার কথা মনে পড়লো। সে প্রায় বছর দশ বার আগের ঘটনা। নিউ ইয়র্ক থেকে ডেট্রিয়ট যাবো,... ...বাকিটুকু পড়ুন

ল অব অ্যাট্রাকশন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

জ্যাক ক্যান ফিল্ডের ঘটনা দিয়ে লেখাটা শুরু করছি। জ্যাক ক্যানফিল্ড একজন আমেরিকান লেখক ও মোটিভেশনাল স্পিকার। জীবনের প্রথম দিকে তিনি হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। আয় রোজগার ছিলনা। ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ ছিলনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

চরফ্যাশন

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯



নয়নে তোমারি কিছু দেখিবার চায়,
চলে আসো ভাই এই ঠিকানায়।
ফুলে ফুলে মাঠ সবুজ শ্যামলে বন
চারদিকে নদী আর চরের জীবন।

প্রকৃতির খেলা ফসলের মেলা ভারে
মুগ্ধ হয়েই তুমি ভুলিবে না তারে,
নীল আকাশের প্রজাতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

কর কাজ নাহি লাজ

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪


রাফসান দা ছোট ভাই
ছোট সে আর নাই
গাড়ি বাড়ি কিনে সে হয়ে গেছে ধন্য
অনন্য, সে এখন অনন্য।

হিংসেয় পুড়ে কার?
পুড়েপুড়ে ছারখার
কেন পুড়ে গা জুড়ে
পুড়ে কী জন্য?

নেমে পড় সাধনায়
মিছে মর... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

×